তাফসীর ইবনে কাসীর Tafsir Ibn Kathir Bangla

তাফসীর ইবনে কাসীর ডাউনলোড

তাফসীরঃ তাফসীর ইবনে কাসীর ডাউনলোড
তাফসীর পরিচিতিঃ তাফসীর ইবনে কাসীর ডাউনলোড
লেখকঃ ইসমাঈল, আবুল ফিদা
কুনিয়াত বা উপনাম এবং ইমাদুদ্দীন (ধর্মের স্তম্ভ) তার উপাধি
সম্পূর্ণ নামঃ আহমাদ ইবনে আলী আবূ বকর আর-রায়ী আল-যাস্সাস আল হানাফী ‘
বংশ পরিচয়ঃ আবুল ফিদা ইমাদুদ্দীন ইসমাঈল ইব্‌ন উমার ইবৃন কাসীর ইব্‌ন যার আল-কারশী, আল-বাসরী, আদ্‌ দিমাশকী
জন্মস্থানঃ দামেস্ক, মামলুক সালতানাত (কায়রো),(বর্তমান সিরিয়া)
জন্মঃ ৭০২ হিজরি
মৃত্যুঃ ৭৭৪ হিজরি

তাফসীর ইবনে কাসীর ডাউনলোড এর পর নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। এছারা আরও পড়তে পারেন

তাফসীর ইবনে কাসীর ডাউনলোড ও ক্রয় বিক্রয়

প্রকাশনীমূল্য
তাফসীর পাবলিকেশন কমিটি (১-১৮ খণ্ড৩১০০
সূরা আনফাল – শাইখ আহমদ মুহাম্মাদ শাকেরফ্রি
সূরা আত তাওবার তাফসীর – ইবন কাসীরফ্রি
এখানে অর্ডার করুনঃ ⓕ পেমেন্টঃ বিকাশ-01817043086/ রকেট-017702698265

তাফসীর পাবলিকেশন কমিটিঃ তাফসীর ইবনে কাসীর (১-১৮ খণ্ড), লেখক : আল্লামা ইব্‌নে কাছীর (রহ.), বিষয় : তরজমা ও তাফসীর, অনুবাদক: ড. মুহাম্মাদ মুজীবুর রহমান সর্বশেষ

ইমাম ইবনে কাসীরের রেহঃ) জীবনী

ইতিহাসের পৃষ্ঠায় যে সমস্ত তাফসীর শাস্তরজ্ঞ, মুহাদ্দিস, ফাকীহ, ধর্মীয় জ্ঞান, তন্তু ও শান্ত্রালোচনায় বিপুল পারদর্শিতা ও সর্বতোমুখী প্রতিভার পরিচয় দিয়ে এই মর-জগতের বুকে অমরত্ব লাভ করেছেন এবং যেসব মনীষী পবিত্র কুরআন, হাদীস তথা শাশ্বত সুন্নাহর বিজয় নিকেতন সুপ্রতিষ্ঠিত করতে সমর্থ হয়েছেন তন্ধ্যে হাফিয ইমাদুদ্দীন ইসমাঈল ইব্‌ন কাসীরের নাম বিশেষভাবে উল্লেখ্য ।

কিন্ত সাধারণ্যে তিনি ইব্‌ন কাসীর নামেই সমধিক প্রসিদ্ধ । বস্তুতঃ “আল-বাসরী* নামক তার এই ‘নিসবাত’টি হচ্ছে জন্মস্থান বাচক উপাধি এবং “আদ্‌ দিমাশকী’ নামক তার এই ‘নিসবাত’টি হচ্ছে তার শিক্ষা-দীক্ষা বা তা’লীম ও তারবি’য়াত বাচক উপাধি ।

জন্ম ও শিক্ষা-দীক্ষা

ইমাম ইব্‌ন কাসীর (রহঃ) সিরীয়া প্রদেশের প্রসিদ্ধ শহর বাসরার অধীন মাজদাল নামক মহন্মায় ৭০১ হিজরীতে জন্গ্রহণ করেন। ইব্‌ন কাসীরের জন্মের সময়ে তার পিতা সেই অঞ্চলের খতীব পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন । চার বছর বয়সে শিশু ইব্‌ন কাসীরের গ্লেহময় পিতা শিহাবুদ্দীন উমার ৭০৫ হিজরী মুতাবিক ১৩০৩ খৃষ্টাব্দে ইন্তিকাল করেন । তখন তার জ্যেষ্ঠ সহোদর শাইখ আবদুল ওয়াহাব তীর প্রতিপালনের দায়িতৃভার গ্রহণ করেন ।

