সূরা মারিয়াম এর তাফসীর
সূরা মারিয়াম এর তাফসীর >> বুখারী শরীফ এর মুল সুচিপত্র পড়ুন >> সুরা মারঈয়াম আরবি তে পড়ুন বাংলা অনুবাদ সহ
সূরা মারিয়াম এর তাফসীর
৬৫/১৯/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আপনি তাদেরকে হুঁশিয়ার করে দিন পরিতাপের দিন সম্পর্কে …….। (সুরা মারইয়াম ১৯/৩৯)
৬৫/১৯/২.অধ্যায়ঃ
৬৫/১৯/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আপনি কি তাকে লক্ষ্য করিয়াছেন, যে আমার আয়াত সমূহকে অবিশ্বাস করে এবং বলেঃ অবশ্যই আমাকে ধন-সম্পত্তি ও সন্তান-সন্ততি দেয়া হইবে। (সুরা মারইয়াম ১৯/৭৭)
৬৫/১৯/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/১৯/৫.অধ্যায়ঃ কখনই নয় আমি সে যা বলে তা লিখে রাখব এবং তার শাস্তি বৃদ্ধি করিতে থাকব। (সুরা মারইয়াম ১৯/৭৯)
৬৫/১৯/৬.অধ্যায়ঃ
৬৫/১৯/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আপনি তাদেরকে হুঁশিয়ার করে দিন পরিতাপের দিন সম্পর্কে …….। (সূরা মারিয়াম ১৯/৩৯)
সুরা (১৯) : কাফ্-হা-ইয়া-আইন-স-য়াদ (মারইয়াম)
قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ {أَسْمِعْ بِهِمْ}وَأَبْصِرْ اللهُ يَقُوْلُهُ وَهُمْ الْيَوْمَ لَا يَسْمَعُوْنَ وَلَا يُبْصِرُوْنَ فِيْ ضَلَالٍ مُبِيْنٍ يَعْنِيْ قَوْلَهُ أَسْمِعْ بِهِمْ وَأَبْصِرْ الْكُفَّارُ يَوْمَئِذٍ أَسْمَعُ شَيْءٍ وَأَبْصَرُهُ {لَأَرْجُمَنَّكَ} لَأَشْتِمَنَّكَ {وَرِئْيًا} مَنْظَرًا وَقَالَ أَبُوْ وَائِلٍ عَلِمَتْ مَرْيَمُ أَنَّ التَّقِيَّ ذُوْ نُهْيَةٍ حَتَّى قَالَتْ {إِنِّيْٓ أَعُوْذُ بِالرَّحْمٰنِ مِنْكَ إِنْ كُنْتَ تَقِيًّا} وَقَالَ ابْنُ عُيَيْنَةَ تَؤُزُّهُمْ أَزًّا تُزْعِجُهُمْ إِلَى الْمَعَاصِيْ إِزْعَاجًا وَقَالَ مُجَاهِدٌ {لُدًّا} عِوَجًا قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ {وِرْدًا} عِطَاشًا {أَثَاثًا} مَالًا {إِدًّا} قَوْلًا عَظِيْمًا {رِكْزًا} صَوْتًا. وقال غيره {غَيًّا} خُسْرَانًا {بُكِيًّا} جَمَاعَةُ بَاكٍ {صِلِيًّا} صَلِيَ يَصْلَى {نَدِيًّا} وَالنَّادِيْ وَاحِدٌ مَجْلِسًا.
