হাদীস নং | হাদীসের মতন | ত্রুটিযুক্ত বর্ণনাকারী |
৬৭ | সে ব্যক্তি জ্ঞানবান যে তার নিজের আত্মপর্যালোচনা করে ……….. আবার আল্লাহর [অনুগ্রহের] আশা পোষণ করে। | আবূ বাক্র ইবনু আবী মারইয়াম |
৬৯ | উপযুক্ত কারণে স্ত্রীকে প্রহার করলে সে জন্য স্বামীকে প্রশ্নের সম্মুখীন হইতে হইবে না। | আব্দুর রহমান মাসলামী |
৯৪ | সাতটি জিনিসের পূর্বেই তোমরা জলদি সব কর্ম করে ফেল। তোমরা কি অপেক্ষায় থাকিবে যে, এমন দারিদ্র এসে যাক ইসলামের আদেশ পালন হইতে যা বিস্মৃত রাখে? | মুহরিয ইবনু হারূন |
২০১ | বানী ইসরাঈলের মধ্যে প্রথমে এভাবে অন্যায় ও অপকর্ম প্রবেশ করেঃ এক [আলিম] ব্যক্তি অপর ব্যক্তির সাথে মিলিত হতো ……. | আবূ ওবাইদাহ্ ইবনু আব্দিল্লাহ্ ইবনু মাসঊদ |
২৯২ | স্ত্রীর প্রতি তার স্বামী সন্তুষ্ট ও খুশি থাকা অবস্থায় কোন স্ত্রীলোক মারা গেলে সে জান্নাতে প্রবেশ করিবে। ….. | মুসাবির আলহিমইয়ারী ও তার মা তারা উভয়ে মাজহূল |
৩৬০ | আশিয়াহ -এর সামনে দিয়ে একজন ভিক্ষুক যাচ্ছিল। তিনি তাকে এক টুকরা রুটি প্রদান করিলেন। …… | মাইমূন |
৩৬৩ | যদি কোন বৃদ্ধ লোককে কোন যুবক তার বার্ধক্যের কারনে সম্মান দেখায়, তবে ………… যে তাকে সম্মান দেখাবে। | ইয়াযীদ ইবনু বায়ান |
৩৭৮ | আমি উমরাহ করার জন্য রসুলুল্লাহ সাঃআঃ-এর কাছে অনুমতি চাইলাম……….. গোটা পৃথিবীটা আমার হয়ে গেলেও তা আমার কাছে আনন্দদায়ক [বিবেচিত] নয়। | আসেম ইবনু ওবাইদুল্লাহ্ |
৪১৩ | তোমরা কি জানো যমীন সেদিন কী বর্ণনা করিবে? …….. যমীন বলবে, এই এই কর্ম তুমি এই এই দিন করেছো। | ইয়াহ্ইয়া ইবনু আবী সুলাইমান |
৪৮৬ | আদম সন্তানের তিনটি বস্তু ব্যতীত কোন বস্তুর অধিকার নেই। ……… একটি বাড়ি, শরীর আবৃত করার জন্য কিছু কাপড় এবং কিছু রুটি ও পানি। | হুরাইস ইবনুস সায়েব |
৫২৪ | রসুলুল্লাহ সাঃআঃ-এর জামার হাতা ছিলো কব্জি পর্যন্ত। | শাহ্র ইবনু হাওশাব |
৫৮৩ | সাতটি জিনিস প্রকাশ পাওয়ার পূর্বেই তোমরা ভাল কাজের দিকে অগ্রসর, …………[৭] অথবা কিয়ামাতের যা অত্যন্ত বিভীষিকাময় ও তিক্তকর। | মুহরিয ইবনু হারূন |
৫৮৯ | ‘‘হে কবরের অধিবাসীরা! তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক, …….. তোমরা আমাদের অগ্রগামী। আমরা তোমাদের উত্তরসুরি।’’ | কাবূস ইবনু আবী যিবইয়ান |
৬০১ | ঐ পর্যন্ত বান্দাহ্ মুত্তাক্বীদের মর্যাদায় পৌঁছতে পারে না, …..নির্দোষ হয়ে বাঁচার জন্য নিষ্প্রয়োজনীয় বিষয় পরিত্যাগ না করে। | আব্দুল্লাহ্ ইবনু ইয়াযীদ দেমাস্কী |
