হাদিসঃ সহিহুল বুখারি – ৫৭৬২ঃ আয়িশাহ (রাঃ) হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, কতকগুলো লোক রসূলুল্লাহ (সাঃআঃ) -এর নিকট গণকদের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে তিনি বললেনঃ এ কিছুই নয়। তারা বলিলঃ হে আল্লাহর রসূল! ওরা কখনও কখনও আমাদের এমন কথা শোনায়, যা সত্য হয়ে থাকে। তখন রসূলুল্লাহ (সাঃআঃ) বললেনঃ সে কথা সত্য। জিনেরা তা ছোঁ মেরে নেয়। পরে তাহাদের বন্ধু (গণক) এর কানে ঢেলে দেয়। তারা এর সাথে শত মিথ্যা মিলায়।
আলী (রহঃ) বলেন, আবদুর রায্যাক (রহঃ) বলেছেনঃ এ বাণী সত্য তবে মুরসাল। এরপর আমার কাছে সংবাদ পৌঁছেছে যে, পরে এটি তিনি মুসনাদ রূপে বর্ণনা করিয়াছেন।
(আধুনিক প্রঃ- ৫৩৪১, ইঃ ফাঃ- ৫২৩৭)
হাদিসঃ সহিহুল বুখারি – ৫৭৬৩ঃ আয়িশাহ (রাঃ) হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেনঃ যুরাইক গোত্রের লাবীদ ইবনু আসাম নামক এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে যাদু করে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর মনে হতো যেন তিনি একটি কাজ করিয়াছেন, অথচ তা তিনি করেননি। একদিন বা একরাত্রি তিনি আমার কাছে ছিলেন। তিনি বার বার দুআ করিতে থাকেন। তারপর তিনি বলেনঃ হে আয়িশাহ! তুমি কি বুঝতে পেরেছ যে, আমি আল্লাহর কাছে যা জানতে চেয়েছিলাম, তিনি আমাকে তা জানিয়ে দিয়েছেন। স্বপ্নে দেখি) আমার নিকট দু’জন লোক আসেন। তাহাদের একজন আমার মাথার কাছে এবং অপরজন দু’পায়ের কাছে বসেন। একজন তাহাঁর সঙ্গীকে বলেনঃ এ লোকটির কী ব্যথা? তিনি বলেনঃ যাদু করা হয়েছে। প্রথম জন বলেনঃ কে যাদু করেছে? দ্বিতীয় জন বলেন, লাবীদ বিন আ’সাম। প্রথম জন জিজ্ঞেস করেনঃ কিসের মধ্যে? দ্বিতীয় জন উত্তর দেনঃ চিরুনী, মাথা আঁচড়ানোর সময় উঠা চুল এবং এক পুং খেজুর গাছের জুব’-এর মধ্যে। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কয়েকজন সহাবী সাথে নিয়ে সেখানে যান। পরে ফিরে এসে বলেনঃ হে আয়িশাহ! সে কূপের পানি মেহদীর পানির মত লাল) এবং তার পাড়ের খেজুর গাছের মাথাগুলো শয়তানের মাথার মত। আমি বললামঃ হে আল্লাহর রাসূল! আপনি কি এ কথা প্রকাশ করে দিবেন না? তিনি বললেনঃ আল্লাহ আমাকে আরোগ্য দান করিয়াছেন, আমি মানুষকে এমন বিষয়ে প্ররোচিত করিতে পছন্দ করি না, যাতে অকল্যাণ রয়েছে। তারপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নির্দেশ দিলে সেগুলো মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়।
আবূ উসামাহ আবূ যামরাহ ও ইবনু আবূ যিনাদ (রহ.) হিশাম থেকে অনুরূপ বর্ণনা করিয়াছেন। লাইস ও ইবনু উয়াইনাহ (রহ.) হিশাম থেকে বর্ণনা করিয়াছেন, চিরুনী ও কাতানের টুকরায়। আবূ আবদুল্লাহ (রহ.) বলেন, الْمُشَاطَةُ হল চিরুনী করার পর যে চুল বের হয়। مُشَاقَةِ হল কাতান।
আধুনিক প্রঃ- ৫৩৪২, ইঃ ফাঃ- ৫২৩৮)
হাদিসঃ সহিহুল বুখারি – ৫৭৬৪ঃ আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হইতে বর্ণিতঃ
