কষ্টের সফর থেকে রাতে ঘরে ফেরা ও হকের উপর থাকা
সফর থেকে রাতে অতর্কিতে ঘরে ফেরা মাকরূহ >> সহীহ মুসলিম শরীফ এর মুল সুচিপত্র দেখুন >> নিম্নে মুসলিম শরীফ এর একটি অধ্যায়ের হাদিস পড়ুন
৫৩. অধ্যায়ঃ নবী [সাঃআঃ] এর বাণীঃ আমার উম্মতের একদল লোক হকের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকিবে তাদের বিরোধিতা তাদের ক্ষতিসাধন করিতে পারবে না
৫৪. অধ্যায়ঃ সফরের সময় জীবজন্তুর সুবিধাদি লক্ষ্য করা ও পথে রাত্রি যাপন নিষিদ্ধ হওয়া
৫৫. অধ্যায়ঃ সফর কষ্টের একটা অংশ, প্রয়োজন সেরে মুসাফিরের তাড়াতাড়ি পরিজনদের কাছে ফিরে আসা মুস্তাহাব
৫৬. অধ্যায়ঃ সফর থেকে রাতে অতর্কিতে ঘরে ফেরা মাকরূহ
৫৩. অধ্যায়ঃ নবী [সাঃআঃ] এর বাণীঃ আমার উম্মতের একদল লোক হকের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকিবে তাদের বিরোধিতা তাদের ক্ষতিসাধন করিতে পারবে না
৪৮৪৪. সাওবান [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন ; আমার উন্মাতের একটি দল লোক সর্বদাই হকের উপর প্রতিষ্ঠিত [অবিচল] থাকিবে। তাদের সঙ্গ ত্যাগ করে কেউ তাদের কোন অনিষ্ট করিতে পারবে না। এমন কি এভাবে আল্লাহর আদেশ [অর্থাৎ কিয়ামত] এসে পড়বে আর তারা যেমনটি ছিল তেমনটিই থাকিবে। কুতায়বা বর্ণিত হাদীসে “আর তারা তেমনি থাকিবে” অংশটুকু নেই।
৪৮৪৫. মুগীরা ইবন শুবা [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ [সাঃআঃ]-কে বলিতে শুনেছি, আমার উম্মাতের একদল লোক সর্বদাই মানব জাতির উপর বিজয়ী [প্রভাব বিস্তারকারী] থাকিবে। এমন কি এভাবে তাদের কাছে আল্লাহর আদেশ এসে পড়বে, তাদের বিজয়ী থাকাবস্থায়ই।
৪৮৪৬. মুগীরা ইবন শুবা [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ [সাঃআঃ]-কে বলিতে শুনেছি। মারওয়ানের হাদীসের সম্পূর্ণ অনুরূপ।
৪৮৪৭. জাবির ইবন সামুরা [রাদি.] সূত্র হইতে বর্ণীতঃ
নবী [সাঃআঃ] হইতে বর্ণীত। তিনি বলেছেন ; এ দ্বীন [ইসলাম] সর্বদা কায়েম থাকিবে। মুসলমানদের একটি দল এর পক্ষে লড়তে থাকিবে কিয়ামত সংঘটিত হওয়া পর্যন্ত।
৪৮৪৮. জাবির ইবন আবদুল্লাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] -কে বলিতে শুনেছি, আমার উম্মাতের একটি জামাআত সর্বদাই সত্যের সপক্ষে লড়তে থাকিবে, কিয়ামতের দিন পর্যন্ত বিজয়ী [প্রভাবশালী] রূপে।
৪৮৪৯. উমায়র ইবন হানী [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, আমি মুআবিয়া [রাদি.]-কে মিম্বরের উপর [আসীন অবস্থায়] বলিতে শুনেছি “আমি রাসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] -কে বলিতে শুনেছি যে, আমার উম্মাতের একটি জামাআত আল্লাহর আদেশের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকিবে। যারা তাদের সঙ্গ [সহায়তা] ত্যাগ করিবে বা বিরোধিতা করিবে, তারা তাদের কোনই অনিষ্ট সাধন করিতে পারবে না। এভাবে আল্লাহর আদেশ [তথা কিয়ামত] এসে পড়বে আর তারা তখনও লোকের উপর বিজয়ী থাকিবে। ”
৪৮৫০. ইয়ামীদ ইবন আসান্ম [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
