সুনান আদ দারাকুতনী
হাদীস বইঃ সুনান আদ দারাকুতনী
নামঃ আল-দারাকুতনি
উপাধিঃ আমির আল-মুমিনীন ফিল হাদীছ
জন্মঃ ৩০৬ হিজরি
মৃত্যুঃ ৩৮৫ হিজরি
জন্মস্থানঃ বাগদাদ
মুহাদ্দিস, হাদীছ সঙ্কলক, ইসলামিক স্কলার
সম্প্রদায়- সুন্নি
অধ্যায়-কিতাবুত তাহারাত ( পবিত্রতা )
- পানিতে নাপাক মিশ্রিত হলে তার হুকুম
- পরিবর্তিত পানির হুকুম
- আহলে কিতাবের পানি দিয়ে উযু করা
- পানির কৃপে জীবজন্তু পতিত হলে
- সমুদ্রের পানি সম্পর্কে
- খাদাদ্রব্যের মধ্যে রক্তহীন প্রাণী পতিত হলে
- গরম পানি সম্পর্কে
- যে পানিতে রুটি ভিজানো হয়
- যখন তোমরা .নামাযের জন্য প্রস্তুত হও”. (৫ ৪:৬) আয়াতের ব্যাখ্যা
- মেসওয়াক করার পর অবশিষ্ট পানি দিয়ে উযু করা
- সোনা-রূপার পাত্র সম্পর্কে
- চামড়া প্রক্রিয়াজাত করা
- কোন ব্যক্তি ঘুম থেকে উঠার পর তার দুই হাত ধৌত করবে
- নিয়াত বা অভিত্থায়
- বন্ধ পানিতে গোসল করা
- মহিলাদের উযু-গোসলের অবশিষ্ট পানি পুরুষের ব্যবহার করা
- ইসতিন্জার হুকুম
- মিসওয়াক করা
- (কিবলামুখী হয়ে পায়খানায় বসা
- শৌচ করা
- ব্যবহারের পর অবশিষ্ট পানি সম্পর্কে
- কুকুর পাত্রের মধ্যে মুখ দিলে
- বিড়ালের উচ্ছিষ্ট
- উযুর প্রাণে বিসমিল্লাহ বলা
- নাবীয দ্বারা যু করা
- বিসমিল্লাহ বলে উযু আরন্ত করতে উৎসাহ প্রদান
- রাসূলুল্লাহ 3-এর উর বর্ণনা
- কুলি করা ও নাক পরিষ্কার করা এবং উদর প্রারনে উভযটি সম্পূর্ণ করার বিষয়ে উৎসাহ প্রদান
- দুই হাতের অবশিষ্ট পানি দিয়ে (মাথা) মসেহ করা
- ডান হাতের আগে বাম হাত ধৌত করা জায়েয
- রাসূলুল্লাহ গ২3-এর উযুর বিবরণ
- মসেহ করার জন্য নতুন পানি ব্যবহার
- তিনবার মাথা মসেহ করার দলীল
- উযু ও গোসলে যতটুকু পানি ব্যবস্থার করা উত্তম
- মাথা ও দেহের সাথে সংশ্লিষ্ট সুন্নাতসমূহ
- দুই পা গোড়ালিসমেত ধৌত করা ফর
- নবী প্্-এর বক্তব্য : উভয় কান মাথার অন্তর্ভুক্ত
- উযুর অবশিষ্ট পানি এবং উ্ুর সময় পানি দিয়ে সম্পূর্ণ পা ধৌত করার বর্ণনা
- উর অঙ্গসমূহের পানি মুছে ফেলা
- উযু করার পর লজ্জাস্থানে পানি ছিটিয়ে দেয়া সম্পর্কে
- উভয়ের লজ্জাস্থান একত্রে মিলিত হূলে গোসল ওয়াজিব হবে, যদিও বীর্ষপাত না হয়
- সহবাসজনিত নাপাকির গোসলে কুলি করা ও নাক পরিষ্কার করা সম্পর্কে
- মহিলাদের গোসলের অবশিষ্ট পানি দিয়ে গোসল করা নিষেধ
- নাপাক ব্যক্তি ও খতুবতী মহিলার কুরআন পড়া নিষেধ
- নাপাক ব্যক্তি কুরআন স্পর্শ করবে না
- শুক ও ভিজা বীর্ষ থেকে পবিব্রতা অর্জন এবং তার বিধান সম্পর্কে
- নাপাক ব্যক্তি ঘুমাতে অথবা পানাহার করতে চাইলে কি করবে?
