বিতর নামাজ রাকাত, পদ্ধতি ও দোয়া কুনুত
মুয়াত্তা মালিক >> সহীহ বুখারী >> সহীহ মুসলিম >> আবু দাউদ >> ইবনে মাজাহ >> তিরমিজি >> নাসাঈ >> মিশকাত >> বুলুগুল মারাম
বিতর নামাজ রাকাত, পদ্ধতি ও দোয়া কুনুত
পরিচ্ছেদঃ বেতের নামাজের দুআ কুনুত
পরিচ্ছেদঃ রুকুর আগে ও পরে কুনুত পাঠ করা [বুখারী]
পরিচ্ছেদঃ বিতরের পরে দুআ ও জিকির পাঠ
পরিচ্ছেদঃ বিত্রের নামাজ অন্তে দোয়ার সময় হস্তদ্বয় উঠানোর ব্যাপারে আধিক্য পরিহার করা [নাসাঈ]
পরিচ্ছেদঃ বিতর নামাযের ফযিলত [তিরমিজি]
পরিচ্ছেদঃ বিতর নামাজের আদেশ [নাসাঈ]
পরিচ্ছেদঃ এক রাকআত বিতর নামাজ [বুখারী] [মুসলিম] [আবু দাউদ] [তিরমিজি] নাসাঈ, [মুয়াত্তা] [মিশকাত]
পরিচ্ছেদঃ তিন রাকআত বিতর নামাজ [আবু দাউদ] [তিরমিজি] [নাসাঈ] [মুয়াত্তা]
পরিচ্ছেদঃ পাঁচ রাকআত বিতর নামাজ [আবু দাউদ] [তিরমিজি], [নাসাঈ] [মিশকাত]
পরিচ্ছেদঃ সাত রাকআত বিতর নামাজ [তিরমিজি] [নাসাঈ] [মিশকাত]
পরিচ্ছেদঃ নয় রাকআত বিতর নামাজ [নাসাঈ] [মিশকাত]
পরিচ্ছেদঃ এগার রাকআত বিতর নামাজ [নাসাঈ] [মিশকাত]
পরিচ্ছেদঃ তের রাকআত বিতর নামাজ [নাসাঈ] [মিশকাত]
পরিচ্ছেদঃ বিত্রের নামাজ কত রাকআত [নাসাঈ] [মিশকাত]
পরিচ্ছেদঃ বিতরের ওয়াক্ত [বুখারী] [আবু দাউদ], [নাসাঈ] [মুয়াত্তা]
পরিচ্ছেদঃ বিতর নামাযের কিরাআত [তিরমিজি] [নাসাঈ]
পরিচ্ছেদঃ বিত্রের নামাজ অন্তে সিজদার পরিমাণ [নাসাঈ]
পরিচ্ছেদঃ বিত্রের নামাজ অন্তে তাসবীহ পাঠ করা [নাসাঈ]
পরিচ্ছেদঃ বেতের নামাজ দুইবার আদায় করিবে না [আবু দাউদ], [তিরমিজি] [নাসাঈ]
পরিচ্ছেদঃ বিতরের নামাজ ফরয নয় [তিরমিজি]
পরিচ্ছেদঃ বেতের নামাজ মুস্তাহাব [আবু দাউদ]
পরিচ্ছেদঃ যে ব্যক্তি বেতের নামাজ আদায় করেনি [আবু দাউদ]
পরিচ্ছেদঃ বিতরের পূর্বে ঘুমানো মাকরূহ [তিরমিজি] [নাসাঈ]
পরিচ্ছেদঃ বিতরের জন্য নাবী (সাঃআঃ) কর্তৃক তাহাঁর পরিবার-পরিজনকে জাগানো [বুখারী]
পরিচ্ছেদঃ বিতর যেন রাতের সর্বশেষ সালাত হয় [বুখারী] [মুসলিম]
পরিচ্ছেদঃ ভোর হওয়ার পূর্বে বিত্রের নামাজ আদায় করার নির্দেশ [নাসাঈ]
পরিচ্ছেদঃ ফজরের আযানের পর বিত্রের নামাজ আদায় করা [নাসাঈ]
পরিচ্ছেদঃ ফজরের দুরাকআত সুন্নাত এবং বিত্রের নামাজের মধ্যবর্তী সময়ে নামাজ আদায় করা মুবাহ হওয়া সম্পর্কে [নাসাঈ]
পরিচ্ছেদঃ সওয়ারী জন্তুর উপর বিতরের সালাত [বুখারী] [তিরমিজি] [নাসাঈ]
