মান্নত

মান্নত

মান্নত >> সহীহ মুসলিম শরীফ এর মুল সুচিপত্র দেখুন >> নিম্নে মুসলিম শরীফ এর একটি অধ্যায়ের হাদিস পড়ুন

পর্বঃ ২৭, মান্নত, অধ্যায়ঃ (১-৫)=৫টি

১. অধ্যায়ঃ মানৎ পূর্ণ করার নির্দেশ
২. অধ্যায়ঃ মানৎ করার নিষেধাজ্ঞা, আর তা কিছু ফিরিয়ে দেয় না
৩. অধ্যায়ঃ আল্লাহর অবাধ্যতায় এবং বান্দার সাধ্যাতীত বিষয়ে মানত পূর্ণ করিতে হয় না
৪. অধ্যায়ঃ যিনি হেঁটে কাবায় যাওয়ার মানৎ করেন
৫. অধ্যায়ঃ মানতের কাফ্‌ফারাহ্‌ প্রসঙ্গে

১. অধ্যায়ঃ মানৎ পূর্ণ করার নির্দেশ

৪১২৭. ইবনি আব্বাস [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, সাদ ইবনি উবাদাহ [রাদি.] রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ]- এর নিকট সে মানতের কথা জিজ্ঞেস করেন, যা তাহাঁর মায়ের যিম্মায় ছিল, কিন্তু তিনি তা পূর্ণ করার আগেই মারা যান। রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলিলেন, তুমি তাহাঁর পক্ষ থেকে তা আদায় কর।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০৮৯, ইসলামিক সেন্টার- ৪০৮৮]

৪১২৮. আব্‌দ ইবনি হুমায়দ ও উসমান ইবনি আবু শাইবাহ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ

ইয়াহ্‌ইয়া ইবনি ইয়াহ্‌ইয়া, আবু বাক্‌র ইবনি আবু শাইবাহ, আমর আন্‌ নাকিদ, ইসহাক্‌ ইবনি ইবরাহীম, হারমালাহ্‌ ইবনি ইয়াহ্‌ইয়া, আব্‌দ ইবনি হুমায়দ ও উসমান ইবনি আবু শাইবাহ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] সবাই যুহরী [রহমাতুল্লাহি আলাইহি]- এর সূত্রে লায়স [রহমাতুল্লাহি আলাইহি]- এর বর্ণিত সানাদের সমার্থক হাদীস বর্ণনা করেন।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০৯০, ইসলামিক সেন্টার- ৪০৮৯]

২. অধ্যায়ঃ মানৎ করার নিষেধাজ্ঞা, আর তা কিছু ফিরিয়ে দেয় না

৪১২৯. আবদুল্লাহ ইবনি উমর [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] কোন এক সময় আমাদেরকে মানৎ করিতে বারণ করিতেন এবং বলিতেন যে, তা [তা

কদীরের] কিছুই ফিরিয়ে দেয় না। তবে এর মাধ্যমে কৃপণের হাত থেকে কিছু বের করা হয়। {২২}

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০৯১, ইসলামিক সেন্টার- ৪০৯০]

{২২} ঈমাম নবাবী [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] বলেনঃ এতে মুসলিমদের ইজমা রয়েছে যে, মানৎ করা চলে এবং তা আদায় করা ওয়াজিব। তবে পাপের কাজে মানৎ করা এবং তা পূরণ করা কোনটি করা যাবে না। সাহাবী সাদ [রাদি.]- এর মায়ের মানৎ- এ ব্যাপারে সাধারণ হুকুমভুক্ত। [মুখতাসার শারহে মুসলিম-আল্লামা ওয়াহীদুজ্জামান, ৪র্থ খন্ড, ৪৬৫ পৃঃ]

৪১৩০. ইবনি উমর [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

নবী [সাঃআঃ] বলেন, মানৎ কোন কিছুকে না এগিয়ে আনতে পারে, আর না পিছিয়ে দিতে পারে। তবে এর মাধ্যমে কৃপণ থেকে কিছু [মাল] বের করা হয়।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০৯২, ইসলামিক সেন্টার- ৪০৯১]

