আযান ও ইকামাত
পর্বঃ ১০, আযান, অধ্যায়ঃ (১-১৬৬)=১৬৬টি
আযানের দুআ ,শব্দ, সূচনা, আওয়াজ, কথা বলা ও জবাব
১০/১. অধ্যায়ঃ আযানের সূচনা ।
১০/২. অধ্যায়ঃ দু দুবার আযানের শব্দ বলা ।
১০/৩. অধ্যায়ঃ “কাদ কামাতিস্-সালাহ” ব্যতীত ইক্বামাতের শব্দগুলো একবার করে বলা ।
১০/৪. অধ্যায়ঃ আযানের মর্যাদা ।
১০/৫. অধ্যায়ঃ আযানের আওয়াজ উচ্চ করা ।
১০/৬. অধ্যায়ঃ আযানের কারণে রক্তপাত হইতে নিরাপত্তা পাওয়া ।
১০/৭. অধ্যায়ঃ মুয়াজ্জিনের আযান শুনলে যা বলিতে হয় ।
১০/৮. অধ্যায়ঃ আযানের দুআ ।
১০/৯. অধ্যায়ঃ আযানের ব্যাপারে কুরআহর মাধ্যমে নির্বাচন।
১০/১০. অধ্যায়ঃ আযানের মধ্যে কথা বলা ।
১০/১১. অধ্যায়ঃ সময় বলে দেয়ার লোক থাকলে অন্ধ ব্যক্তি আযান দিতে পারে ।
১০/১২. অধ্যায়ঃ ফজরের সময় হবার পর আযান দেয়া ।
১০/১৩. অধ্যায়ঃ ফজরের ওয়াক্ত হবার পূর্বে আযান দেয়া ।
ইকামত কিভাবে দিতে হয় এবং আযান ও ইক্বামাতের মধ্যে পার্থক্য
১০/১৪. অধ্যায়ঃ আযান ও ইক্বামাতের মধ্যে পার্থক্য কতটুকু ।
১০/১৫. অধ্যায়ঃ ইক্বামাতের জন্য অপেক্ষা করা ।
১০/১৬. অধ্যায়ঃ কেউ ইচ্ছা করলে আযান ও ইক্বামাতের মধ্যবর্তী সময়ে সালাত আদায় করিতে পারেন
১০/১৭. অধ্যায়ঃ সফরে এক মুয়াজ্জিন যেন আযান দেয় ।
১০/১৮. অধ্যায়ঃ মুসাফিরদের জামাআতের জন্য আযান ও ইক্বামাত দেয়া ।
১০/১৯. অধ্যায়ঃ মুয়াজ্জিন কি (আযানের সময়) ডানে বামে মুখ ফিরাবেন এবং এদিক সেদিক তাকাতে পারবেন?
১০/২০. অধ্যায়ঃ আমাদের সালাত ছুটে গেছে কারো এরূপ বলা ।
১০/২১. অধ্যায়ঃ সালাতের (জামাআতের) দিকে দৌড়ে আসবে না, বরং শান্ত ও ধীরস্থিরভাবে আসবে ।
১০/২২. অধ্যায়ঃ ইক্বামাতের সময় ইমামকে দেখলে লোকেরা কখন দাঁড়াবে?
১০/২৩. অধ্যায়ঃ তাড়াহুড়া করে সালাতের দিকে দৌড়াতে নেই, বরং শান্ত ও ধীরস্থিরভাবে দাঁড়াতে হইবে ।
১০/২৪. অধ্যায়ঃ প্রয়োজনে মসজিদ হইতে বের হওয়া যায় কি?
