নফল সাদকাহ গোপনে নফল সাদকাহ করা

নফল সাদকাহ গোপনে নফল সাদকাহ করা

 নফল সাদকাহ গোপনে নফল সাদকাহ করা >> বুলুগুল মারাম এর মুল সুচিপত্র দেখুন

অধ্যায় ২ঃ নফল সাদকাহ

পরিচ্ছেদ ০১. গোপনে নফল সাদকাহ করা
পরিচ্ছেদ ০২. নফল সাদাক্বার ফযীলত
পরিচ্ছেদ ০৩. দানগ্রহীতার একান্ত প্রয়োজন মিটায় এমন দান সবচেয়ে উত্তম
পরিচ্ছেদ ০৪. কোন প্রকারের দান সর্বোত্তম
পরিচ্ছেদ ০৫. পরিবারের আবশ্যিক [রাঃআঃ] রণ-পোষণ নফল দানের পূর্বে বিবেচ্য
পরিচ্ছেদ ০৬. স্ত্রী স্বামীর ঘর থেকে দান করলে তার জন্য প্রতিদান রয়েছে
পরিচ্ছেদ ০৭. স্ত্রী কর্তৃক স্বামীকে দান করার বিধান
পরিচ্ছেদ ০৮. যাচঞা করা নিন্দনীয় এবং এ ব্যাপারে ভীতিপ্রদর্শন
পরিচ্ছেদ ০৯. কাজ করিতে উৎসাহ প্রদান ও যাচঞা করার নিন্দা
পরিচ্ছেদ ১০. কোন প্রকারের যাচঞা করা নিন্দনীয় নয়

পরিচ্ছেদ ০১. গোপনে নফল সাদকাহ করা

৬৩১ – আবূ হুরাইরা [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

নাবী [সাঃআঃ] বলেছেন, সাত ধরনের লোককে আল্লাহ তা’আলা তার ছায়ায় এমন দিনে আশ্রয় দেবেন যেদিন তার ছায়া ব্যাতিত কোন ছায়াই থাকিবেনা অতঃপর রাবী পূর্ণ হাদিসটি বর্ণনা করেন। তার মধ্যে আছেঃ “সে ব্যক্তি যে এমন গোপনে দান করে যে, তার ডান হাত যা খরচ করে বাম হাত তা জানে না।“ {৬৭৬}

{৬৭৬} বুখারী ১৪২৩, ৬৪৭৯, ৬৮০৬, মুসলিম ১০৩১, তিরমিজি ২২৯১, নাসায়ি হাদিস ৫২৮০, আহমাদ ৯৩৭৩, মুওয়াত্তা মালিক ১৭৭৭. পূর্ণাঙ্গ হাদিসটি হচ্ছে, যেদিন আল্লাহ্‌র [রহমতের] ছায়া ব্যাতিত আর কোন ছায়া থাকিবে না, সেদিন সাত ব্যক্তিকে আল্লাহ তা’আলা তার নিজের [আরশের] ছায়ায় আশ্রয় দিবেন। ১. ন্যায়পরায়ণ শাসক, ২. সে যুবক যার জীবন গড়ে উঠেছে তার প্রতিপালকের ইবাদতের মধ্যে, ৩. সে ব্যক্তি যার অন্তর মসজিদের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছে, ৪. সে দু’ব্যক্তি যারা পরস্পরকে ভালবাসে আল্লাহ্‌র ওয়াস্তে, একত্র হয় আল্লাহ্‌র জন্য এবং পৃথকও হয় আল্লাহ্‌র জন্য, ৫. সে ব্যক্তি যাকে কোন উচ্চ বংশ রূপসী নারী আহবান জানায়, কিন্তু সে এ বলে প্রত্যাখ্যান করে যে,`আমি আল্লাহ্‌কে [রাঃআঃ] য় করি’।, ৬. সে ব্যক্তি যে এমন গোপনে দান করে যে, তার ডান হাত যা খরচ করে বাম হাত তা জানে না, ৭. সে ব্যক্তি যে নির্জনে আল্লাহ্‌র যিকর করে, ফলে তার দু’চোখ দিয়ে অশ্রুধারা বইতে থাকে। নফল সাদকাহ হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০২. নফল সাদাক্বার ফযীলত

৬৩২ – উক্‌বাহ বিন`আমির [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ [সাঃআঃ]-কে বলিতে শুনেছিঃ প্রতিটি মানুষ তার সদাকার ছায়ায় আশ্রয় পাবে যতক্ষণ না কিয়ামতে মানুষের হিসাবের নিষ্পত্তি হয়।

