মুসলিম শরীফ – ইমান অধ্যায় এর হাদিস সমূহ
মুসলিম শরীফ – ইমান অধ্যায় এর হাদিস সমূহ
পর্বঃ ১, ইমান, অধ্যায়ঃ (৭৭-৯৬)=২০টি
১. অধ্যায়ঃ ঈমান, ইসলামের পরিচয় এবং আল্লাহ কর্তৃক ভাগ্য সাব্যস্ত করার প্রতি ঈমান ওয়াজিব হওয়া, ভাগ্যলিপির উপর অবিশ্বাসী লোকের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করা ও তাহাঁর ব্যাপারে কঠোর হুশিয়ারী উচ্চারণের প্রমাণাদির বর্ণনা
২. অধ্যায়ঃ সলাতের বর্ণনা যা ইসলামের একটি রুকন
৩. অধ্যায়ঃ ইসলামের রুকনসমূহ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করার বর্ণনা
৪. অধ্যায়ঃ যে ঈমানের বদৌলত জান্নাতে পাওয়া যাবে এবং যে ব্যক্তি [আল্লাহর] নির্দেশকে আঁকড়ে ধরবে সে জান্নাতে প্রবেশ করিবে
৫. অধ্যায়ঃ ইসলামের রুকনসমূহ ও তার গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভসমূহ
৬. অধ্যায়ঃ আল্লাহ ও তাহাঁর রসূল [সাঃআ:]-এর দ্বীনের অনুশাসনের প্রতি ঈমান আনার নির্দেশ দেয়া এবং তার প্রতি মানুষকে আহবান করা, দ্বীন সম্বন্ধে [জানার জন্য] প্রশ্ন করা ও তা সংরক্ষণ করা আর যার কাছে দ্বীন পৌঁছায়নি তার নিকট দ্বীনের দাওয়াত পেশ করা
অধ্যায় | বিষয় | হাদীস |
---|---|---|
১-৬ | ইসলামের রুকন সমূহ। ঈমান ও ইসলামের পরিচয় ১. অধ্যায়ঃ ঈমান, ইসলামের পরিচয় এবং আল্লাহ কর্তৃক ভাগ্য সাব্যস্ত করার প্রতি ঈমান ওয়াজিব হওয়া, ভাগ্যলিপির উপর অবিশ্বাসী লোকের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করা ও তাহাঁর ব্যাপারে কঠোর হুশিয়ারী উচ্চারণের প্রমাণাদির বর্ণনা ২. অধ্যায়ঃ সলাতের বর্ণনা যা ইসলামের একটি রুকন ৩. অধ্যায়ঃ ইসলামের রুকনসমূহ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করার বর্ণনা ৪. অধ্যায়ঃ যে ঈমানের বদৌলত জান্নাতে পাওয়া যাবে এবং যে ব্যক্তি [আল্লাহর] নির্দেশকে আঁকড়ে ধরবে সে জান্নাতে প্রবেশ করিবে ৫. অধ্যায়ঃ ইসলামের রুকনসমূহ ও তার গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভসমূহ ৬. অধ্যায়ঃ আল্লাহ ও তাহাঁর রসূল [সাঃআ:]-এর দ্বীনের অনুশাসনের প্রতি ঈমান আনার নির্দেশ দেয়া এবং তার প্রতি মানুষকে আহবান করা, দ্বীন সম্বন্ধে [জানার জন্য] প্রশ্ন করা ও তা সংরক্ষণ করা আর যার কাছে দ্বীন পৌঁছায়নি তার নিকট দ্বীনের দাওয়াত পেশ করা | |
