পর্বঃ ২৫, হজ্জ, অধ্যায়ঃ (১-১৫১)=১৫১টি
হজ্জ এর ফরজ হওয়া ও এর ফযীলত। উটের চরে হজ্জে গমণ
২৫/১. অধ্যায়ঃ হজ্জ ফর্য হওয়া ও এর ফযীলত।
২৫/২. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ “তারা তোমার নিকট আসবে পদব্রজে ও সর্বপ্রকার ক্ষীণকায় উষ্ট্রে আরোহণ করে, তারা আসবে দূর-দুরান্তের পথ [৫০] অতিক্রম করে যাতে তারা তাদের কল্যাণময় স্থানগুলোয় উপস্থিত হইতে পারে ।” (আল-হাজ্জঃ ২৭)
২৫/৩. অধ্যায়ঃ উটের হাওদায় আরোহণ করে হজ্জে গমণ।
২৫/৪. অধ্যায়ঃ হজ্জে মাবরূর কবুলকৃত হজ্জের ফযীলাত।
ইহরাম বাঁধার স্থান মক্কা, মদীনা, সিরিয়া ও নজ্দবাসীদের জন্য
২৫/৫. অধ্যায়ঃ হজ্জ ও উমরাহর মীকাত (ইহরাম বাঁধার স্থান) নির্ধারণ।
২৫/৬. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা পাথেয়ের ব্যবস্থা কর। আর তাকওয়াই হল শ্রেষ্ঠ পাথেয়। (আল-বাকারাঃ ১৯৭)
২৫/৭. অধ্যায়ঃ মক্কাবাসীদের জন্য হজ্জ ও ঊমরাহর ইহরাম বাঁধার স্থান।
২৫/৮. অধ্যায়ঃ মদীনাবাসীদের মীকাত ও তারা যুল-হুলায়ফাহ পৌঁছার আগে ইহরাম বাঁধবে না।
২৫/৯. অধ্যায়ঃ সিরিয়াবাসীদের ইহরাম বাঁধার স্থান।
২৫/১০. অধ্যায়ঃ নজ্দবাসীদের ইহরাম বাঁধার স্থান।
২৫/১১. অধ্যায়ঃ মীকাতের অভ্যন্তরের অধিবাসীদের ইহরাম বাঁধার স্থান
হজ্জের মিকাত সমূহ ইয়ামেনবাসী, ইরাকবাসী ও অন্যান্য দেশের
২৫/১২. অধ্যায়ঃ ইয়ামেনবাসীদের মীকাত
২৫/১৩. অধ্যায়ঃ যাতু ইরক হল ইরাকবাসীদের মীকাত
২৫/১৪. অধ্যায়ঃ যুল-হুলাইফায় সালাত
২৫/১৫ অধ্যায়ঃ ( হজ্জের সফরে) শাজারা- এর রাস্তা দিয়ে নাবী (সাঃআঃ) এর মদীনা হইতে গমন
২৫/১৬. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ) এর বানীঃ আকীক বরকতপুর্ণ উপত্যকা।
ইহরামের কাপড় এবং মুহরিমের কাপড়, চাদর ও লুঙ্গি পরিধান করা
২৫/১৭. অধ্যায়ঃ (ইহরামের) কাপড়ে খালুক বা সুগন্ধি লেগে থাকলে তিনবার ধৌত করা।
২৫/১৮. অধ্যায়ঃ ইহরাম বাঁধাকালে সুগন্ধি ব্যবহার ও কোন প্রকার কাপড় পরে ইহরাম বাঁধবে এবং চুল দাড়ি আঁচড়াবে ও তেল ব্যবহার করিবে।
২৫/১৯. অধ্যায়ঃ যে চুলে আঠালো বস্তু লাগিয়ে ইহরাম বাঁধে।
২৫/২০. অধ্যায়ঃ যুল-হুলাইফার মাসজিদের নিকটে ইহরাম বাঁধা।
২৫/২১. অধ্যায়ঃ মুহরিম ব্যক্তি যে প্রকার কাপড় পরিধান করিবে না।
২৫/২২. অধ্যায়ঃ হজ্জের সফরে বাহনে একাকী আরোহণ করা ও অপরের সঙ্গে আরোহণ করা।
২৫/২৩. অধ্যায়ঃ মুহরিম ব্যক্তি কোন ধরনের কাপড়, চাদর ও লুঙ্গি পরিধান করিবে।
২৫/২৪. অধ্যায়ঃ সকাল পর্যন্ত যুল-হুলাইফায় রাত্রি অতিবাহিত করা।
উচ্চৈঃস্বরে তালবিয়া পড়া- লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক দোয়া
২৫/২৫. অধ্যায়ঃ উচ্চৈঃস্বরে তালবিয়া পড়া।
২৫/২৬. অধ্যায়ঃ তালবিয়া পাঠ করা।
২৫/২৭. অধ্যায়ঃ তালবিয়া পড়ার আগে সওয়ারীতে আরোহণকালে তাহমীদ, তাসবীহ ও তাকবীর পড়া।
২৫/২৮. অধ্যায়ঃ সওয়ারী আরোহীকে নিয়ে সোজা দাঁড়িয়ে গেলে তালবিয়া পড়া।
২৫/২৯. অধ্যায়ঃ কিবলামুখী হয়ে তালবিয়া পড়া।
২৫/৩০. অধ্যায়ঃ নিম্নভূমিতে অবতরণকালে তালবিয়া পড়া।
মহিলাগণ কিভাবে ইহরাম বাঁধবে ও হজ্জে তামাত্তু
২৫/৩১. অধ্যায়ঃ ঋতু ও প্রসবোত্তর স্রাব অবস্থায় মহিলাগণ কিভাবে ইহরাম বাঁধবে?
