ইসমে আযম – মহান আল্লাহ্‌র নামসমূহ

ইসমে আযম – মহান আল্লাহ্‌র নামসমূহ

ইসমে আযম – মহান আল্লাহ্‌র নামসমূহ >> সুনানে ইবনে মাজাহ হাদিস এর মুল সুচিপত্র পড়ুন

ইসমে আযম – মহান আল্লাহ্‌র নামসমূহ

৯. অধ্যায়ঃ আল্লাহ্‌র মহান নাম [ইসমে আযম]
১০. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহ্‌র নামসমূহ

৯. অধ্যায়ঃ আল্লাহ্‌র মহান নাম [ইসমে আযম]

৩৮৫৫ : আসমা বিনতু ইয়াযীদ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ আল্লাহ্‌র মহান নাম [ইসমে আযম] এই দু আয়াতের মধ্যে নিহিত আছে

وَإِلَهُكُمْ إِلَهٌ وَاحِدٌ لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ الرَّحْمَنُ الرَّحِيمُ

ওয়া ইলাহুকুম ইলাহু ওয়াহিদু লা ইলাহা ইল্লা হুয়ার রাহমানুর রাহিম, [অনুবাদ] ঃ আর তোমাদের ইলাহ একমাত্র ইলাহ। তিনি ব্যতীত অন্য কোন ইলাহ নাই। তিনি দয়াময় অতি দয়ালু  [২ ঃ ১৬৩]

এবং সূরা আল ইমরানের প্রথম আয়াত। {৩১৮৭}

{৩১৮৭} তিরমিজি ৩৪৭৮, আবু দাউদ ১৪৯৬, আহমাদ ১৭০৬৪, দারেমী ৩৩৮৯। সহীহ আবু দাউদ ১৩৪৩, তাখরীজুল মিশকাত ২৯৯১। হাদিসের তাহকিকঃ হাসান হাদিস

৩৮৫৬ : কাসিম [রাদি.] [তিনি সত্যবাদী তবে হাদিস বর্ণনায় অপরিচিত] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, আল্লাহ্‌র ইসমে আযম, যাহার উল্লেখ করে দুআ করিলে তা কবুল হয়, তা তিনটি সূরায় রয়েছেঃ

সূরা বাকারা, সূরা আল ইমরান ও সূরা তাহা।

{উপরোক্ত হাদীসে মোট ২টি সানাদের ১টি বর্ণিত হইয়াছে, অপর সানাদটি হলোঃ} ৩/৩৮৫৬ [১]. আবু উমামাহ [রাদি.], নবী [সাঃআঃ] সূত্রে পূর্বোক্ত হাদিসের অনুরূপ বর্ণিত হইয়াছে। {৩১৮৮}

{৩১৮৮} হাদিসটি ঈমাম ইবনি মাজাহ এককভাবে বর্ণনা করিয়াছেন। সহীহাহ ৭৪৬। হাদিসের তাহকিকঃ হাসান হাদিস

৩৮৫৭ : বুরায়দাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, নবী [সাঃআঃ] এক ব্যক্তিকে বলিতে শুনলেনঃ

اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ بِأَنَّكَ أَنْتَ اللَّهُ الأَحَدُ الصَّمَدُ الَّذِي لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ ‏.‏ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم

আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা বি আন্নাকা আন্তাল্লাহু আহাদুস সামাদুল্লাজি লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ ওয়া লাম ইয়া কুন লাহু কুফুওয়ান আহাদ, হে আল্লাহ্‌! নিশ্চয় আমি তোমার নিকট এই বিশ্বাসে প্রার্থনা করছি যে, তুমিই একমাত্র আল্লাহ্‌, তুমি একক সত্তা, স্বয়ংসম্পূর্ণ, তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাহাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি এবং তাহাঁর সমকক্ষ কেউ নেই

তখন রাসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বললেনঃ নিশ্চয় এ ব্যক্তি আল্লাহ্‌র নিকট তাহাঁর মহান নামের ওয়াসীলায় প্রার্থনা করেছে, যাহার ওয়াসীলায় প্রার্থনা করিলে তিনি অবশ্যই দান করেন এবং যাহার ওয়াসীলায় দুআ করিলে তিনি অবশ্যই কবুল করেন। {৩১৮৯}

{৩১৮৯} তিরমিজি ৩৪৭৫। সহীহ আবু দাউদ ১৩৪১। হাদিসের তাহকিকঃ সহীহ হাদিস

৩৮৫৮ : আনাস বিন মালিক [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, নবী [সাঃআঃ] এক ব্যক্তিকে বলিতে শুনলেনঃ

اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ بِأَنَّ لَكَ الْحَمْدَ لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ وَحْدَكَ لاَ شَرِيكَ لَكَ الْمَنَّانُ بَدِيعُ السَّمَوَاتِ وَالأَرْضِ ذُو الْجَلاَلِ وَالإِكْرَامِ

আল্লা-হুম্মা ইন্নী আস-আলুকা বি-আন্না লাকাল হা’মদু লা ইলা-হা ইল্লা আনতা ওয়াহ’দাকা লা-শারীকা লাকাল মান্না-ন, ইয়া বাদীআ’স্ সামা-ওয়া-তি ওয়াল-আরদ্বি, জুল জালা-লি ওয়াল-ইকরা-ম। হে আল্লাহ্‌! আমি তোমার নিকট প্রার্থনা করছি, কেননা সমস্ত প্রশংসা তোমার, তুমি ব্যতীত আর কোন ইলাহ নেই, তুমি একক সত্তা, তোমার কোন শরীক নেই, তুমি অনুগ্রহকারী, আসমানসমূহ ও যমীনের উদ্ভাবনকারী, মহা শক্তি ও সম্মানের অধিকারী,

তখন নবী [সাঃআঃ] বলিলেন, সে আল্লাহ্‌র নিকট তাহাঁর ইসমে আযমের [মহান নামের] ওয়াসীলায় প্রার্থনা করেছে, যাহার ওয়াসীলায় প্রার্থনা করিলে তিনি দান করেন এবং যাহার ওয়াসীলায় দুআ করিলে তিনি কবুল করেন। {৩১৯০}

{৩১৯০} তিরমিজি ৩৫৪৪, নাসাঈ ১৩০০, আবু দাউদ ১৪৯৫, আহমাদ ১১৭৯৫, ১২২০০, ১৩১৫৮, ১৩৩৮৭। রওদুন নাদীর ১৩৩, আস সহীহ ১৩৪২। হাদিসের তাহকিকঃ হাসান সহীহ

৩৮৫৯ : আয়েশা [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] কে বলিতে শুনেছিঃ

اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ بِاسْمِكَ الطَّاهِرِ الطَّيِّبِ الْمُبَارَكِ الأَحَبِّ إِلَيْكَ الَّذِي إِذَا دُعِيتَ بِهِ أَجَبْتَ وَإِذَا سُئِلْتَ بِهِ أَعْطَيْتَ وَإِذَا اسْتُرْحِمْتَ بِهِ رَحِمْتَ وَإِذَا اسْتُفْرِجْتَ بِهِ فَرَّجْتَ

আল্লা-হুম্মা ইন্নী আস-আলুকা বিসমিকাত তাহিরিত তায়্যিবিল মুবারাক আহাব্বি ইলাইকাল্লাজি ইজা দুয়িতা বিহি আজাবতা ওয়া ইজা সুয়েলতা বিহি আ,তাইতা ওয়া ইজাশ তুরহিমতা ওয়া ইজাশ তুফরিজতা বিহি ফাররাজতা, হে আল্লাহ্‌! আমি আপনার নিকট আপনার পবিত্র, উত্তম, বরকতপূর্ণ এবং আপনার অধিক প্রিয় নামের ওয়াসীলায় আপনার নিকট প্রার্থনা করছি, যে নামের ওয়াসীলায় আপনাকে ডাকলে আপনি সাড়া দেন, যে নামের ওয়াসীলায় প্রার্থনা করিলে আপনি দান করেন, যে নামের ওয়াসীলায় রহমত প্রার্থনা করা হলে আপনি রহমত নাযিল করেন এবং যে নামের ওয়াসীলায় বিপদমুক্তি কামনা করা হলে আপনি বিপদমুক্ত করেন।

আয়েশা [রাদি.] বলেন, একদিন তিনি বললেনঃ হে আয়েশা! তুমি কি জানো, আল্লাহ্‌ আমাকে সেই নামটি বলে দিয়েছেন, যে নামের ওয়াসীলায় ডাকলে তিনি সাড়া দেন? আয়েশা [রাদি.] বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহ্‌র রাসূল! আমার পিতা-মাতা আপনার জন্য উৎসর্গিত হোক, তা আমাকে শিখিয়ে দিন। তিনি বলেনঃ হে আয়েশা! তা তোমার পক্ষে সম্ভব হইবে না। তিনি বলেন, তখন আমি সরে গিয়ে কিছুক্ষণ বসে থাকলাম, অতঃপর উঠে দাঁড়িয়ে তাহাঁর মাথায় চুমা দিয়ে বললাম, হে আল্লাহ্‌র রাসূল! তা আমাকে শিখিয়ে দিন। তিনি বলেনঃ হে আয়েশা! তা তোমার পক্ষে সম্ভব হইবে না। আমি যদি তোমাকে শিখিয়ে দেই তবে সেই নামের ওয়াসীলায় পার্থিব জগতের কিছু প্রার্থনা করা তোমার জন্য সংগত হইবে না। আয়েশা [রাদি.] বলেন, তখন আমি উঠে গিয়ে উযু করার এবং দু রাকআত নামায পড়ার পর বললাম, হে আল্লাহ্‌! আমি তোমাকে আল্লাহ্‌ নামে ডাকছি, আমি তোমাকে রহমান নামে ডাকছি, আমি তোমাকে বাররুর রহীম নামে ডাকছি এবং আমি তোমাকে আমার জানা-অজানা তোমার যাবতীয় সর্বোত্তম নামে ডাকছি, তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও এবং আমার প্রতি দয়া করো।  আয়েশা [রাদি.] বলেন, এতে রাসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] অকৃত্রিম হাসি দিলেন, অতঃপর বললেনঃ তুমি যেসব নামে ডাকলে, সেই নামটি অবশ্যই এগুলোর মধ্যে আছে। {৩১৯১}