রচনাবলী

ইবন কাসীর বিশেষত ইতিহাস, তাফসীর এবং হাদীস বিষয়ে প্রচুর গ্রন্থ রচনা করেছেন। তন্মধ্যে কয়েকটি নিম্নরূপ;—

১। আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া(৭৫১ হিজরি), ২। তাফসীরুল কুরআনিল আযীম। তাফসিরে ইবন কাসির নামে বিশ্ববিখ্যাত, ৩। আল ইজতিহাদ কী তালাবিল জিহাদ, ৪। ইখতিসার-ই-উলুমিল হাদীস, ৫। শামাইলুর রাসূল ওয়া দালাইলু নুবুওয়াতিহী ওয়া ফন্যায়েলিহী ও খাসাইসিহী, ৬। ইখতিসারু আস সীরাতুন নাবাবিয়্যাহ, ৭। আহাদীসুত তাওহীদ ওয়ার রান্দু আলাশ শিরক, ৮। জামিউল মাসানীদ, ৯। তাবাকাতুশ শাফিঈয়্যা, ১০। আত তাকমীল কী মা ‘রিফাতিস সিকাতি ওয়াদ দুআ‘ফা ওয়াল মাজহীল, ১১। আল কাওয়াকিবুদ দারায়ী ফীত তারিখ, ১২। সীরাতুশ শায়খায়ন, ১৩। আল ওয়াদিহুন নাফীফ ফী মানাকিবিল ঈমাম মুহাম্মদ ইব্‌ন ইদ্‌রীস, ১৪। কিতাবুল আহকাম, ১৫। আল আহকামুল কবীরা, ১৬। ইখতিসারু কিতাবি আল মাদখাল। ইলা কিতাবিস সুনান লিল বায়হাকী, ১৭। আস-সিমাত, ১৮। শারহু সহীহ আল-বুখারী

তাফসীর ইবনে কাসীর ডাউনলোড

তাফসীর ইবনে কাসীর ডাউনলোড করতে হলে বিভিন্ন নামে খুজতে পারেন যেমন

তাফসীরে ইবনে কাসীর, তাফসীর ইবনে কাসীর ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ইবনে কাসীর app, তাফসীরে ইবনে কাসীর pdf download, তাফসীরে ইবনে কাসীর download, তাফসীর ইবনে কাসীর free download, তাফসীর ইবনে কাসীর তাওহীদ প্রকাশনী, তাফসীর ইবনে কাসীর pdf, Tafsir Ibn Kathir PDF, tafsir jalalain bangla pdf download, tafsir ibn kathir bangla audio, তাফসীর ইবনে কাসীর তাওহীদ পাবলিকেশন্স ইত্যাদি।

ইব্‌ন কাসীরের (রহঃ) শিক্ষকবৃন্দ

তিনি জ্যেষ্ঠ ভাইয়ের কাছে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপন করে ফিকাহ শাস্ত্রের অধ্যয়ন শুরু করেন। অতঃপর শাইখ বুরহানুদ্দীন ইবরাহীম ইব্‌ন আবদুর রাহমান ফাযারী (মৃত্যু ৭২৯ হিজরী/১৩২৮ খৃষ্টাব্দ) এবং শাইখ কামালুদ্দীন ইব্‌ন কাধী শুহবার কাছে ফিকাহ শাস্ত্রের পাঠ সমাপ্ত করেন। ইমাম ইব্‌ন কাসীর একাগ্র চিন্তে হাদীস শাস্ত্র অধ্যয়ন করেছিলেন তাদের মধ্যে নিম্নোক্ত মনীষীদের নাম বিশেষভাবে উল্লেখ্য ঃ

১) বাহাউদ্দীন ইব্‌ন কাসিম ইব্ন মুযাফকর ইব্ন আসাকির (মৃত্যু ৭২৩ হিজরী/১৩২৩ খৃষ্টাব্দ)

