আবু দাউদ শরীফ pdf Abu Daud Sharif পবিত্রতা অর্জন
আবু দাউদ শরীফ pdf Abu Daud Sharif পবিত্রতা অর্জন
অধ্যায়ঃ ১, অনুচ্ছেদঃ ১-১৪৪, হাদীসঃ ১-৩৯০ = ৩৯০টি
পেশাব পায়খানার সুন্নত দোয়া, সতর, সালাম, গর্ত, ইস্তিনজার বর্ণনা
অনুচ্ছেদ-১: পেশাব-পায়খানার জন্য নির্জন স্থানে যাওয়া
অনুচ্ছেদ-২ঃ পেশাবের জন্য কোন ব্যক্তির জায়গা তালাশ করা
অনুচ্ছেদ-৩ঃ কেউ পায়খানায় প্রবেশকালে যা বলবে
অনুচ্ছেদ-৪ঃ ক্বিবলাহমুখী হয়ে পেশাব পায়খানা করা মাকরূহ
অনুচ্ছেদ-৫ঃ এ সম্পর্কে অনুমতি প্রসঙ্গে
অনুচ্ছেদ-৬ঃ পায়খানার সময় কিভাবে সতর খুলবে
অনুচ্ছেদ-৭ঃ পেশাব-পায়খানার সময় কথা বলা মাকরূহ
অনুচ্ছেদ-৮ঃ পেশাবরত অবস্থায় সালামের জবাব দেয়া
অনুচ্ছেদ-৯ঃ যে ব্যক্তি অপবিত্র অবস্থায় আল্লাহর যিকির করে
অনুচ্ছেদ-১০ঃ আল্লাহর নাম খচিত আংটি নিয়ে পায়খানায় প্রবেশ করা।
অনুচ্ছেদ-১২ঃ দাঁড়িয়ে পেশাব করা
অনুচ্ছেদ-১৩ঃ কোন ব্যক্তি রাতে পাত্রে পেশাব করে তা নিকটে রেখে দেয়া
অনুচ্ছেদ-১৪ঃ নবি [সাঃআ:] যেসব জায়গায় পেশাব করিতে নিষেধ করিয়াছেন
অনুচ্ছেদ-১৫ঃ গোসলখানায় পেশাব করা
অনুচ্ছেদ-১৬ঃ গর্তে পেশাব করা নিষেধ
অনুচ্ছেদ-১৭ঃ কোন ব্যক্তি পায়খানা থেকে বের হয়ে যা বলবে
অনুচ্ছেদ-১৮ঃ ইস্তিন্জা করার সময় ডান হাতে পুরুষাঙ্গ স্পর্শ করা মাকরূহ
অনুচ্ছেদ-১৯ঃ পেশাব-পায়খানার সময় পর্দা করা
অনুচ্ছেদ-২০ঃ যে সমস্ত জিনিস দ্বারা ইস্তিনজা করা নিষেধ
অনুচ্ছেদ-২১ঃ পাথর দ্বারা ইস্তিন্জা করা
অনুচ্ছেদ-২২ঃ পেশাব- পায়খানার পর উযু করা
অনুচ্ছেদ-২৩ঃ পানি দিয়ে ইস্তিন্জা করা
অনুচ্ছেদ-২৪ঃ যে ব্যক্তি ইস্তিন্জার পর মাটিতে হাত ঘষে
মিসওয়াক করার হাদিস – রাত্রি জাগরণকারীর মিসওয়াক করা
অনুচ্ছেদ-২৫ঃ মিসওয়াক করা
অনুচ্ছেদ-২৬ঃ মিসওয়াক করার নিয়ম
অনুচ্ছেদ-২৭ঃ একজনের মিসওয়াক অন্যজনে ব্যবহার করা
অনুচ্ছেদ- ২৮ঃ মিসওয়াক ধৌত করা
অনুচ্ছেদ-২৯ঃ মিসওয়াক করা স্বভাবসুলভ কাজ [ফিত্বরাত]
অনুচ্ছেদ- ৩০ঃ রাত্রি জাগরণকারীর মিসওয়াক করা
অজুর পানি পাক না নাপাক – ফরয, পানি, কুকুর, বিড়াল, নবিয