{৩১৯১} হাদিসটি ঈমাম ইবনি মাজাহ এককভাবে বর্ণনা করিয়াছেন। আত তালীকুর রাগীব ২/২৭৫। হাদিসের তাহকিকঃ দুর্বল হাদিস

১০. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহ্‌র নামসমূহ

৩৮৬০ : আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ নিশ্চয় আল্লাহ্‌র নিরানব্বইটি নাম আছে অর্থাৎ এক কম এক শত। যে ব্যক্তি এই নামগুলো কণ্ঠস্থ করিল বা গুনে গুনে পড়লো সে জান্নাতে প্রবেশ করিল। {৩১৯২}

{৩১৯২} সহিহুল বুখারি হাদিস নং ২৭৩৬, মুসলিম ২৬৭৭, তিরমিজি ৩৫০৬, ৩৫০৭, ৩৫০৮, আহমাদ ৭৪৫০, ৭৫৬৮, ২৭৩৬৩, ৯২২৯, ১০১০৩, ১০১৫৪, ১০৩০৭। মিশকাত ২২৮৮। হাদিসের তাহকিকঃ হাসান সহীহ

৩৮৬১ :আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

রাসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেনঃ আল্লাহ্‌র নিরানব্বই নাম আছে অর্থাৎ এক কম এক শত। নিশ্চয় তিনি বেজোড় এবং তিনি বেজোড়কে পছন্দ করেন। যে ব্যক্তি এই নামগুলোর হেফাজত করিবে সে জান্নাতে প্রবেশ করিবে। সেগুলো এইঃ

اللَّهُ الْوَاحِدُ الصَّمَدُ الأَوَّلُ الآخِرُ الظَّاهِرُ الْبَاطِنُ الْخَالِقُ الْبَارِئُ الْمُصَوِّرُ الْمَلِكُ الْحَقُّ السَّلاَمُ الْمُؤْمِنُ الْمُهَيْمِنُ الْعَزِيزُ الْجَبَّارُ الْمُتَكَبِّرُ الرَّحْمَنُ الرَّحِيمُ اللَّطِيفُ الْخَبِيرُ السَّمِيعُ الْبَصِيرُ الْعَلِيمُ الْعَظِيمُ الْبَارُّ الْمُتَعَالِ الْجَلِيلُ الْجَمِيلُ الْحَىُّ الْقَيُّومُ الْقَادِرُ الْقَاهِرُ الْعَلِيُّ الْحَكِيمُ الْقَرِيبُ الْمُجِيبُ الْغَنِيُّ الْوَهَّابُ الْوَدُودُ الشَّكُورُ الْمَاجِدُ الْوَاجِدُ الْوَالِي الرَّاشِدُ الْعَفُوُّ الْغَفُورُ الْحَلِيمُ الْكَرِيمُ التَّوَّابُ الرَّبُّ الْمَجِيدُ الْوَلِيُّ الشَّهِيدُ الْمُبِينُ الْبُرْهَانُ الرَّءُوفُ الرَّحِيمُ الْمُبْدِئُ الْمُعِيدُ الْبَاعِثُ الْوَارِثُ الْقَوِيُّ الشَّدِيدُ الضَّارُّ النَّافِعُ الْبَاقِي الْوَاقِي الْخَافِضُ الرَّافِعُ الْقَابِضُ الْبَاسِطُ الْمُعِزُّ الْمُذِلُّ الْمُقْسِطُ الرَّزَّاقُ ذُو الْقُوَّةِ الْمَتِينُ الْقَائِمُ الدَّائِمُ الْحَافِظُ الْوَكِيلُ الْفَاطِرُ السَّامِعُ الْمُعْطِي الْمُحْيِي الْمُمِيتُ الْمَانِعُ الْجَامِعُ الْهَادِي الْكَافِي الأَبَدُ الْعَالِمُ الصَّادِقُ النُّورُ الْمُنِيرُ التَّامُّ الْقَدِيمُ الْوِتْرُ الأَحَدُ الصَّمَدُ الَّذِي لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ ‏”‏ ‏.‏ قَالَ زُهَيْرٌ فَبَلَغَنَا عَنْ غَيْرِ وَاحِدٍ مِنْ أَهْلِ الْعِلْمِ أَنَّ أَوَّلَهَا يُفْتَحُ بِقَوْلِ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ بِيَدِهِ الْخَيْرُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَىْءٍ قَدِيرٌ