আমি মুআবিয়া ইব্ন আবু সুফিয়ান [রাদি.]-কে এমন একটি হাদীস নবী [সাঃআঃ] থেকে বর্ণনা করিতে শুনেছি যা ছাড়া নবী [সাঃআঃ] -এর বরাতে অন্য কোন হাদীস মিম্বরের উপর থেকে বলিতে তাকে আমি শুনিনি। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ আল্লাহ যার মঙ্গল চান, তাকে দ্বীনের ব্যুৎপত্তি [সমঝ] দিয়ে থাকেন এবং মুসলমানদের একটি দল সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত থেকে লড়াই করিবে। যারা তাদের প্রতি বিরূপ ভাব পোষণ করিবে অথবা তাদের বিরুদ্ধে থাকিবে তারা তাদের উপর বিজয়ী থাকিবে। কিয়ামত অবধি এভাবে চলতে থাকিবে।
৪৮৫১. আবদুর রাহমান ইবন শুমাসাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, একদা আমি মাসলামা ইব্ন মুখাল্লাদ [রাদি.]-এর কাছে বসা ছিলাম। তখন আবদুল্লাহ [রাদি.] বলিলেন, কিয়ামত কেবল তখনই কায়েম হইবে যখন সৃষ্টির নিকৃষ্টতম লোকরা থাকিবে, ওরা জাহিলিয়াত সম্প্রদায়ের লোকদের চাইতেও নিকৃষ্ট হইবে। তারা আল্লাহর কাছে যে বস্তুর জন্যই দুআ করিবে তিনি তা প্রত্যাখান করবেন। তারা যখন এ আলোচনায় ছিলেন এমন সময় উকবা ইব্ন আমির [রাদি.] সেখানে এলেন। তখন মাসলামা [রাদি.] বলিলেন, হে উকবা, শুনুন, আবদুল্লাহ কি বলছেন? তখন উকবা [রাদি.] বলিলেন, তিনিই তা অধিক জানেন। তবে আমি রাসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] -কে বলিতে শুনেছি যে, আমার উম্মাতের একটি দল আল্লাহর বিধানের উপর প্রতিষ্ঠিত থেকে লড়ে যাবে। তারা তাদের শক্রদের মুকাবিলায় অত্যন্ত প্রতাপশালী হইবে। যারা বিরোধিতা করিবে, তারা তাদের কোন অনিষ্ট করিতে পারবে না। এভাবে চলতে চলতে তাদের নিকট কিয়ামত এসে যাবে আর তার এর উপরই প্রতিষ্ঠিত থাকিবে। আবদুল্লাহ [রাদি.] বলিলেন, হ্যা। তারপর আল্লাহ একটি বায়ু প্রবাহ প্রেরণ করবেন, সে বায়ু প্রবাহটি হইবে কস্তূরীর সুঘ্ৰাণের ন্যায়। এবং তার পরশ হইবে রেশমের পরশের মত। সে বায়ু এমন একটি লোককেও অবশিষ্ট রাখবে না যার অন্তরে একটি দানা পরিমাণ ঈমান থাকিবে। তাদের সকলকে তা কবজ করে নেবে। তারপর কেবল নিকৃষ্ট লোকগুলোই বাকী থাকিবে এবং তাদের উপরই কিয়ামত কায়েম হইবে।
৪৮৫২. সাদ ইবনি আবু ওয়াক্কাস [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] বলেছেনঃ পশ্চিম দেশীয়রা বরাবর হক্বের উপর বিজয়ী থাকিবে কিয়ামাত পর্যন্ত। {৪২}
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮০৫, ইসলামিক সেন্টার-৪৮০৬]
{৪২} অর্থাৎ আরব বা শামবাসী। [মুখতাসার শরহে মুসলিম লিন নাবাবী, ৫ম খন্ড, ১৮৫ পৃষ্ঠা]
৫৪. অধ্যায়ঃ সফরের সময় জীবজন্তু র সুবিধাদি লক্ষ্য করা ও পথে রাত্রি যাপন নিষিদ্ধ হওয়া
৪৮৫৩. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] বলেছেনঃ যখন তোমরা উর্বর ভূমি দিয়ে চলাচল করো তখন উটকে ভূমি থেকে তার পাওনা আদায় করিতে দিও। আর যখন দুর্ভিক্ষগ্রস্থ ভূমি দিয়ে পথ অতিক্রম করো তখন তাড়াতাড়ি অতিক্রম করিবে এবং যখন কোথাও রাত্রি যাপনের জন্য অবতরণ করিবে, তখন রাস্তায় অবস্থান করিবে না। কেননা তা হচ্ছে জন্তুদের রাতে চলার পথ এবং ছোট ছোট অনিষ্টকর প্রাণীদের রাত্রিকালীন আশ্রয়স্থল।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮০৬, ইসলামিক সেন্টার-৪৮০৭]