অনুচ্ছেদ- ৩১ঃ উযু করা ফরয
অনুচ্ছেদ-৩২ঃ কোন ব্যক্তির উযু থাকাবস্থায় নতুনভাবে উযু করা
অনুচ্ছেদ- ৩৩ঃ যে জিনিস পানিকে অপবিত্র করে
অনুচ্ছেদ- ৩৪ঃ বুদাআহ নামক কূপ প্রসঙ্গে
অনুচ্ছেদ-৩৫ঃ পানি অপবিত্র হয় না
অনুচ্ছেদ-৩৬ঃ বদ্ধ পানিতে পেশাব করা।
অনুচ্ছেদ-৩৭ঃ কুকুরের লেহনকৃত পাত্র ধোয়া।
অনুচ্ছেদ-৩৮ঃ বিড়ালের উচ্ছিষ্ট।
অনুচ্ছেদ- ৩৯ঃ স্ত্রী লোকের ব্যবহারের অবশিষ্ট পানি দিয়ে [পুরুষের] উযু করা
অনুচ্ছেদ-৪০ঃ এ বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা
অনুচ্ছেদ-৪১ঃ সমুদ্রের পানি দ্বারা উযু করা
অনুচ্ছেদ-৪২ঃ নবিয [খেজুরের শরবত] দিয়ে উযু করা
অনুচ্ছেদ-৪৩ঃ কোন ব্যক্তি পায়খানা-পেশাবের বেগ চেপে রেখে সলাত আদায় করিবে কি?
অনুচ্ছেদ-৪৪ঃ উযুর জন্য যতটুকু পানি যথেষ্ট
অনুচ্ছেদ-৪৫ঃ উযুতে প্রয়োজনাতিরিক্ত পানি ব্যবহার করা
অনুচ্ছেদ-৪৬ঃ পূর্ণাঙ্গরূপে উযু করা
অনুচ্ছেদ-৪৭ঃ তামার পাত্রে উযু করা
অযুর সুন্নত সমূহ – হাত, কুলি, নাক, মাসাহ, পা ধোয়া ও দুআ
অনুচ্ছেদ-৫১ঃ উযুর অঙ্গগুলো তিনবার করে ধোয়া
অনুচ্ছেদ-৫২ঃ উযুর অঙ্গসমূহ দুবার করে ধোয়ার বর্ণনা
অনুচ্ছেদ- ৫৩ঃ উযুর অঙ্গসমূহ একবার করে ধোয়া
অনুচ্ছেদ- ৫৪ঃ কুলি করা ও নাকে পানি দেয়ার মধ্যে পার্থক্য করা
অনুচ্ছেদ- ৫৫ঃ নাক পরিষ্কার করা
অনুচ্ছেদ-৫৬ঃ দাড়ি খিলাল করা
অনুচ্ছেদ-৫৭ঃ পাগড়ীর উপর মাসাহ্ করা
অনুচ্ছেদ-৫৮ঃ দু পা ধোয়া
অনুচ্ছেদ-৫৯ঃ মোজার উপর মাসাহ্ করা
অনুচ্ছেদ- ৬০ঃ মোজার উপর মাসাহ্ করার সময়সীমা
অনুচ্ছেদ- ৬১ঃ জাওরাবাইনের উপর মাসাহ্ করা
অনুচ্ছেদ- ৬২ঃ –
অনুচ্ছেদ- ৬৩ঃ [মোজার উপর] মাসাহ্ করার নিয়ম
অনুচ্ছেদ- ৬৪ঃ লজ্জাস্থানে পানি ছিটানো
অনুচ্ছেদ-৬৫ঃ উযুর পর যে দুআ পড়তে হয়
অনুচ্ছেদ-৬৬ঃ যে ব্যক্তি একই উযুতে কয়েক ওয়াক্তের সলাত আদায় করে তার বর্ণনা
অনুচ্ছেদ-৬৭ঃ উযুর মধ্যে কোন অঙ্গের কোন অংশ শুকনা থাকলে
ওজু ভঙ্গের কারণ সমূহ – চুমু, পুরুষাঙ্গ, রক্ত , খাবার, ঘুমালে
অনুচ্ছেদ-৬৮ঃ উযু নষ্টের সন্দেহ হলে