১০/২৫. অধ্যায়ঃ ইমাম যদি বলেন, আমি ফিরে আসা পর্যন্ত তোমরা অপেক্ষা কর, তাহলে মুক্তাদীগণ তার জন্য অপেক্ষা করিবে
১০/২৬. অধ্যায়ঃ আমরা সালাত আদায় করিনি কারো এরূপ বলা ।
১০/২৭. অধ্যায়ঃ ইক্বামাতের পর ইমামের কোন প্রয়োজন দেখা দিলে ।
১০/২৮. অধ্যায়ঃ ইক্বামাত হয়ে গেলে কথা বলা ।
জামাতে সালাত আদায়ের ফজিলত । দুজন বা ততোধিক ব্যক্তি হলেই জামাআত
১০/২৯. অধ্যায়ঃ জামাআতে সালাত আদায় করা ওয়াজিব ।
১০/৩০. অধ্যায়ঃ জামাআতে সালাত আদায় করার মর্যাদা ।
১০/৩১. অধ্যায়ঃ ফজর সালাত জামাআতে আদায়ের ফযীলত ।
১০/৩২. অধ্যায়ঃ প্রথম ওয়াক্তে যুহরের সালাতে যাওয়ার মর্যাদা ।
১০/৩৩. অধ্যায়ঃ (মসজিদে গমনে) প্রতি পদক্ষেপে পুণ্যের আশা রাখা ।
১০/৩৪. অধ্যায়ঃ ইশার সালাত জামাআতে আদায় করার ফযীলত ।
১০/৩৫. অধ্যায়ঃ দুজন বা ততোধিক ব্যক্তি হলেই জামাআত ।
১০/৩৬. অধ্যায়ঃ মসজিদে সালাতে অপেক্ষমান ব্যক্তি এবং মসজিদের ফযীলত ।
১০/৩৭. অধ্যায়ঃ সকাল-সন্ধ্যায় মসজিদে যাবার ফযীলত ।
১০/৩৮. অধ্যায় : ইক্বামাত হয়ে গেলে ফরয ব্যতীত অন্য কোন সালাত নেই ।
১০/৩৯.অধ্যায়ঃ রোগাক্রান্ত ব্যক্তির কী পরিমাণ রোগাক্রান্ত অবস্থায় জামাআতে শামিল হওয়া উচিত ।
১০/৪০. অধ্যায়ঃ বৃষ্টি ও ওজরবশত নিজ আবাসস্থলে সালাত আদায়ের অনুমতি ।
১০/৪১. অধ্যায়ঃ যারা উপস্থিত হয়েছে তাদের নিয়েই কি সালাত আদায় করিবে এবং বৃষ্টির দিনে কি জুমুআর খুতবা পড়বে?
১০/৪২. অধ্যায়ঃ খাবার উপস্থিত হবার পর যদি সালাতের ইক্বামাত হয় ।
১০/৪৩. অধ্যায়ঃ খাবার হাতে থাকা অবস্থায় ইমামকে সালাতের দিকে আহবান করলে ।
১০/৪৪. অধ্যায়ঃ ঘরের কাজ-কর্মে ব্যস্ত থাকা অবস্থায় ইক্বামাত হলে, সালাতের জন্য বের হয়ে যাবে ।
১০/ ৪৫. অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি কেবলমাত্র আল্লাহর রাসুল (সাঃআঃ)-এর সালাত ও তাহাঁর নিয়ম-নীতি শিক্ষা দেয়ার উদ্দেশ্যে লোকদের নিয়ে সালাত আদায় করেন ।
ইমাম নির্বাচন ও ইমাম নির্ধারণ করা হয় অনুসরণ করার জন্য
১০/৪৬. অধ্যায়ঃ বিজ্ঞ ও মর্যাদাশীল ব্যক্তিই ইমামতের অধিক যোগ্য।
১০/৪৭. অধ্যায়ঃ কারণবশত ইমামের পাশে দাঁড়ানো।
১০/৪৮. অধ্যায়ঃ কোন ব্যক্তি লোকদের ইমামত করার জন্য অগ্রসর হলে যদি পূর্ব (নির্ধারিত) ইমাম এসে যান তাহলে তিনি পিছে সরে আসুন বা না আসুন উভয় অবস্থায় তাহাঁর সালাত আদায় হয়ে যাবে।
১০/৪৯. অধ্যায়ঃ কয়েক ব্যক্তি কিরাআত পাঠে সমান হলে, তাদের মধ্যে বয়সে বড় ব্যক্তি ইমাম হইবেন।
১০/৫০. অধ্যায়ঃ ইমাম অন্য লোকদের নিকট উপস্থিত হলে, তাদের ইমামত করিতে পারেন।
১০/৫১. অধ্যায়ঃ ইমাম নির্ধারণ করা হয় অনুসরণ করার জন্য।
১০/৫২. অধ্যায়ঃ মুক্তাদীগণ কখন সিজদাতে যাবেন?