৪১৩১. ইবনি উমর [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

নবী [সাঃআঃ] মানৎ নিষেধ করিয়াছেন। আর বলেছেন, তা কোন রকম কল্যাণ বয়ে আনে না। তবে এর মাধ্যমে কৃপণ লোকের থেকে কিছু বের করা হয়।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০৯৩, ইসলামিক সেন্টার- ৪০৯২]

৪১৩২. মুহাম্মাদ ইবনি রাফি, মুহাম্মাদ ইবনি মুসান্না ও ইবনি বাশ্‌শার [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ

উক্ত সানাদে জারীরের হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেন।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০৯৪, ইসলামিক সেন্টার- ৪০৯৩]

৪১৩৩. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ তোমরা মানৎ করো না। কারণ, মানৎ তাকদীর থেকে কোন উপকার করে না। তার মাধ্যমে কেবল কৃপণের সম্পদই বের করা হয়।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০৯৫, ইসলামিক সেন্টার- ৪০৯৪]

৪১৩৪. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

নবী [সাঃআঃ] মানৎ করিতে বারণ করিয়াছেন এবং বলেছেন, তা তাকদীরকে ফিরাতে পারে না। এর মাধ্যমে শুধুমাত্র কৃপণের থেকে কিছু বের করা হয়।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০৯৬, ইসলামিক সেন্টার- ৪০৯৫]

৪১৩৫. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

নবী [সাঃআঃ] বলেছেনঃ মানৎ এমন কোন জিনিসকে মানুষের নিকটে এনে দেয় না, যা আল্লাহ তার তাকদীরে রাখেননি। কিন্তু মানৎ যদি তাকদীরের অনুকূলে হয়ে যায় তখন এর দ্বারা কৃপণের সে মাল বের করা হয়, যা বের করিতে সে ইচ্ছুক ছিল না।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০৯৭, ইসলামিক সেন্টার- ৪০৯৬]

৪১৩৬. আম্‌র ইবনি আবু আমর [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ

আম্‌র ইবনি আবু আমর [রহমাতুল্লাহি আলাইহি]-এর সূত্রে উক্ত সানাদে অনুরূপ বর্ণনা করেন।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০৯৮, ইসলামিক সেন্টার- ৪০৯৭]

৩. অধ্যায়ঃ আল্লাহর অবাধ্যতায় এবং বান্দার সাধ্যাতীত বিষয়ে মানত পূর্ণ করিতে হয় না

৪১৩৭. ইমরান ইবনি হুসায়ন [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, সাকীফ গোত্র ছিল বানূ উকায়ল গোত্রের মিত্র। সাকীফ গোত্রের লোকেরা রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ]- এর দুজন সাঃহাবীকে বন্দী করে। আর রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ]- এর সাঃহাবীরা বানূ উকায়ল গোত্রের এক ব্যক্তিকে বন্দী করে এবং তার সাঃথে আযবা নাম্নী উষ্ট্রীকেও আটক করে। রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] তার কাছে আসলেন। তখন সে বাঁধা অবস্থায় ছিল। সে ডাক দিল, ইয়া মুহাম্মাদ! ইয়া মুহাম্মাদ! রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] তার নিকট এলেন এবং বলিলেন, তোমার কী অবস্থা? সে বললো, আমাকে কী কারণে বন্দী করিয়াছেন? আর কেনই বা হাজীদের অগ্রগামী উষ্ট্রীটিকে আটক করিয়াছেন। রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলিলেন, বিরাট অপরাধের কারণে। তোমার মিত্র সাকীফ গোত্রের অপরাধের জন্য তোমাকে বন্দী করেছি। এরপর তিনি তার কাছ থেকে ফিরে আসলেন। সে আবার তাঁকে ডেকে বললো, ইয়া মুহাম্মাদ! ইয়া মুহাম্মাদ! আর রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] ছিলেন বড়ই দয়ালু এবং নম্র স্বভাবের। তাই তিনি তার দিকে আবার এলেন এবং বলিলেন তোমার কী অবস্থা? সে বললো, আমি একজন মুসলিম। রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলিলেন, তুমি যদি এ কথা তখন বলিতে, যখন তোমার ব্যাপারে তোমার অধিকারে ছিল, তবে তুমি পুরোপুরি সফল হইতে। এরপর তিনি ফিরে আসলেন। সে আবারও তাঁকে ডাক দিয়ে বললো, ইয়া মুহাম্মাদ! ইয়া মুহাম্মাদ! তিনি পুনরায় তার কাছে এসে বলিলেন, তোমার কী হয়েছে? সে বললো, আমি ক্ষুধার্ত, আমাকে খাবার দিন এবং পিপাসিত, আমাকে পান করান। নবী [সাঃআঃ] বলিলেন, এ-ই তোমার প্রয়োজন? অতঃপর তাকে সেই দুব্যক্তির বিনিময়ে মুক্তি দেয়া হয়।