অনুচ্ছেদ – ৬৯ঃ চুম্বন দিলে উযু করা প্রসঙ্গে
অনুচ্ছেদ-৭০ঃ পুরুষাঙ্গ স্পর্শ করলে উযু করা প্রসঙ্গে
অনুচ্ছেদ-৭১ঃ পুরুষাঙ্গ স্পর্শ করলে ওযু নষ্ট না হওয়া প্রসঙ্গে
অনুচ্ছেদ- ৭২ঃ উটের গোশত খেলে উযু করা প্রসঙ্গে
অনুচ্ছেদ- ৭৩ঃ কাঁচা গোশত স্পর্শ করলে উযু করিতে ও হাত ধুতে হইবে কিনা
অনুচ্ছেদ- ৭৪ঃ মৃত প্রাণী স্পর্শ করলে উযু না করা
অনুচ্ছেদ- ৭৫ঃ আগুনে পাকানো জিনিস খেলে উযু না করা
অনুচ্ছেদ-৭৬ঃ আগুনে পাকানো জিনিষ খেলে উযু করার ব্যাপারে কঠোরতা
অনুচ্ছেদ-৭৭ঃ দুধ পান করলে উযু [কুলি] করা প্রসঙ্গে
অনুচ্ছেদ- ৭৮ঃ দুধ পানের পর উযু [কুলি] না করা প্রসঙ্গে
অনুচ্ছেদ-৭৯ঃ রক্ত বের হলে উযু করা
অনুচ্ছেদ-৮০ঃ ঘুমালে উযু নষ্ট হয় কিনা
অনুচ্ছেদ-৮১ঃ যে ব্যক্তি তাহাঁর পায়ে ধুলা-ময়লা মাড়িয়েছে
অনুচ্ছেদ-৮২ঃ সালাতের মধ্যে কারো উযু ছুটে গেলে
অপবিত্র পবিত্রবা – মযী, সহবাস, কুরআন, মাসজিদ, গোসল
অনুচ্ছেদ- ৮৩ঃ বীর্যরস [মযী] সম্পর্কে
অনুচ্ছেদ- ৮৪ঃ হায়িযগ্রস্থা স্ত্রীর সঙ্গে মেলামেশা ও পানাহার করা
অনুচ্ছেদ-৮৫ঃ সহবাসে বীর্যপাত না হলে
অনুচ্ছেদ- ৮৬ঃ একাধিকবার সঙ্গমে একবার গোসল করা সম্পর্কে
অনুচ্ছেদ- ৮৭ঃ একবার সহবাসের পর পুনরায় সহবাসের পূর্বে উযু করা
অনুচ্ছেদ- ৮৮ঃ অপবিত্র অবস্থায় ঘুমানো
অনুচ্ছেদ- ৮৯ঃ অপবিত্র অবস্থায় পানাহার প্রসঙ্গে
অনুচ্ছেদ- ৯০ঃ যে বলে, অপবিত্র ব্যক্তি উযু করিবে
অনুচ্ছেদ- ৯১ঃ অপবিত্র ব্যক্তির বিলম্বে গোসল করা
অনুচ্ছেদ- ৯২ঃ অপবিত্র অবস্থায় কুরআন পড়া
অনুচ্ছেদ- ৯৩ঃ জানাবাতের অবস্থায় মুসাফাহ করা
অনুচ্ছেদ-৯৪ঃ অপবিত্র ব্যক্তির মাসজিদে প্রবেশ প্রসঙ্গে
অনুচ্ছেদ- ৯৫ঃ ভুলবশত কোন ব্যক্তি অপবিত্র অবস্থায় সলাতে ইমামতি করলে
অনুচ্ছেদ- ৯৬ঃ কোন ব্যক্তির রাতে ঘুমের মধ্যে স্বপ্নদোষ হলে
অনুচ্ছেদ -৯৭ঃ পুরুষের ন্যায় নারীদের স্বপ্নদোষ হলে
অনুচ্ছেদ – ৯৮ঃ যে পরিমাণ পানি দিয়ে গোসল করা যায়
অনুচ্ছেদ -৯৯ঃ জানাবাতের গোসল করার নিয়ম
অনুচ্ছেদ-১০০ঃ গোসলের পর উযু করা
অনুচ্ছেদ-১০১ঃ গোসলের সময় মহিলার তাহাদের চুলের বাঁধন খুলবে কি?