আল্লাহু আল-ওয়াহিদু আস-সামাদু, আল-আওওয়ালু আল-আখিরু আল-বাতিনু, আল-খালিকু আল-বারিউ আল-মুসাববিরু, আল-মালিকু আল-হাক্কু আস-সালামু আল-মুমিনু আল-মুহায়মিনু আল-আযীযু আল-জাব্বারু আল-মুতাকাব্বির, আর-রহমানু আর-রহীম, আল-লাতীফু আল-খাবীর, আস-সামীউ আল-বাসীর, আল-আলীমু আল-আযীম, আল-বাররু আল-মুতআল, আল-জালীলু আল-জামীলু আল-হায়্যু আল-কায়্যুম আল-কাদিরু আল-কাহহার আল-আলিয়্যু আল-হাকিমু আল-কারিবু আল-মুজীব আল-গানিয়্যু আল-ওয়াহহাবু আল-ওয়াদুদু আশ-শাকূরু আল-মাজিদু আল-ওয়াজিদ আল-ওয়ালিয়্যু আর-রাশিদু আল-আফুব্বু আল-গাফূরু আল-হালীমু আল-কারীমু আত-তাওওয়াবু আর রাব্বু আল-মাজীদু আল-ওয়ালিয়্যু আশ-শাহীদ আল-মুবীনু আল-বুরহানু আর-রাওফু আর-রহীম আল-মুবদিউ আল-মুঈদু আল-বাইসু আল-ওয়ারিসু আল-কাবিয়্যূ আশ-শাদীদু আদ-দাররু আন-নাফিউ আল-বাকিয়ু আল-ওয়াকিয়ু আল-খাফিদু আর-রাফিউ আল-কাবিদু আল-বাসিতু আল-মুইযযু আল-মুযিল্লু আল-মুকসিতু আর-রাযযাকু যুল কুওওয়াতি আল-মাতীন, আল-কাইমু আদ-দাইমু আল-হাফিযু আল-ওয়াকীলু আল-ফাতিরু আস-সামিউ আল-মুতিয়ু আল-মুহইয়ু আল-মুমীতু আল-মানিউ আল-জামিউ আল-হাদিউ আল-কাফী আল-আবদু আল-আলিমু আস-সাদিকু আন-নূরু আল-মুনীরু আত-তাম্মু আল-কাদীমু আল-বিতরু তিনি এক তিনি কারো মুখাপেক্ষি নয়, তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাহাঁকেও জন্ম দেয়া হয় নি এবং কেহই তাহার সমকক্ষ নয়।

যুহায়র [রাদি.] বলেন, আমরা একাধিক বিশেষজ্ঞ আলেমের অভিমত অবহিত হয়েছি যে, উক্ত নামগুলো নিম্নোক্তভাবে শুরু করিতে হবেঃ

[আল্লাহ্‌ ছাড়া আর কোন ইলাহ নাই, তিনি এক, তাহাঁর কোন শরীক নাই, তাহাঁর জন্য রাজত্ব, তাহাঁর জন্য সমস্ত প্রশংসা, তাহাঁর হাতে যাবতীয় কল্যাণ নিহিত, তিনি সবকিছুর উপর পূর্ণ ক্ষমতাবান। আল্লাহ্‌ ছাড়া কোন ইলাহ নাই, তাহাঁর জন্য রয়েছে সর্বোত্তম নামসমূহ]। {৩১৯৩}

তাহকিক নাসিরুদ্দিন আলবানীঃ নাম গণনা ব্যতীত সহীহ। {৩১৯৩} সহিহুল বুখারি হাদিস নং ২৭৩৬, মুসলিম ২৬৭৭, তিরমিজি ৩৫০৬, ৩৫০৭, ৩৫০৮, আহমাদ ৭৪৫০, ৭৫৬৮, ২৭৩৬৩, ৯২২৯, ১১০৩, ১০১৫৪, ১০৩০৭। মিশকাত ২২৮৮। হাদিসের তাহকিকঃ অন্যান্য


Posted

in

by

Comments

Leave a Reply