নামাজে কাতার সোজা করা ফযিলত ও মহিলাদের কাতার

নামাজে কাতার সোজা করা ফযিলত ও মহিলাদের কাতার

নামাজে কাতার সোজা করা ফযিলত ও মহিলাদের কাতার >> সুনানে ইবনে মাজাহ হাদিস এর মুল সুচিপত্র পড়ুন

পর্বঃ ৫, অধ্যায়ঃ (৫০-৫৫)=৬ টি, হাদীসঃ (৯৯২-১০০৭)=১৬টি

৫/৫০. অধ্যায়ঃ নামাজের কাতার ঠিকঠাক করা।

৯৯২. জাবির বিন সামুরা আস-সুওয়ায়ী [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন, সাবধান! তোমরা এমনভাবে কাতারবন্দী হও যেভাবে ফেরেশতাগণ তাহাদের প্রভুর নিকট কাতারবন্দী হন। রাবি বলেন, আমরা জিজ্ঞেস করলাম, ফেরেশতারা তাহাদের প্রভুর সামনে কিভাবে কাতারবন্দী হন? তিনি বলেন, তারা প্রথম সারিগুলো আগে পূর্ণ করেন এবং সারিতে গায়ে গায়ে লেগে দাঁড়ান। {৯৯২}

{৯৯২} মুসলিম ৪৩০, নাসায়ি ৭৩৮, ৮১৬; আবু দাউদ ৬৬১, আহমাদ ২০৪৫০, ২০৫১৯। তাহকিক আলবানিঃ সহিহ। তাখরিজ আলবানিঃ সহিহ তারগিব ৪৯৬, সহিহ আবু দাউদ ৬৬৭। নামাজে কাতার সোজা করা – হাদিসের তাহকিকঃ সহিহ হাদিস

৯৯৩. আনাস বিন মালিক [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন তোমরা তোমাদের কাতারগুলো সোজা করো। কারণ কাতার সোজা করা নামাজ পূর্ণ করার অন্তর্ভুক্ত। {৯৯৩}

{৯৯৩} বোখারি ৭১৮, ৭২৩; মুসলিম ৪৩৩, নাসায়ি ৮১৪-১৫, ৮৪৫; আবু দাউদ ৬৬৭-৬৯, ৬৭১; আহমাদ ১১৬০০, ১২৪০১, ১২৪২৯, ১২৪৭৩, ১৩২৫২, ১৩৩৬৬, ১৩৪৮৩, ১৩৫৫৭, ১৩৬৮২; দারিমি ১২৬৩। তাহকিক আলবানিঃ সহিহ। তাখরিজ আলবানিঃ সহিহ আবু দাউদ ৬৭৪। নামাজে কাতার সোজা করা – হাদিসের তাহকিকঃ সহিহ হাদিস

৯৯৪. নুমান বিন বাশীর [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বর্শা অথবা তীরের মত স্বলাতের কাতার সোজা করিতেন। রাবি বলেন, তিনি এক ব্যক্তির বুক একটু বাইরে অগ্রসর দেখিতে পান। রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেন, তোমরা তোমাদের কাতারগুলো সোজা করো, অন্যথায় আল্লাহ তোমাদের মুখমন্ডলে বিভেদ সৃষ্টি করে দেবেন। {৯৯৪}

{৯৯৪} বোখারি ৭১৭, মুসলিম ৪৩১-২, তিরমিজি ২২৭, নাসায়ি ৮১০, আবু দাউদ ৬৬২-৬৫, আহমাদ ১৭৯১৮, ১৭৯৩৩, ১৭৯৫৯, ১৭৯৭২। তাহকিক আলবানিঃ সহিহ। তাখরিজ আলবানিঃ সহিহ আবু দাউদ ৬৬৯। নামাজে কাতার সোজা করা – হাদিসের তাহকিকঃ সহিহ হাদিস

৯৯৫. আয়িশা [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন, যারা কাতারগুলো মিলিয়ে রাখে তাহাদের প্রতি আল্লাহ এবং তার ফেরেশতাগন রহমত বর্ষণ করেন। যে ব্যক্তি কাতারের ফাঁক বন্ধ করে, আল্লাহ তার বিনিময়ে তার মর্যাদা বৃদ্ধি করেন। {৯৯৫}