৭-১০ | রিসলাতের শাহাদাত, তাওহীদ, এবং ঈমান ৭. অধ্যায়ঃ তাওহীদ ও রিসলাতের শাহাদাত এবং ইসলামের বিধানের দিকে আহবান ৮. অধ্যায়ঃ লোকদের বিরুদ্ধে জিহাদের নির্দেশ যতক্ষণ না তারা স্বীকার করে যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোন ইলাহ নেই, মুহাম্মাদ [সাঃআ:] আল্লাহর রসূল এবং সলাত কায়িম করে, যাকাত দেয়, নবি যে শারীআতের বিধান এনেছেন তার প্রতি ঈমান আনে, যে ব্যক্তি এসব করিবে সে তার জান মালের নিরাপত্তা লাভ করিবে; তবে শারীআত সম্মত কারণ ব্যতীত, তার অন্তরের খবর আল্লাহর কাছে; যে ব্যক্তি যাকাত দিতে ও ইসলামের অন্যান্য বিধান পালন করিতে অস্বীকার করে তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার এবং ইসলামের বৈশিষ্ট্যসমূহ প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ইমামের গুরুত্বারোপ করার নির্দেশ ৯. অধ্যায়ঃ মৃত্যুর লক্ষণ দেখা দেয়ার পূর্ব পর্যন্ত ঈমান গ্রহণযোগ্য হওয়া, মুশরিকদের ব্যাপারে ইসতিগফার রহিত হওয়া ও মুশরিক অবস্থায় মৃত্যুবরণকারীর জাহান্নামী হওয়া এবং সে কোন ওয়াসীলায় পরিত্রাণ না পাওয়ার দলীল ১০. অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি তাওহীদের উপর মৃত্যুবরণ করিবে সে অবশ্যই জান্নাতে প্রবেশ করিবে- এর দলীল প্রমাণ | |
১১-১৫ | ঈমানের শাখা প্রশাখার ও ইসলামের বৈশিষ্ট্যসমুহ ১১. অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি আল্লাহকে প্রতিপালক হিসেবে, ইসলামকে দ্বীন হিসেবে এবং মুহাম্মাদ [সাঃআ:]-কে রসূল হিসেবে সন্তুষ্ট চিত্তে মেনে নেয় সে মুমিন যদিও সে কাবীরাহ গুনাহে লিপ্ত হয় ১২. অধ্যায়ঃ ঈমানের শাখা -প্রশাখার সংখ্যা, তাহাঁর সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন শাখার বর্ণনা, লজ্জা শরমের ফাযীলাত এবং তা ঈমানের অঙ্গ হওয়ার বর্ণনা ১৩. অধ্যায়ঃ ইসলামের বৈশিষ্ট্যসমুহ ১৪. অধ্যায়ঃ ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ের মধ্যে পরস্পর ফাযীলাত ও কোনটি সর্বোত্তম কাজ ১৫. অধ্যায়ঃ যে এসব গুনে গুণান্বিত হইবে সে ঈমানের মিষ্টতা পাবে | |
১৬-১৭ | ১৬. অধ্যায়ঃ রসূলুল্লাহ্ [সাঃআ:]-কে স্ত্রী, পুত্র, পরিজন ও পিতামাতা তথা সকলের চাইতে অধিক ভালোবাসা ওয়াজিব এবং যে ব্যক্তি এরূপ ভালোবাসবে না তার ঈমান নেই বলা হয়েছে ১৭. অধ্যায়ঃ নিজের জন্য যে কল্যাণ পছন্দ করে তা অপর মুসলিম ভাইয়ের জন্য পছন্দ করা ঈমানের বৈশিষ্ট্যের অন্তর্গত ১৮. অধ্যায়ঃ প্রতিবেশীকে কষ্ট দেওয়া হারাম ১৯. অধ্যায়ঃ প্রতিবেশী ও মেহমানকে সম্মান প্রদর্শন করিতে উৎসাহিত করা, কল্যাণ সাধন ব্যতীত নিরবতা অবলম্বন করা এবং এগুলো ঈমানের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার বর্ণনা | |
