আচার ব্যবহার সম্পর্কে হাদীস

আচার ব্যবহার সম্পর্কে হাদীস

পর্বঃ ৭৮, পানীয় দ্রব্যসমূহ, অধ্যায়ঃ (১-৯৮)=৯৮টি

মাতা পিতার সাথে ভালো ব্যবহার

৭৮/১. অধ্যায়: মহান আল্লাহর বাণী: পিতা-মাতার প্রতি সদ্ব্যবহার করার জন্য আমি মানুষের প্রতি ফরমান জারি করেছি। (সুরা আনকাবূত ২৯/৮)
৭৮/২. অধ্যায়: মানুষের মাঝে উত্তম ব্যবহার পাওয়ার কে অধিক হকদার?
৭৮/৩. অধ্যায়: পিতা-মাতার অনুমতি ব্যতীত জিহাদে গমন করিবে না।
৭৮/৪. অধ্যায়: কোন লোক তার পিতা-মাতাকে গালি দেবে না।
৭৮/৫. অধ্যায়: পিতা-মাতার প্রতি উত্তম ব্যবহারকারীর দুআ কবুল হওয়া।
৭৮/৬. অধ্যায়: পিতা-মাতার নাফরমানী করা কবীরা গুনাহ।
৭৮/৭. অধ্যায়ঃ মুশরিক পিতার সাথে সুসম্পর্ক রাখা।
৭৮/৮. অধ্যায়ঃ যে স্ত্রীর স্বামী আছে, ঐ স্ত্রীর পক্ষে তার নিজের মায়ের সঙ্গে ভাল ব্যবহার অক্ষুণ্ন রাখা।

আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষার গুরুত্ব ও ফযীলত। মুশরিকের সঙ্গে উত্তম ব্যবহার
৭৮/৯. অধ্যায়ঃ মুশরিক ভাইয়ের সঙ্গে উত্তম ব্যবহার করা।
৭৮/১০. অধ্যায়ঃ রক্ত সম্পর্ক বজায় রাখার ফাযীলাত।
৭৮/১১. অধ্যায়ঃ আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করার গুনাহ।
৭৮/১২. অধ্যায়ঃ রক্ত সম্পর্ক রক্ষা করলে রিয্‌ক বৃদ্ধি হয়।
৭৮/১৩. অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি আত্মীয়ের সাথে সুসম্পর্ক রক্ষা করিবে, আল্লাহ তার সাথে সুসম্পর্ক রাখবেন।
৭৮/১৪. অধ্যায়ঃ রক্ত সম্পর্ক প্রাণবন্ত হয়, যদি সুসম্পর্কের মাধ্যমে তাতে পানি সিঞ্চন করা হয়।
৭৮/১৫. অধ্যায়ঃ প্রতিদানকারী আত্মীয়তার হক আদায়কারী নয়।
৭৮/১৬. অধ্যায়ঃ যে লোক মুশরিক হয়েও আত্মীয়তা বজায় রাখে, তারপর ইসলাম গ্রহণ করে।

শিশু কন্যা, ইয়াতীম, বিধবার ও সন্তানের সাথে সম্পর্ক
৭৮/১৭. অধ্যায়ঃ কারো শিশু কন্যা কে নিজের সাথে খেলাধুলা করার ব্যাপারে বাধা না দেওয়া অথবা তাকে চুম্বন দেয়া, তার সাথে হাস্য তামাশা করা।
৭৮/১৮. অধ্যায়ঃ সন্তানকে আদর-স্নেহ করা, চুমু দেয়া ও আলিঙ্গন করা।
৭৮/১৯. অধ্যায়ঃ আল্লাহ দয়া-মায়াকে একশ ভাগে বিভক্ত করিয়াছেন।
৭৮/২০. অধ্যায়ঃ সন্তান সাথে খাবে, এ ভয়ে তাকে হত্যা করা।
৭৮/২১. অধ্যায়ঃ শিশুকে কোলে উঠানো।
৭৮/২২. অধ্যায়ঃ শিশুকে রানের উপর স্থাপন করা।
৭৮/২৩. অধ্যায়ঃ সদ্ব্যবহার করা ঈমানের অংশ।
৭৮/২৪. অধ্যায়ঃ ইয়াতীমের দেখাশুনাকারীর ফাযীলাত।
৭৮/২৫. অধ্যায়ঃ বিধবার ভরণ-পোষণের জন্য চেষ্টাকারী।