অনুচ্ছেদ-১০২ঃ অপবিত্র ব্যক্তির খিত্বমী [এক ধরনের ঔষধি উদ্ভিদ] মিশ্রিত পানি দ্বারা মাথা ধোয়া
অনুচ্ছেদ- ১০৩ঃ স্বামী-স্ত্রীর মাঝে প্রবাহিত বীর্যের হুকুম
হায়েজ নেফাস ঋতুবতী মুস্তাহাযা ইস্তিহাযা নারীর বর্ননা
অনুচ্ছেদ- ১০৪ঃ ঋতুবতী স্ত্রীর সাথে একত্রে আহার ও মেলামেশা করা
অনুচ্ছেদ- ১০৫ঃ ঋতুবতী নারীর মসজিদ থেকে কিছু নেয়া
অনুচ্ছেদ- ১০৬ঃ ঋতুবতী নারী কাযা সলাত আদায় করিবে না
অনুচ্ছেদ- ১০৭ঃ ঋতুবতী স্ত্রীর সাথে সহবাসের কাফফারা
অনুচ্ছেদ -১০৮ঃ কোন ব্যক্তি ঋতুবতী স্ত্রীর সাথে সহবাস ছাড়া অন্য কিছু করলে
অনুচ্ছেদ-১০৯ঃ মুস্তাহাযা নারীর বর্ননা এবং যে ব্যক্তি বলে , হায়িযের দিনগুলোতে সে সলাত ত্যাগ করিবে, তার প্রসঙ্গে
অনুচ্ছেদ- ১১০ঃ হায়িয শেষ হলে সলাত বর্জন করা যাবে না
অনুচ্ছেদ- ১১১ঃ হায়িয শুরু হলে সলাত আদায় ছেড়ে দিবে
অনুচ্ছেদ-১১২ঃ মুস্তাহাযা প্রতি ওয়াক্ত সলাতের জন্য গোসল করিবে
অনুচ্ছেদ-১১২ঃ মুস্তাহাযা প্রতি ওয়াক্ত সলাতের জন্য গোসল করিবে
অনুচ্ছেদ- ১১৩ঃ যে বলে, মুস্তাহাযা দু ওয়াক্তের সলাত একত্রে আদায় করিবে এবং এর জন্য একবার গোসল করিবে
অনুচ্ছেদ- ১১৪ঃ যে ব্যক্তি বলে, মুস্তাহাযা দু তুহরের মাঝখানে একবার গোসল করিবে
অনুচ্ছেদ- ১১৫ঃ যে বলে, মুস্তাহাযা এক যুহ্র থেকে পরবর্তী যুহ্র পর্যন্ত একবার গোসল করিবে
অনুচ্ছেদ-১১৬ঃ যে বলে, মুস্তাহাযা প্রতিদিন গোসল করিবে, কিন্তু এ কথা বলেনি যে, যুহরের ওয়াক্তে গোসল করিবে
অনুচ্ছেদ- ১১৭ঃ ইস্তিহাযা রোগীনী কয়েকদিন পরপর গোসল করিবে
অনুচ্ছেদ-১১৮ঃ ইস্তিহাযা রোগীণী প্রত্যেক ওয়াক্ত সলাতের জন্য উযু করিবে
অনুচ্ছেদ- ১১৯ঃ কেবল উযু নষ্ট হলেই মুস্তাহাযাকে উযু করিতে করিতে হইবে
অনুচ্ছেদ- ১২০ঃ কোন মহিলা পবিত্র হওয়ার পর হলুদ ও মেটে রং এর রক্ত দেখলে
অনুচ্ছেদ- ১২১ঃ মুস্তাহাযা স্ত্রীর সাথে স্বামীর সহবাস করা
অনুচ্ছেদ- ১২২ঃ নিফাসের সময়সীমা সম্পর্কে
অনুচ্ছেদ- ১২৩ঃ হায়িয থেকে পবিত্র হওয়ার গোসলের নিয়ম
তায়াম্মুমের হাদিস – মুকীম, অপবিত্র ও আহত ব্যক্তির জন্য
অনুচ্ছেদ- ১২৫ঃ মুকীম অবস্থায় তায়াম্মুম করা
অনুচ্ছেদ- ১২৬ঃ অপবিত্র ব্যক্তির তায়াম্মুম করা
অনুচ্ছেদ- ১২৭ঃ ঠাণ্ডা লাগার আশঙ্কা হলে অপবিত্র ব্যক্তি তায়াম্মুম করিতে পারবে কি?