১০/৫৩. অধ্যায়ঃ ইমামের পূর্বে মাথা উঠানো গুনাহ।
১০/৫৪. অধ্যায়ঃ গোলাম, আযাদকৃত গোলাম, অবৈধ সন্তান, বেদুঈন ও অপ্রাপ্ত বয়স্কের ইমামত।
১০/৫৫. অধ্যায়ঃ যদি ইমাম সালাত সম্পূর্ণভাবে আদায় না করেন আর মুক্তাদীগণ তা সম্পূর্ণভাবে আদায় করেন।
১০/৫৬. অধ্যায়ঃ ফিতনাবাজ ও বিদআতীর ইমামত।
১০/৫৭. অধ্যায়ঃ দুজন সালাত আদায় করলে, মুক্তাদী ইমামের ডানপাশে সোজাসুজি দাঁড়াবে।
১০/৫৮. অধ্যায়ঃ যদি কেউ ইমামের বাম পাশে দাঁড়ায় এবং ইমাম তাকে ডান পাশে নিয়ে আসেন, তবে কারো সালাত নষ্ট হয় না ।
১০/৫৯. অধ্যায়ঃ যদি ইমাম ইমামাতের নিয়্যত না করেন এবং পরে কিছু লোক এসে শামিল হয় এবং তিনি তাদের ইমামাত করেন
১০/৬০. অধ্যায়ঃ যদি ইমাম সালাত দীর্ঘ করেন এবং কেউ প্রয়োজনবশতঃ (জামাআত হইতে) বেরিয়ে এসে (একাকী) সালাত আদায় করে ।
১০/৬১. অধ্যায়ঃ ইমাম কর্তৃক সালাতে কিয়াম সংক্ষিপ্ত করা এবং রুকু ও সিজদা পূর্ণভাবে আদায় করা
১০/৬২. অধ্যায়ঃ একাকী সালাত আদায় করলে ইচ্ছানুযায়ী দীর্ঘায়িত করিতে পারে ।
১০/৬৩. অধ্যায়ঃ ইমাম সালাত দীর্ঘায়িত করলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করা ।
১০/৬৪. অধ্যায়ঃ সালাত সংক্ষেপে এবং পূর্ণভাবে আদায় করা ।
১০/৬৫. অধ্যায়ঃ শিশুর কান্নাকাটির কারণে সালাত সংক্ষেপ করা ।
১০/৬৬. অধ্যায়ঃ নিজের সালাত আদায় করার পর অন্য লোকের ইমামাত করা।
১০/৬৭ অধ্যায়: লোকদেরকে ইমামের তাকবীর শোনান ।
১০/৬৮. অধ্যায়ঃ কোন ব্যক্তির ইমামের অনুসরণ করা এবং অন্যদের সেই মুক্তাদীর ইক্তিদা করা।
১০/৬৯. অধ্যায়ঃ ইমামের সন্দেহ হলে মুক্তাদীদের মত গ্রহণ করা ।
১০/৭০. অধ্যায়ঃ সালাতে ইমাম কেঁদে ফেললে ।
তাকবীর, হাত উঠানো ও জামাতে কাতার সোজা করার হাদিস
১০/৭১. অধ্যায়ঃ ইক্বামাতের সময় এবং এর পরে কাতার সোজা করা ।
১০/৭২. অধ্যায়ঃ কাতার সোজা করার সময় মুক্তাদীগণের প্রতি ইমামের ফিরে দেখা ।
১০/৭৩. অধ্যায়ঃ প্রথম কাতার ।
১০/৭৪. অধ্যায়ঃ কাতার সোজা করা সালাতের পূর্ণতার অঙ্গ।
১০/৭৫. অধ্যায়ঃ কাতার সোজা না করা গুনাহ।[১]
১০/৭৬. অধ্যায়ঃ কাতারে কাঁধের সাথে কাঁধ এবং পায়ের সাথে পা মিলানো ।
১০/৭৭. অধ্যায়ঃ কেউ ইমামের বামপাশে দাঁড়ালে ইমাম তাকে পিছনে ঘুরিয়ে ডানপাশে দাঁড় করালে সালাত আদায় হইবে ।