প্রতিবেশীর হক ও অসীয়ত। মানুষ ও জীবের প্রতি দয়া প্রদর্শন
৭৮/২৬. অধ্যায়ঃ মিসকীনদের অভাব দূর করার জন্য চেষ্টাকারী সম্পর্কে।
৭৮/২৭. অধ্যায়ঃ মানুষ ও জীবের প্রতি দয়া প্রদর্শন।
৭৮/২৮. অধ্যায়ঃ প্রতিবেশীর জন্য অসীয়ত।
৭৮/২৯. অধ্যায়ঃ যার ক্ষতি হইতে তার প্রতিবেশী নিরাপদ থাকে না, তার গুনাহ।
৭৮/৩০. অধ্যায় : কোন প্রতিবেশী মহিলা তার প্রতিবেশী মহিলাকে হেয় প্রতিপন্ন করিবে না।
৭৮/৩১. অধ্যায়: যে ব্যক্তি আল্লাহ ও আখিরাতের দিনে বিশ্বাস রাখে, সে যেন তার প্রতিবেশীকে জ্বালাতন না করে।
৭৮/৩২. অধ্যায় : প্রতিবেশীদের অধিকার নির্দিষ্ট হইবে দরজার নৈকট্য দিয়ে।

সৎ কাজ, সুমিষ্ট ভাষা সদাকাহ। সচ্চরিত্রতা, দানশীলতা ও কৃপণতা সম্পর্কে
৭৮/৩৩. অধ্যায়: প্রত্যেক সৎ কাজই সদাকাহ হিসেবে গণ্য ।
৭৮/৩৪. অধ্যায়: সুমিষ্ট ভাষা সদাকাহ।
৭৮/৩৫. অধ্যায়: সকল কাজে নম্রতা অবলম্বন করা।
৭৮/৩৬. অধ্যায় : মুমিনদের পারস্পরিক সহযোগিতা ।
৭৮/৩৭. অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ যে ব্যক্তি ভাল কাজের জন্য সুপারিশ করিবে, তার জন্য তাতে (সাওয়াবের) অংশ আছে এবং যে মন্দ কাজের জন্যে সুপারিশ করিবে, তার জন্য তাতে অংশ আছে, আল্লাহ সকল বিষয়ে খোঁজ রাখেন। [সুরা আন-নিসা: ৪/৮৫]
৭৮/৩৮. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ) অশালীন ছিলেন না, আর ইচ্ছে করে অশালীন কথা বলিতেন না।
৭৮/৩৯. অধ্যায়ঃ সচ্চরিত্রতা, দানশীলতা সম্পর্কে ও কৃপণতা ঘৃণ্য হওয়া সম্পর্কে।
৭৮/৪০. অধ্যায়ঃ মানুষ নিজ পরিবারে কীভাবে চলবে।
৭৮/৪১. অধ্যায়ঃ ভালবাসা আসে আল্লাহ তাআলার তরফ থেকে।
৭৮/৪২. অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির উদ্দেশে ভালবাসা।

