সালাত বিষয়ক হাদিস এর অধ্যায় সমূহ
সালাত বিষয়ক হাদিস এর অধ্যায় সমূহ >> সহীহ মুসলিম শরীফ এর মুল সুচিপত্র দেখুন >> নিম্নে মুসলিম শরীফ এর একটি অধ্যায়ের হাদিস পড়ুন
পর্বঃ ৪, সালাত, অধ্যায়ঃ (১-৫২)=৫২টি
আযানের বর্ণনা
১. অধ্যায়ঃ আযানের সূচনা
২. অধ্যায়ঃ আযানের শব্দগুলো দুবার করে এবং ইকামতের শব্দগুলো একবার করে
৩. অধ্যায়ঃ আযানের বর্ণনা
৪. অধ্যায়ঃ একই মাসজিদে দুজন মুওয়ায্যিন রাখা ভাল
৫. অধ্যায়ঃ অন্ধ ব্যক্তির সাথে চক্ষুস্মান লোক থাকলেও তার আযান দেয়া জায়িয
৬. অধ্যায়ঃ অমুসলিম রাষ্ট্রের [বা এলাকার] কোন জনপদে আযানের শব্দ শুনা গেলে সেখানে আক্রমণ করা নিষেধ
৭. অধ্যায়ঃ মুওয়ায্যিনের আযান অনুরূপ শ্রবণকারীর বলা, নবী[সাঃআঃ]-এর উপর দুরূদ পাঠ করা এবং তাহাঁর জন্যে ওয়াসীলাহ্ প্রার্থনা করা
৮. অধ্যায়ঃ আযানের ফাযীলাত এবং আযান শুনে শাইতানের পলায়ন
রফউল ইয়াদাইন, ফাতিহা, বিসমিল্লাহ ও হাত বাধা
৯. অধ্যায়ঃ তাকবীরে তাহরীমার সময়, রুকূতে যাওয়ার সময় এবং রুকূ থেকে মাথা উঠানোর সময়, কাঁধ পর্যন্ত হাত উঠানো [রফউল ইয়াদাইন] মুস্তাহাব, কিন্তু সাজদাহ্ থেকে ওঠার সময় এটা না করা মুস্তাহাব
১০. অধ্যায়ঃ নামাজের মধ্যে ঝুঁকে পড়ার সময় এবং সোজা হয়ে উঠার সময় আল্ল-হু আকবার বলিতে হইবে, কিন্তু রুকূ থেকে উঠার সময় “সামিআল্ল-হু লিমান হামিদাহ” বলিতে হইবে
১১. অধ্যায়ঃ প্রতি রাকআতে সুরাহ্ ফা-তিহাহ্ পড়া অপরিহার্য, কেউ যদি [ভালভাবে] সুরা ফা-তিহাহ্ পড়তে বা শিখতে সক্ষম না হয়, তবে সে যেন তার সুবিধামত স্থান থেকে কিরাআত পাঠ করে নেয়
১২. অধ্যায়ঃ ইমামের পিছনে উচ্চৈঃস্বরে কিরাআত পাঠ করা মুক্তাদীদের জন্য নিষেধ
১৩. অধ্যায়ঃ বিসমিল্লাহ সশব্দে না পড়ার পক্ষে দলীল
১৪. অধ্যায়ঃ যারা বলে, বিসমিল্লা-হ, সূরাহ্ বারাআহ্ [তাওবাহ্] ছাড়া আর সব সূরারই অংশ তাদের দলীল
১৫. অধ্যায়ঃ তাকবীরে তাহরীমার পর বুকের নিচে কিন্তু নাভির উপরে বাঁ হাতের উপর দান হাত রাখবে এবং সাজদাহরত অবস্থায় উভয় হাত কাঁধ বরাবর মাটিতে রাখবে
তাশাহহুদ, দুরূদ, আমীন, তাসমী ও ইমামের অনুসরন
১৬. অধ্যায়ঃ সলাতে তাশাহহুদ পাঠ করা
১৭. অধ্যায়ঃ তাশাহহুদ পড়ার পর নবী [সাঃআঃ] এর উপর দুরূদ পাঠ করা
১৮. অধ্যায়ঃ তাসমী , তাহমীদ ও আমীন সর্ম্পকে
১৯. অধ্যায়ঃ মুক্তাদীগণ ইমামের অনুসরন করিবে
২০. অধ্যায়ঃ তাকবীর ও অন্যান্য বিষয়ে ইমামের আগে যে কোন কাজ করা নিষেধ
২১. অধ্যায়ঃ ঈমাম অসুস্থ হয়ে পড়লে বা সফরে গেলে, অথবা অন্য কোন ওজর থাকলে তিনি তার প্রতিনিধি নিয়োগ করবেন, কোন কারনে ঈমাম যদি বসে নামাজ আদায় করেন-সেক্ষেত্রে মুক্তাদীদের কোন অসুবিধা না থাকলে তারা দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করিবে, কারন সক্ষম মুক্তাদীর বসে নামাজ আদায় করার নির্দেশ [মানসুখ] রহিত হয়ে গেছে।
২২. অধ্যায়ঃ ঈমাম আসতে যদি দেরী হয় এবং কোন ফিতনাহ-ফ্যাসাদের সম্ভাবনাও না থাকে, তবে এ পরিস্থিতিতে অন্য কাউকে ঈমাম করে নামাজ আদায় করে নেয়া
২৩. অধ্যায়ঃ নামাজ আদায়রত ঈমামকে কোন ব্যাপারে সতর্ক করিতে হলে পুরুষ মুসল্লীরা সুবহানাল্ল-হ বলবে এবং মহিলা মুসল্লীরা হাততালি দিবে
২৪. অধ্যায়ঃ সুন্দরভাবে বিনয় ও ভীতি সহকারে নামাজ আদায়ের নির্দেশ