২৫/৩২. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ)-এর জীবদ্দশায় তাহাঁর ইহরামের মত যিনি ইহরাম বেঁধেছেন।
২৫/৩৩. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ “হজ্জ হয় সুবিদিত মাসগুলোতে। অতঃপর যে কেউ এ মাসগুলোতে হজ্জ করা স্থির করে, তার জন্য হজ্জের সময়ে স্ত্রী সম্ভোগ, অন্যায় আচরণ ও কলহ বিবাদ বিধেয় নয়”- (আল-বাকারাঃ ১৯৭)।
২৫/৩৪. অধ্যায়ঃ তামাত্তু, ক্বিরান ও ইফরাদ হজ্জ করা এবং যার সঙ্গে কুরবানীর জন্তু নেই তার জন্য হজ্জের ইহরাম পরিত্যাগ করা [৫৭]।
২৫/৩৫. অধ্যায়ঃ হজ্জ-এর নামোল্লেখ করে যে ব্যক্তি তালবিয়া পাঠ করে।
২৫/৩৬. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ)-এর যুগে হজ্জে তামাত্তু।
২৫/৩৭. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বানী : তা ( হজ্জে তামাত্তু) তাদের জন্য, যাদের পরিবার-পরিজন মাসজিদুল হারামের (সীমানার) মধ্যে বসবাস করে না। (আল-বাকারা : ১৯৬)
মক্কায় প্রবেশ কালে গোসল করা এবং আগে ও পরে করনীয়
২৫/৩৮. অধ্যায়ঃ মক্কায় প্রবেশকালে গোসল করা।
২৫/৩৯. অধ্যায়ঃ দিবাভাগে ও রাত্রিকালে মক্কায় প্রবেশ করা।
২৫/৪০. অধ্যায়ঃ কোন্ দিক হইতে মক্কায় প্রবেশ করিবে।
২৫/৪১. অধ্যায়ঃ কোন্ দিক দিয়ে মক্কা হইতে বের হইবে।
২৫/৪২. অধ্যায়ঃ মক্কা ও তার ঘরবাড়ির ফযীলত
২৫/৪৩. অধ্যায়ঃ হারমের [৫৮] ফযীলত।
২৫/৪৪. অধ্যায়ঃ কাউকে মক্কায় অবস্থিত বাড়ির (ও জমির) ওয়ারিশ বানানো
২৫/৪৫. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ)-এর মক্কায় অবতরণ।
২৫/৪৬. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ “স্মরণ কর, ইব্রাহীম বলেছিলেনঃ হে আমার প্রতিপালক! এ নগরীকে নিরাপত্তাময় করে দিন এবং আমাকে ও আমার সন্তান-সন্ততিকে মূর্তি পূজা থেকে দূরে রাখুন। হে আমার রব! এসব মূর্তি অনেক মানুষকে পথভ্রষ্ট করেছে; তাই যে ব্যক্তি আমার অনুসরণ করিবে সে তো আমার দলভুক্ত, কিন্তু যে আমার কথা অমান্য করিবে, আপনি তো পরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। হে আমাদের রব! আমি আমার বংশধরদের মধ্য থেকে কতককে কৃষি অনুপযোগী অনুর্বর উপত্যকায় আপনার পবিত্র ঘরের কাছে আবাদ করেছি।
২৫/৪৭. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ মানুষের কল্যাণের জন্য নির্ধারিত করে দিয়েছেন মহা সম্মানিত ঘর কাবাকে, সম্মানিত মাসকে, কুরবানীর জন্য কাবায় প্রেরিত পশুকে এবং গলায় মালা পরিহিত পশুকে। এর কারণ এই যে, তোমরা যেন জানতে পার যে, অবশ্যই আল্লাহ জানেন যা কিছু আছে আসমানে এবং যা কিছু আছে জমিনে, আর আল্লাহ তো সর্ববিষয়ে সর্বজ্ঞ। (আল-মায়িদাহঃ ৯৭)