- “পানি (গোসল) পানি (বীর্যপাত) থেকে বক্তব্য রহিত হওয়া সম্পর্কে
- পেশাব নাপাক এবং তা থেকে সতর্ক থাকার নির্দেশ এবং যেই পশুর গোশত খাওয়া হয় তার পেশাব সম্পর্কিত বিধান
- শক্ত খাদ্য গ্রহণে অভ্যস্ত হওয়ার পূর্বে ছেলে ও মেয়ে শিশুর পেশাব সম্পর্কিত বিধান
- বসে বসে ঘুমালে তাতে উহু নষ্ট হয় না
- পেশাব থেকে মাটি পবিত্র করার নিয়ম
- যাতে উু নষ্ট হয় এবং ্ত্ীকে) স্পর্শ করা ও চুমা দেয়া
- নারীর যৌনাঙ্গ ও পশ্চাদ্থার এবং পুরুষাংগ স্পর্শ করা সম্পর্কিত বর্ণনা এবং তার বিধান
- বগল স্পর্শ করা সম্পর্কিত বর্ণনা
- দেহের অভ্যন্তরভাগ থেকে, যেমন নাক দিয়ে রক্ত নিঃসরণ, বমন, রক্তমোক্ষণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে উবু করা সম্পর্কে
- কোন ব্যক্তি বসে অথবা দীড়িয়ে অথবা শুয়ে কাত হয়ে ঘুমালে তাতে পবিত্রতা অর্জন বাধ্যতামূলক
- হবে কি না সেই সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে
- নামাযরত অবস্থায় অ্টহাসি সম্পর্কিত হাদীস এবং তার ক্রটিসমূহ
- তাইযান্মুম
- প্রতি ওয়াক্ত নামাযের জন্য তাইয়াম্মুম করতে হবে
- উযুকারীদের ইমামতি করা ভাইয়াম্মুমকারীর জন্য মাকরূহ
- যে স্থানে তাইয়াম্মুম করা বৈধ এবং শহরে (লোকালয়ে) পৌছার সামর্থ্য ও পানি অন্বেষণ করা সম্পর্কে
- কোন ব্যক্তি কয়েক রছর যাবত পানি না পেলেও তার জন্য তাইয়াম্মম করা বৈধ
- আহত ব্যক্তির ক্ষত স্থানে পরি বাধা এবং পানি ব্যবহার ‘রার সামর্থ্য থাকা সত্তেও তার জন্য তাইয়াস্ুম করা (জায়েষ)
- মাথার কিছু অংশ মসেহ করা বৈধ
- মোজাদ্ধয়ের উপর মসেহ করা
- মোজাদ্ধয়ের উপর মাসেহ করার অনুমতি এবং তৎসংশ্লিষ্ট বিষয়। এ সম্পর্কে বিভিন্নরূপ রিওয়ায়াত
- মুশরিকদের পাত্রের পানি দিয়ে উয়ু করা এবং আ্দ্বারা তাইয়াক্ুম করা
- অনির্দিষ্ট কাল ধরে মোজাদ্ধয়ের উপর মসেহ করা সম্পর্কে
অধ্যায়-8২ঃ কিতাবুল হায়েয (ঋতুস্রাব)
- ইসতিহাযা রেক্তপরদরের রোগিনী)
- কোন মহিলা হায়েয থেকে পবিত্র হলে নামায পড়া অত্যাবশ্যক
- শরীর থেকে প্রবহমান রক্ত নির্গত হওয়া সত্তেও নামায পড়া জায়েয
- অবশ্য আবরণীয় অঙ্গ এবং উরদ্বয় তার অন্তর্ভুক্ত
- পণ্টির উপর মসেহ করা জায়েয
অধ্যায়-কিতাবুস সালাত
- বিসমিল্লাহ পাঠ সম্পর্কে
- ফরয নামাযসমূহ এবং তা পাচ ওয়াক্ত
- নামাযসমূহের তালিম দেওয়া এবং এজন্য প্রহার করার নির্দেশ এবং সতরের সীমা যা ঢেকে রাখা বাধ্যতামূলক
- তাদের জীবন ও সম্পদে হস্তক্ষেপ করা হারাম যদি তারা দুই কালেমার সাক্ষ্য দেয় এবং নামায কায়েম করে ও যাকাত দেয়
- আবু মাহযুরা (রা)-এর আযান এবং এ সম্পর্কে বিভিন্নরূপ রিওয়ায়াত
- সা’দ আল-কারায-এর বর্ণনা
- ইকামত এবং এ সম্পর্কিত হাদীস বর্ণনায় মতভেদ
- ফজর ও আসরের নামাযের পর নফল নামায পড়া নিষেধ
- নামাযের ওয়াক্তসমূহ এবং এ সম্পর্কিত হাদীস বর্ণনায় মতভেদ
- জিবরাঈল (আ)-এর ইমামতি