পরিচ্ছেদঃ সফর অবস্থায় বিতর [বুখারী] [মুয়াত্তা]
পরিচ্চেদ ১ঃ বেতের নামাজের দুআ কুনুত
মিশকাত ১২৯০নং
اَللّهُمَّ إِنَّا نَسْتَعِيْنُكَ وَنَسْتَغْفِرُكَ وَنُثْنِيْ عَلَيْكَ الْخَيْرَ كُلَّهُ، وَنَشْكُرُكَ وَلاَ نَكْفُرُكَ، وَنَخْلَعُ وَنَتْرُكُ مَنْ يَّفْجُرُكَ، اَللّهُمَّ إِيَّاكَ نَعْبُدُ، وَلَكَ نُصَلِّيْ وَ نَسْجُدُ، وَإِلَيْكَ نَسْعى وَنَحْفِدُ، نَرْجُوْ رَحْمَتَكَ وَنَخْشى عَذَابَكَ، إِنَّ عَذَابَكَ بِالْكُفَّارِ مُلْحَقٌ
উচ্চারণ:- আল্লাহুম্মা ইন্না নাসতাঈনুকা ওয়া নাসতাগফিরুকা, অনুসনি আলাইকাল খয়রা কুল্লাহু, অনাশকুরুকা ওয়া লা নাকফুরুকা, ওয়া নাখলাউঅনাতরুকু মাঁই য়্যাফজুরুকা, আল্লাহুম্মা ইয়্যাকা নাবুদ, ওয়া লাকা নুসাল্লী ওয়া নাসজুদু, ওয়া ইলাইকা নাসআ ওয়া নাহ্ফিদ, নারজু রাহ্মাতাকা ওয়া নাখশা আযাবাক, ইন্না আযাবাকা বিল কুফফারি মুলহাক্ব।
অর্থ:-হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমরা তোমার নিকট সাহায্য প্রার্থনা করিতেছি এবং ক্ষমা ভিক্ষা করিতেছি, তোমার নিমিত্তে যাবতীয় কল্যাণের প্রশংসা করিতেছি, তোমার কৃতজ্ঞতা করি ও কৃতঘ্নতা করি না, তোমার যে অবাধ্যতা করে তাহাঁকে আমরা ত্যাগ করি এবং তাহাঁর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করি। হে আল্লাহ! আমরা তোমারই ইবাদত করি, তোমার জন্যই নামাজ পড়ি এবং সেজদা করি, তোমার দিকেই আমরা ছুটে যাই। তোমার রহ্মতের আশা রাখি এবং তোমার আযাবকে ভয় করি, নিশ্চয় তোমার আযাব কাফেরদেরকে পৌঁছবে।
আবুল হাওরা (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, হাসান ইবনু ‘আলী (রাদি) বললেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃআঃ) আমাকে কয়েকটি বাক্য শিখিয়ে দিয়েছেন। এগুলো আমি বিতরের নামাযে পাঠ করে থাকিঃ
اللَّهُمَّ اهْدِنِي فِيمَنْ هَدَيْتَ وَعَافِنِي فِيمَنْ عَافَيْتَ وَتَوَلَّنِي فِيمَنْ تَوَلَّيْتَ وَبَارِكْ لِي فِيمَا أَعْطَيْتَ وَقِنِي شَرَّ مَا قَضَيْتَ فَإِنَّكَ تَقْضِي وَلاَ يُقْضَى عَلَيْكَ وَإِنَّهُ لاَ يَذِلُّ مَنْ وَالَيْتَ تَبَارَكْتَ رَبَّنَا وَتَعَالَيْتَ