ইবনু আববাস (রাদি.) বলেন, তারা আজ (দুনিয়ায়) কোন নাসীহাত শুনছে না এবং কোন নিদর্শন দেখছে না এবং তারা প্রকাশ্য ভ্রান্তিতে নিমজ্জিত। অথচ ক্বিয়ামাতের দিন কাফিরেরা কত স্পষ্ট শুনবে ও দেখবে। لَأَرْجُمَنَّكَআমি অবশ্যই তোমাকে প্রস্তরাঘাতে বিচূর্ণ করে দিব। ইবনু আববাস (রাদি.) বলেন, এর অর্থ لَأَشْتِمَنَّكَঅবশ্যই আমি তোমাকে গালি দিব। رِئِيْنًاদৃশ্য। ইবনু ইয়াইনা (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) বলেন, تَوُزُّهُمْশায়ত্বন তাদের পাপের দিকে চরমভাবে প্ররোচিত করছে। মুজাহিদ (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) বলেন, إِدًّا বক্রতা। ইবনু আববাস (রাদি.) বলেন, وِرْدًاতৃষ্ণার্ত। أَثَاثًاমাল। إِدًّاকঠোর বাক্য। رِكْزًا ফিস্ফিস্ আওয়াজ। عِتِيَّاঅবাধ্য[১]। بُكِيًّاক্রন্দনকারী একটি দল। صِلِيًّا (প্রবেশ করা)। صَلِيَيَصْلَى এর মাসদার। نَدِيًّاএবং النَّادِيْবৈঠকখানা।
৪৭৩০
আবু সাঈদ খুদরী (রাদি.) হইতে বর্ণিতঃ
রাসুলুল্লাহ (সাঃআঃ) বলেন, ক্বিয়ামাত দিবসে মৃত্যুকে একটি ধূসর রঙের মেষের আকারে আনা হইবে। তখন একজন সম্বোধনকারী ডাক দিয়ে বলবেন, হে জান্নাতবাসী! তখন তাঁরা ঘাড়-মাথা উঁচু করে দেখিতে থাকবে। সম্বোধনকারী বলবে, তোমরা কি একে চিন? তারা বলবেন হ্যাঁ, এ হল মৃত্যু। কেননা সকলেই তাকে দেখেছে। তারপর সম্বোধনকারী আবার ডেকে বলবেন, হে জাহান্নামবাসী! জাহান্নামীরা মাথা উঁচু করে দেখিতে থাকবে, তখন সম্বোধনকারী বলবে তোমরা কি একে চিন? তারা বলবে, হ্যাঁ, এ তো মৃত্যু। কেননা তারা সকলেই তাকে দেখেছে। তারপর (সেটিকে) যবহ করা হইবে। আর ঘোষক বলবেন, হে জান্নাতবাসী! স্থায়ীভাবে (এখানে) থাক। তোমাদের আর কোন মৃত্যু নেই। আর হে জাহান্নামবাসী! চিরদিন (এখানে) থাক। তোমাদের আর মৃত্যু নেই। এরপর রাসুলুল্লাহ (সাঃআঃ) পাঠ করিলেন “তাদের সতর্ক করে দাও পরিতাপের দিবস সম্বন্ধে, যখন সকল ফয়সালা হয়ে যাবে অথচ এখন তারা গাফিল, তারা অসতর্ক দুনিয়াবাসী-অবিশ্বাসী।” [মুসলিম ৫১/১৩, হাদীস ২৮৪৯, আহমাদ ১১০৬৬] (আ.প্র. ৪৩৬৯, ই.ফা. ৪৩৭১)
[১] আল্লাহ তাআলার বাণীঃ اَيُّهُمْ اَشَدُّ عَلَى الرَّحْمنِ عِتِيًا যে দয়াময়ের প্রতি সর্বাধিক অবাধ্য। (সুরা নাহল ১৬/৬৯)
৬৫/১৯/২.অধ্যায়ঃ
আল্লাহ তাআলার বাণীঃ {وَمَا نَتَنَزَّلُ إِلَّا بِأَمْرِ رَبِّكَ لَه” مَا بَيْنَ أَيْدِيْنَا وَمَا خَلْفَنَا وَمَا بَيْنَ ذٰلِكَ}.
(জিবরীল বললঃ) আমি আপনার রবের আদেশ ব্যতিরেকে আসতে পারি না। (সূরা মারিয়াম ১৯/৬৪)
৪৭৩১
أَبُوْ نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ ذَرٍّ قَالَ سَمِعْتُ أَبِيْ عَنْ سَعِيْدِ بْنِ جُبَيْرٍ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لِجِبْرِيْلَ مَا يَمْنَعُكَ أَنْ تَزُوْرَنَا أَكْثَرَ مِمَّا تَزُوْرُنَا فَنَزَلَتْ {وَمَا نَتَنَزَّلُ إِلَّا بِأَمْرِ رَبِّكَ لَهُ مَا بَيْنَ أَيْدِيْنَا وَمَا خَلْفَنَا}.