২) শাইখৃঘ্‌ যাহিরিয়া আকীফুদ্দীন ইসহাক ইব্‌ন ইয়াহিয়া আল আমিদী (মৃত্যু ৭২৫ হিজরী/১৩২৪শৃষ্টাব্দ)

৩) ঈসা ইবনুল মুত্ইম ।

৪) মুহাম্মাদ ইব্‌ন যারাদ ।

৫) বদরুদ্দীন মুহাম্মাদ ইব্‌ন ইবরাহীম ইব্‌ন সুয়াইদী (মৃত্যু ৭১১ হিজরী/১৩১১ খৃষ্টাব্দ)

৬) শাইখুল ইসলাম তাকিউদ্দিন আহমাদ ইব্‌ন তাইমীয়া আল হাররানী (মৃত্যু ৭২৮ হিজরী/ ১৩২৭ শৃষ্টাব্দ)।

৭) ইব্নুর রাষী।

৮) আহমাদ ইব্ন আবী তালিব (ইবনুশ শাহনাহ) (মৃত্যু ৭৩০ হিজরী)

৯) ইবনুল হাযযার (মৃত্যু ৭৩০ হিজরী)

১০) আলী ইব্‌ন উমার আস সুওয়াইনী

১১) আবু মুসা আল কারাফাই

১২) আবুল ফাত্হ আল দাব্বুসী

১৩) ইব্নুর রাখী ।

১৪) হাফিয জামালুদ্দিন ইউসুফ আল মযযী শাফিঈ (মৃত্যু ৭৪২ হিজরী/১৩৪১ খৃষ্টাব্দ) ।

১৫) আল্লামা হাফিয শামসুদ্দীন যাহাবী (মৃত্যু ৭৪৮ হিজরী/১৩২৭ খৃষ্টাব্দ ।

১৬) আল্লামা ইমাদুদ্দীন মুহাম্মাদ ইব্ন আশ-শীরাধী (মৃত্যু ৭৪৯ হিজরী/১৩৪৮ খৃষ্টাব্দ) ।

হাফিষ ইব্‌ন কাসীর (রহঃ) উপরোক্ত মুহাদ্দিসদের মধ্যে ধার কাছ থেকে সব চেয়ে বেশি শিক্ষা-দীক্ষার সুযোগ লাভ করে উপকৃত হয়েছিলেন তন্যুধ্যে ‘তাহবীবুল কামাল” প্রণেতা সিরীয়া দেশীয় মুহাদ্দিস আল্লামা হাফিয জামালুদ্দিন ইউসুফ ইব্ন আবদুর রাহমান মিযবী শাফিঈ (মৃত্যু ৭৪২ হিজরী/১৩৪১ খৃষ্টাব্দ) বিশেষভাবে উল্লেখের দাবীদার ।

ইমাম ইব্‌ন কাসীরের প্রতি সমসাময়িক মনীষীদের শ্রদ্ধা নিবেদন হাফিয শামসুদ্দীন যাআবী (মৃত্যু ৭৪৮ হিজরী/১৩৪৭ খৃষ্টাব্দ) তার ‘আল- মুজামুল মুখতাস’ এবং “তাযকিরাতুল হুফ্ফায’ নামক অনবদ্য গ্রন্থদ্বয়ে বলেন , ‘ইব্ন কাসীর একজন খ্যাতনামা মুফতী (ফাতওয়া প্রদানে বিশেষজ্ঞ), বিজ্ঞ মুহাদ্দিস, আইন অভিজ্ঞ ফিকাহ শান্ত্রবিদ, বিচক্ষণ তাফসীরকার এবং রিজাল শাস্ত্রে বিশেষ পারদর্শী । হাদীসের মতন (মূল অংশ) সম্পর্কে তার অভিনিবেশ ছিল উল্লেখযোগ্য ।

হাফিয হুসাইনী এবং আল্লামা জালালুদ্দীন সুযুতী তাদের নিজ নিজ গ্রন্থে ইমাম ইব্‌ন কাসীর সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন “তিনি হাদীসের বিশিষ্ট অধ্যাপক, হাদীস শাস্ত্রের হাফিয, প্রখ্যাত আলিম এবং ইমাম, বক্তৃতায় সুনিপুণ এবং বহু গুণ ও উত্কর্ষের অধিকারী ।”