রসূলুল্লাহ (সাঃআঃ) বলেছেনঃ তোমরা ধ্বংসাত্মক কাজ থেকে বেঁচে থাক। আর তা হল আল্লাহ্র সাথে শরীক স্থির করা ও যাদু করা।
(আধুনিক প্রঃ- ৫৩৪৩, ইঃ ফাঃ- ৫২৩৯)
হাদিসঃ সহিহুল বুখারি – ৫৭৬৫ঃ আয়িশাহ (রাঃ) হইতে বর্ণিতঃ
রসূলুল্লাহ (সাঃআঃ) -এর উপর একবার যাদু করা হয়। এমন অবস্থা হয় যে, তাহাঁর মনে হতো তিনি বিবিগণের কাছে এসেছেন, অথচ তিনি আদৌ তাঁদের কাছে আসেননি। সুফ্ইয়ান বলেনঃ এ অবস্থা যাদুর চরম প্রতিক্রিয়া। বর্ণনাকারী বলেন, একদিন রসূলুল্লাহ (সাঃআঃ) ঘুম থেকে জেগে উঠেন এবং বলেনঃ হে আয়িশাহ! তুমি জেনে নাও যে, আমি আল্লাহ্র কাছে যে বিষয়ে জানতে চেয়েছিলাম তিনি আমাকে তা বলে দিয়েছেন। (স্বপ্নে দেখি) আমার নিকট দু’জন লোক এলেন। তাহাদের একজন আমার মাথার কাছে এবং অপরজন আমার পায়ের নিকট বসলেন। আমার কাছের লোকটি অন্যজনকে জিজ্ঞেস করলেনঃ এ লোকটির কী অবস্থা? দ্বিতীয় লোকটি বললেনঃ একে যাদু করা হয়েছে। প্রথমজন বলেনঃ কে যাদু করেছে? দ্বিতীয় জন বলেন, লাবীদ ইবনু আ’সাম। এ ইয়াহূদীদের মিত্র যুরায়ক্ব গোত্রের একজন, সে ছিল মুনাফিক। প্রথম ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলেনঃ কিসের মধ্যে যাদু করা হয়েছে? দ্বিতীয় ব্যক্তি উত্তর দিলেনঃ চিরুনী ও চিরুনী করার সময় উঠে যাওয়া চুলের মধ্যে। প্রথম ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলেনঃ সেগুলো কোথায়? উত্তরে দ্বিতীয়জন বললেনঃ পুং খেজুর গাছের জুবের মধ্যে রেখে যারওয়ান’ কূপের ভিতর পাথরের নীচে রাখা আছে। রসূলুল্লাহ (সাঃআঃ) উক্ত কূপের নিকট এসে সেগুলো বের করেন এবং বলেনঃ এইটিই সেই কূপ, যা আমাকে স্বপ্নে দেখানো হয়েছে। এর পানি মেহদী মিশ্রিত পানির তলানীর মত, আর এ কূপের (পার্শ্ববর্তী) খেজুর গাছের মাথাগুলো (দেখিতে) শয়তানের মাথার ন্যায়। বর্ণনাকারী বলেনঃ সেগুলো তিনি সেখান থেকে বের করেন। আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, আমি জিজ্ঞেস করলামঃ আপনি কি একথা প্রকাশ করে দিবেন না? তিনি বললেনঃ আল্লাহ্র কসম, তিনি আমাকে আরোগ্য দান করিয়াছেন; আর আমি মানুষকে এমন বিষয়ে প্ররোচিত করিতে পছন্দ করি না, যাতে অকল্যাণ রয়েছে।
(৩১৭৫; মুসলিম ৩৯/১৭, হাঃ ২১৮৯, আহমাদ ২৪৩৫৪) আধুনিক প্রঃ- ৫৩৪৪, ইঃ ফাঃ- ৫২৪০)
হাদিসঃ সহিহুল বুখারি – ৫৭৬৬ঃ আয়িশাহ (রাঃ) হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাঃআঃ) -এর উপর যাদু করা হয়। এমনকি তাহাঁর মনে হতো তিনি কাজটি করিয়াছেন, অথচ তা তিনি করেননি। শেষে একদিন তিনি যখন আমার নিকট ছিলেন, তখন তিনি আল্লাহ্র নিকট বার বার দু’আ করিলেন। তারপর ঘুম থেকে জেগে বললেনঃ হে আয়িশাহ! তুমি কি বুঝতে পেরেছ? আমি যে বিষয়ে তাহাঁর কাছে জানতে চেয়েছিলাম, তিনি তা আমাকে জানিয়ে দিয়েছেন। আমি বললামঃ হে আল্লাহর রসূল! তা কী? তিনি বললেনঃ আমার নিকট দু’জন লোক এলেন। তাঁদের একজন আমার মাথার নিকট এবং আরেকজন আমার পায়ের নিকট বসলেন। তারপর একজন অন্যজনকে জিজ্ঞেস করলেনঃ এ লোকটির কী ব্যথা? তিনি উত্তর দিলেনঃ তাঁকে যাদু করা হয়েছে। প্রথমজন বললেনঃ কে তাঁকে যাদু করেছে? দ্বিতীয় জন বলিলেন, লাবীদ ইবনু আ’সাম নামক ইয়াহূদী। প্রথমজন জিজ্ঞেস করলেনঃ যাদু কী দিয়ে করা হয়েছে? দ্বিতীয়জন বললেনঃ চিরুনী, চিরুনী আঁচড়াবার সময় উঠে আসা চুল ও নর খেজুর গাছের জুব’ এর মধ্যে। তখন নবী (সাঃআঃ) তাহাঁর সহাবীদের কয়েকজনকে নিয়ে ঐ কূপের নিকট গেলেন এবং তা ভাল করে দেখলেন। কূপের পাড়ে ছিল খেজুর গাছ। তারপর তিনি আয়িশাহ (রাঃ) এর নিকট ফিরে এসে বললেনঃ আল্লাহ্র কসম! কূপটির পানি (রঙ) মেহদী মিশ্রিত পানির তলানীর ন্যায়। আর পার্শ্ববর্তী খেজুর গাছের মাথাগুলো শয়তানের মাথার ন্যায়। আমি বললামঃ হে আল্লাহর রসূল! আপনি কি সেগুলো বের করবেন না? তিনি বললেনঃ না, আল্লাহ আমাকে আরোগ্য ও শিফা দান করিয়াছেন, মানুষের মধ্যে এ ঘটনা থেকে মন্দ ছড়িয়ে দিতে আমি সঙ্কোচ বোধ করি। এরপর তিনি যাদুর দ্রব্যগুলোর ব্যাপারে নির্দেশ দিলে সেগুলো মাটিতে পুঁতে রাখা হয়।
(আধুনিক প্রঃ- ৫৩৪৫, ইঃ ফাঃ- ৫২৪১)
হাদিসঃ সহিহুল বুখারি – ৫৭৬৭ঃ আবদুল্লাহ ইবনু উমার (রাঃ) হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, একবার পূর্ব অঞ্চল (নজ্দ এলাকা) থেকে দু’জন লোক এল এবং দু’জনই ভাষণ দিল। লোকজন তাহাদের ভাষণে বিস্মিত হয়ে গেল। তখন রসূলুল্লাহ (সাঃআঃ) বললেনঃ কোন কোন ভাষণ অবশ্যই যাদুর মত।(আধুনিক প্রঃ- ৫৩৪৬, ইঃ ফাঃ- ৫২৪২)
হাদিসঃ সুনান আত তিরমিজি -২০৪৫ঃ আবূ হুরাইরা (রাদিআল্লাহু আঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, হারাম ঔষধ প্রয়োগ করিতে রাসূল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নিষেধ করিয়াছেন।
সহীহ, ইবনু মাজাহ (৩৪৫৯)। আবূ ঈসা বলেন, হারাম ঔষধ। এর অর্থ বিষ। হাদিস এর মানঃ সহিহ হাদিস
হাদিসঃ সুনান আত তিরমিজি -২০৪৬ঃ ওয়াইল (রাদিআল্লাহু আঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি কোন একসময় রাসূল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সামনে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় তাকে সুয়াইদ ইবনু তারিক অথবা তারিক ইবনু সুয়াইদ (রাদিআল্লাহু আঃ) মাদক দ্রব্য প্রসঙ্গে প্রশ্ন করেন। তিনি এটা ব্যবহার করিতে তাকে নিষেধ করেন। তিনি (সুয়াইদ) বলিলেন, আমরা ঔষধ হিসাবে এটা ব্যবহার করব। রাসূল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ এটা কোন ঔষধ নয়, বরং এটা স্বয়ং একটা রোগ।
সহীহ, ইবনু মা-জাহ (৩৫০০), মুসলিম। মাহমুদ-নাযর ইবনু শুমাইল ও শাবাবা হইতে শুবা (রাহঃ)-এর সূত্রে একইরকম বর্ণনা করিয়াছেন। নাযর (রাহঃ) বলেছেন প্রশ্নকারী সাহাবীর নাম তারিক ইবনু তারিক ইবনু সুয়াইদ এবং শাবাবা (রাহঃ) বলেছেন তার নাম সুয়াইদ ইবনু তারিক। আবূ ঈসা বলেন, এ হাদিসটি হাসান সহীহ্। হাদিস এর মানঃ সহিহ হাদিস