- প্রতি ওয়াক্ত নামাযের আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ে নেফল) নামায পড়িতে উৎসাহিত করা এবং মাগরিবের নামাযের পূর্বে দুই রাকআত নফল নামায পড়া এবং এতদসম্পর্কে মতানৈক্য
- সুবহে সাদেক ও শাফাক-এর বৈশিষ্ট্য এবং তাতে নামায বাধ্যতামূলক হওয়া সম্পর্কে
- মাগরিব ও.সুবহে সাদেক-এর বিবরণ
- শেষ এশার নামাযের বিবরণ
- (কিবলা নির্ধারণের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করা এবং এ ব্যাপারে অনুমান করা বৈধ
- আযান ও ইকামাত এর নির্দেশ এবং এতদুভয়ের জন্য যোগ্যতর ব্যক্ত প্রসঙ্গে
- কা’বা ঘরের দিকে ফিরে যাওয়া এবং নামাযের যে কোন পর্যায়ে কিবলার দিকে মোড় নেয়াবৈধ
- নফল লামায আদায়কারীর পিছনে ফর নামায আদায়কারীর নামায পড় প্রসঙ্গে
- ছাগল ও উটের খৌয়াড়ে নামায পড়া প্রসঙ্গে
- জামায়াতে পুনরায় নামায পড়া
- জাম়াআত, জামাআতে নামায আদায়কারী এবং ইমাম প্রসঙ্গে
- ইমাম হওয়ার যোগ্য লোক
- দুই ব্যক্তি হলেই জামাআত হয়
- ইমামের ঠিক প্রিছনে যাদের দীড়ানো উচিৎ
- একটিমাত্র কাপড় পরিধান করে নামায পড়া
- নামাযের কাতারসমূহ সোজা করার জন্য উৎসাহিত করা
- নামাথের মধ্যে ডান হাত দিয়ে বাম হাত ধরা
- তাকবীর (তাহ্রীমা) বলা এবং নামাযের শুরুতে, রুকৃতে যেতে ও রুকৃ থেকে উঠতে উভয় হাত ডেপরে) উঠানো এবং এর পরিমাণ ও এ সম্পর্কিত হাদীসসমূহের বিভিন্নতা
- তাকবীর (তোহরীমা) বলার পর (নামায) শুরু করার দোয়া
- নামাযে উচ্চস্বরে বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম পড়া ওয়াজিব এবং এ সম্পর্কে হাদীসসমূহের বিভিন্নতা
- ফাতিহাতুল কিতাব (সূরা আল-ফাতিহা) পড়তে অপারগ হলে যে দোয়া পড়লে যথেষ্ট হবে
- সশব্দে “বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম” পড়া সম্পর্কে বিভিন্ন রিওয়ায়াত
- নামাযে ইমামের পিছনে উত্মুল কিতাব পড়া ওয়াজিব
- রাসূলুল্লাহ প্র -এর বাণী, যে ব্যক্তি ইমামের সাথে নামায পড়ে, ইমামের কিরাআতই তার, নি রে শত হা
- নামাথের মধ্যে সূরা আল-ফাতিহা পাঠশেষে সশব্দে আমীন বলা
- মোক্তাদীর কিরাআত (ফাতিহা) পড়ার জন্য ইমাথের বিরতি দেয়ার স্থান
- যুহর, আসর ও ফজর নামাযের কিরাআতের পরিমাণ
- রুকু অবস্থায় দুই হাটুর মাঝখানে হাত রাখা রহিত হয়েছে এবং তা উভয় হাটুতে রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে
- রুকৃ-সিজদার সময় নামাধী যা বলবে তার বিবরণ
- রুকৃ-সিজদা এবং উভয়ের মধ্যে যে বাক্য যথেষ্ট তার বর্ণনা
- যে ব্যক্তি ইমামের (রুকু থেকে) পিঠ সোজা করে ওঠার পূর্বে নামাযে যোগদান করতে পারলো সে (ৰ রাকআত) নামায পেলো
- রুকু ও সিজদায় মেরুদণ্ড সোজা রাখা আবশ্যক
- (সিজদায়) কপাল ও নাক (মাটিতে) রাখা আবশ্যক
- দুই সিজদার মাঝখানে এবং তাশাহ্হদের জন্য বসার বর্ণনা
- তাশাহ্হদের বর্ণনা এবং তা পড়া ওয়াজিব এবং এ সম্পর্কে বিভিন্ন রেওয়ায়েত
- তাশাহ্হুদের সাথে জঃ-এর প্রতি দরূদ পাঠ আবশ্যক এবং প্রাসংগিক বিভিন্নদূপ হাদীস