রাবী বলেন, একবার এক আনসার মহিলা বন্দী হয় এবং আযবা নাম্নী উষ্ট্রী [তাদের হাতে] ধরা পড়ে। মহিলাটি বাঁধা অবস্থায় ছিল। গোত্রের লোকদের অভ্যাস ছিল তারা তাদের পশু গৃহের সাঃমনে রাখত। এক রাত্রে রমণীটি বন্ধন মুক্ত হয়ে পলায়ন করে এবং উটের কাছে আসে। সে যখনই কোন উটের কাছে আসতো, উট আওয়াজ করতো এবং তখন সে তাকে পরিত্যাগ করতো। অবশেষে সে আযবার কাছে এসে পৌঁছে। আযবা কোন আওয়াজ করলো না। এ উটনী ছিল বড়ই অনুগত। সে তার পিঠের উপর বসে এবং তাকে হাঁকায়, আর সে চলতে থাকে। তখন তারা তার পলায়ন টের পেয়ে গেল এবং তার খোঁজে ছুটল। কিন্তু আযবা তাদেরকে ব্যর্থ করে দেয়। রাবী বলেন, মহিলাও আল্লাহর নামে মানৎ করে যে, আল্লাহ যদি এ উষ্ট্রীর সাহায্যে তাকে মুক্তি দেন, তবে সে অবশ্যই তাকে কুরবানী দিবে। তারপর যখন মহিলাটি মদীনায় আসলেন আর লোক সকল তাকে দেখাদেখি করছেন এবং বলাবলি করছেন। এ আযবা নাম্নী উষ্ট্রী রাসূল [সাঃআঃ]-এর। তারপর তারা রাসুলূল্লাহ [সাঃআঃ]-এর নিকট এসে ঘটনাটি তাঁকে বলিলেন। তিনি বলিলেন, সুবহানাল্লাহ কী মন্দ প্রতিদান, যা সে তাকে দিয়েছে। সে আল্লাহর নামে মানৎ করেছে যে, যদি আল্লাহ তাকে এ উষ্ট্রীর উপর রক্ষা করেন তবে সে তাকেই কুরবানী করে দিবে। [জেনে রেখ] পাপের ব্যাপারে মানৎ করলে সে মানৎ পূরণ করিতে নেই। আর সে বস্তুর মানৎও পূরণযোগ্য নয়, যার মালিক সে ব্যক্তি নয়। ইবনি হুজ্‌র [রহমাতুল্লাহি আলাইহি]- এর বর্ণনায় আছে যে, আল্লাহর নাফারমানীর বিষয়ে মানৎ সংঘটিত হয় না।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০৯৯, ইসলামিক সেন্টার- ৪০৯৮]

৪১৩৮. আইয়ূব [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ

আবু রাবী আতাকী, ইসহাক্‌ ইবনি ইবরাহীম ও ইবনি আবু উমর [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] … আইয়ূব [রহমাতুল্লাহি আলাইহি]- এর সূত্রে অনুরূপ বর্ণনা করিয়াছেন। আর হাম্মাদ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] বর্ণিত হাদীসে আছে যে, আযবা ছিল উকায়ল গোত্রর কোন এক ব্যক্তির এবং হাজীদের উটের মধ্যে অগ্রগামী। তার হাদীসে আরও আছে যে, মহিলাটি একটি উষ্ট্রীর নিকট আসে, যা ছিল অনুগত ও সওয়ারীতে অভ্যস্ত। আর সাকাফীর হাদীসে আছে যে, তা ছিল একটি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত উষ্ট্রী।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪১০০, ইসলামিক সেন্টার- ৪০৯৯]

