সূরা ইউসুফের তাফসীর । তাফশিরুল কুরআন
সূরা ইউসুফের তাফসীর । তাফশিরুল কুরআন >> তিরমিজি শরিফের তাফসিরুল কোরআন অধ্যায়ের অন্যান্য সুরার তাফসীর পড়ুন >> সুরা ইউসুফ আরবি তে পড়ুন বাংলা অনুবাদ সহ
অধ্যায়ঃ ৪৪, অনুচ্ছেদ-১৩ঃ সূরা ইউসুফের তাফসীর
৩১১৬. আবু হুরাইরাহ্ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ মর্যাদাবানের পুত্র মর্যাদাবানের পুত্র মর্যাদাবানের পুত্র মর্যাদাবান ইউসুফ ইবনি ইয়াকুব ইবনি ইসহাক্ব ইবনি ইবরাহীম আলাইহিমুস সালাম। তিনি বলেনঃ ইউসুফ [আঃ] যত কাল কারাগারে ছিলেন আমি যদি তত কাল কারাগারে থাকতাম এবং অতঃপর রাজদুত আমার নিকট এসে আহবান জানাতো তাহলে আমি তার [তার আহবানে] সাড়া দিতাম। তারপর তিনি নিম্নোক্ত আয়াত পরেন [অনুবাদ] : “রাজদুত যখন তার নিকট উপস্থিত হল, তখন সে বলল, তুমি তোমার মনিবের নিকট ফিরে যাও এবং তাকে জিজ্ঞেস কর –যে নারীরা নিজেদের হাত কেটেছিল তাহাদের অবস্হা কি [সূরা ইউসুফ ৫০]? রাসুলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেনঃ লুত [আঃ] –এর উপর আল্লাহ্র রহমত বর্ষিত হোক। তিনি মজবুত দুর্গে আশ্রয় গ্রহনের আকাংখা করিতেন। “সে বলল, তোমাদের উপর যদি আমার জোর খাটত অথবা যদি আমি কোন সুদৃঢ় দুর্গে আশ্রয় নিতে পারতাম।-[সূরা হূদ ৮০]। তাহাঁর পরে আল্লাহ ঐ জাতির মর্যাদাবান গোষ্ঠীর মধ্য থেকেই নাবীগণকে পাঠিয়েছেন।
যিরওয়াহ , শব্দের পরিবর্তে “সারওয়াহ “ শব্দে বর্ণিত হাদীসটি হাসান : সহীহাহ [১৬১৭, ১৮৬৭] , বোখারি ,মুসলিম। আবু কুরাইব [রঃ]আবদাহ ও আবদুর রহীম হইতে, তিনি মুহাম্মাদ ইবনি আমর [রাদি.] সুত্রে আল-ফাযল ইবনি মুসার হাদীসের অনুরুপ বর্ণনা করিয়াছেন। তবে এই বর্ণনায় [যিরওয়াতুন –এর স্হলে] সারওয়াতুন শব্দ উল্লেখ আছে [অর্থ অভিন্ন] । মুহামাদ ইবনি আমর [রাদি.] বলেন, “আস-সারওয়াতু” অর্থ প্রচুর, প্রাচুর্য, প্রতিপত্তি ও ক্ষমতা। এটি আল-ফাযল ইবনি মুসার রিওয়াত অপেক্ষা অধিকতর সহীহ। আবু ঈসা বলেন, এ হাদীসটি হাসান। সূরা ইউসুফের তাফসীর- এই হাদিসটির তাহকিকঃ অন্যান্য
Leave a Reply