হাদিসঃ সুনানে নাসাই- ৪২৫৭ঃ ইবনি আব্বাস [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, উমার [রাঃআঃ]-এর নিকট সংবাদ পৌঁছলো যে, সামুরা [রাঃআঃ] মদ বিক্রি করেন। তিনি বললেনঃ সামুরার জন্য সর্বনাশ! সে কি জানে না যে, রসূলুল্লাহ্ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ আল্লাহ তাআলা ইয়াহূদীদেরকে ধ্বংস করুন; যখন তাহাদের উপর চর্বি হারাম করা হলো, তখন তারা তা গলিয়ে নিল।
ইমাম নাসাই এই হাদিস টি যে পরিছেদে উল্লেখ করেন তা হল, হারাম বস্তু দ্বারা উপকৃত হওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা হাদিসের তাহকিকঃ সহীহ হাদীস
যাদুগ্রস্ত
হাদিসঃ ইবনে মাজাহ -৩৫৪৫ঃ আয়িশাহ (রাদিআল্লাহু আঃ), হতে বর্ণিতঃ
যুরাইক গোত্রের লাবীদ বিন আসাম নামক জনৈক ইহূদী নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর উপর যাদু করে। শেষে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর মনে হতো যে, কোন কাজ তিনি করিয়াছেন অথচ তা তিনি করেননি। আয়িশাহ (রাদিআল্লাহু আঃ) বলেন, শেষে একদিন বা এক রাতে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তিনবার ডাকার পর বললেনঃ হে আয়িশাহ! তুমি কি অবগত আছো, আমি যে বিষয়ে জানতে চেয়েছিলাম, আল্লাহ তা আমাকে জানিয়ে দিয়েছেন? আমার নিকট দু’জন লো্ক (ফেরেশতা) এসে তাহাদের একজন আমার শিয়রের কাছে এবং অপর জন আমার পায়ের কাছে বসেন। আমার মাথার কাছের জন আমার পায়ের কাছের জনকে অথবা আমার পায়ের কাছের জন আমার শিয়রের কাছের জনকে বলিলেন, লো্কটার কী অসুখ হয়েছে? সাথী বলেন, তাঁকে যাদু করা হয়েছে। তিনি বলেন, কে তাকে যাদুগ্রস্ত করেছে? অপরজন বলেন, লাবীদ ইবনুল আসাম। তিনি বলেন, কোন জিনিসের মধ্যে? অপরজন বলেন, চিরুনীর ভগ্নাংশ ও চিরুনীর সাথে লেগে থাকা চুল নর খেজুর গাছের সরু খোলসে ঢুকিয়ে। তিনি বলেন, তা কোথায় আছে? অপরজন বলেন, যী-আরওয়ান কূপের মধ্যে। আয়িশাহ(রাদিআল্লাহু আঃ) বলেন, তখন নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাহাঁর একদল সাহাবীসহ সেখানে গেলেন (এবং সেগুলো কূপ থেকে বের করা হলো)। অতঃপর তিনি ফিরে এসে বলেনঃ হে আয়িশাহ, আল্লাহর শপথ! ঐ কূপের পানি মেহেদী পেষা পানির মত হয়ে গেছে এবং তথাকার খেজুর গাছগুলো যেন শয়তানের মাথার মত। আয়িশাহ(রাদিআল্লাহু আঃ) বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি সেগুলো কি ভস্মীভূত করেন নি? তিনি বলেনঃ না। আল্লাহ তো আমাকে আরোগ্য দান করিয়াছেন। তাই আমি মানুষের মাঝে এর অপচর্চা ছড়িয়ে দেয়া পছন্দ করি না। অতঃপর তিনি কূপটি ভরাট করার নির্দেশ দিলে তা ভরাট করে দেয়া হয়।
তাহকীক নাসিরুদ্দিন আলবানীঃ সহীহ। হাদিস এর মানঃ সহিহ হাদিস
হাদিসঃ সুনান আবু দাউদ – ৩৮৬৮ঃ জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রাদিআল্লাহু আঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে নুশরাহ সম্বন্ধে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেনঃ এগুলো শয়তানের কার্যকলাপ।
চোখের চিকিৎসা হাদিস এর মানঃ সহিহ হাদিস
Leave a Reply