আল্লাহুম্মা ইহদিনি ফিমান হাদাইতা ওয়া আফিনি ফিমান আফাইতা ওয়া তাওল্লানি ফিমান তাওলাইতা ওয়া বারিক লি ফিমান আতাইতা ওয়া কিনি সাররা মা কাদাইতা ফা ইন্নাকা তাকদি ওয়ালা ইয়উকদা আলাইকা ওয়া ইন্নাহু লা ইয়াজিল্লু মান ওয়া লাইতা তাবারক্তা রব্বানা ওয়া তাআলাইতা। “হে আল্লাহ! যাদেরকে তুমি হিদায়াত করেছো আমাকেও তাদের সাথে হিদায়াত কর, যাদের প্রতি উদারতা দেখিয়েছ তুমি তাদের সাথে আমার প্রতিও উদারতা দেখাও। তুমি যাদের অভিভাবকত্ব গ্রহণ করেছ তাদের সাথে আমার অভিভাবকত্বও গ্রহণ কর। তুমি আমাকে যা দান করেছ তার মধ্যে বারকাত দাও। তোমার নির্ধারিত খারাবি হতে আমাকে রক্ষা কর। কেননা তুমিই নির্দেশ দিতে পার, তোমার উপর কারো নির্দেশ চলে না। যাকে তুমি বন্ধু ভেবেছ সে কখনও অপমানিত হয় না। তুমি কল্যাণময়, তুমি সুউচ্চ”।
যাদেরকে فِيمَنْ | আমাকেও হিদায়াত কর اهْدِنِي | হে আল্লাহ اللَّهُمَّ |
যাদেরকে فِيمَنْ | আমার প্রতিও উদারতা দেখাও وَعَافِنِي | হিদায়াত কর هَدَيْتَ |
অভিভাবকত্ব গ্রহণ করেছ تَوَلَّيْتَ | আমার অভিভাবকত্বও গ্রহণ কর وَتَوَلَّنِي | উদারতা দেখিয়েছ عَافَيْتَ |
আমাকে রক্ষা কর وَقِنِي | আমাকে যা দান করেছ أَعْطَيْتَ | তার মধ্যে বারকাত দাও وَبَارِكْ لِي |
নির্ধারিত قَضَيْتَ | যা مَا | খারাবি شَرَّ |
নির্দেশ يُقْضَى | চলে না وَلَا | কেননা তুমিই নির্দেশ দিতে পার فَإِنَّكَ تَقْضِي |
কখনও অপমানিত হয় না لاَ يَذِلُّ | وَإِنَّهُ | তোমার উপর عَلَيْكَ |
তুমি কল্যাণময় تَبَارَكْتَ | বন্ধু وَالَيْتَ | যাকে مَنْ |
তুমি সুউচ্চ وَتَعَالَيْتَ | তুমি رَبَّنَا |
[তিরমিজি ৪৬৪, সহীহ ] [নাসাই ১৭৪৫ সহীহ, তবে ইমাম তিরমিজি ফা সব্দটি ব্যবহার করেন নি] যেমন-
اللَّهُمَّ اهْدِنِي فِيمَنْ هَدَيْتَ، وَعَافِنِي فِيمَنْ عَافَيْتَ، وَتَوَلَّنِي فِيمَنْ تَوَلَّيْتَ، وَبَارِكْ لِي فِيمَا أَعْطَيْتَ، وَقِنِي شَرَّ مَا قَضَيْتَ، إِنَّكَ تَقْضِي وَلَا يُقْضَى عَلَيْكَ، وَإِنَّهُ لَا يَذِلُّ مَنْ وَالَيْتَ، تَبَارَكْتَ رَبَّنَا وَتَعَالَيْتَ
[আবু দাউদ ১৪২৫, ১৪২৬ সহিহ]. তবে ইমাম আবূ দাঊদ ওয়ালা ইয়াইয্যু মান আ-দাইতা অংশ টুকু বৃদ্ধি করেছেন।
اللَّهُمَّ اهْدِنِي فِيمَنْ هَدَيْتَ وَعَافِنِي فِيمَنْ عَافَيْتَ وَتَوَلَّنِي فِيمَنْ تَوَلَّيْتَ وَبَارِكْ لِي فِيمَا أَعْطَيْتَ وَقِنِي شَرَّ مَا قَضَيْتَ إِنَّكَ تَقْضِي وَلاَ يُقْضَى عَلَيْكَ وَإِنَّهُ لاَ يَذِلُّ مَنْ وَالَيْتَ وَلاَ يَعِزُّ مَنْ عَادَيْتَ تَبَارَكْتَ رَبَّنَا وَتَعَالَيْتَ