ইবনু হিব্বান ও হাকিম। হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৩. দানগ্রহীতার একান্ত প্রয়োজন মিটায় এমন দান সবচেয়ে উত্তম

৬৩৩ – আবূ সা’ঈদ খুদরী [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

নাবী [সাঃআঃ] বলেছেন, কোন মুসলিম তার কোন বিবস্ত্র মুসলিম ভাই কে কাপড় পরিধান করালে আল্লাহ তা’আলা তাকে জান্নাতে সবুজ পোশাক পরিধান করাবেন। কোন মুসলিম তার ক্ষুধার্থ মুসলিম ভাই-কে খাবার খাওয়ালে আল্লাহ তা’আলা তাকেও জান্নাতের ফল খাওয়াবেন। কোন মুসলিম তার কোন তৃষ্ণার্ত ভাই কে পানি পান করালে আল্লাহ্‌ তা’আলা তাকেও মোহরাঙ্কিত স্বর্গীয় সুধা পান করাবেন। আবূ দাউদ দুর্বল সানাদে। {৬৭৭}

{৬৭৭} আবূ দাউদ ১৬৮২, তিরমিজি ২৪৪৯, আহমাদ ১০৭১৭। আলবানী তাখরীজু মিশকাতিল মাসাবীহ [১৮৫৫] গ্রন্থে বলেন, দুর্বল।আলবানী সিলসিলাতুয যঈফা [৪৫৫৪] গ্রন্থে বলেন, খুব দুর্বল।হাদিসের তাহকীকঃ হাসান হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৪. কোন প্রকারের দান সর্বোত্তম

৬৩৪ – হাকীম ইবনু হিযাম [রাঃআঃ] এর সুত্রে নবী [সাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, উপরের হাত [দাতার হাত] নীচের হাত [গ্রহীতার] হাত অপেক্ষা উত্তম। প্রথমে তাদেরকে দিবে যাদের [রাঃআঃ] রণ-পোষণের দায়িত্ব তুমি বহন কর। প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ হতে সাদকাহ করা উত্তম। যে ব্যক্তি [পাপ ও ভিক্ষা করা হতে] পবিত্র থাকতে চায়, আল্লাহ্‌ তাকে পবিত্র রাখেন এবং যে পরমুখাপেক্ষিতা হতে বেচে থাকতে চায়, আল্লাহ্‌ তাকে স্বাবলম্বী করে দেন। শব্দ বিন্যাস বুখারীর। {৬৭৮}

{৬৭৮} বুখারী ১৪২৭, ২৭৫১, ২১৪৩, মুসলিম ১০২৪, ১০২৫, তিরমিজি ২৪৬৩, নাসায়ি হাদিস ২৫৩১, ২৫৩৪, ২৫৪৩, আবূ দাউদ ১৬৭৬, আহমাদ ৭১১৫, ৭৩০১, দারেমী ১৬৫১, হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

৬৩৫ – আবূ হুরাইরা [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ [সাঃআঃ] কে বলা হল, হে আল্লাহ্‌র রসূল! সর্বোত্তম সদাকাহ কোনটি? তিনি [সাঃআঃ] বলিলেন- স্বল্প সঙ্গতিসম্পন্ন ব্যক্তির কষ্টার্জিত বস্তু হতে সদাকাহ; আর [দানের সময়] অধিস্থদের থেকে আরম্ভ [অগ্রাধিকার] কর। – আর ইবনু খুযাইমাহ, ইবনু হিব্বান ও হাকীম এটিকে সহিহ বলেছেন। {৬৭৯}

{৬৭৯} আবূ দাউদ ১৬৭৬, ১৬৭৭, বুখারী ১৪২৬, ১৪২৭, ৫৩৫৫, তিরমিজি ২৪৬৩, নাসায়ি হাদিস ২৫৬৪, ২৫৪৪ আহমাদ ৭১১৫, ৭৩০১, দারেমী ১৬৫১, হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৫. পরিবারের আবশ্যিক [রাঃআঃ] রণ-পোষণ নফল দানের পূর্বে বিবেচ্য