- নামায থেকে অবসর হওয়ার এবং সালাম ফিরানোর পদ্ধতির বর্ণনা
- পবিত্রতা হলো নামাযের চাবি
- অপবিত্র অবস্থায় বা উু ছুটে যাওয়া অবস্থায় ইমামের নামায
- নামাযের মধ্যে ভুলক্রটি হওয়া ও তার বিধান এবং এই বিষয় সংক্রান্ত প্রাসঙ্গিক হাদীস। নামাযরত অবস্থায় নামাধীর সামনে দিয়ে কোন কিছু অতিক্রম করলে তাতে নামায নষ্ট হয় না
- আযান ধ্বনি শুনে শয়তানের পালানো এবং সালাম ফিরানোর পূর্বে দু’টি সাহু সিজদা করবে
- প্রবল ধারণার উপর ভিত্তি করা
- সালাম ফিরানোর পর সাহু সিজদা করা
- মোকতাদীর ভুলের জন্য সাহু সিজদা নেই, তাকে ইমামের সাথে সাহু সিজদা করতে হবে
- চিন্তার উপর ভিত্তি করা, সালাম ফিরানোর পর সিজদা করা এবং সালাম ফিরানোর পূর্বে ও পরে তাশাহ্হুদ পড়া
- পূরণরূপে না দীড়ালে বসে যাবে
- নামাযের হালালকারী হলো সালাম ফিরানো
- নামাযের শেষ প্রান্তে সালাম ফিরানোর পূর্বে কারো উযু ভঙ্গ হলে অথবা ইমামের সালাম ফিরানোর পূর্বে কারো উহু ভঙ্গ হলেও তার নামায পূর্ণ হলো
- অসুস্থ ব্যক্তির নামায যার দীড়ানোর শক্তি নেই এবং জন্তুযানের পিঠে ফরয নামায পড়া
- জামায়াতে নামায পড়ার জন্য উৎসাহিত করা এবং এজন্য নির্দেশ দেয়া
- ওয়াক্ত চলে যাওয়ার পর নামায কাঘা করা এবং কোন ব্যক্তি নামায শুরু করার পর তা সমাগত
- হওয়ার পূর্বে ওয়াক্ত শেষ হয়ে গেলে
- কতটা দূরত্ সফর করলে নামায কসর করা যাবে এবং তার মেয়াদ
- সফরকালে দুই ওয়াক্তের নামায একত্রে পড়া
- সফরকালে নামায পড়ার নিয়ম-কানুন, কোনরূপ ওজর ব্যতীত দুই ওয়াক্তের নামায একত্রে পড়া
- এবং নৌযানে অবস্থানকালে নামায পড়ার নিয়ম
- সফরকালে নফল নামায পড়ার নিয়ম এবং বাহনের উপর নামায পড়ার সময় কিবলামুখী হওয়া
- অসুস্থ ব্যক্তির মোক্তাদীদের সাথে বসে নামায পড়া
- ধনুক, শিং ও জুতা পরে নামায পড়া এবং নামাযের মধ্যে কোন জিনিস নিক্ষেপ করা, যদি তাতে নাপাক থাকে
- ইমাম কিরাআত পড়তে আটকে গেলে মোক্তাদী তাকে স্মরণ করিয়ে দিবে
- যে পরিমাণ নাপাক নামায নষ্ট করে
- ইমাম নামাযের কিছু অংশ পড়ার পর মোক্তাদীরা তার নামাযে শামিল হলো, এ অবস্থায় তাদের সাথে আদায়কৃত নামাযই তার নামাযের প্রথম অংশ গণ্য হবে
- ইমামের কিরাআতই মোক্তাদীদের কিরাআত
- মহিলাদের জামাআতে নামায পড়া এবং তাদের ইমামের দীড়ানোর স্থান
- জানাযার নামাযের তাকবীরসমূহের বর্ণনা
- আল-কুরআনের সিজদাসমূহ
- কৃতজ্ঞতার সিজদাসমূহের সুন্নাত নিয়ম
- কোন ব্যক্তি একাকী (ফজরের) নামায পড়ার পর পুনরায় জামাআত পেল, সে যেন জামাআতে নামায পড়ে
- (একই) নামায পুনর্বার পড়া
- একই ফরয নামায এক দিনে দুইবার পড়া যাবে না
- রাত ও দিনের নফল নামায
- ফজর (সুবহে সাদেক) হওয়ার পর দুই রাক্আত (সুন্নাত) ব্যতীত অন্য কোন নামায নেই
- কোন ওজর বা অসুবিধা না থাকলে মসজিদ সংলগ্ন বাড়ি-ঘরের লোকজনকে মসজিদে এসে নামায পড়তে উৎসাহিত করা
