কিতাবুস্ সিয়াম – রোজার সময়
কিতাবুস্ সিয়াম – রোজার সময় >> সহীহ মুসলিম শরীফ এর মুল সুচিপত্র দেখুন >> নিম্নে মুসলিম শরীফ এর একটি অধ্যায়ের হাদিস পড়ুন
পর্বঃ ১৪, কিতাবুস্ সিয়াম (রোজা), অধ্যায়ঃ (১-৪০)=৪০টি
রমজান মাসের ফযিলত, সাহরী ও ইফত্বার এর সময়
১. অধ্যায়ঃ রমাযান মাসের ফযিলত
২. অধ্যায়ঃ চাঁদ দেখে সিয়াম পালন করা, চাঁদ দেখে ইফতার করা এবং মাসের প্রথম বা শেষ দিন মেঘাছন্ন থাকলে ত্রিশ দিনে মাস পুরা করা।
৩. অধ্যায়ঃ রমাযানের এক বা দুদিন পূর্বে সিয়াম পালন না করা
৪. অধ্যায়ঃ মাস ঊনত্রিশ দিনেও হয়
৫. অধ্যায়ঃ নিজ নিজ শহরে চন্দ্রোদয়ের হিসাব অনুযায়ী কাজ করিতে হইবে, এক শহরের চন্দ্রোদয়ের হুকুম উল্লেখযোগ্য দূরত্বে অবস্থিত অন্য শহরের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
৬. অধ্যায়ঃ চাঁদের আকারে [ত্রিশতম রাতে] ছোট বা বড় দেখা গেলে তাতে হুকুমের কোন পার্থক্য হইবে না, আল্লাহ তাআলা চাঁদকে দৃষ্টিগোচর হওয়ার উপযোগী করে দেন, আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে মাসের ত্রিশদিন পূর্ণ করিতে হইবে
৭. অধ্যায়ঃ মহানবী [সাঃআঃ]-এর বাণী : “ঈদের দুমাস অসম্পূর্ণ হয় না”
৮. অধ্যায়ঃ সুবহে সাদিকের পূর্বে পানাহার করা বৈধ, তবে সুবহে সাদিকের সাথে সাথেই সওম আরম্ভ হয়ে যায়, কুরআনে বর্ণিত ফাজ্র শব্দের অর্থ হচ্ছে সুব্হি সাদিক, এ সময় হইতেই সওম আরম্ভ হয় এবং ফাজ্বরের নামাজের সময় শুরু হয়, সওমের বিধি-বিধানের সাথে সুব্হি কাযিবের কোন সম্পর্ক নেই
৯. অধ্যায়ঃ সাহরীর ফযিলত, সাহরী খাওয়া মুস্তাহাব, এর প্রতি গুরুত্বারোপ এবং সাহরী বিলম্বে খাওয়া ও ইফত্বার তাড়াতাড়ি করা মুস্তাহাব
১০. অধ্যায়ঃ সওমের সময় পূর্ণ হওয়া এবং দিবস সমাপ্ত হওয়া
১১. অধ্যায়ঃ সওমে বিসাল বা বিরতিহীনভাবে সওম পালন করা নিষিদ্ধ
সওম পালনে হালাল, মাকরুহ ও হারাম সময় ও দিন
১২. অধ্যায়ঃ কামোদ্দীপনা যাকে নাড়া দেয় না, সওমের অবস্থায় স্ত্রীকে চুমু দেয়া তার জন্য হারাম নয়
১৩. অধ্যায: জানাবাত অবস্থায় কারো প্রভাত হলে তার সওম শুদ্ধ হইবে
১৪. অধ্যায়ঃ রমাযানের দিনে সওমরত অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করা কঠোর হারাম, কেউ যদি এ ধরনের কাজ করে তবে তার উপর বড় ধরনের কাফ্ফারাহ্ ওয়াজিব- সে বিত্তশালী হোক বা বিত্তহীন, তবে বিত্তহীন ব্যক্তির পক্ষে যখন সম্ভব হয়, তখন এ কাফ্ফারাহ আদায় করিতে হইবে
১৫. অধ্যায়ঃ অবৈধ নয় এমন কাজে রমাযান মাসে সফরকারী ব্যক্তির জন্য সওম পালন করা এবং ইফত্বার করা উভয়ই জায়িয যদি দু বা ততোধিক মঞ্জিলের উদ্দেশ্যে সফর করা হয়, অবশ্য ক্ষমতাবান ব্যক্তির জন্য সওম পালন করা উত্তম এবং অক্ষম ব্যক্তির জন্য সওম ভঙ্গ করা উত্তম
১৬. অধ্যায়ঃ সফরের কোন কাজের দায়িত্ব পেলে সিয়াম ভঙ্গকারীর প্রতিদান প্রসঙ্গে