৪৮৫৪. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
রসূলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] বলেছেনঃ তোমরা যখন উর্বর ভূমি দিয়ে পথ অতিক্রম কর, তখন উটকে ভূমি থেকে তার অংশ দাও [অর্থাৎ তাদেরকে কিছুক্ষণ বিচরণের জন্যে ছেড়ে দাও]। আর যখন দুর্ভিক্ষগ্রস্থ বা অনুর্বর ভূমি দিয়ে পথ অতিক্রম কর তখন তাড়াতাড়ি [তাদের চলার শক্তি বাকী থাকতে] তা অতিক্রম করে যাও। আর যখন রাত্রি যাপনের জন্য কোথাও অবতরণ কর, তখন পথ [তাঁবু খাটানো] থেকে সরে থাকিবে। কেননা তা হচ্ছে জীবজন্তু ও সাপ বিচ্ছু ইত্যাদির রাত্রিবেলার আশ্রয়স্থল।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮০৭, ইসলামিক সেন্টার-৪৮০৮]
৫৫. অধ্যায়ঃ সফর কষ্টের একটা অংশ, প্রয়োজন সেরে মুসাফিরের তাড়াতাড়ি পরিজনদের কাছে ফিরে আসা মুস্তাহাব
৪৮৫৫. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
রসূলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] বলেছেনঃ সফর ক্লেশের অংশ, তা তোমাদের কোন ব্যাক্তির ঘুম ও পানাহারে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। সুতরাং তোমাদের কাজ শেষ হয়ে গেলেই সে যেন দ্রুততার সাথে পরিবার-পরিজনের নিকট ফিরে যায়। রাবী ইয়াহইয়া ইবনি ইয়াহইয়া তামীমী [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] বলেন, আমি [রাবী] মালিককে বললাম, সুমাই কি আপনাকে আবু হূরাইরাহ [রাদি.] বর্ণিত এ হাদীসটি বর্ণনা করিয়াছেন? তখন তিনি বলিলেন, হ্যাঁ।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮০৮, ইসলামিক সেন্টার-৪৮০৯]
৫৬. অধ্যায়ঃ সফর থেকে রাতে অতর্কিতে ঘরে ফেরা মাকরূহ
৪৮৫৬. আনাস [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
রসূলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] কখনো [গভীর] রাতে [সফর থেকে ঘরে] পরিবার-পরিজনের নিকট আসতেন না; বরং সকালে বা সন্ধ্যায় তাঁদের নিকট আসতেন।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮০৯, ইসলামিক সেন্টার-৪৮১০]
৪৮৫৭. আনাস [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
নবী [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] থেকে অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে, তবে এতে [আরবী] -এর স্থলে [আরবী] বর্ণনা করিয়াছেন।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮১০, ইসলামিক সেন্টার- ৪৯১১]
৪৮৫৮. জাবির ইবনি আবদুল্লাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, একদা আমরা এক অভিযানে রসূলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম]- এর সঙ্গে ছিলাম। তারপর আমরা যখন মাদীনায় আসলাম এবং ঘরে ফিরতে উদ্যত হলাম তখন তিনি বলিলেন, একটু অপেক্ষা কর, আমরা রাতে বা সন্ধ্যায় বাড়ীতে প্রবেশ করবো এতে যাদের সহধর্মিণীদের চুল অবিন্যস্ত তারা নিজেদের চুল বিন্যস্ত করে নিবে এবং যাদের স্বামী প্রবাসে ছিল তারা গুপ্তাঙ্গের লোম পরিষ্কার করার অবকাশ পাবে।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮১১, ইসলামিক সেন্টার- ৪৯১২]