৭১৮ | প্রিয় ভাই আমার, তোমার দু’আর সময় আমাদেরকে যেন ভুলো না। ……… সমস্ত পৃথিবীটা আমার হয়ে গেলেও তা আমার কাছে আনন্দদায়ক হিসাবে [গণ্য] নয়। | আসেম ইবনু ওবাইদুল্লাহ্ |
৭৩৬ | রসুলুল্লাহ সাঃআঃ বসা ছিলেন এবং এক ব্যক্তি আল্লাহর নাম না নিয়েই খাবার খাচ্ছিলো। ………………….শাইতানের পেটে যা কিছু ছিল, বমি করে সবকিছু ফেলে দিল। | মুসান্না ইবনু আব্দুর রহমান খুযা‘ঈ |
৭৬২ | উঁটের ন্যায় তোমরা এক নিঃশ্বাসে পানি পান করো না, বরং দুই তিনবার [শ্বাস নিয়ে] পান করো। ……..শেষ করো তখন ‘আল-হামদুলিল্লাহ’ বলো। | ইবনু আতা ইবনি আবী রাবাহ |
৭৯৪ | ‘রসুলুল্লাহ সাঃআঃ-এর জামার হাতা কব্জি পর্যন্ত লম্বা ছিল।’& | র ইবনু হাওশাব |
৮০১ | …..যাও, পুনরায় ওযূ কর। সে আবার ওযূ করে করে এলো। তিনি আবার বললেনঃ যাও, পুনরায় ওযূ কর। …..আল্লাহ এমন ব্যক্তির সালাত কবূল করেন না, যে তার পায়জামা এরকম ঝুলিয়ে দিয়ে সালাত আদায় করে। | আবূ জা‘ফার |
৮০২ | …..[আক্রান্ত মুসলিমটি] বললো, এই নে আমার পক্ষ থেকে, আর আমি হচ্ছি গিফার গোত্রের যুবক। ….. আমার মতে [অহংকারের কারণে] তার সাওয়াব বিনষ্ট হয়ে গেছে। | কায়েস ইবনু বিশ্র |
৮৩৪ | এমন লোককে রসুলুল্লাহ সাঃআঃ অভিশাপ দিয়েছেন, যে লোক মাজলিশের মধ্যখানে গিয়ে বসে পড়ে। | আবূ মিজলায |
৮৯৪ | এক ইয়াহূদী তার সাথীকে বললঃ এসো আমরা এই নবীর নিকট যাই। ফলে তারা দু’জন রসুলুল্লাহ <-এর নিকট এল ……………. | আব্দুল্লাহ্ ইবনু সালেমাহ্ আলমুরাদী |
৮৯৫ | অতঃপর আমরা নবী সাঃআঃ-এর নিকট গেলাম এবং তাহাঁর হাতে চুম্বন দিলাম। | আব্দুল্লাহ্ ইবনু সালেমাহ্ আলমুরাদী |
৮৯৬ | …….যাইদ [দেখা করার জন্য] তাহাঁর কাছে এলেন এবং দরজায় টোকা মারলেন। নিজের কাপড় টানতে টানতে উঠে গিয়ে নবী < তার সাথে কোলাকুলি করিলেন এবং তাকে চুমা দিলেন। | মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক |
৯১৭ | আমি রসুলুল্লাহ সাঃআঃ কে দেখেছি, তাহাঁর উপর তখন মৃত্যু ছেয়ে গিয়েছিল, তাহাঁর সামনে একটি পানি ভর্তি ………বলছিলেনঃ আল্লাহ! মৃত্যুর কঠোরতা ও তার ভীষণ কষ্টের বিরুদ্ধে আমাকে সহায়তা কর। | |
৯৫১ | আমি রসুলুল্লাহ সাঃআঃ কে দেখেছি, তাহাঁর উপর তখন মৃত্যু ছেয়ে গিয়েছিল, তাহাঁর সামনে একটি পানি ভর্তি পাত্র ছিল। তাতে তিনি………. | উরওয়া ইবনু সা‘ঈদ আনসারী |
৯৫৪ | ইমাম শাফেয়ী [রাহিমাহুল্লাহ] বলেন, কবরের নিকট কুরআনের কিছু অংশ পড়া উত্তম। যদি তার নিকট কুরআন খতম করে, তবে তা উত্তম হইবে। | |
৯৯০ | রসুলুল্লাহ সাঃআঃ যখন সফর করিতেন এবং সফরে রাত্রি হয়ে যেতো, তখন তিনি বলিতেনঃ ইয়া আরযু রাববী ও রাববুকিল্লাহ, | যুবায়ের ইবনুল ওয়ালীদ |
১০০৭ | কুরআনের কোন অংশই যে ব্যক্তির পেটে নেই সে [সেই পেট বা উদর] বিরান ঘরের সমতুল্য। | কাবূস ইবনু আবী যিবইয়ান |
১০৬৭ | কোন ব্যক্তিকে তোমরা যখন মাসজিদে যাওয়া আসায় অভ্যস্ত দেখিতে পাও তখন তার ঈমানদারীর সাক্ষী দাও। কারণ | দার্রাজ ইবনু আবিস সাম্হ্ |
১১০৩ | ‘‘তোমরা ইমামকে কাতারের ঠিক মাঝখানে কর। আর কাতারের ফাঁক বন্ধ করো।’’ | ইয়াহ্ইয়া ইবনু বাশীর ইবনি খাল্লাদ এবং তার মা |
১১৬৬ | রসুলুল্লাহ সাঃআঃ এর সাথে আমরা মক্কা থেকে মাদীনার পানে রওয়ানা দিলাম। আমরা যখন ‘আযওয়ারা নামক স্থানের | ইয়াহ্ইয়া ইবনুল হাসান |
১২৪৪ | ‘‘যখন রাত্রি এ [পূর্ব] দিক থেকে আগমন করিবে এবং দিন এ [পশ্চিম] দিক থেকে প্রস্থান করিবে এবং সূর্য ডুবে যাবে, তখন অবশ্যই রোযাদার ইফতার করিবে।’’ | কুর্রা ইবনু আব্দির রহমান |
১২৫৬ | নিজের জীবনকে তুমি কষ্ট দিয়েছো। অতঃপর বলিলেন, রামাযানে রোযা রাখো, এরপর প্রতি মাসে একদিন করে [রোযা রাখো]। ……. | মুজীবাহ্ বাহেলিয়্যাহ্ |
১২৭৪ | রোযাদারের সামনে যখন খাবার আহারকারীদের খাওয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত বা পেট ভরে না খাওয়া পর্যন্ত তার [রোযাদারের] জন্য ফেরেশতারা …… | লাইলা |
১৩৪৩ | আল্লাহ তিন ব্যক্তিকে একটি তীরের কারণে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন, তীর প্রস্তুত কারক, যে তা প্রস্তুতে সাওয়াব কামনা করে, তীরটি নিক্ষেপকারী ….. | খালেদ ইবনু যায়েদ |
১৩৯৪ | মু‘মিনকে কল্যাণ [দ্বীনের জ্ঞান] কখনো তৃপ্তি দিতে পারে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তার শেষ গন্তব্য জান্নাতে পৌঁছে। | আবুল হায়াসাম হইতে বর্ণনাকারী দাররাজ |
১৪০২ | প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ আল্লাহর প্রশংসার সাথে আরম্ভ না করলে অসম্পূর্ণ থেকে যায়। | কুর্রা ইবনু আব্দির রহমান মু‘য়াফিরী |
১৪৯৫ | নবী সাঃআঃ তাহাঁর [রাবী] পিতা হুসাইন <-কে দু’টি কালিমা শিখিয়েছেন যা দিয়ে তিনি দুআ করিতেন : ‘‘হে আল্লাহ! আমার অন্তকরণে ……… | শাবীব |