৪. অধ্যায়ঃ যিনি হেঁটে কাবায় যাওয়ার মানৎ করেন

৪১৩৯. আনাস [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

নবী [সাঃআঃ] একবার এক বৃদ্ধকে দেখলেন যে, সে তার দুপুত্রের উপর ভর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল। তখন নবী [সাঃআঃ] বলিলেন, এর কী হলো? তারা বললো, সে হেঁটে চলার মানৎ করেছে। তিনি বলিলেন, এভাবে নিজেকে শাস্তি দেয়ার ব্যাপারে আল্লাহ তাআলার কিছু আসে যায় না। অতঃপর তিনি তাকে সওয়ারিতে আরোহী হইতে বলেন।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪১০১, ইসলামিক সেন্টার- ৪১০০]

৪১৪০. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

, একবার নবী [সাঃআঃ] এক বৃদ্ধকে তার দুপুত্রের মাঝে তাদের উপর ভর দিয়ে চলতে দেখেন। নবী [সাঃআঃ] বলিলেন, এ ব্যক্তির কী হলো? তার দুপুত্র বলিলেন, হে আল্লাহ্‌র রসূল! তাহাঁর উপর [হেঁটে যাওয়ার] মানৎ ছিল। নবী [সাঃআঃ] বললেনঃ ওহে বৃদ্ধ! তুমি বাহনে উঠ। কেননা আল্লাহ তোমার ও তোমার মানতের ব্যাপারে অমুখাপেক্ষী। এ শব্দ হল কুতাইবাহ্‌ ও ইবনি হুজ্‌র [রহমাতুল্লাহি আলাইহি]- এর।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪১০২, ইসলামিক সেন্টার- ৪১০১]

৪১৪১. কুতাইবাহ্‌ ইবনি সাঈদ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ

কুতাইবাহ্‌ ইবনি সাঈদ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] … আম্‌র ইবনি আবু আম্‌র [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] সূত্রে উক্ত সানাদে অনুরূপ বর্ণনা করেন।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪১০৩, ইসলামিক সেন্টার- ৪১০২]

৪১৪২. উক্‌বাহ্‌ ইবনি আমির [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, আমার বোন খালি পায়ে হেঁটে বাইতুল্লাহ যাওয়ার মানৎ করে। সে আমাকে তার জন্যে রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] এর নিকট ফাতওয়া জানার জন্যে আদেশ করে। আমি তাহাঁর কাছে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলাম। তিনি বলিলেন, সে যেন পায়ে হেঁটে ও আরোহণ করে যায়।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪১০৪, ইসলামিক সেন্টার- ৪১০৩]

৪১৪৩. উকবাহ ইবনি আমির জুহানী [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, আমার বোন একবার মানৎ করে, পরবর্তী অংশ মুফায্‌যাল বর্ণিত হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেন। এ হাদীসে [আরবী] [নগ্ন পায়ে] শব্দটি উল্লেখ করা হয়নি এবং অতিরিক্ত বলেছেন যে, “আবুল খায়র [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] উকবাহ [রাদি.] থেকে পৃথক হইতেন না।”

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪১০৫, ইসলামিক সেন্টার- ৪১০৪]

৪১৪৪. ইয়াযীদ ইবনি আবু হাবীব [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ

উক্ত সানাদে আবদুর রায্‌যাক [রহমাতুল্লাহি আলাইহি]- এর হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেন।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪১০৬, ইসলামিক সেন্টার- ৪১০৪/ক]

৫. অধ্যায়ঃ মানতের কাফফারা প্রসঙ্গে

৪১৪৫. উকবাহ ইবনি আমির [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ কসমের কাফ্‌ফারাই মানতের কাফফারা।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪১০৭, ইসলামিক সেন্টার- ৪১০৫]


Posted

in

by

Comments

One response to “মান্নত”

Leave a Reply