{৯৯৫} আহমাদ ২৪০৬৬ তাহকিক আলবানিঃ সহিহ। তাখরিজ আলবানিঃ সহিহা ১৮৯২, ২৫৩২; যঈফাহ ১০৪। ইসমাঈল বিন আয়্যাশ সম্পর্কে ইয়াহইয়া বিন মাঈন বলেন, আহলে শাম থেকে হাদিস বর্ণনায় কোন সমস্যা নেই। আলী ইবনিল মাদীনী, ইবনি আবু শায়বাহ, আমর ইবনিল ফাল্লাস ও দুহায়ম বলেন, শাম শহর থেকে হাদিস বর্ণনায় তিনি সিকাহ কিন্তু অন্য শহর থেকে হাদিস বর্ণনায় দুর্বল। নামাজে কাতার সোজা করা – হাদিসের তাহকিকঃ সহিহ হাদিস

৫/৫১. অধ্যায়ঃ সামনের কাতারের ফযীলত।

৯৯৬. ইরবাদ বিন সারিয়া [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] প্রথম কাতারের লোকের জন্য তিনবার ক্ষমা প্রার্থনা করিতেন এবং দ্বিতীয় কাতারের লোকের জন্য একবার। {৯৯৬}

{৯৯৬} নাসায়ি ৮১৭, আহমাদ ১৬৬৯১, ১৬৬৯৮, ১৬৭০৬; দারিমি ১২৬৫। তাহকিক আলবানিঃ সহিহ। নামাজে কাতার সোজা করা – হাদিসের তাহকিকঃ সহিহ হাদিস

৯৯৭. বারা বিন আযিব [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

আমি রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] কে বলিতে শুনিয়াছিঃ  নিশ্চয় আল্লাহ ও তাহাঁর ফেরেশতাগণ প্রথম কাতারের লোকের উপর রহমত বর্ষণ করেন। {৯৯৭}

{৯৯৭} নাসায়ি ৮১১, আবু দাউদ ৬৬৪, আহমাদ ১৮০৪৫, ১৮১৪২, ১৮১৪৭, ১৮১৬৬, ১৮১৭২; দারিমি ১২৬৪। তাহকিক আলবানিঃ সহিহ। তাখরিজ আলবানিঃ সহিহ আবু দাউদ ৬৭০, মিশকাত ১১০১। নামাজে কাতার সোজা করা – হাদিসের তাহকিকঃ সহিহ হাদিস

৯৯৮ . আবু হুরায়রা [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন, লোকেরা যদি জানতো যে, প্রথম কাতারে কী [মর্যাদা] আছে, তাহলে [প্রথম কাতারে দাঁড়াতে] লটারীর ব্যবস্থা করিতে হতো। {৯৯৮}

{৯৯৮।} বোখারি ৬১৫, ৬৫৪, ৭২১, ২৬৮৯; মুসলিম ৪৩৭, ৪৩৯; তিরমিজি ২২৫, নাসায়ি ৪৫০, ৬৭১; আহমাদ ৭১৮৫, ৭৬৮০, ৭৯৬২, ৮৬৫৫, ২৭৩৩০; মুওয়াত্ত্বা মালিক ১৫১, ২৯৫। তাহকিক আলবানিঃ সহিহ। তাখরিজ আলবানিঃ সহিহ তারগিব ৪৮৭। নামাজে কাতার সোজা করা – হাদিসের তাহকিকঃ সহিহ হাদিস

৯৯৯. আবদুর রহমান বিন আওফ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন, নিশ্চয় আল্লাহ ও তাহাঁর ফেরেশতাগণ প্রথম কাতারের লোকদের উপর রহমত নাযিল করেন।{৯৯৯}

হাসান সহিহ। উক্ত হাদিসের রাবি ১. মুহাম্মাদ ইবনিল মুসাফফা আল হিমসী সম্পর্কে আবু হাতিম আর-রাযী ও ইমাম নাসাঈ বলেন, তিনি সত্যবাদী। ইবনি হিব্বান তাকে সিকাহ বললেও অন্যত্রে বলেন, তিনি হাদিস বর্ণনায় ভুল করেন। ২. মুহাম্মাদ বিন আমর সম্পর্কে ইয়াহইয়া বিন সাঈদ আল কাত্তান বলেন, তিনি সালিহ। ইবনি হিব্বান বলেন, তিনি কখনো হাদিস বর্ণনায় ভুল করেন। ইবনি আদী বলেন, তার হাদিস বর্ণনায় সমস্যা নেই। ইমাম নাসাঈ তাকে সিকাহ বলেছেন।হাদিসের তাহকিকঃ হাসান সহিহ