২০-২৪ | সদুপদেশই দীন, মন্দ কাজ থেকে নিষেধ ২০. অধ্যায়ঃ মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করা ঈমানের অঙ্গ। ঈমান হ্রাস ও বৃদ্ধি হয়। ভালো কাজের আদেশ করা ও মন্দ কাজের নিষেধ করা ওয়াজিব ২১. অধ্যায়ঃ মুমিনদের মধ্যে একে অপরের চাইতে ঈমানের গুনে প্রাধান্য থাকা এবং এ বিষয়ে ইয়ামানবাসী রা অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত ২২. অধ্যায়ঃ মুমিন ব্যতীত কেউই জান্নাতে প্রবেশ করিবে না, মুমিনদের ভালোবাসা ঈমানের অঙ্গ আর তা অর্জনের উপায় হলো পরস্পর অধিক সালাম বিনিময় ২৩. অধ্যায়ঃ সদুপদেশই দীন ২৪. অধ্যায়ঃ গুনাহ দ্বারা ঈমানের ক্ষতি হয় এবং গুনাহে লিপ্ত থাকা অবস্থায় ঈমান থাকে না অর্থাৎ ঈমানের পূর্ণতা থাকে না | |
মুনাফিক, কাফির, কুফর ও গালি দেয়া ২৫. অধ্যায়ঃ মুনাফিকের স্বভাব ২৬. অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি তার মুসলিম ভাইকে হে কাফির বলে সম্বোধন করে তার ঈমানের অবস্থা ২৭. অধ্যায়ঃ জেনে শুনে নিজের পিতাকে অস্বীকার কারীর ঈমানের অবস্থা ২৮. অধায়ঃ নবি [সাঃআ:]-এর বাণীঃ মুসলিমদের গালি গালাজ করা গুনাহের কাজ এবং তাহাদের সাথে মারামারি করা কুফরী ২৯. অধ্যায়ঃ নবি [সাঃআ:] এর বাণীঃ তোমরা আমার পরে পরস্পর হত্যাকাণ্ডে লিপ্ত হয়ে কাফিরে পরিণত হয়ো না ৩০.অধ্যায়ঃ বংশের প্রতি কটাক্ষের এবং উচ্চৈঃস্বরে বিলাপ এর উপর কুফ্রী শব্দের প্রয়োগ ৩১.অধ্যায়ঃ পলাতক দাসকে কাফির আখ্যায়িত করা ৩২.অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি বলে আমরা বৃষ্টিলাভ করেছি নক্ষত্রের গুনে তার কুফরীর বর্ণনা ৩৩. অধ্যায়ঃ আনসার দের এবং আলী (রাঃ)-কে ভালোবাসা ঈমানের অংশ ও চিহ্ন এবং তাঁদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা নিফাকের চিহ্ন ৩৪. অধ্যায়ঃ আনুগত্যের ত্রুটিতে ঈমান হ্রাস পাওয়া এবং আল্লাহর সাথে কুফরী করা ছাড়াও অকৃতজ্ঞতা ও অন্যের অনুগ্রহকে অস্বীকার করার মতো অর্থেও কুফর শব্দটি প্রযোজ্য হয় ৩৫. অধ্যায়ঃ সলাত পরিত্যাগকারী এর উপর কুফর শব্দের প্রয়োগ | ||
৩৬-৪০ | কবীরাহ গুনাহ, শিরক না করা এবং অহংকারের পরিচয় ৩৬. অধ্যায়ঃ আল্লাহর প্রতি ঈমান আনা সর্বোত্তম আমল ৩৭. অধ্যায়ঃ শিরক ঘৃণ্যতম গুনাহ এবং শিরকের পরে সর্বাপেক্ষা বড় গুনাহ ৩৮. অধ্যায়ঃ কবীরাহ গুনাহ এবং এর মধ্যে সর্বাপেক্ষা বড় গুনাহ ৩৯. অধ্যায়ঃ অহংকারের পরিচয় ও তা হারাম হওয়া ৪০.অধ্যায়ঃ শিরক না করা অবস্থায় যার মৃত্যু হয় সে জান্নাতী, মুশরিক অবস্থায় যার মৃত্যু হয় সে জাহান্নামী | |