হাসান বিন আলী [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমার নানা রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] আমাকে বিতর নামাজের কুনূত পড়ার জন্য কতগুলো বাক্য শিক্ষা দিয়েছে ঃ
اللَّهُمَّ عَافِنِي فِيمَنْ عَافَيْتَ وَتَوَلَّنِي فِيمَنْ تَوَلَّيْتَ وَاهْدِنِي فِيمَنْ هَدَيْتَ وَقِنِي شَرَّ مَا قَضَيْتَ وَبَارِكْ لِي فِيمَا أَعْطَيْتَ إِنَّكَ تَقْضِي وَلاَ يُقْضَى عَلَيْكَ إِنَّهُ لاَ يَذِلُّ مَنْ وَالَيْتَ سُبْحَانَكَ رَبَّنَا تَبَارَكْتَ وَتَعَالَيْتَ
আল্লাহুম্মা আফিনী ফীমান আফায়ত ওয়াতাওল্লানী ফীমান তাওয়াল্লায়ত, ওয়াহদীনী ফীমান হাদায়ত, ওয়াকীনী শাররা মা কদায়ত, ওয়া বারিকলী ফীমান আতায়ত, ইন্নাকা লা তাকদী আলায়ক, ইন্নাহু লা ইয়াযিল্লু মাওঁ ওয়ালায়ত, সুবহানাকা রব্বানা তাবারাকতা ওয়া তাআলায়ত। অর্থ্যাৎ “হে আল্লাহ! যাদের প্রতি তোমার উদারতা প্রদর্শন করেছো, তাহাদের সাথে আমাকেও উদারতা প্রদর্শন করো, যাদের তুমি অভিভাবকত্ব গ্রহণ করেছো, তাহাদের সাথে আমার অভিভাবকত্ব গ্রহণ করো, যাদের তুমি হিদায়াত দান করেছো তাহাদের সাথে আমাকেও হিদায়াত দান করো। তোমার নির্ধারিত অকল্যাণ থেকে আমাকে রক্ষা করো। তুমি আমাকে যা দান করেছো তাতে বরকত দাও। কেবল তুমিই নির্দেশ দিতে পারো, তোমার উপর কারো নির্দেশ চলে না। তুমি যার পৃষ্ঠপোষকতা দাও, সে কখনও অপমানিত হয় না। হে আমাদের রব! তুমি পবিত্র ,কল্যাণময় ও সুউচ্চ”। {১১৭৮}
[ইবনে মাজাহ ১১৭৮, সহিহ]
হাসান ইবনি আলী [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসসাল্লাম] আমাকে এ বাক্যগুলো শিক্ষা দিয়েছেন বিত্রের নামাজে [পড়বার জন্য] তিনি বলেছেন, তুমি বলঃ
اللَّهُمَّ اهْدِنِي فِيمَنْ هَدَيْتَ، وَبَارِكْ لِي فِيمَا أَعْطَيْتَ، وَتَوَلَّنِي فِيمَنْ تَوَلَّيْتَ، وَقِنِي شَرَّ مَا قَضَيْتَ، فَإِنَّكَ تَقْضِي وَلَا يُقْضَى عَلَيْكَ، وَإِنَّهُ لَا يَذِلُّ مَنْ وَالَيْتَ، تَبَارَكْتَ رَبَّنَا وَتَعَالَيْتَ
“আল্লাহুম্মা ইহদিনী ফীমান হাদাইতা ওয়া বারিক লী ফীমা আতাইতা ওয়া তাওয়াল্লানী ফীমান তাওয়াল্লাইতা ওয়াক্বিনী শাররা মা ক্বাদাইতা, ফা ইন্নাকা তাক্বদী ওয়ালা ইউক্দা ‘আলাইকা ওয়া ইন্নাহু লা ইয়াযিল্লু মান ওয়ালাইতা, তাবারাকতা রব্বানা ওয়া তাআলাইতা
[তিরমিজি ১৭৪৬ দুর্বল] [নাসাই ১৭৪৬ দুর্বল]