৫/৫২. অধ্যায়ঃ মহিলাদের কাতার।

১০০০. আবু হুরায়রা [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন, মহিলাদের কাতারগুলোর মধ্যে [নেকীর দিক থেকে] উত্তম হলো শেষ কাতার এবং তাহাদের জন্য মন্দ কাতার [কম নেকীর] হলো তাহাদের প্রথম কাতার। পুরুষদের কাতারগুলোর মধ্যে উত্তম হলো প্রথম কাতার এবং তাহাদের জন্য মন্দ হলো তাহাদের শেষ কাতার। {১০০০}

{১০০০} মুসলিম ৪৪০, তিরমিজি ২২৪, নাসায়ি ৮২০, আবু দাউদ ৬৭৮, আহমাদ ৭৩১৫, ৮২২৩, ৮২৮১, ৮৪৩০, ৮৫৮০, ৯৯১৭; দারিমি ১২৬৮। তাহকিক আলবানিঃ সহিহ। তাখরিজ আলবানিঃ সহিহ তারগিব ৪৮৮, সহিহ আবু দাউদ ৬৮১। নামাজে কাতার সোজা করা – হাদিসের তাহকিকঃ সহিহ হাদিস

১০০১. জাবির বিন আবদুল্লাহ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন, পুরুষদের কাতারগুলোর মধ্যে উত্তম হলো তাহাদের সামনের [প্রথম] কাতার এবং মন্দ হলো তাহাদের পেছনের [শেষ] কাতার। মহিলাদের কাতারগুলোর মধ্যে উত্তম হলো তাহাদের পেছনের [সর্বশেষ] কাতার এবং মন্দ হলো তাহাদের সামনের কাতার। {১০০১}

{১০০১} আহমাদ ১৩৭০৯, ১৪১৪১, ১৪৭৪১। তাহকিক আলবানিঃ হাসান সহিহ। উক্ত হাদিসের রাবি আবদুল্লাহ বিন মুহাম্মাদ বিন আকীল সম্পর্কে আহমাদ বিন হাম্বল মুনকার বলেছেন। হাদিসের তাহকিকঃ হাসান সহিহ

৫/৫৩. অধ্যায়ঃ দু খুঁটি বা খামের মাঝখানের কাতারে নামাজ পড়া।

১০০২. মুআবিয়াহ বিন কুররাহ হইতে বর্ণিতঃ

তার পিতা [রাঃআঃ] থেকে তার পিতার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] -এর যমানায় আমাদেরকে দু খুঁটির মাঝখানে কাতারবন্দী হইতে নিষেধ করা হতো এবং আমাদেরকে কঠোরভাবে বিরত রাখা হতো।{১০০২}

{১০০২} হাসান সহিহ। তাখরিজ আলবানিঃ সহিহ আবু দাউদ-৬৭৭, সহিহা ৩৩৫। উক্ত হাদিসের রাবি হারুন বিন মুসলিম সম্পর্কে আবু হাতিম আর-রাযী বলেন, তিনি মাজহুল বা অপরিচিত।হাদিসের তাহকিকঃ হাসান সহিহ

৫/৫৪. অধ্যায়ঃ কাতারের পেছনে একাকী দাঁড়িয়ে নামাজ পড়া।

১০০৩. আলী বিন শায়বান [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আমরা এক প্রতিনিধি দল রওয়ানা হয়ে নবী [সাঃআঃ] -এর দরবারে উপস্থিত হলাম। আমরা তাহাঁর নিকট বাইআত [ইসলাম] গ্রহণ করলাম এবং তাহাঁর পিছনে নামাজ পড়লাম, অতঃপর তাহাঁর পিছনে আরো এক ওয়াক্তের নামাজ পড়লাম। তিনি নামাজ শেষে এক ব্যক্তিকে কাতারের পেছনে একাকী দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করিতে দেখলেন। রাবি বলেন, নবী [সাঃআঃ] তার নিকট থামলেন এবং সে নামাজ শেষ করলে তিনি তাকে বলেন তুমি পুনরায় নামাজ পড়ো। কারণ যে ব্যক্তি কাতারের পেছনে এককী দাঁড়ায় তার নামাজ হয় না। {১০০৩}

{১০০৩} আহমাদ ১৫৮৬২ তাহকিক আলবানিঃ সহিহ। তাখরিজ আলবানিঃ ইরওয়াহ ৩২৮। নামাজে কাতার সোজা করা – হাদিসের তাহকিকঃ সহিহ হাদিস

১০০৪. ওয়াবিসাহ বিন মাবাদ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

হিলাল বলেন, যিয়াদ বিন আবুল জাদ আমার হাত ধরে আর-রাক্কা নামক স্থানে ওয়াবিসাহ বিন মাবাদ [রাঃআঃ] নামক প্রবীণ ব্যক্তির নিকট নিয়ে যান। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি কাতারের পিছনে এককী নামাজ পড়লে নবী [সাঃআঃ] তাকে তা পুনর্বার পড়ার নিদের্শ দেন। {১০০৪}