১৭. অধ্যায়ঃ ভ্রমণকালে সিয়াম রাখা ও না রাখার ইখতিয়ার প্রসঙ্গে
১৮. অধ্যায়ঃ হাজীদের জন্য আরাফার দিন আরাফার ময়দানে সিয়াম পালন না করা মুস্তাহাব
১৯. অধ্যায়ঃ আশুরা দিবসে সিয়াম পালন করা
২০. অধ্যায়ঃ আশুরা উপলক্ষে কোন দিন সিয়াম রাখা হইবে
২১ অধ্যায়ঃ যে আশুরার দিন কিছু খেয়ে ফেলল সে যেন দিনের বাকী অংশ পানাহার থেকে বিরত থাকে
২২ অধ্যায়ঃ ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার দিনে সিয়াম পালন করা হারাম
২৩. অধ্যায়ঃ আইয়্যামে তাশরীক্বে সিয়াম পালন করা হারাম
২৪. অধ্যায়ঃ কেবলমাত্র জুমুআর দিন সিয়াম পালন করা মাকরূহ
সিয়ামের ফযিলত, নিয়্যাত ও সিয়াম ভঙ্গ করা
২৫. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণী –“আর যারা সিয়াম পালন করিতে সক্ষম তারা ফিদ্ইয়াহ্ হিসেবে একজন মিসকীনকে খাদ্য দিবে” – এ হুকুম মানসূখ হয়ে গেছে
২৬. অধ্যায়ঃ শাবান মাসে রামাদানের সিয়ামের ক্বাযা
২৭. অধ্যায়ঃ মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে সিয়াম পালন করার বর্ণনা
২৮. অধ্যায়ঃ সিয়াম অবস্থায় আমন্ত্রণ গ্রহণ করার বর্ণনা
২৯. অধ্যায়ঃ সিয়াম পালনকারীর জিহ্বার হিফাযাত
৩০. অধ্যায়ঃ সিয়ামের ফযিলত
৩১. অধ্যায়ঃ আল্লাহ্র পথে [যুদ্ধক্ষেত্রে] সিয়াম পালন করিতে সক্ষম হলে এবং এতে কোনরূপ ক্ষতি হওয়ার বা শক্তিহীন হয়ে যুদ্ধ করিতে অক্ষম হয়ে পড়ার আশঙ্কা না থাকলে এ ধরনের সিয়ামের ফাযীলত
৩২. অধ্যায়ঃ দিনের বেলা সূর্য পশ্চিম আকাশে ঢলে পড়ার পূর্ব পর্যন্ত নাফ্ল সিয়ামের নিয়্যাত করা যেতে পারে, নাফ্ল সিয়াম পালনকারীর জন্য কোনরূপ ওজর ছাড়াই সিয়াম ভঙ্গ করা জায়িয, তবে সিয়াম পূর্ণ করাই উত্তম।
৩৩. অধ্যায়ঃ ভুলে পানাহার করলে বা সঙ্গম করে বসলে তাতে সিয়াম ভঙ্গ হয় না
মুহরম, সাওয়াল, প্রত্যেক মাস ও শাবান মাসের সওম
৩৪. অধ্যায়ঃ রমাযান মাস ব্যতীত অন্য মাসে নবী [সাঃ] এর সিয়াম পালন করার বর্ণনা, প্রত্যেক মাসেই কিছু সিয়াম পালন করা উত্তম
৩৫. অধ্যায়ঃ সারা বছর ধরে সিয়াম পালন করা নিষেধ, কারণ এতে স্বাস্থ্যহানি হওয়ার এবং জরুরী কর্তব্য পালনে অক্ষম হয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে, একদিন পরপর সিয়াম পালন করার ফযিলত
৩৬. অধ্যায়ঃ প্রতি মাসে তিনদিন, আরাফাতের দিন, আশুরার দিন, সোম ও বৃহস্পতিবার সওম পালনের ফযিলত
৩৭. অধ্যায়ঃ শাবান মাসের সওম
৩৮. অধ্যায়ঃ মুহার্রমের সওমের ফযিলত
৩৯. অধ্যায়ঃ রমাযানের রোযার পর শাও্ওয়াল মাসে ছয়দিন সওম পালনের ফযিলত
লায়লাতুল কদর এর ফযিলত
৪০. অধ্যায়ঃ লায়লাতুল ক্বদর-এর ফযিলত, এর অনুসন্ধানের প্রতি উৎসাহ প্রদান, তা কখন হইবে তার বর্ণনা এবং তার অনুসন্ধানের সবচেয়ে আশাব্যঞ্জক সময়
Leave a Reply