অভিশাপ, গালি, গীবত, ফাসাদ, চোগলখোরী, দুমুখো লোক, অহঙ্কার, নাফরমানী

৭৮/৪৩. অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ হে মুমিনগণ! কোন সম্প্রদায় যেন অন্য সম্প্রদায়কে ঠাট্রা-বিদ্রুপ না করে, হইতে পারে তারা বিদ্রুপকারীদের চেয়ে উত্তম …… (এ সব হইতে) যারা তওবাহ না করে তারাই যালিম। (সুরা আল-হুজুরাত ৪৯/১১)
৭৮/৪৪. অধ্যায়ঃ গালি ও অভিশাপ দেয়া নিষিদ্ধ।
৭৮/৪৫. অধ্যায়ঃ মানুষের (আকৃতি সম্পর্কে) উল্লেখ করা জায়িয। যেমন লোকে কাউকে বলে লম্বা অথবা খাটো।
৭৮/৪৬. অধ্যায়ঃ গীবত করা।
৭৮/৪৭. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ) -এর বাণীঃ আনসারদের গৃহগুলো উৎকৃষ্ট।
৭৮/৪৮. অধ্যায়ঃ ফাসাদ ও সন্দেহ সৃষ্টিকারীদের গীবত করা জায়িয।
৭৮/৪৯. অধ্যায়ঃ চোগলখোরী কবীরা গুনাহ।
৭৮/৫০. অধ্যায়ঃ চোগলখোরী নিন্দিত গুনাহ।
৭৮/৫১. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা মিথ্যা কথা পরিত্যাগ কর। (সুরা আল-হাজ্জঃ ৩০)
৭৮/৫২. অধ্যায়ঃ দুমুখো লোক সম্পর্কিত।
৭৮/৫৩. অধ্যায়ঃ আপন সঙ্গীকে তার ব্যাপারে অপরের কথা জানিয়ে দেয়া।
৭৮/৫৪. অধ্যায়ঃ এমন প্রশংসা যা পছন্দনীয় নয়।
৭৮/৫৫. অধ্যায়ঃ নিজের জ্ঞানের ভিত্তিতে কারো প্রশংসা করা।
৭৮/৫৬. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহর ন্যায়-বিচার, সদাচরণ ও আত্মীয়দেরকে দেয়ার হুকুম দিচ্ছেন….. গ্রহন কর পর্যন্ত” (সুরা নাহল ১৬/৯০)। এবং আল্লাহর বাণীঃ “তোমাদের এ বিদ্রোহ তো (প্রকৃতপক্ষে) তোমাদের নিজেদেরই বিপক্ষে” (সুরা ইউনুস ১০/২৩)। “যার উপর যুল্ম করা হয়, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাকে সাহায্য করেন।” (সুরা হাজ্জ ২২/৬০)। আর মুসলিম অথবা কাফিরের কু-কর্ম প্রচার থেকে বিরত থাকা।
৭৮/৫৭. অধ্যায়ঃ একে অন্যের প্রতি বিদ্বেষ রাখা এবং পরস্পর বিরোধিতা করা নিষিদ্ধ।
৭৮/৫৮. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ হে মুমিনগণ! তোমরা অধিকাংশ অনুমান হইতে বিরত থাক………. আয়াতের শেষ পর্যন্ত। (সুরা আল-হুজরাত ৪৯/১২)
৭৮/৫৯. অধ্যায়ঃ কেমন ধারণা করা যেতে পারে।
৭৮/৬০. অধ্যায়ঃ মুমিন কর্তৃক স্বীয় দোষ ঢেকে রাখা।
৭৮/৬১. অধ্যায়ঃ অহঙ্কার।
৭৮/৬২. অধ্যায়ঃ সম্পর্ক ত্যাগ।
৭৮/৬৩. অধ্যায়ঃ যে আল্লাহর নাফরমানী করে তার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা বৈধ।

হাসি, ধৈর্যধারণ, তিরস্কার, ক্রোধ, লজ্জাশীলতা, শিষ্টাচার, উত্তম চরিত্র প্রসঙ্গে
৭৮/৬৪. অধ্যায়ঃ আপন লোকের সাথে প্রতিদিন দেখা করিবে অথবা সকাল-বিকাল।
৭৮/৬৫. অধ্যায়ঃ দেখা-সাক্ষাৎ এবং কোন লোকদের সাথে দেখা করিতে গিয়ে, তাদের সেখানে খাদ্য খাওয়া।
৭৬/৬৬. অধ্যায়ঃ প্রতিনিধি দল উপলক্ষে সুন্দর পোষাক পরা।
৭৮/৬৭. অধ্যায়ঃ ভ্রাতৃত্বের ও প্রতিশ্রুতির বন্ধন স্থাপন।
৭৮/৬৮. অধ্যায়ঃ মুচ্‌কি হাসি ও হাসি প্রসঙ্গে
৭৮/৬৯. অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ “ওহে বিশ্বাসীগণ! তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং সত্যপন্থীদের অন্তর্ভূক্ত হও”।– (সুরা আত-তাওবাহ ৯/১১৯)। মিথ্যা কথা বলা নিষিদ্ধ প্রসঙ্গে।
৭৮/৭০. অধ্যায়ঃ উত্তম চরিত্র।
৭৮/৭১. অধ্যায়ঃ ধৈর্যধারণ ও কষ্ট দেয়া। আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয়ই ধৈর্যশীলদের অগণিত প্রতিদান দেয়া হইবে। (সুরা আয্‌-যুমার ৩৯/১০)
৭৮/৭২. অধ্যায়ঃ কারো মুখোমুখী তিরস্কার না করা প্রসঙ্গে।
৭৮/৭৩. অধ্যায়ঃ কেউ তার মুসলিম ভাইকে অকারণে কাফির বললে সে নিজেই তা যা সে বলেছে।
৭৮/৭৪. অধ্যায়ঃ কেউ যদি কাউকে না জেনে কিংবা নিজ ধারণা অনুযায়ী (কাফির বা মুনাফিক) সম্বোধন করে, তাকে কাফির বলা যাবে না।
৭৮/৭৫. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বিধি-নিষেধের ব্যাপারে রাগ করা ও কঠোরতা অবলম্বন করা জায়িয।
৭৮/৭৬. অধ্যায়ঃ ক্রোধ থেকে বেঁচে থাকা।
৭৮/৭৭. অধ্যায়ঃ লজ্জাশীলতা
৭৮/৭৮. অধ্যায়ঃ তোমার যদি লজ্জা না থাকে, তাহলে তুমি যা ইচ্ছে কর।
৭৮/৭৯. অধ্যায়ঃ দ্বীনের জ্ঞানার্জন করার জন্য সত্য বলিতে কোন লজ্জা নেই।
৭৮/৮০. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ) -এর বানীঃ তোমরা নম্র হও, কঠোর হয়ো না।
৭৮/৮১. অধ্যায়ঃ মানুষের সাথে হাসিমুখে মেলামেশা করা।
৭৮/৮২. অধ্যায়ঃ মানুষের সঙ্গে শিষ্টাচার করা।
৭৮/৮৩ অধ্যায়ঃ মুমিন এক গর্ত থেকে দুবার দংশিত হয় না।