- কোন ব্যক্তির এক ওয়াক্তের নামায পড়া অবস্থায় অন্য ওয়াক্তের নামাযের কথা স্মরণ হলে
- বসে নামায পড়া অপেক্ষা দীড়িয়ে নামায পড়ার ফযীলাত বেশি এবং বসে নামায আদায়কারীর পিছনে সুস্থ ব্যক্তির নামায পড়া
- ভুলে যাওয়া নামাযের ওয়াক্ত
- বায়তুল্লাহ শরীফে সব সময় নফল নামায পড়া জায়েয
সুনান আদ দারাকুতনী এর বর্ণনা
আল্লাহ তায়ালার মহান কিতাব আল কুরআন এবং আমাদের প্রিয় নবী সায়্যিদুল মুরসালীন ও খাতিমুন-নাবিয়ীন (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সুন্নাহ তথা হাদীস ইসলামী মূল উৎস। এই উৎসদ্বয়ের উপর ভিত্তি এক মহাসমুদ্র জ্ঞানভাণ্ডার গড়ে উঠেছে। কুরআনের সাথে মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর হাদীস আমাদেরকে যুগের পর যুগ এবং শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ইসলামের আলোকোজ্জ্বল পথে পরিচালিত করে যাচ্ছে। বহু যুগ পার হওয়া সত্ত্বেও মুসলমানরা দীন ইসলামের মূল শিক্ষা থেকে যে বিচু্যত হয়নি, তাতে পণ্ডিতগণের অবাক হওয়ার অবধি নেই।
কুরআন-হাদীসের শিক্ষা এবং মুসলিম মনীষীদের এই শিক্ষার অব্যাহত চর্চাই তাদেরকে মূল বিশ্বাসে অটুট থাকতে সাহায্য করেছে। ইয়াহনন খ্রিস্টান ধর্মবেত্তাগণ তাওরাত-ইনজীলের মূল পাঠকে হুবহু রক্ষা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। উপরন্তু তারা এর বাণীর ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মূল পাঠের বিকৃতি, বিলুপ্তি ও সংযোজন ঘটিয়েছেন ব্যাপকভাবে । ফলে তারা ধর্মের মূল শিক্ষা থেকে চরমভাবে বিচু্যত হয়ে পড়েছে।
পক্ষাত্তরে মুসলিম উম্মাহের ধর্মবেত্তাগণ কুরআনের মূল অবিকল অবস্থায় ঠিক রাখার সাথে সাথে মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর হাদীসকেও একইভাবে সংরক্ষণ করেছেন। তারা যেমন লেখনীর মাধ্যমে, অদ্রুপ দৈনন্দিন জীবনে বাস্তব মাধ্যমে তা অতীতের অন্ধকারে হারিয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করেছেন ।
উম্মতের মনীষীবৃন্দ সর্বদা এই উম্মতকে কুরআন-হাদীস সংরক্ষণের মাধ্যমে আলোকোজ্জ্বল পথে পরিচালিত করে আসছেন। খৃস্টানরা দুশো বছরের মাথায় তাদের কিতাবের মূল শিক্ষা হারিয়ে ফেলেছে। আর মুসলমানরা চৌদশত বছর ধরে ইসলামের মূল কে অবিকল অবস্থায় উদ্ভাসিত রেখেছে।
এমনি একটি হাদীস গ্রন্থ ইমাম আদ দারা কুতনী (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) রচিত সুনান গ্রন্থ। এটি অনুবাদ করেছেন মাওলানা মো: আবুল কালাম। এটি প্রকাশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
এই গ্রন্থে ইমাম দারা কুতনী (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) হাদীস বর্ণনার পাশাপাশি হাদীসের রাবীগণের অবস্থা, হাদীস গ্রহণীয় না বর্জনীয় প্রভৃতিও উল্লেখ করেছেন।
বইটির PDF/ মুল কপি পেতে হলে নিচে Comment/ কমেন্ট এর মাধ্যমে আমাদেরকে জানান, তাহলে আমরা আপনাদেরকে পাঠিয়ে দিতে পারব। ইনশাআল্লাহ।
Leave a Reply