আল্সামা শাইখ ইবন ইমাদ হান্থালী (মৃত্যু ১০৮৯ হিজরী/১৬৭৮ খৃষ্টাব্দ) ইমাম ইব্‌ন কাসীরকে (রহঃ) “আল হাফিযুল কাবীর’ বা মহান হাফিয অর্থাৎ কুরআনের শ্রেষ্ঠ শ্রুতিধর বলে আখ্যায়িত করেন ।

অনুরূপভাবে তার খ্যাতনামা প্রিয় শিষ্য আল্লামা হাফিয ইব্‌ন হজ্জি (মৃত্যু ৮১৬ হিজরী/১৪১৩ খৃষ্টাব্দ) স্থীয় শ্রদ্ধাস্পদ উত্তাদ (ইব্‌ন কাসীর) সম্পর্কে অভিমত জানাতে গিয়ে বলেন , ‘আমরা যেসব হাদীস শান্ত্রজ্কে পেয়েছি তন্মধ্যে তিনি (ইব্‌ন কাসীর) হাদীসের মতন বা মূল অংশ সম্পর্কে শেঠ শ্রুতিধর এবং দোষ-ত্রটির ব্যাপারে, হাদীস রিজাল শাস্ত্র জ্ঞানে ও বিশুদ্ধ-দুর্বল হাদীস নির্ধারণে ছিলেন সবার চেয়ে অভিজ্ঞ । তার সমসাময়িক উলামা ও উত্তাদবৃন্দ সবাই তার এই মান মর্ধাদার কথা এক বাক্যে স্বীকার করেন । তার কাছে আমি বহুবার যাতায়াত করেছি, তবু এ কথা স্বীকার করতে দ্বিধা নেই যে, যতবারই আমি তার খিদমাতে গিয়ে উপনীত হয়েছি, প্রতিবারই কোন না কোন বিষয়ে তার কাছে জ্ঞানলাভে ধন্য ও কৃতার্থ হয়েছি।

আল্লামা হাফিয ইব্‌ন নাসিরুদ্দীন আদ্‌-দিমাশকী (মৃত্যু ৮৪২ হিজরী/১৪৩৮ খৃষ্টাব্দ) তার (ইব্‌ন কাসীরের) প্রসঙ্গে বলেন, এঁতিহাসিকদের অবলম্বন এবং তাফসীর বিদ্যা বিশারদদের উন্নত ধ্বজা”।

হাফিঘ ইব্‌ন হাজার আসকালানী (৮৫২ হিজরী) তার “আদৃদুরারুল কামীনা” গ্রন্থে বলেন “হাদীসের মতন বা মৌল অংশ এবং রিজাল বা চরিত-অভিধান শাস্ত্রের পঠন-পাঠন ও অধ্যয়নে তিনি সব সময় নিমগ্ন থাকতেন ।

তাফসীর ইবনে কাসীর

১। এটি ইমাম ইবন কাসীরের তাফসীর থেকে সংক্ষেপিত সূরা আনফালের তাফসীর। সূরা আনফাল পবিত্র কুরআনের মক্কায় অবতীর্ণ একটি গুরুত্বপূর্ণ সূরা। এ সূরাটিতে বদরের যুদ্ধের ঘটনা, গনীমতের মালের বিধান, বদরের যুদ্ধে আল্লাহর সাহায্য লাভ, বন্দিদের বিধান, যুদ্ধের ময়দান থেকে পলায়ন করার শাস্তি, রাসূলকে হত্যার ষড়যন্ত্রকারীদের ষড়যন্ত্রকে বানচাল করা ইত্যাদি বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে।