৬৩৬ – আবূ হুরাইরা [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন, তোমরা সদাকাহ প্রদান কর। জনৈক ব্যক্তি বললেনঃ হে আল্লাহ্‌র রসূল [সাঃআঃ]! আমার নিকট একটি দিনার [স্বর্ণ মুদ্রা] আছে। তিনি বলিলেন- তুমি ওঁটা নিজেকেই দান কর [রেখে দাও]। লোকটা বললঃ আমার নিকট আরও একটি আছে। তিনি উত্তরে বললেনঃ এটা তোমার ছেলেদের [সন্তানদের] জন্য খরচ কর। {৬৮০} লোকটা বললো আমার নিকট আরও একটি আছে। নবী [সাঃআঃ] বললেনঃ ওঁটা তোমার স্ত্রীর জন্য খরচ কর। লোকটা বললো আমার নিকট আরও একটি আছে। নবী [সাঃআঃ] বললেনঃ তুমিই ভাল জানো [এটা কোথায় খরচ করিবে]। আবূ দাউদ, নাসায়ি হাদিস, আর ইবনু হিব্বান ও হাকিম একে সহিহ বলেছেন। {৬৮১}

{৬৮০} প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে আরও রয়েছে, তিনি [সাহাবী] বলেন, আমার কাছে আরও আছে। তিনি বলিলেন, তুমি তা তোমার স্ত্রীকে দান করে দাও।{৬৮১} আবূ দাউদ ১৬৯১, নাসায়ি হাদিস ২৫২৫, আহমাদ ৭২৭১, ৯৭২৬, হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৬. স্ত্রী স্বামীর ঘর থেকে দান করলে তার জন্য প্রতিদান রয়েছে

৬৩৭ – ‘আয়িশা [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, নবী [সাঃআঃ] বলেছেনঃ কোন স্ত্রী যদি তার ঘর হতে বিপর্যয় সৃষ্টির উদ্দেশ্য ছাড়া খাদ্যদ্রব্য সদাকাহ করে তবে এ জন্যে সে সওয়াব লা[রাঃআঃ] করিবে আর উপার্জন করার কারনে স্বামীও সওয়াব পাবে {৬৮২} এবং খাজাঞ্চিও অনুরুপ সওয়াব পাবে। তাদের একজনের কারনে অন্য জনের সওয়াবে কোন কমতি হইবে না। {৬৮৩}

{৬৮২} বুখারী এবং মুসলিমে — শব্দটির স্থানে — শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে। {৬৮৩} বুখারী ১৪২৫, ১৪২৭, ১৪৪০, ১৪৪১, মুসলিম ১০২৪, তিরমিজি ৬৭২, আবূ দাউদ ১৬৮৫, ১৬৯৪, ২৫৮২৮ ইবনু মাজাহ ২২৯৪। নফল সাদকাহ হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৭. স্ত্রী কর্তৃক স্বামীকে দান করার বিধান

৬৩৮ – আবু সাঈদ খুদরী থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, ইবনু মাসউদের স্ত্রী যায়নাব [রাঃআঃ] [নবী [সাঃআঃ] এর নিকট] এসে বলিলেন ঃ “হে আল্লাহর রাসূল [সাঃআঃ] আজ আপনি সদাকাহ করার নির্দেশ দিয়েছেন। আমার অলংকার আছে। আমি তা সদাকাহ করার ইচ্ছা করেছি। ইবনু মাসউদ [রাঃআঃ] মনে করেন, আমার এ সদাকায় তার এবং তার সন্তানদেরই হক বেশি। তখন আল্লাহর রসূল [সাঃআঃ] বলিলেন, ইবনু মাসউদ [রাঃআঃ] ঠিক বলেছে। তোমার স্বামী ও সন্তানই তোমার এ সদাকাহর অধিক হকদার ।” {৬৮৪}

{৬৮৪} বুখারী ২০৪, ৯০৫৬, ১৯৫১, মুসলিম ৮০, ৮৮৯, নাসায়ী ১৫৭৬, ১৫৭৯, ইবনু মাজাহ ১৬৮৮, আবূ দাউদ ১০৬৭৫, ১০৮৭০, ১০৯২২ হাদিসের প্রথমাংশ হচ্ছে,