কাবা ঘর নিয়ে হাদিস – গিলাফ ,ধ্বংস, সালাত এবং রামল করা
২৫/৪৮. অধ্যায়ঃ কাবা গিলাফ দ্বারা আবৃত করা।
২৫/৪৯. অধ্যায়ঃ কাবা ঘর ধ্বংস করা।
২৫/৫০. অধ্যায়ঃ হাজ্রে আসওয়াদ সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
২৫/৫১. অধ্যায়ঃ কাবা ঘরের দরজা বন্ধ করা এবং কাবা ঘরের ভিতর যেখানে ইচ্ছা সালাত আদায় করা।
২৫/৫২. অধ্যায়ঃ কাবার অভ্যন্তরে সালাত আদায় করা।
২৫/৫৩. অধ্যায়ঃ কাবার অভ্যন্তরে যে প্রবেশ করেনি।
২৫/৫৪. অধ্যায়ঃ কাবা ঘরের অভ্যন্তরে চতুর্দিকে তাকবীর ধ্বনি দেয়া।
২৫/৫৫. অধ্যায়ঃ রামল কিভাবে শুরু হয়েছিল।
২৫/৫৬. অধ্যায়ঃ মক্কায় আগমণের পরই তাওয়াফের প্রারম্ভে হাজ্রে আসওয়াদ চুম্বন ও স্পর্শ করা এবং তিন চক্করে রামল করা।
২৫/৫৭. অধ্যায়ঃ হজ্জ ও উমরাতে রামল করা।
হাজরে আসওয়াদ চুম্বন করা ও এর নিকটে তাকবীর পাঠ করা
২৫/৫৮. অধ্যায়ঃ লাঠি বা ছড়ির মাধ্যমে হাজরে আসওয়াদ চুম্বন করা।
২৫/৫৯. অধ্যায়ঃ যে কেবল দুই ইয়ামানী রুকনকে চুম্বন করে।
২৫/৬০. অধ্যায়ঃ হাজ্রে আসওয়াদকে চুম্বন করা।
২৫/৬১. অধ্যায়ঃ
২৫/৬২. অধ্যায়ঃ হাজ্রে আসওয়াদ-এর নিকটে তাকবীর পাঠ করা।
পুরুষ ও ঋতুবতী নারীর তাওয়াফের নিয়ম। যমযমের পানি
২৫/৬৩. অধ্যায়ঃ মক্কায় আগমন করে গৃহে প্রত্যাবর্তনের পূর্বে বাইতুল্লাহ তাওয়াফ করা। অতঃপর দু রাকআত সালাত আদায় করে সাফার দিকে (সায়ী করিতে) যাওয়া।
২৫/৬৪. অধ্যায়ঃ পুরুষের সঙ্গে নারীদের তাওয়াফ করা।
২৫/৬৫. অধ্যায়ঃ তাওয়াফ করার সময় কথাবার্তা বলা।
২৫/৬৬. অধ্যায়ঃ তাওয়াফের সময় রশি দিয়ে কাউকে টানতে দেখলে বা অশোভণীয় কোন কিছু দেখলে তা হইতে বাধা প্রদান করিবে।
২৫/৬৭. অধ্যায়ঃ উলঙ্গ হয়ে বাইতুল্লাহর তাওয়াফ করিবে না এবং কোন মুশরিক হজ্জ করিবে না।
২৫/৬৮. অধ্যায়ঃ তাওয়াফ আরম্ভ করার পর থেমে গেলে।
২৫/৬৯. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ) তাওয়াফের সাত চক্কর পর দু রাকআত সালাত আদায় করিয়াছেন।
২৫/৭০. অধ্যায়ঃ প্রথমবার তাওয়াফ (তাওয়াফে কুদুম)-এর পর আরাফাতে গিয়ে সেখান থেকে প্রত্যাবর্তন না করা পর্যন্ত বাইতুল্লাহর নিকটবর্তী না হওয়া (তাওয়াফ না করা)।
২৫/৭১. অধ্যায়ঃ তাওয়াফের দু রাকআত সালাত মাসজিদুল হারামের বাইরে আদায় করা।
২৫/৭২. অধ্যায়ঃ তাওয়াফের দু রাকআত সালাত মাকামে ইব্রাহীমের পশ্চাতে আদায় করা।