মেহমানের হক। বড়কে সন্মান করা

৭৮/৮৪. অধ্যায়ঃ মেহমানের হক।
৭৮/৮৫. অধ্যায়ঃ মেহ্মানের সম্মান রক্ষা করা এবং নিজেই মেহ্মানের খিদমত করা। আল্লাহর বাণীঃ তোমার নিকট ইব্রাহীম এর সম্মানিত মেহ্মানদের……………। (সুরা আয্-যারিয়াত ৫১/২৪)
৭৮/৮৬. অধ্যায়ঃ খাবার প্রস্তুত করা ও মেহমানদের জন্য কষ্ট সংবরন করা।
৭৮/৮৭. অধ্যায়ঃ মেহমানের সামনে রাগ করা, আর অসহনশীল হওয়া নিন্দনীয় ।
৭৮/৮৮. অধ্যায়ঃ মেহমানকে মেজবানের ( এ কথা) বলা যে, যতক্ষন পর্যন্ত আপনি না খান ততক্ষণ আমিও খাব না।
৭৮/৮৯. অধ্যায়ঃ বড়কে সন্মান করা। বয়সে যিনি বড় তিনিই কথাবার্তা ও প্রশ্নাদি শুরু করবেন।

কবিতা পাঠ, যাআমূ, ওয়াইলাকা বলা সম্পর্কে এবং কাউকে মারহাবা বলা

৭৮/৯০. অধ্যায়ঃ কবিতা পাঠ, সঙ্গীত ও উট হাঁকানোর সঙ্গীতের মধ্যে যা জায়িয ও যা না-জায়িয।
৭৮/৯১. অধ্যায়ঃ কবিতার মাধ্যমে মুশরিকদের নিন্দা করা ।
৭৮/৯২. অধ্যায়ঃ যে কবিতা মানুষকে এতটা প্রভাবিত করে, যা তাকে আল্লাহর স্মরণ, ইলম হাসিল ও কুরআন থেকে বাধা দান করে, তা নিষিদ্ধ
৭৮/৯৩. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ) -এর উক্তিঃ তোমার ডান হাত ধূলি ধূসরিত হোক । তোমার হস্তপদ ধ্বংস হোক এবং তোমার কন্ঠদেশ ঘায়েল হোক ।
৭৮/৯৪. অধ্যায়ঃ যাআমূ (তারা ধারণা করেন) সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
৭৮/৯৫. অধ্যায়ঃ কাউকে ওয়াইলাকা বলা সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
৭৮/৯৬. অধ্যায়ঃ মহামহিম আল্লাহর প্রতি ভালবাসার নিদর্শন।
৭৮/৯৭. আধ্যায়ঃ কোন লোকের অন্য লোককে দূর হও বলা।
৭৮/৯৮. অধ্যায়ঃ কাউকে মারহাবা বলা