১০/৭৮. অধ্যায়ঃ মহিলা একজন হলেও ভিন্ন কাতারে দাঁড়াবে ।
১০/৭৯. অধ্যায়ঃ মসজিদ ও ইমামের ডানদিক ।
১০/৮০. অধ্যায়ঃ ইমাম ও মুক্তাদীর মধ্যে দেয়াল বা সুতরা থাকলে ।
১০/৮১. অধ্যায়ঃ রাতের সালাত ।
১০/৮২. অধ্যায়ঃ ফরয তাকবীর বলা ও সালাত শুরু করা ।
১০/৮৩. অধ্যায়ঃ সালাত শুরু করার সময় প্রথম তাকবীরের সাথে সাথে উভয় হাত উঠানো ।
১০/৮৪. অধ্যায়ঃ তাকবীরে তাহরীমা, রুকূতে যাওয়া এবং রুকূ হইতে উঠার সময় উভয় হাত উঠানো ।
১০/৮৫. অধ্যায়ঃ উভয় হাত কতটুকু উঠাবে ।
১০/৮৬. অধ্যায়ঃ দু রাকআত আদায় করে দাঁড়াবার সময় দু হাত উঠানো।
১০/৯০. অধ্যায়ঃ
১০/৯১. অধ্যায়ঃ সালাতে ইমামের দিকে তাকানো ।
১০/৯২. অধ্যায়ঃ সালাতে আসমানের দিকে চোখ তুলে তাকানো।
১০/৯৩. অধ্যায়ঃ সালাতে এদিক ওদিক তাকান ।
১০/৯৪. অধ্যায়ঃ সালাতের মধ্যে কোন কিছু ঘটলে বা কোন কিছু দেখলে বা ক্বিবলাহর দিকে থুথু দেখলে, সে দিকে তাকান ।
সালাতে কেরাত উচ্চৈঃস্বরে এবং নিঃশব্দে পড়ার বর্ণনা
১০/৯৫. অধ্যায়ঃ সব সালাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী, মুকীম অবস্থায় হোক বা সফরে, সশব্দে কিরাআতের সালাত হোক বা নিঃশব্দে সব সালাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী
১০/৯৬ অধ্যায়ঃ যুহরের সালাতে কিরাআত পড়া ।
১০/৯৭. অধ্যায়ঃ আসরের সালাতে কিরাআত ।
১০/৯৮. অধ্যায়ঃ মাগরিবের সালাতে কিরাআত ।
১০/৯৯. অধ্যায়ঃ মাগরিবের সালাতে উচ্চৈঃস্বরে কিরাআত পাঠ ।
১০/১০০. অধ্যায়ঃ ইশার সালাতে সশব্দে কিরাআত ।
১০/১০১. অধ্যায়ঃ ইশার সালাতে সিজদার আয়াত (সম্বলিত সুরা) তেলাওয়াত ।
১০/১০২. অধ্যায়ঃ ইশার সালাতে কিরাআত ।
১০/১০৩. অধ্যায়ঃ প্রথম দুরাকআতে কিরাআত দীর্ঘ করা ও শেষ দু রাকআতে তা সংক্ষেপ করা ।
১০/১০৪. অধ্যায়ঃ ফজরের সালাতে কিরাআত ।
১০/১০৫. অধ্যায়ঃ ফজরের সালাতে সশব্দে কিরাআত ।
১০/১০৬. অধ্যায়ঃ এক রাকআতে দু সুরা মিলিয়ে পড়া, সুরার শেষাংশ পড়া, এক সুরার পূর্বে আরেক সুরা পড়া এবং সুরার প্রথমাংশ পড়া ।
১০/১০৭. অধ্যায়ঃ শেষ দু রাকআতে সুরা ফাতিহা পড়া ।
১০/১০৮. অধ্যায়ঃ যুহরে ও আসরে নিঃশব্দে কিরাআত পড়া ।
১০/১০৯. অধ্যায়ঃ ইমাম আয়াত শুনিয়ে পাঠ করলে ।
১০/১১০. অধ্যায়ঃ প্রথম রাকআতে কিরাআত দীর্ঘ করা ।