এক ঈদুল আযহা বা ঈদুল ফিতরের দিনে আল্লাহর রসূল ঃ ঈদগাহে গেলেন এবং নামাজ শেষ করিলেন। পরে লোকেদের উপদেশ দিলেন এবং তাদের সদাকাহ দেয়ার নির্দেশ দিলেন আর বলিলেন ঃ লোক সকল! তোমরা সদাকাহ দিবে। অতঃপর মহিলাগণের নিকট গিয়ে বলিলেন ঃ মহিলাগণ! তোমরা সদাকাহ দাও। আমাকে জাহান্নামে তোমাদেরকে অধিক সংখ্যক দেখানো হয়েছে। তারা বলিলেন, হে আল্লাহর রসূল! এর কারণ কী? তিনি বললেনঃ তোমরা বেশি অভিশাপ দিয়ে থাক এবং স্বামীর অকৃতজ্ঞ হয়ে থাক। হে মহিলাগণ! জ্ঞান ও দীনে অপরিপূর্ণ হওয়া সত্ত্বেও দৃঢ়চেতা পুরুষের বুদ্ধি হরণকারিণী তোমাদের মত কাউকে দেখিনি। যখন তিনি ফিরে এসে ঘরে পৌছলেন, তখন ইবনু মাসউদ -এর স্ত্রী যায়নাব [রাঃআঃ] তার কাছে প্রবেশের অনুমতি চাইলেন। বলা হলো, হে আল্লাহর রসূল! যায়নাব এসেছেন। তিনি বলিলেন, কোন যায়নাব? বলা হলো, ইবনু মাসউদের স্ত্রী। তিনি বলিলেন ঃ হা, তাকে আসতে দাও। তাকে অনুমতি দেয়া হলো। তিনি বলিলেন, হে আল্লাহর নাবী ঃ আজ আপনি সদাকাহ করার নির্দেশ দিয়েছেন। ………. শেষের অংশটুকু উপরে বর্ণিত হয়েছে। হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৮. যাচঞা করা নিন্দনীয় এবং এ ব্যাপারে ভীতিপ্রদর্শন

৬৩৯ – আবদুল্লাহ ইবনু উমার [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, নাবী [সাঃআঃ] বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সব সময় মানুষের কাছে চেয়ে থাকে, সে কিয়ামাতের দিন এমনভাবে উপস্থিত হইবে যে, তার চেহারায় কোন গোশত থাকিবে না।” {৬৮৫}

{৬৮৫} ” ” শব্দের অর্থ ; অর্থাৎ টুকরা। বুখারী ৪৭১৮, মুসলিম ১০৪০, নাসায়ী ২৫৮৫, ৪৬২৪, ৫৫৮৪, হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

৬৪০ – . আবু হুরাইরা [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন- যে ব্যক্তি তার সম্পদ বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে লোকেদের নিকট যাচঞা করে, প্রকৃতপক্ষে সে জ্বলন্ত আগুনই যাচএা করে। কাজেই সে চাইলে জ্বলন্ত আগুন কমও চাইতে পারে বেশিও চাইতে পারে। {৬৮৬}

{৬৮৬} মুসলিম ১০৪১, ইবনু মাজাহ ১৮২৮, আহমাদ ৭১২৩। নফল সাদকাহ হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৯. কাজ করিতে উৎসাহ প্রদান ও যাচঞা করার নিন্দা

৬৪১ – যুবাইর ইবনু আওয়াম [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন ; তোমাদের মধ্যে কেউ রশি নিয়ে তার পিঠে কাঠের বোঝা বয়ে আনা এবং তা বিক্রি করা, ফলে আল্লাহ তার চেহারাকে [যাচঞা করার লাঞ্ছনা হতে] রক্ষা করেন, তা মানুষের কাছে সওয়াল করার চেয়ে উত্তম, চাই তারা দিক বা না দিক। {৬৮৭}

{৬৮৭} বুখারী ১৪৭১, ২০৭৫, ২৩৭৩, ইবনু মাজাহ ১৮২৬, আহমাদ ১৪১০, ১৪৩২। হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ১০. কোন প্রকারের যাচঞা করা নিন্দনীয় নয়

৬৪২ – সামুরাহ বিন জুনদুব [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন- যাচঞা করা হচ্ছে একটি ক্ষতচিহ্ন মাত্র। যে ব্যক্তি যাচএা করিল যে যেন নিজের মুখমণ্ডলকেই ক্ষতবিক্ষত [কলঙ্কিত] করিল। তবে সে ব্যক্তি নিরুপায় হলে দেশের সুলতানের নিকট চাইতে পারে। তিরমিয়ী একে সহিহ হিসেবে বর্ণনা করিয়াছেন।” {৬৮৮}

৬৮৮. তিরমিয়ী ৬৮১, নাসায়ী ২৫৯৯, ২৬০০, আহমাদ ১৯৬০০, ১৯৭০৭। নফল সাদকাহ হাদিসের তাহকীকঃ হাসান হাদিস


by

Comments

2 responses to “নফল সাদকাহ গোপনে নফল সাদকাহ করা”

Leave a Reply