৪১-৪৪ | বিলাপ করা হারাম, কাফির বললে তাকে হত্যা করা হারাম ৪১. অধ্যায়ঃ যে কাফির ব্যক্তি বলিল, তাকে হত্যা করা হারাম ৪২ অধ্যায়ঃ নবি [সাঃআ:]-এর উক্তিঃ “যে ব্যক্তি আমাদের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ করিবে সে আমাদের দলভুক্ত নয়” ৪৪. অধ্যায়ঃ [মৃতের শোকে] গাল থাপড়ানো, জামা ছিঁড়ে ফেলা এবং জাহিলী যুগের ন্যায় উচ্চৈঃস্বরে বিলাপ করা হারাম | |
৪৫-৪৬ | কাপড় টাখনুর নীচে নামিয়ে পরা ও চোগলখোরী হারাম ৪৫. অধ্যায়ঃ চোগলখোরী জঘন্যতম হারাম ৪৬. অধ্যায়ঃ কাপড় টাখনুর নীচে নামিয়ে পরা, দান করে খোঁটা দেয়া ও [মিথ্যা] শপথের মাধ্যমে মালামাল বেচাকেনা করা হারাম এবং সে তিন ব্যক্তির বর্ণনা যাদের সাথে কিয়ামাতের দিন আল্লাহ তাআলা কথা বলবেন না, রহ্মাতের নযরে তাকাবেন না, তাহাদের পবিত্র করবেন না। আর তাহাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি | |
৪৭-৪৯ | আত্মহত্যা করা মহাপাপ ও গনীমাতের মাল আত্মসাৎ করা ৪৭. অধ্যায়ঃ আত্মহত্যা করা মহাপাপ , যে ব্যক্তি যে বস্তু দ্বারা আত্মহত্যা করিবে জাহান্নামে সে বস্তু দ্বারা তাকে শাস্তি দেয়া হইবে এবং মুসলিম ব্যতীত কেউ জান্নাতে প্রবেশ করিবে না। ৪৮. অধ্যায়ঃ গনীমাতের মাল আত্মসাৎ করা হারাম, ঈমানদার ব্যতীত কেউ জান্নাতে প্রবেশ করিবে না। ৪৯. অধ্যায়ঃ আত্মহত্যাকারী কাফির হইবে না তার প্রমাণ | |
৫০-৫৫ | ফিতনাহ প্রকাশ, বাতাস প্রবাহিত হওয়া আমল ও ইসলাম গ্রহন ৫০. অধ্যায়ঃ কিয়ামাতের পূর্বে এক বাতাস প্রবাহিত হইবে, সামান্য ঈমানও যার অন্তরে আছে তার রূহ্ সে বাতাস কবয করে নিবে। ৫১. অধ্যায়ঃ ফিতনাহ প্রকাশ এর পূর্বেই নেক আমালের প্রতি অগ্রসর হওয়ার জন্য উৎসাহিত করা ৫২. অধ্যায়ঃ আমল বিনষ্ট হওয়া সম্পর্কে মুমিনের আশঙ্কা ৫৩. অধ্যায়ঃ জাহিলী যুগ এর আমালের ব্যাপারেও কি পাকড়াও হইবে? ৫৪. অধ্যায়ঃ ইসলাম গ্রহণ এবং হিজরত ও হাজ্জ পালনের দ্বারা পূর্ববর্তী গুনাহসমূহ মাফ হয়ে যায় ৫৫. অধ্যায়ঃ ইসলাম গ্রহণের পূর্বের কুফরি জীবনের নেক কাজসমূহের প্রতিদান প্রসঙ্গ | |
৫৬-৬০ | ইমানে সততা, নিষ্ঠা, মনের কল্পনা ও সৎকর্মের নিয়্যাত করা ৫৬. অধ্যায়ঃ ইমানে সততা ও নিষ্ঠা ৫৭. অধ্যায়ঃ মনের কল্পনা বা খটকা আল্লাহ তাআলা মাফ করে দেন, মানুষের সামর্থ্যানুযায়ীই আল্লাহ তাকে দায়িত্ব অর্পণ করেন এবং ভাল বা মন্দ কর্মের মনস্থ করার বিধান ৫৮. অধ্যায়ঃ অন্তর ও নাফ্সের কুচিন্তাসমূহের গুনাহ ক্ষমা করা হইবে যদি তা অন্তর ও নাফ্সের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে ৫৯. অধ্যায়ঃ বান্দা যখন সৎকর্মের নিয়্যাত করে তখন সেটার [সাওয়াব] লিপিবদ্ধ করা হয়, আর যখন কোন পাপকাজের নিয়্যাত করে তা লিপিবদ্ধ করা হয় না [যতক্ষণ না তা কাজে পরিণত করে] ৬০. অধ্যায়ঃ ঈমান সম্পর্কে ওয়াস ওয়াসার সৃষ্টি হওয়া এবং কারো অন্তরে যদি তা সৃষ্টি হয় তবে সে কি বলবে? | |