জোরে আমিন বলার হাদীস – ইমাম ও মুক্তাদীর উভয়ের জন্য
১০/১১১. অধ্যায়ঃ ইমামের সশব্দে আমীন বলা ।
১০/১১২. অধ্যায়ঃ আমীন বলার ফযীলত ।
১০/১১৩. অধ্যায়ঃ মুক্তাদীর সশব্দে আমীন বলা ।
রুকুর তাসবিহ দোয়া তাকবীর সময় ও ধীরস্থিরতা অবলম্বন
১০/১১৪. অধ্যায়ঃ কাতারে পৌঁছার পূর্বেই রুকূতে চলে গেলে ।
১০/১১৫. অধ্যায়ঃ রুকূতে তাকবীর পূর্ণভাবে বলা ।
১০/১১৬. অধ্যায়ঃ সিজদার তাকবীর পূর্ণভাবে বলা ।
১০/১১৭. অধ্যায়ঃ সিজদা হইতে দাঁড়ানোর সময় তাকবীর বলা ।
১০/১১৮. অধায়ঃ রুকূতে হাঁটুর উপর হাত রাখা ।
১০/১১৯. অধ্যায়ঃ যদি কেউ সঠিকভাবে রুকু না করে ।
১০/১২০. অধায়ঃ রুকূতে পিঠ সোজা রাখা ।
১০/১২১. অধায়ঃ রুকূ পূর্ণ করার সীমা এবং এতে মধ্যম পন্থা ও ধীরস্থিরতা অবলম্বন ।
১০/১২২. অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি সঠিকভাবে রুকূ করেনি তাকে পুনরায় সালাত আদায়ের জন্য নাবী (সাঃআঃ)-এর নির্দেশ ।
১০/১২৩. অধ্যায়ঃ রুকূতে দুআ ।
১০/১২৪. অধ্যায়ঃ রুকূ হইতে মাথা উঠানোর সময় ইমাম ও মুক্তাদী যা বলবেন ।
১০/১২৫. অধ্যায়ঃ আল্লাহুম্মা রব্বানা ওয়া লাকাল হামদ-এর ফযীলত ।
১০/১২৬. অধ্যায়ঃ
১০/১২৭. অধ্যায়ঃ রুকূ হইতে মাথা উঠানোর পর স্থির হওয়া ।
সিজদার তাসবিহ দোয়া ফজিলত ও সাত অঙ্গ দ্বারা সিজদা করা
১০/১২৮. অধ্যায়ঃ সিজদায় যাওয়ার সময় তাকবীর বলিতে বলিতে নত হওয়া ।
১০/১২৯. অধ্যায়ঃ সিজদার ফযীলত ।
১০/১৩০. অধ্যায়ঃ সিজদার সময় দুবাহু পার্শ্ব দেশ হইতে পৃথক রাখা ।
১০/১৩১. অধ্যায়ঃ সালাতে উভয় পায়ের আঙ্গুল ক্বিবলাহমুখী রাখা ।
১০/১৩২. অধ্যায়ঃ পূর্ণভাবে সিজদা না করলে ।
১০/১৩৩. অধ্যায়ঃ সাত অঙ্গ দ্বারা সিজদা করা ।
১০/১৩৪. অধ্যায়ঃ নাক দ্বারা সিজদা করা ।
১০/১৩৫. অধ্যায়ঃ নাক দ্বারা কাদামাটির উপর সিজদা করা ।
১০/১৩৬. অধ্যায়ঃ কাপড়ে গিরা লাগানো ও তা বেঁধে নেয়া এবং সতর প্রকাশ হয়ে পড়ার ভয়ে কাপড় জড়িয়ে নেয়া ।
১০/১৩৭. অধ্যায়ঃ সালাতের মধ্যে মাথার চুল একত্র করিবে না ।
১০/১৩৮. অধ্যায়ঃ সালাতের মধ্যে কাপড় টেনে না ধরা ।
১০/১৩৯. অধ্যায়ঃ সিজদায় তাসবীহ ও দুআ পাঠ ।
১০/১৪০. অধ্যায়ঃ দু সিজদার মধ্যে অপেক্ষা করা ।
১০/১৪১. অধ্যায়ঃ সিজদায় কনুই বিছিয়ে না দেয়া ।
১০/১৪২. অধ্যায়ঃ সালাতের বেজোড় রাকআতে সিজদা হইতে উঠে বসার পর দণ্ডায়মান হওয়া ।