নাম সম্পর্কে হাদিস -আল্লাহর নিকট সবচেয়ে প্রিয় ও ঘৃণিত নাম
৭৮/৯৯. অধ্যায়ঃ ক্বিয়ামাতের দিন মানুষকে তাদের পিতার নামে ডাকা হইবে।
৭৮/১০০. অধ্যায়ঃ কেউ যেন না বলে, আমার আত্মা খবীস হয়ে গেছে।
৭৮/১০১. অধ্যায়ঃ যামানাকে গালি দেবে না।
৭৮/১০২. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ) -এর বাণীঃ প্রকৃত কারম হলো মুমিনের ক্বলব।
৭৮/১০৩. অধ্যায়ঃ কোন লোকের এ রকম কথা বলা আমার মা-বাপ আপনার প্রতি কুরবান।
৭৮/১০৪. অধ্যায়ঃ কোন ব্যক্তির এ কথা বলা যে, আল্লাহ আমাকে তোমার প্রতি কুরবান করুন।
৭৮/১০৫. অধ্যায়ঃ আল্লাহর নিকট সবচেয়ে প্রিয় নাম সম্পর্কিত।
৭৮/১০৬. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ) -এর বাণীঃ আমার নামে নাম রাখতে পার, তবে আমার কুন্ইয়াত দিয়ে কারো কুন্ইয়াত (ডাক নাম) রেখো না।
৭৮/১০৭. অধ্যায়ঃ হায্ন নাম।
৭৮/১০৮. অধ্যায়ঃ নাম পাল্টে আগের নামের চেয়ে উত্তম নাম রাখা।
৭৮/১০৯. অধ্যায়ঃ নাবীদের (আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নামে যারা নাম রাখেন।
৭৮/১১০ অধ্যায়ঃ ওয়ালীদ নাম রাখা প্রসঙ্গে।
৭৮/১১১. অধ্যায়ঃ কারো সঙ্গীকে তার নামের কিছু অক্ষর কমিয়ে ডাকা ।
৭৮/১১২. অধ্যায়ঃ কোন ব্যক্তির সন্তান জন্মানোর পূর্বেই সে শিশুর নাম দিয়ে তার ডাকনাম রাখা।
৭৮/১১৩. অধ্যায়ঃ কারো অন্য কুন্ইয়াত থাকা সত্ত্বেও তার কুন্ইয়াত আবু তুরাব রাখা।
৭৮/১১৪. অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার নিকট সবচেয়ে ঘৃণিত নাম।
৭৮/১১৫. অধ্যায়ঃ মুশরিকের কুনইয়াত।
৭৮/১১৬. অধ্যায়ঃ পরোক্ষ কথা বলে মিথ্যা এড়ানো যায়।
৭৮/১১৭. অধ্যায়ঃ কোন কিছু সম্পর্কে, তা অবাস্তব মনে করে বলা যে, এটা কোন কিছুই না।
৭৮/১১৮. অধ্যায়ঃ আস্মানের দিকে চোখ তোলা। মহান আল্লাহর বাণীঃ “(ক্বিয়ামাত হইবে একথা যারা অমান্য করে) তারা কি উটের প্রতি লক্ষ্য করে না, (সৃষ্টি কুশলতায় ভরপুর করে) কীভাবে তা সৃষ্টি করা হয়েছে? এবং আসমানের দিকে, কীভাবে তা ঊর্ধ্বে উঠানো হয়েছে?” (সুরা আল-গাশিয়াহ ৮৮/১৭-১৮)
৭৮/১১৯. অধ্যায়ঃ (কোন কিছু তালাশ করার উদ্দেশে) পানি ও কাদার মধ্যে লাঠি দিয়ে খোঁচা দেয়া।
৭৮/১২০. অধ্যায়ঃ কারো হাতের কোন কিছু দিয়ে যমীনে মৃদু আঘাত করা।

বিস্ময়ে আল্লাহু আকবার বলা, হাঁচির দুআ ও হাই তুললে করনিয়
৭৮/১২১. অধ্যায়ঃ বিস্ময়ে আল্লাহু আকবার অথবা সুব হানাল্লাহ বলা।
৭৮/১২২. অধ্যায়ঃ ঢিল ছোঁড়া প্রসঙ্গে।
৭৮/১২৩. অধ্যায়ঃ হাঁচিদাতার আল্‌হামদু লিল্লাহ বলা।
৭৮/১২৪. অধ্যায়ঃ হাঁচিদাতা আল্‌হামদু লিল্লাহ বললে তার জবাব দেয়া।
৭৮/১২৫. অধ্যায়ঃ কীভাবে হাঁচির দুআ মুস্তাহাব, আর কীভাবে হাই তোলা মাকরূহ।
৭৮/১২৬. অধ্যায়ঃ কেউ হাঁচি দিলে, কীভাবে জওয়াব দেয়া হইবে?
৭৮/১২৭. অধ্যায়ঃ হাঁচিদাতা আল্‌হামদু লিল্লাহ না বললে তার জবাব দিতে হইবে না।
৭৮/১২৮. অধ্যায়ঃ কেউ হাই তুললে সে যেন নিজের হাত মুখে রাখে।

Comments

Leave a Reply