আলী ইবনু আবূ তালিব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] তাহাঁর বিতর সলাত শেষে বলিতেনঃ
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِرِضَاكَ مِنْ سُخْطِكَ وَأَعُوذُ بِمُعَافَاتِكَ مِنْ عُقُوبَتِكَ وَأَعُوذُ بِكَ مِنْكَ لاَ أُحْصِي ثَنَاءً عَلَيْكَ أَنْتَ كَمَا أَثْنَيْتَ عَلَى نَفْسِكَ
“আল্লাহুম্মা ইন্নী আ‘উযু বিরিদাকা মিন সাখাতিকা ওয়া বিমু‘আফাতিকা মিন ‘উকুবাতিকা ওয়া আউ‘যুবিকা মিনকা লা উহসী সানা ‘আলাইকা আনতা কামা আসনাইতা ‘আলা ‘নাফসিকা।” [অর্থ : হে আল্লাহ! আমি আপনার সন্তুষ্টির মাধ্যমে আপনার ক্রোধ হইতে আশ্রয় চাই। আপনার শাস্তি হইতে আপনার ক্ষমার মাধ্যমে আশ্রয় চাই। আমি আপনার থেকে সর্বপ্রকারের আশ্রয় চাই। আমি আপনার প্রশংসা গণনা করে শেষ করিতে পারবো না, বরং আপনি আপনার নিজের যেরূপ প্রশংসা করিয়াছেন, ঠিক সেরূপই।”
أَعُوذُ | إِنِّي | اللَّهُمَّ |
আশ্রয় চাই | আমি | হে আল্লাহ |
سَخَطِكَ | مِنْ | بِرِضَاكَ |
আপনার ক্রোধ | হইতে | আপনার সন্তুষ্টির মাধ্যমে |
عُقُوبَتِكَ | مِنْ | وَبِمُعَافَاتِكَ |
আপনার শাস্তি | হইতে | আপনার ক্ষমার মাধ্যমে |
مِنْكَ | بِكَ | وَأَعُوذُ |
ثَنَاءً | أُحْصِي | لاَ |
كَمَا | أَنْتَ | عَلَيْكَ |
نَفْسِكَ | عَلَى | أَثْنَيْتَ |
[ইবনে মাজাহ ১১৭৯, সহিহ] [নাসাই ১৭৪৭, সহিহ] [আবূ দাঊদ ১৪২৭ সহিহ, তবে আবূ দাঊদ ওয়া আউজু বিমু‘আফাতিকা এর জায়গায় ওয়া বিমু‘আফাতিকা উল্লেখ করেন] যেমন-
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِرِضَاكَ مِنْ سَخَطِكَ وَبِمُعَافَاتِكَ مِنْ عُقُوبَتِكَ وَأَعُوذُ بِكَ مِنْكَ لاَ أُحْصِي ثَنَاءً عَلَيْكَ أَنْتَ كَمَا أَثْنَيْتَ عَلَى نَفْسِكَ
বিত্রের সালাত থেকে সালাম ফিরানোর পরের যিকির
سُبْحَانَ المَلِكِ القُدُّوسِ
(সুবহা-নাল মালিকিল ক্বুদ্দূস)
১১৯- “কতই না পবিত্র-মহান সেই মহাপবিত্র বাদশাহ!”
তিনবার বলতেন। তৃতীয়বারে উচ্চস্বরে টেনে টেনে পড়ে বলতেন,
[رَبِّ الْمَلاَئِكَةِ وَالرُّوحِ]
([রাব্বিল মালা-ইকাতি ওয়ার-রূহ])।
“[যিনি ফিরিশতা ও রূহ -এর রব।]”
নাসাঈ, ৩/২৪৪, নং ১৭৩৪; দারা কুতনী, ২/৩১ ও অন্যান্যগণ। আর দুই ব্রাকেটের মাঝখানের অংশ দারা কুতনীতে ২/৩১, নং ২ বেশি বর্ণিত। যার সনদ বিশুদ্ধ। আরও দেখুন, শু‘আইব আল-আরনাঊত ও আবদুল কাদের আল-আরনাঊত এর ‘যাদুল মা‘আদ’ গ্রন্থের সম্পাদনা ১/৩৩৭।
Leave a Reply