৬১-৬৩ | মিথ্যা কসম, যুলম ও খিয়ানাতকারী শাসক ৬১. অধ্যায়ঃ মিথ্যা কসম এর মাধ্যমে কোন মুসলিমের হাক তসরুফকারীর প্রতি জাহান্নামের হুমকী ৬২. অধ্যায়ঃ যুলম করে কারো সম্পদ আত্মসাৎ করিতে চাইলে তার রক্ত তার জন্য বৃথা যাবে, আর নিহত হলে জাহান্নামে যাবে আর যে ব্যক্তি স্বীয় সম্পদ রক্ষায় নিহত হয় সে শাহীদ ৬৩. অধ্যায়ঃ জনগণের সঙ্গে খিয়ানাতকারী শাসক জাহান্নামের যোগ্য | |
৬৪-৬৮ | শেষ যুগে ঈমান বিদায় নিবে এবং ফিত্নার সৃষ্টি হওয়া ৬৪. অধ্যায়ঃ কারো কারো অন্তর থেকে ঈমান ও আমানাতদারী উঠিয়ে নেয়া এবং অন্তরে ফিত্নার সৃষ্টি হওয়া ৬৫. অধ্যায়ঃ শুরুতেই ইসলাম ছিল অপরিচিত; শিঘ্রই আবার তা অপরিচিতের ন্যায় হয়ে যাবে এবং তা দু মাসজিদ [মাসজিদুল হারাম ও মাসজিদুন নাবাবী] এর মাঝে আশ্রয় নিবে ৬৬. অধ্যায়ঃ শেষ যুগে ঈমান বিদায় নিবে ৬৭. অধ্যায়ঃ ভয়-ভীতির কারণে ঈমান গোপন রাখা যায় ৬৮. অধ্যায়ঃ ইমানের দূর্বলতা র দরুণ যার ব্যাপারে ধর্মত্যাগের সন্দেহ হয়, তার হৃদয় জয়ের জন্য বিশেষ সৌজন্য প্রদর্শন এবং সুনির্দিষ্ট প্রমাণ ছাড়া কাউকে নিশ্চিত মুমিন বলে ঘোষণা দেয়া থেকে বিরত থাকা | |
৬৯-৭৩ | ঈসা ইবনি মারইয়াম এর অবতরণ ও ঈমান কবূল হবে না ৬৯. অধ্যায়ঃ সুস্পষ্ট প্রমাণের দ্বারা হৃদয়ের প্রশান্তি বৃদ্ধি পায় ৭০. অধ্যায়ঃ সকল মানুষের জন্য আমাদের নবি মুহাম্মাদ [সাঃআ:] প্রেরিত হয়েছেন এবং অন্যান্য সকল দ্বীন ও ধর্ম তাহাঁর দ্বীনের মাধ্যমে রহিত হয়ে গেছে এ কথার উপর বিশ্বাস স্থাপন ওয়াজিব ৭১. অধ্যায়ঃ আমাদের নবি [সাঃআ:]-এর শারীআত অনুসারী প্রশাসক হিসেবে ঈসা ইবনি মারইয়াম [আ:]-এর অবতরণ ৭২. অধ্যায়ঃ যে সময়ে ঈমান কবূল হইবে না ৭৩. অধ্যায়ঃ রসূলুল্লাহ্ [সাঃআ:]-এর প্রতি ওয়াহী এর সূচনা | |
৭৪ | রসূলুল্লাহ্ [সাঃআ:]-এর মিরাজ এবং সলাত ফারয হওয়া | |
৭৫ | মারইয়াম পুত্র ঈসা [‘আ] ও মাসীহিদ দাজ্জাল – এর বর্ণনা। | |
৭৬ | সিদরাতুল মুনতাহার আলোচনা। | |
৭৭-৮১ | মিরাজের রাত্রে নবী (সা) কি আল্লাহর দর্শন পেয়েছেন? ৭৭.অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহ্র বাণীঃ “নিশ্চয় তিনি তাঁকে দ্বিতীয়বার দেখেছেন”-[সূরাহ আন্ নাজ্ম ৫৩ : ১৩] নবি[ সাঃআ:] কি ইসরা মিরাজের রাত্রে তাহাঁর প্রভূকে দেখেছেন? ৭৮. অধ্যায়ঃ রসূল [সাঃআ:] এর বাণীঃ তা ছিল উজ্জ্বল জ্যোতি আমি তা দেখেছি। অন্য বর্ণনায়ঃ আমি উজ্জ্বল জ্যোতি দেখেছি। ৭৯. অধ্যায়ঃ রসুলুল্লাহ [সাঃআ:]-এর বাণী- নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলাকে নিদ্রা স্পর্শ করে না ; তিনি [সাঃআ:] আরও বলেনঃ “নূরই তাহাঁর আড়াল, যদি তা প্রকাশ পেত তাহলে তাহাঁর চেহারার জ্যোতি সৃষ্টি জগতের যতদুর পর্যন্ত পৌঁছতো তা পুড়ে ছারখার করে দিতো” ৮০. অধ্যায়ঃ আখিরাতে মুমিনগণ তাহাদের প্রভুকে দেখিতে পাবে ৮১. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর দর্শন পথের জ্ঞান | |
৮৩-৯০ | উম্মাহর শাফাআত দুআ। নিম্ন জান্নাতীর তার মর্যাদা ৮২. অধ্যায়ঃ শাফাআত ও তাওহীদবাদীদের জাহান্নাম থেকে উদ্ধার লাভের প্রমাণ ৮৩. অধ্যায়ঃ জাহান্নাম থেকে মুক্তি প্রাপ্ত সর্বশেষ ব্যক্তি ৮৪. অধ্যায়ঃ নিম্ন জান্নাতী , তথায় তার মর্যাদা ৮৫. অধ্যায়ঃ মহানবি [সাঃআ:]-এর বাণীঃ জান্নাতে প্রবেশের জন্য শাফাআত করিবে সকল মানুষের মধ্যে আমিই প্রথম এবং নবিগণের মধ্যে আমার অনুসারী সর্বাধিক হইবে ৮৬. অধ্যায়ঃ মহানবি [সাঃআ:] তাহাঁর উম্মাহ্র শাফাআতের জন্য তাহাঁর বিশেষ দুআ গোপন [সংরক্ষণ] রেখেছেন ৮৭. অধ্যায়ঃ উম্মাত এর জন্য নবি [সাঃআ:]-এর দুআ ও তাহাদের প্রতি মায়া মমতায় তাহাঁর ক্রন্দন ৮৮.অধ্যায়ঃ কাফের অবস্থায় মৃত্যুবরণকারী জাহান্নামী , সে কোন শাফাআত পাবে না এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভকারী বান্দার সাথে আত্মীয়তাহাঁর সম্পর্কও তার উপকারে আসবে না। ৮৯. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণী “ তোমার নিকটাত্মীয় দেরকে সতর্ক করে দাও” [সূরাহ্ আশ্ শুআরা ২৬ : ২১৪] ৯০. অধ্যায়ঃ আবু তালিব-এর জন্য নবি [সাঃআ:]-এর শাফাআত এবং সে কারণে তার আযাব কম হওয়া | |
৯১-৯৬ | হালকা শাস্তি ও জান্নাতীদের অর্ধেক মুহাম্মদ (সা) এর উম্মাত ৯১. অধ্যায়ঃ জাহান্নামীদের মধ্যে সবচেয়ে হালকা শাস্তি হওয়া ৯২. অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি কুফ্রী অবস্থায় মারা যায় তার কোন আমাল তার উপকারে আসবে না ৯৩. অধ্যায়ঃ মুমিনদের সঙ্গে বন্ধুত্ব রক্ষা করা ও অন্যদের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা ও তাহাদেরকে এড়িয়ে চলা ৯৪. অধ্যায়ঃ হিসাব ও শাস্তি ছাড়াই মুসলিমদের একাধিক দল জান্নাতে প্রবেশ করার প্রমাণ ৯৫. অধ্যায়ঃ জান্নাতীদের অর্ধাংশ এ উম্মাতের [মুহাম্মাদীর] অন্তর্ভুক্ত ৯৬. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহ আদাম [আ:]-কে বলবেন : “যারা জাহান্নামে প্রেরিত হয়েছে তাহাদের প্রত্যেক এক হাজারের মধ্যে নয়শত নিরানব্বই জনকে বের করে আনো” |
Leave a Reply