ইবনু আব্বাস (রাদি.) হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃআঃ) একবার জিব্রীলকে বলিলেন, আপনি আমার সাথে যতবার সাক্ষাৎ করেন, তার চেয়ে অধিক সাক্ষাৎ করিতে আপনাকে কিসে বাধা দেয়? তখন এ আয়াত অবতীর্ণ হল, “আমরা আপনার প্রতিপালকের আদেশ ছাড়া অবতরণ করি না, যা আমাদের সম্মুখে ও পশ্চাতে আছে সবই তাহাঁরই।” [৩২১৮] (আ.প্র. ৪৩৭০, ই.ফা. ৪৩৭২)
[১] কিছু কালের জন্য রাসুলুল্লাহ সাঃআঃ-এর প্রতি ওয়াহী বন্ধ ছিল। এতে রাসুল সাঃআঃ খুব পেরেশান হন। পরে জিবরীল (আঃ) হাজির হলে রাসুলুল্লাহ সাঃআঃ তাকে অনুপস্থিতির কারণ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেন।
৬৫/১৯/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আপনি কি তাকে লক্ষ্য করিয়াছেন, যে আমার আয়াত সমূহকে অবিশ্বাস করে এবং বলেঃ অবশ্যই আমাকে ধন-সম্পত্তি ও সন্তান-সন্ততি দেয়া হইবে। (সূরা মারিয়াম ১৯/৭৭)
৪৭৩২
মাসরূক (রাদি.) হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি খাব্বাব (রাদি.)-কে বলিতে শুনিয়াছি, তিনি (খাব্বাব) বলেন, আমি আস ইবনু ওয়ায়েল সাহমীর নিকট গেলাম; তার কাছে আমার কিছু পাওনা ছিল, তা আদায় করার জন্য। আস ইবনু ওয়ায়িল বলিল, আমি তোমার প্রাপ্য তোমাকে দিব না, যতক্ষণ তুমি মুহাম্মদের প্রতি অবিশ্বাস না কর। তখন আমি বললাম, না, এমনকি তুমি মরে গিয়ে পুনরায় জীবিত হয়ে আসলেও তা হইবে না। আস ইবনু ওয়ায়েল বলিল, আমি কি মরে যাবার পরে আবার জীবিত হব? আমি বললাম, হ্যাঁ। আস ইবনু ওয়ায়েল বলিল, অবশ্যই সেখানেও আমার ধন-সম্পদ এবং সন্তান-সন্ততি থাকবে, তা থেকে আমি তোমার ঋণ শোধ করব। তখন এ আয়াত অবতীর্ণ হয় ঃ তুমি কি লক্ষ্য করেছ তাকে, যে আমার আয়াতসমূহ প্রত্যাখ্যান করে এবং বলে, আমাকে ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি দেয়া হইবেই।”
এ হাদীসটি সাওরী (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) … আমাশ (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) থেকে বর্ণনা করেন। [২০৯১] (আ.প্র. ৪৩৭১, ই.ফা. ৪৩৭৩)
[১] অর্থাৎ যতক্ষণ মুহাম্মাদ সাঃআঃ-কে নাবী মানতে অস্বীকার না কর।
৬৫/১৯/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
{أَطَّلَعَ الْغَيْبَ أَمِ اتَّخَذَ عِنْدَ الرَّحْمٰنِ عَهْدًا} الآيَةُ قَالَ مَوْثِقًا.
তবে কি সে অদৃশ্য বিষয় জানতে পেরেছে অথবা দয়াময় আল্লাহর নিকট হইতে সে কোন প্রতিশ্রুতি প্রাপ্ত হয়েছে? (সূরা মারিয়াম ১৯/৭৮)
عهد দৃঢ় প্রতিশ্রুতি।
৪৭৩৩
খাব্বাব (রাদি.) হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি মাক্কাতে অবস্থানকালে কর্মকারের কাজ করতাম। এ সময় আস্ ইবনু ওয়ায়েলকে একখানা তলোয়ার বানিয়ে দিয়েছিলাম। তারপর একদিন আমার সেই পাওনা আদায়ের জন্য তাহাঁর নিকট আসলাম। সে বলিল, মুহাম্মাদকে অস্বীকার না করা পর্যন্ত তোমার পাওনা দেব না। আমি বললাম, মুহাম্মাদকে অস্বীকার করব না। এমনকি আল্লাহ তোমাকে মৃত্যু দিবার পর তোমাকে আবার জীবিত করা পর্যন্ত। সে বলিল, আল্লাহ যখন আমাকে মৃত্যুর পরে আবার জীবিত করবেন, তখন আমার ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততিও থাকবে। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা অবতীর্ণ করেন ঃ তুমি কি লক্ষ্য করেছ তাকে, যে আমার আয়াতসমূহ প্রত্যাখ্যান করে এবং বলে, আমাকে ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি দেয়া হইবেই। সে কি অদৃশ্য সম্বন্ধে অবহিত হয়েছে অথবা দয়াময়ের নিকট থেকে প্রতিশ্র“তি লাভ করেছে? বর্ণনাকারী বলেন, عهد এর অর্থ দৃঢ় প্রতিশ্র“তি। আশ্জায়ী (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) সুফ্ইয়ান থেকে বর্ণনার মধ্যে سَيْفًا (তরবারি) শব্দ এবং مَوْثِقًا (প্রতিশ্র“তি) শব্দ উল্লেখ করেননি। [২০৯১] (আ.প্র. ৪৩৭২, ই.ফা. ৪৩৭৪)
৬৫/১৯/৫.অধ্যায়ঃ কখনই নয় আমি সে যা বলে তা লিখে রাখব এবং তার শাস্তি বৃদ্ধি করিতে থাকব। (সূরা মারিয়াম ১৯/৭৯)
৪৭৩৪
খাব্বাব (রাদি.) হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি জাহিলীয়াতের যুগে কর্মকার ছিলাম। সে সময় আস ইবনু ওয়ায়েলের কাছে আমার কিছু পাওনা ছিল। আমি পাওনা আদায় করিতে তার কাছে আসলে সে বলিল, আমি তোমার পাওনা শোধ করব না, যতক্ষণ না তুমি মুহাম্মাদকে অস্বীকার কর। তখন তিনি বলিলেন, আল্লাহর কসম, আমি অস্বীকার করব না। এমনকি আল্লাহ তোমাকে মৃত্যু দেয়ার পর আবার তোমাকে জীবিত করার পরেও নহে। বলিল, তাহলে তুমি আমাকে ছেড়ে দাও মৃত্যুর পর আবার জীবিত হয়ে ওঠা পর্যন্ত। তখন তো আমাকে ধন-সন্তান দেয়া হইবে। তখন তোমাকে পরিশোধ করে দেব। এ প্রসঙ্গে এ আয়াত অবতীর্ণ হয় ঃ “কি তাকে লক্ষ্য করেছ, যে আমার আয়াতসমূহ প্রত্যাখ্যান করে এবং বলে, আমাকে ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি দেয়া হইবে” (সূরা মারিয়াম ১৯/৭৭)। [২০৯১] (আ.প্র. ৪৩৭৩, ই.ফা. ৪৩৭৫)
৬৫/১৯/৬.অধ্যায়ঃ
আল্লাহ তাআলার বাণীঃআর সে যা বলে তা থাকবে আমার কাছে আসবে একাকী। (সূরা মারিয়াম ১৯/৮০)
وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ {الْجِبَالُ هَدًّا} هَدْمًا.
ইবনু আববাস (রাদি.) বলেন, الْجِبَالُ هَدًّا এর অর্থ, পর্বতগুলো বিধ্বস্ত হয়ে যাবে।
৪৭৩৫
খাব্বাব (রাদি.) হইতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি একজন কর্মকার ছিলাম এবং আস ইবনু ওয়ায়েলের নিকট আমার কিছু পাওনা ছিল। আমি তাকে তাগিদ দিতে তার কাছে আসলাম। সে বলিল, আমি পাওনা পরিশোধ করব না, যতক্ষণ না তুমি মুহাম্মাদকে অস্বীকার করিবে। তিনি (খাব্বাব) বলিলেন, আমি কখনও তাঁকে অস্বীকার করব না, এমনকি তোমার মৃত্যুর পরে জীবিত হওয়া পর্যন্তও না। আস্ বলিল, আমি মৃত্যুর পরে আবার জীবিত হব তখন অবিলম্বে আমি সম্পদ ও সন্তানের দিকে ফিরে আসব এবং তোমাকে পরিশোধ করে দেব। এ সময় আল্লাহ তাআলা এ আয়াত অবতীর্ণ করেন।
“তুমি কি তাকে লক্ষ্য করেছ, যে আমার আয়াতসমূহ অস্বীকার করে এবং বলে, আমাকে ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি দেয়া হইবেই। সে কি অদৃশ্য সম্বন্ধে অবহিত হয়েছে, অথবা দয়াময়ের নিকট থেকে প্রতিশ্রুতি লাভ করেছে? কখনই না; সে যা বলে অবিলম্বে আমি তা লিখে রাখব এবং তার শাস্তি বৃদ্ধি করিতে থাকব। সে যে বিষয়ের কথা বলে তা থাকবে আমার অধিকারে এবং সে আমার নিকট আসবে একা।” [২০৯১] (আ.প্র. ৪৩৭৪, ই.ফা. ৪৩৭৬)
Leave a Reply