১০/১৪৩. অধ্যায়ঃ রাকআত শেষে কীরূপে জমিনে ভর দিয়ে দাঁড়াবে ।
১০/১৪৪. অধ্যায়ঃ দু সিজদার শেষে উঠার সময় তাকবীর বলবে ।
তাসাহুদ পড়া কি ওয়াজিব । তাশাহহুদের পর যে দুআটি বেছে নেয়া হয়
১০/১৪৫. অধ্যায়ঃ তাশাহহুদে বসার নিয়ম ।
১০/১৪৬. অধ্যায়ঃ যারা প্রথম বৈঠকে তাশাহহুদ ওয়াজিব নয় বলে মনে করেন ।
১০/১৪৭. অধ্যায়ঃ প্রথম বৈঠকে তাশাহহুদ পড়া ।
১০/১৪৮. অধ্যায়ঃ শেষ বৈঠকে তাশাহহুদ পড়া ।১০/১৪৯. অধ্যায়ঃ সালামের আগে দুআ ।
১০/১৫০. অধ্যায়ঃ তাশাহহুদের পর যে দুআটি বেছে নেয়া হয়, অথচ তা আবশ্যক নয় ।
১০/১৫১. অধ্যায়ঃ সালাত সমাপ্ত হওয়া অবধি যিনি কপাল ও নাকের ধূলাবালি মোছেননি ।
১০/১৫২. অধ্যায়ঃ সালাম ফিরান ।
১০/১৫৩. অধ্যায়ঃ ইমামের সালাম ফিরানোর সময় মুক্তাদিগণও সালাম ফিরাবে ।
১০/১৫৪. অধ্যায়ঃ যারা ইমামের সালামের জবাব দেয়া দরকার মনে করেন না এবং সালাতের সালামকেই যথেষ্ট মনে করেন ।
১০/১৫৫. অধ্যায়ঃ সালামের পর যিক্র ।
১০/১৫৬. অধ্যায়ঃ সালাম ফিরানোর পর ইমাম মুক্তাদিগণের দিকে ঘুরে বসবেন ।
১০/১৫৭. অধ্যায়ঃ সালামের পরে ইমামের মুসাল্লায় বসে থাকা ।
১০/১৫৮. অধ্যায়ঃ মুসল্লীদের নিয়ে সালাত আদায়ের পর কোন জরুরী কথা মনে পড়লে তাদের ডিঙ্গিয়ে যাওয়া।
১০/১৫৯. অধ্যায়ঃ সালাত শেষে ডানে ও বাম দিকে ফিরে যাওয়া ।
১০/১৬০. অধ্যায়ঃ কাঁচা রসুন, পিঁয়াজ ও দুর্গন্ধযুক্ত মসলা বা তরকারী ।
সালাম ফিরান ও সালাম ফিরানোর পর ইমাম মুক্তাদিগণের দিকে ঘুরে বসবেন
১০/১৬১. অধ্যায়ঃ শিশুদের উযূ করা, কখন তাদের উপর গোসল ও পবিত্রতা অর্জন আবশ্যক হয় এবং সালাতের জামাআতে , দু ঈদে এবং জানাযায় তাদের উপস্থিত হওয়া এবং কাতারবন্দী হওয়া ।
১০/১৬২. অধ্যায়ঃ রাতে ও অন্ধকারে মহিলাগণের মসজিদের দিকে বের হওয়া ।
১৬৩/১০. অধ্যায়ঃ ইমামের দাঁড়ানো পর্যন্ত মানুষের অপেক্ষা ।
১০/১৬৪. অধ্যায়ঃ পুরুষদের পিছনে নারীদের সালাত।
১০/১৬৫. অধ্যায়ঃ ফজরের সালাত শেষে নারীদের তাড়াতাড়ি বাড়ীতে প্রত্যাবর্তন করা এবং মসজিদে তাদের সল্পকাল অবস্থান করা ।
১০/১৬৬.১. অধ্যায়ঃ মসজিদে যাওয়ার জন্য স্বামীর নিকট মহিলার সম্মতি চাওয়া ।
১০/১৬৬.২. অধ্যায়ঃ পুরুষদের পিছনে মহিলাদের সালাত আদায়।
Leave a Reply