২৫. অধ্যায়ঃ ইমামের আগে রুকূ-সাজদাহ্ ও অন্যান্য কাজ করা হারাম
২৬. অধ্যায়ঃ নামাজ আদায়ের সময় আকাশের দিকে তাকানো নিষেধ
২৭. অধ্যায়ঃ নামাজরত অবস্থায় শান্ত থাকার নির্দেশ, হাত দিয়ে ইশারা করা এবং সালামের সময় হাত উত্তোলন করা নিষেধ, প্রথম লাইন পূর্ণ করা এবং একে অপরের সাথে মিলিত হয়ে দাঁড়ানোর নির্দেশ
২৮. অধ্যায়ঃ নামাজের লাইনগুলো সুশৃঙ্খলভাবে সমান করে সাজানো, প্রথম লাইনের মর্যাদা, প্রথম লাইনে দাঁড়ানোর জন্য ভীড় করে অগ্রগামী হওয়া এবং মর্যাদাসম্পন্ন লোকেদের সামনে যাওয়া ও ইমামের কাছে দাঁড়ানো
২৯. অধ্যায়ঃ পুরুষদের সাথে যেসব মহিলা জামাআতে শরীক হয়ে নামাজ আদায় করে তাদের প্রতি নির্দেশ হলো, পুরুষ মুসল্লীরা সাজদাহ্ থেকে মাথা না উঠানো পর্যন্ত তারা মাথা উঠাবে না।
৩০. অধ্যায়ঃ অবাঞ্ছিত কিছু ঘটার সম্ভাবনা না থাকলে মহিলাদের মাসজিদে যাওয়া কিন্তু সুগন্ধি মেখে তারা বের হইবে না
৫ ওয়াক্ত নামাজে উচ্চস্বরে ও নিম্নস্বরে কিরাত পাঠ
৩১. অধ্যায়ঃ সলাতে মধ্যম আওয়াজে কিরাআত পাঠ করিবে, যদি সশব্দে কিরাআত পাঠ করাতে অবাঞ্ছিত কিছু বিপদের সম্ভাবনা থাকে
৩২.অধ্যায়ঃ কিরাআত পাঠ মনোযোগ দিয়ে শুনতে হইবে
৩৩.অধ্যায়ঃ ফাজরের সলাতে উচ্চৈঃস্বরে কিরাআত পড়া এবং জিনদের সামনে কিরাআত পড়া
৩৪.অধ্যায়ঃ যুহ্র ও আস্র-এর নামাজের কিরাআত
৩৫. অধ্যায়ঃ ফাজরের নামাজের কিরাআত
৩৬. অধ্যায়ঃ ইশার নামাজের কিরাআত
৩৭. অধ্যায়ঃ ঈমামদেরকে সংক্ষেপে পূর্ণাঙ্গ নামাজ আদায় করানোর নির্দেশ
৩৮. অধ্যায়ঃ নামাজের রুকনগুলো সঠিকভাবে আদায় করা এবং সংক্ষেপে পূর্ণাঙ্গরূপে নামাজ আদায় করা
রুকু সেজদাহ যা বলিতে হইবে ও সুতরা দেয়া
৩৯. অধ্যায়ঃ ইমামের অনুসরণ করা এবং প্রতিটি কাজ তার পরে করা
৪০. অধ্যায়ঃ রুকু থেকে মাথা তুলে যা বলিতে হইবে
৪১. অধ্যায়ঃ রুকু ও সাজদায় কুরআনের আয়াত পাঠ করা নিষেধ
৪২. অধ্যায়ঃ রুকু-সাজদায় যা বলিতে হইবে
৪৩. অধ্যায়ঃ সাজদার ফাযীলত এবং এর প্রতি উৎসাহ প্রদান করা
৪৪. অধ্যায়ঃ যেসব অঙ্গের সাহায্যে সাজদাহ্ করিতে হইবে এবং সলাতে চুল, কাপড় ও মাথার বেণী ধরা থেকে বিরত থাকতে হইবে।
৪৫. অধ্যায়ঃ সাজদার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা, উভয় হাতের তালু জমিনে রাখা, উভয় কনুই পাঁজর থেকে পৃথক রাখা এবং সাজদায় পেট উরু থেকে উঁচু ও পৃথক রাখা।
৪৬. অধ্যায়ঃ নামাজের সামগ্রিক বৈশিষ্ট্য – যা দিয়ে নামাজ শুরু এবং শেষ করিতে হইবে; রুকুর বৈশিষ্ট এবং এর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা; সাজদার বৈশিষ্ট্য ও এর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা; চার রাকআত বিশিষ্ট সলাতে
৪৭. অধ্যায়ঃ নামাজ আদায়কারীর সামনে সুত্রাহ্ [আড়াল] দেয়া
৪৮. অধ্যায়ঃ মুসল্লীর সামনে দিয়ে অতিক্রম করা নিষেধ
৪৯. অধ্যায়ঃ মুসল্লীর সুত্রার কাছাকাছি হওয়া
৫০. অধ্যায়ঃ নামাজ আদায়কারী কতটুকু পরিমাণ স্থান আড়াল [সুত্রাহ্ নির্ধারণ] করিবে
৫১. অধ্যায়ঃ নামাজ আদায়কারীর সামনে সম্মুখীন হওয়া [অর্থাৎ- আড়াআড়িভাবে, লম্বালম্বি হয়ে শুয়ে থাকার প্রসঙ্গে আলোচনা]
৫২.অধ্যায়ঃ একটি মাত্র কাপড় পরিধান করে নামাজ আদায় করা এবং তা পরিধান করার নিয়ম বিধান
Leave a Reply