সূরা সাফফাত তাফসীর । তাফসিউরল কোরআন

সূরা সাফফাত তাফসীর । তাফসিউরল কোরআন

সূরা সাফফাত তাফসীর । তাফসিউরল কোরআন >> তিরমিজি শরিফের তাফসিরুল কোরআন অধ্যায়ের অন্যান্য সুরার তাফসীর পড়ুন >> সুরা সাফফাত আরবি তে পড়ুন বাংলা অনুবাদ সহ

অধ্যায়ঃ ৪৪, অনুচ্ছেদ-৩৮ঃ সূরা সাফফাত তাফসীর

৩২২৮. আনাস ইবনি মালিক [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ যে ব্যক্তি কোন লোককে কোন মতবাদের দিকে ডেকেছে, তাকে কিয়ামাতের দিন থামানো হইবে, সে মাত্র এক ব্যক্তিকে সেদিকে ডেকে থাকলেও। তাকে তার আহ্বানের পরিণতি ভোগ না করিয়ে রেহাই দেয়া হইবে না। তারপর তিনি আল্লাহ্ তাআলার কিতাবের এই আয়াত পাঠ করেনঃ “এই লোকদের একটু থামাও, এদের নিকট কিছু প্রশ্ন করার আছে। তোমাদের কি হল, তোমারা এখন পরস্পরের সাহায্যে এগিয়ে আস না কেন?” [সূরাঃ আস-সাফ্ফাত- ২৪-২৫]

জঈফ, তালীকুর রাগীব [১/৫০], যিলালুল জুন্নাহ্[১১২] আবু ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান গারীব। এই হাদিসটির তাহকিকঃ দুর্বল হাদিস

৩২২৯. উবাই ইবনি কাব [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেনঃ আমি রসুলুল্লাহ [সাঃআঃ]-এর নিকটে আল্লাহ্ তাআলার বাণীঃ “আমরা তাকে [ইউনুস] এক লাখ বা ততোধিক লোকের নিকটে পাঠালাম”[ সূরাঃ আস-সাফ্ফাত- ১৪৭] প্রসঙ্গে প্রশ্ন করলাম। তিনি বলেনঃ [এক লাখ] বিশ হাজার।

সনদ দুর্বল। আবু ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি গারীব। এই হাদিসটির তাহকিকঃ দুর্বল হাদিস

৩২৩০. সামুরা [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

আল্লাহ্ তাআলার বাণীঃ “আমরা তার [নূহের] বংশধরদের বাঁচিয়ে রাখলাম বংশপরম্পরায়” [সূরাঃ আস-সাফ্ফাত- ৭৭] রসুলুল্লাহ [সাঃআঃ] এ আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেনঃ এরা হল হাম, সাম ও ইয়াফিস।

সনদ দুর্বল। আবু ঈসা বলেনঃ তা অথবা সা অক্ষর সহযোগে ইয়াফিত-ও বলা হয় এবং ইয়াফিস-ও বলা হয়, ইয়াফুসও বলা হয়। এ হাদীসটি হাসান গারীব। আমরা শুধুমাত্র সাঈদ ইবনি বাশীরের সূত্রেই হাদীসটি জেনেছি। এই হাদিসটির তাহকিকঃ দুর্বল হাদিস

৩২৩১. সামুরা [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

রসুলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেনঃ আরবদের আদি পিতা সাম, হাবশীদের [আবিসিনীয়াদের] আদি পিতা হাম এবং রূমীয়দের [বাইজানটাইনদের] আদি পিতা ইয়াফিস।

জঈফ, যঈফা [৩৬৮৩] সূরা সাফফাত তাফসীর – এই হাদিসটির তাহকিকঃ দুর্বল হাদিস


Posted

in

by

Comments

One response to “সূরা সাফফাত তাফসীর । তাফসিউরল কোরআন”

Leave a Reply