{১০০৪} তিরমিজি ২৩০-৩১, আবু দাউদ ৬৮২, আহমাদ ১৭৫৩৯, ১৭৫৪১; দারিমি ১২৮৫। তাহকিক আলবানিঃ সহিহ। তাখরিজ আলবানিঃ ইরওয়াহ ৫৪১, মিশকাত ১১০৫। নামাজে কাতার সোজা করা – হাদিসের তাহকিকঃ সহিহ হাদিস

৫/৫৫. অধ্যায়ঃ কাতারের ডান দিকে দাঁড়ানোর ফযীলত।

১০০৫. আয়িশা [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন, আল্লাহ ও তাহাঁর ফেরেশতাকগণ কাতারসমূহের ডান দিকের [মুসল্লিদের] উপর রহমত বর্ষণ করেন।{১০০৫}

{১০০৫} আবু দাউদ ৬৭৬ তাহকিক আলবানিঃ জইফ। তাখরিজ আলবানিঃ আবু দাউদ ৬৭৬ হাসান, জামি সগীর ১৬৬৮ জইফ, মিশকাত ১০৯৬ হাসান, জইফ তারগহীব ২৫৯ জইফ, রিয়াদুস সালিহীনর ১১০১ শায, জইফ আবু দাউদ ১০৩। উক্ত হাদিসের রাবি মুআবিয়াহ বিন হিশাম সম্পর্কে মুহাম্মাদ বিন সাদ বলেন, তিনি হাদিস বর্ণনায় সত্যবাদী। ইবনি হিব্বান বলেন, তিনি হাদিস বর্ণনায় কখনো কখনো ভুল করেন। আস-সাজী বলেন, তিনি সত্যবাদী কিন্তু হাদিস বর্ণনায় সন্দেহ করেন। হাদিসের তাহকিকঃ দুর্বল হাদিস

১০০৬. আল-বারা বিন আযিব [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আমরা যখন রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] -এর পেছনে নামাজ পড়তাম তখন কাতারের ডান দিকে দাঁড়াতে পছন্দ করতাম।{১০০৬}

{১০০৬} মুসলিম ৭০৯, নাসায়ি ৮২২, আবু দাউদ ৬১৫, আহমাদ ১৮০৮২, ১৮৩৩৬। তাহকিক আলবানিঃ সহিহ। তাখরিজ আলবানিঃ সহিহ তারগিব ৫০০, সহিহ আবু দাউদ ৬২৮। নামাজে কাতার সোজা করা – হাদিসের তাহকিকঃ সহিহ হাদিস

১০০৭. ইবনি উমার [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, নবী [সাঃআঃ] -কে বলা হলো, মাসজিদের বাম দিক খালি হয়ে গেছে। নবী [সাঃআঃ] বলেন, যে ব্যক্তি মাসজিদের বাম দিকের খালি জায়গা পূর্ণ করিবে, তার জন্য দ্বিগুণ পুরস্কার লিপিবদ্ধ করা হয়।{১০০৭}

{১০০৭} জইফ। তাখরিজ আলবানিঃ জইফ তারগিব ২৬৪ জইফ, তালীকুর রগীব ১৭৫। উক্ত হাদিসের রাবি ১. আমর বিন উসমান সম্পর্কে আবু হাতিম আর-রাযী বলেন, তার ব্যাপারে সমালোচনা রয়েছে। ইবনি আদী বলেন, তার থেকে হাদিস গ্রহন করা যায়। ইমাম নাসাঈ বলেন, তার হাদিস প্রত্যাখ্যানযোগ্য। আল উকায়লী বলেন, তিনি দুর্বল। আল-আযদী বলেন, তার হাদিস দুর্বল। ২. লায়স বিন আবু সালিম সম্পর্কে ইমাম বোখারি বলেন, তিনি সত্যবাদী কিন্তু হাদিস বর্ণনায় সন্দেহ করেন। আহমাদ বিন হাম্বল বলেন, তিনি হাদিস বর্ণনায় ইদতিরাব করেন। ইয়াহইয়া বিন মাঈন বলেন, তার থেকে হাদিস গ্রহন করা যায় তবে তিনি দুর্বল। আবু হাতিম আর-রাযী ও আবু যুরআহ আর-রাযী বলেন, তিনি হাদিস বর্ণনায় দুর্বল। হাদিসের তাহকিকঃ দুর্বল হাদিস


Posted

in

by

Comments

Leave a Reply