২। সূরা আত-তাওবাহ সর্বশেষ নাযিল হওয়া সূরাসমূহের অন্যতম। এ সূরার অপর নাম আল-ফাদ্বিহাহ। অর্থাৎ অপমানকারী। কারণ এতে কাফের-মুশরিকদের বর্ণনার পাশাপাশি মুনাফিকদের সার্বিক অবস্থা ও কাজকর্মের একটি চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। বর্তমানে মানুষের মধ্যে মুনাফেকী বিভিন্ন চরিত্র দেখা যাচ্ছে, সুতরাং এ সূরার তাফসীর যদি তাফসীরে ইবন কাসীরের মতো প্রামান্য গ্রন্থ থেকে জানা যায়, তবে তা তাদের হেদায়াতের জন্য মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।

তাফসীর ইবন কাসীর হচ্ছে কালজয়ী মুহাদ্দিস মুফাসসির যুগশ্রেষ্ঠ মনীষী আল্লামা হাফিয ইবন কাসীরের একনিষ্ঠ নিরলস সাধনা ও অক্লান্ত পরিশ্রমের অমৃত ফল। তাফসীর জগতে এ যে বহুল পঠিত সর্ববাদী সম্মত নির্ভরযোগ্য এক অনন্য সংযোজন ও অবিস্মরণীয় কীর্তি এতে সন্দেহ সংশয়ের কোন অবকাশ মাত্র নেই। হাফিজ ইমাদুদ্দীন ইবন কাসীর এই প্রামাণ্য তথ্যবহুল, সর্বজন গৃহীত ও বিস্তারিত তাফসীর ইবনে কাসীর ডাউনলোড মাধ্যমে আরবী ভাষাভাষীদের জন্য পবিত্র কালামের সত্যিকারের রূপরেখা অতি স্বচ্ছ সাবলীল ভাষায় তুলে ধরেছেন তাঁর ক্ষুরধার বলিষ্ঠ লেখনীর মাধ্যমে। এসব কারণেই এর অনবদ্যতা ও শ্রেষ্ঠত্বকে সকল যুগের বিদগ্ধ মনীষীরা সমভাবে অকপটে এবং একবাক্যে স্বীকার করে নিয়েছেন। তাই এই সসাগরা পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি মুসলিম অধ্যুষিত দেশে, সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের, এমনকি ধর্মনিরপেক্ষ শিক্ষায়তনের গ্রন্থাগারেও সর্বত্রই এটি বহুল পঠিত, সুপরিচিত, সমাদৃত এবং হাদীস-সুন্নাহর আলোকে এক স্বতন্ত্র মর্যাদার অধিকারী।

প্রায় দেড় যুগ পরিশ্রমের পর ১৯৮৪ সালে ড. মুহাম্মাদ মুজীবুর রাহমান তাফসীরটির বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। তাফসীর খন্ডগুলিতে যে ইসরাঈলী রিওয়ায়াত এবং দুর্বল কিংবা যঈফ হাদীস রয়েছে তা বাছাই করে বাদ দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি তাফসীর খন্ডে, বিষয়বস্ত্তর উপর লক্ষ্য রেখে, তাফসীর ইবনে কাসীর ডাউনলোড এর বিভিন্ন শিরোনাম সংযোজন করা হয়েছে, যাতে পাঠকবর্গের নির্দিষ্ট কোন বিষয়ের আলোচনা খুঁজে পেতে সুবিধা হয়। এ ছাড়া বর্ণিত হাদীসের সূত্র নম্বরগুলিও সংযোজন করা হয়েছে। কুরআনের কোন কোন শব্দ বাংলায় লেখা কিংবা উচ্চারণ সঠিক হয়না বিধায় তার আরাবী শব্দটিও পাশে লিখে দেয়া হয়েছে।

এই তাফসীর কিতাবটি ডাউনলোড/ ক্রয় করতে/Pdf পেতে হলে, এই লেখাটি আপনার Facebook Timeline, Page, Group এ শেয়ার করে এবং নিচে Comment কমেন্ট করে আমাদেরকে জানালেই আমরা আপনাকে পাঠিয়ে দিব। ইনশাআল্লাহ।


Posted

in

by

Comments

One response to “তাফসীর ইবনে কাসীর Tafsir Ibn Kathir Bangla”

  1. foysal ahmad Avatar
    foysal ahmad

    আসসালামু আলাইকুম।
    তাফসিরে ইবনে কাসিরটি পিডিএফ দেওয়া যাবে..?

Leave a Reply to foysal ahmadCancel reply