১৪৯৮ | দাঊদ [আঃ]-এর এতটি দু‘আ ছিলঃ ‘‘আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকা হুববাকা ওয়া হুববা মাইয়্যুহিববুকা ওয়াল ‘আমালাল্লাযী ইউবাল্লিগুনী হুববাকা, | আব্দুল্লাহ্ ইবনু রাবী‘য়াহ্ দেমাস্কী |
১৫০০ | রসুলুল্লাহ সাঃআঃ অগণিত দু‘আ করেছিলেন, তার কোনটি আমরা স্মরণ রাখতে পারলাম না। আমরা বললাম, হে আল্লাহর রসূল সাঃআঃ ……….। | লাইস ইবনু আবী সুলাইম |
১৫০১ | নবী সাঃআঃ-এর একটি দু‘আ ছিলঃ ‘‘আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকা মুজিবাতি রহমাতিকা, ওয়া ‘আযাইমা মাগফিরাতিকা, ওয়াস ………… | খালাফ ইবনু খালীফাহ্ |
১৫২৬ | আল্লাহর যিকর ভিন্ন অধিক কথা বলো না। কেননা আল্লাহ তা‘আলার যিকর শূন্য অধিক কথা বার্তা অন্তরকে শক্ত করে ফেলে আর শক্ত অন্তরের লোক আল্লাহ থেকে সবচাইতে দূরে। | ইবরাহীম ইবনু আব্দিল্লাহ্ ইবনি হাতেব |
১৫৪৭ | আমার সম্মুখে আমার সাহাবীদের কেউ যেন অন্য কারো দোষ-ত্রুটি বর্ণনা না করে। কেননা তোমাদের সঙ্গে আমি প্রশান্ত মন নিয়ে সাক্ষাৎ করিতে চাই। | ওয়ালীদ ইবনু আবী হিশাম |
১৫৭৭ | তোমরা হিংসা থেকে দূরে থাক। কেননা হিংসা মানুষের উত্তম কাজগুলো এভাবে ধ্বংস করে দেয়, যেভাবে আগুন শুকনো কাঠ বা ঘাস ছাই করে ফেলে। | ইবরাহীম ইবনু আবী উসায়েদের দাদা |
১৬৪৯ | রসুলুল্লাহ সাঃআঃ নারীদেরকে তাহাদের মাথার চুল মুন্ডন করিতে নিষেধ করিয়াছেন। | |
১৬৭৯ | রসুলুল্লাহ সাঃআঃ কে আমি বলিতে শুনেছিঃ ‘ইয়াফাহ’ অর্থাৎ রেখা টেনে, ‘তিয়ারাহ’ অর্থাৎ কোন কিছু দর্শন করে এবং ‘তারক’ অর্থাৎ পাখি ……. | হাইয়্যান ইবনু আলা |
১৬৮৬ | রসুলুল্লাহ সাঃআঃ-এর সম্মুখে অশুভ বা কুলক্ষণ সম্পর্কে কথা হচ্ছিল। তিনি বললেনঃ এর মধ্যে ভাল হলো ফাল। কিন্তু কোন মুসলিমকে …….. | উরওয়া ইবনু আমের |
১৭৩১ | রসুলুল্লাহ সাঃআঃ বলেছেন, আল্লাহর সত্ত্বার দ্বারা জান্নাত ব্যতীত অন্য কিছু চাওয়া ঠিক নয়। | |
১৭৬৫ | সালাতরত অবস্থায় এদিক-সেদিক তাকিও না। কেননা নামাযের ভিতর এদিক-সেদিক দৃষ্টিপাত একটি বিপর্যয়। যদি ডানে-বামে …… | |
১৮৪১ | রসুলুল্লাহ বলেছেন, ‘‘মহান আল্লাহ অনেক জিনিস ফরয করিয়াছেন তা নষ্ট করো না, অনেক সীমা নির্ধারিত করিয়াছেন তা লংঘন করো না, ……. | সা‘লাবা আলখুশানী |
১৮৮২ | যে লোক সবসময় গুনাহ মাফ চাইতে থাকে [আস্তাগফিরুল্লাহ পড়তে থাকে] আল্লাহ তাকে প্রতিটি সংকীর্ণতা অথবা কষ্টকর অবস্থা থেকে ……… | হাকাম ইবনু মুস‘য়াব |
Leave a Reply