৪৮৫৯. জাবির [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] বলেছেনঃ যখন তোমাদের কোন ব্যক্তি রাতের বেলা সফর থেকে ফিরে তখন সে যেন রাতের আগন্তুকের মতো অতর্কিতভাবে পরিবারবর্গের কাছে গিয়ে উপস্থিত না হয় যাতে দীর্ঘকাল অনুপস্থিত স্বামীর স্ত্রী তার গুপ্তাঙ্গের লোম পরিষ্কার করার এবং এলোমেলো চুলবিশিষ্টা নারী তার চুল বিন্যাস করার সুযোগ পায়।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮১২, ইসলামিক সেন্টার- ৪৯১৩]
৪৮৬০. সাইয়্যার [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে এ সানাদ হইতে বর্ণীতঃ
অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮১৩, ইসলামিক সেন্টার- ৪৯১৪]
৪৮৬১. জাবির ইবনি আবদুল্লাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, যখন কোন ব্যক্তি দীর্ঘ সফরের পর বাড়ী ফিরে তখন রাতের অপ্রত্যাশিত আগন্তুকের মতো পরিবারের নিকট উপস্থিত হইতে রসূলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] বারণ করিয়াছেন।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮১৪, ইসলামিক সেন্টার- ৪৯১৫]
৪৮৬২. শুবাহ্ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ
উক্ত সানাদে বর্ণনা করিয়াছেন।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮১৫, ইসলামিক সেন্টার- ৪৯১৬]
৪৮৬৩. জাবির [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, কোন ব্যক্তি রাতের বেলা অতর্কিত ঘরে ফিরে তার স্ত্রীর প্রতি সন্দেহ পোষণ করিতে কিংবা দোষ-ত্রুটি খোঁজ করিতে রসূলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] বারণ করিয়াছেন।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮১৬, ইসলামিক সেন্টার- ৪৯১৭]
৪৮৬৪. সুফইয়ান [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ
উক্ত হাদীস বর্ণিত। আবদুর রহমান [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] বলেন, সুফইয়ান [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] বলেছেন, “তাদের প্রতি সন্দেহ পোষণ ও দোষ-ত্রুটি খোঁজা প্রসঙ্গটি” হাদীসে আছে কি-না তা আমার জানা নেই।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮১৭, ইসলামিক সেন্টার- ৪৯১৮]
৪৮৬৫. জাবির [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
নবী [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] থেকে অতর্কিত রাত্রিতে ঘরে ফিরা মাকরূহ হওয়া সংক্রান্ত কথা রিওয়ায়াত করিয়াছেন। তবে তিনি ” তাদের প্রতি সন্দেহ পোষণ ও দোষ-ত্রুটি খোঁজা “বাক্যটি উল্লেখ করেননি।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮১৮, ইসলামিক সেন্টার- ৪৯১৯]
Leave a Reply