অনুচ্ছেদ- ১২৮ঃ আহত ব্যক্তির তায়াম্মুম করা
অনুচ্ছেদ- ১২৯ঃ কোন ব্যক্তি তায়াম্মুম করে সলাত আদায় করার পর ওয়াক্ত থাকতেই পানি পেয়ে গেলো
নামাজের পবিত্রতা – গোসল, বীর্য, পেশাব, জুতা, হায়িযকালীন
অনুচ্ছেদ- ১৩১ঃ জুমুআহ্র দিন গোসল না করার অনুমতি প্রসঙ্গে
অনুচ্ছেদ- ১৩২ঃ কোন ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করলে তাকে গোসল করার নির্দেশ দেয়া
অনুচ্ছেদ-১৩৩ঃ মহিলাদের হায়িযকালীন সময়ের পরিধেয় কাপড় ধোয়া
অনুচ্ছেদ-১৩৪ঃ সহবাসকালীন সময়ের পরিধেয় কাপড়ে নামাজ আদায় করা
অনুচ্ছেদ-১৩৫ঃ মহিলাদের গায়ে জড়ানো কাপড়ে নামাজ আদায় প্রসঙ্গে
অনুচ্ছেদ- ১৩৬ঃ মহিলাদের গায়ে জড়ানো কাপড়ে নামাজ আদায় করার অনুমতি প্রসঙ্গে
অনুচ্ছেদ- ১৩৭ঃ কাপড়ে বীর্য লাগলে
অনুচ্ছেদ- ১৩৮ঃ শিশুদের পেশাব কাপড়ে লাগলে
অনুচ্ছেদ- ১৩৯ঃ মাটিতে পেশাব লাগলে
অনুচ্ছেদ- ১৪০ঃ মাটি শুকিয়ে গেলে পবিত্র হয়ে যায়।
অনুচ্ছেদ- ১৪১ঃ কাপড়ের আঁচলে [শুষ্ক] অপবিত্রতা লাগলে
অনুচ্ছেদ- ১৪২ঃ জুতায় অপবিত্রতা লাগলে
অনুচ্ছেদ- ১৪৩ঃ অপবিত্র কাপড়ে আদায়কৃত নামাজ পুনরায় আদায় করা
অনুচ্ছেদ- ১৪৪ঃ কাপড়ে থু থু লাগলে
ইমাম আবু দাউদ (রহমাতুল্লাহ আলাইহি)
সুনানে আবু দাউদ -এর সংকলক ইমাম আবু দাউদ (রহমাতুল্লাহ আলাইহি) ইলমে হাদিস চর্চার স্বর্ণযুগ ২০২ হিজরি সনে, ৮১৭ খ্রিস্টাব্দে বর্তমান । জন্মস্থানের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে তাঁকে সিজিস্তানি বলা হয়। ইমাম আবু দাউদ (রহমাতুল্লাহ আলাইহি)-এর শৈশব সম্পর্কে তেমন কিছু জানা যায় না। তবে সুনানে আবু দাউদ এর জীবনী সম্পর্কে বিভিন্ন লেখকের লেখা পড়লে মনে হয় যে ইমাম আবু দাউদ (রহমাতুল্লাহ আলাইহি)-এর শৈশব সিস্তানেই কেটেছিল এবং তিনি পারিবারিক পরিমণ্ডলে প্রাথমিক শিক্ষা অর্জন করেন।
হাদীস ইসলআমের দ্বিতীয় উৎস ৷ কুরআন ের পরই হাদীসের স্থান । হাদিস সংকলনের ইতিহাসে যতগুলো গ্রন্থ সংকলিত হয়েছে তন্মধ্যে ৬ সিত্তাহ্ভূক্ত হাদীস গ্রন্থগুলোর স্থান শীর্ষে ৷ এগুলোর প্রতিটিরই রয়েছে আলাদা বৈশিষ্ট্য ৷ এসব বৈশিষ্ট্যের কারণেই এগুলো মুসলিম উম্মাহর কাছে স্ব মর্যাদায় সমাদৃত ৷ সিহাহ্ সিত্তাহ্ভুক্ত হাদীস গ্রন্থের মশহুর সংকলন হচ্ছে সুনানে আবু দাউদ ৷
তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, ইমাম আবু দাউদ (রহমাতুল্লাহ আলাইহি) তাঁর যৌবনে ‘সুনানে আবু দাউদ’-এর রচনা সম্পন্ন করেন। তিনি স্মৃতিবদ্ধ হাদিসের বিশাল ভাণ্ডার যাচাই করে মোট ৪৮০০ হাদিস তাঁর সুনান গ্রন্থে সনি্নবেশ করেন। এ বিষয়ে তিনি নিজেই বলেন, ‘আমি রাসুলে করিম (সা.)-এর পাঁচ লাখ হাদিস লিপিবদ্ধ করেছিলাম। তার মধ্য থেকে বাছাই করে মনোনীত হাদিসগুলো এ গ্রন্থে সনি্নবেশ করেছি।’ ইমাম আবু দাউদ (রহমাতুল্লাহ আলাইহি) গ্রন্থখানা সংকলনের পর প্রথম তা নিজের উস্তাদ ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল (রহমাতুল্লাহ আলাইহি)-এর সামনে উপস্থাপন করেন। ইমাম আহমাদ (রহমাতুল্লাহ আলাইহি) গ্রন্থখানা খুবই পছন্দ করেন এবং একখানা উত্তম গ্রন্থ বলে খুবই প্রশংসা করেন।
সিহাহ্ সিত্তাহ্ হাদীস গ্রন্থসমূহের মধ্যে সুনানে আবু দাউদ অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এ গ্রন্থে সংকলিত সমস্ত হাদীসই আহ্কাম সম্পর্কিত এবং ফিকাহ্ শাস্ত্রের রীতি অনুযায়ী সন্নিবেশিত ৷ এ গ্রন্থের প্রতিটি অধ্যায় ফিকাহর নির্ধারণ করা হয়েছে । ফলে এ সংকলনটি ফিকাহ্বিদদের কাচে খুবই সমাদৃত ৷ মতনের দিক থেকেও এটি একটি পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ ৷ এতে একই অর্থবোধক বিভিন্ন মতন কে এমনভাবে বিন্যাস করা হয়েছে, যাতে মতনের ভাষা সহজেই পাঠকের নিকট পরিস্ফুট হয়ে ওঠে ৷ এ গ্রন্থে ইমাম আবূ দাউদ (রহমাতুল্লাহ আলাইহি) তার পাঁচ লাখ হাদীস থেকে যাচাই করে মাত্র চার হাজার আটশ হাদীস অন্তর্ভুক্ত করেছেন ৷ কলেবর বৃদ্ধির আশঙ্কায় হাদিসের পুনরুল্লেখ হয়েছে খুবই কম ৷ তাছাড়া সংকলিত কোন হাদিসে ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে , তিনি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন ৷ হাদীস সংকলনের ইতিহাসে তিনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি বিস্তারিত টীকা লিখেন ৷ এসব অনন্য বৈশিষ্ট্যের কারণে ইলমে হাদীসের জগতে আবূ দাউদের গুরুত্ব ও মর্যাদা অপরিসীম ৷
Leave a Reply