সূরা ইয়াসিন এর তাফসীর – তাফসিরুল কোরআন
সূরা ইয়াসিন এর তাফসীর – তাফসিরুল কোরআন >> তিরমিজি শরিফের তাফসিরুল কোরআন অধ্যায়ের অন্যান্য সুরার তাফসীর পড়ুন >> সুরা ইয়া-সীন আরবি তে পড়ুন বাংলা অনুবাদ সহ
অধ্যায়ঃ ৪৪, অনুচ্ছেদ-৩৭ঃ সূরা ইয়াসিন এর তাফসীর
৩২২৬. আবু সাঈদ আল-খুদরী [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, বানূ সালিমাহ্ বংশের বসতি মাদীনার এক পাশে ছিল। তারা সেখান হইতে তাহাদের বসতি তুলে মাসজিদে নাবাবীর নিকট চলে আসার সিদ্ধান্ত নেয়। এই কারণে এ আয়াত অবতীর্ণ হয় [অনুবাদ]ঃ “আমরা নিশ্চয়ই মৃতকে জীবিত করি এবং তারা যা আগে পাঠায় আর যা পিছনে রেখে যায় আমরা তা লিখে রাখি” – [সূরা ইয়াসীন ১২]। রসুলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেনঃ তোমাদের পদচিহ্ন লেখা হইবে। অতএব তোমরা বসতি স্থানান্তর করো না।
সহীহঃ ইবনি মাজাহ [৭৮৫] আবু ঈসা বলেন, সাওরী [রহঃ]-এর বর্ণনা হিসেবে এ হাদিসটি হাসান গারীব। আবু সুফ্ইয়ানের নাম ত্বরীফ আস-সাদী। এই হাদিসটির তাহকিকঃ সহীহ হাদিস
৩২২৭. আবু যার [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, সূর্য ডুবার সময় আমি মাসজিদে ঢুকলাম। নাবী [সাঃআঃ] তখন [মাসজিদে] বসা ছিলেন। তিনি বললেনঃ হে আবু যার! তুমি কি জান, এটা [সূর্য] কোথায় যায়? বর্ণনাকারী বলেন, আমি বললাম, আল্লাহ ও তাহাঁর রাসূলই ভাল জানেন। তিনি বললেনঃ এটা গিয়ে সাজদাহ্র অনুমতি প্রার্থনা করে। তাকে সাজদাহ্র অনুমতি দেয়া হয়। এমন এক দিন আসবে যখন তাকে বলা হইবে, তুমি যেখানে এসেছ সেখান হইতে উদিত হও। অতএব তা অস্ত যাওয়ার স্থান হইতে উদিত হইবে। বর্ণনাকারী বলেন, তারপর তিনি পড়েনঃ “এটাই তার একমাত্র আশ্রয়স্থল” – [সূরা ইয়াসীন ৩৮]। বর্ণনাকারী বলেন, এটা আবদুল্লাহ ইবনি মাসঊদের ক্বিরাআত।
সহীহঃ বোখারি, এটি [২১৮৬] নং হাদীসের পুনরাবৃত্তি। আবু ঈসা বলেন, এ হাদিসটি হাসান সহীহ ।এই হাদিসটির তাহকিকঃ সহীহ হাদিস
Leave a Reply