২৫/৭৩. অধ্যায়ঃ ফজর ও আসর-এর (সালাতের) পর তাওয়াফ করা।
২৫/৭৪. অধ্যায়ঃ অসুস্থ ব্যক্তির আরোহী হয়ে তাওয়াফ করা।
২৫/৭৫. অধ্যায়ঃ হাজীদেরকে পানি পান করানো।
২৫/৭৬. অধ্যায়ঃ যমযম সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
২৫/৭৭. অধ্যায়ঃ কিরান হজ্জকারীর তাওয়াফ।
২৫/৭৮. অধ্যায়ঃ অযূ সহকারে তাওয়াফ করা।
২৫/৭৯. অধ্যায়ঃ সাফা ও মারওয়া মাঝে সায়ী করা অবশ্য কর্তব্য এবং এ দুটিকে আল্লাহুর নিদর্শন বানানো হয়েছে।
২৫/৮০. অধ্যায়ঃ সাফা ও মারওয়ার মধ্যে সা”ঈ করা প্রসঙ্গে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
২৫/৮১. অধ্যায়ঃ ঋতুবতী নারীর বাইতুল্লাহর তাওয়াফ ছাড়া হজ্জের অন্য সকল কার্য সম্পাদন করা এবং অযূ ব্যতীত সাফা ও মারওয়ার মাঝে সাঈ করা।
মিনা আরাফাত ও মুযদালিফায় অবস্থান করা ও সালাত আদায়
২৫/৮২. অধ্যায়ঃ মক্কার অধিবাসী এবং হজ্জ (তামাত্তু) সম্পন্নকারীদের ইহরাম বাঁধার জায়গা বাতহা ও এ ছাড়া অন্যান্য স্থান অর্থাৎ মক্কার সমস্ত ভূমি এবং মক্কাবাসী হাজীগণ যখন মিনার দিকে রওয়ানা করিবে তখন তাঁদের করণীয় কী?
২৫/৮৩. অধ্যায়ঃ তারবিয়ার দিন (যিলহজ্জ মাসের আট তারিখে) হাজী কোন্ স্থানে যুহরের সালাত আদায় করিবে?
২৫/৮৪. অধ্যায়ঃ মিনায় সালাত আদায় করা।
২৫/৮৫. অধ্যায়ঃ আরাফার দিবসে সওম।
২৫/৮৬. অধ্যায়ঃ সকালে মিনা হইতে আরাফা যাওয়ার সময় তালবিয়া ও তাকবীর পাঠ করা।
২৫/৮৭. অধ্যায়ঃ আরাফার দিনে দুপুরে অবস্থান স্থলে গমন করা।
২৫/৮৮. অধ্যায়ঃ আরাফায় সওয়ারীর উপর অবস্থান করা।
২৫/৮৯. অধ্যায়ঃ আরাফায় দু সালাত একসঙ্গে আদায় করা।
২৫/৯০. অধ্যায়ঃ আরাফার খুতবা সংক্ষিপ্ত করা।
২৫/৯১. অধ্যায়ঃ আরাফায় অবস্থান করা।
২৫/৯২. অধ্যায়ঃ আরাফা হইতে প্রত্যাবর্তনে চলার গতি।
২৫/৯৩. অধ্যায়ঃ আরাফা ও মুযদালিফার মধ্যবর্তী স্থানে অবতরণ করা।
২৫/৯৪. অধ্যায়ঃ (আরাফাহ হইতে) ফিরে আসার সময় নাবী (সাঃআঃ) ধীরে চলার আদেশ দিতেন এবং তাদের প্রতি চাবুকের সাহায্যে ইঙ্গিত করিতেন।
২৫/৯৫. অধ্যায়ঃ মুযদালিফায় দু ওয়াক্ত সালাত এক সাথে আদায় করা।
২৫.৯৬. অধ্যায়ঃ দু ওয়াক্ত সালাত একসঙ্গে আদায় করা এবং দুয়ের মধ্যে কোন নফল সালাত আদায় না করা
২৫/৯৭. অধ্যায়ঃ মাগরিব এবং ইশা উভয় সালাতের জন্য আযান ও ইক্বামাত দেয়া
২৫/৯৮. অধ্যায়ঃ যারা পরিবারের দুর্বল লোকদের রাত্রে পূর্বে প্রেরণ করে মুযদালিফায় অবস্থান করে ও দুআ করে এবং পূর্বে প্রেরণ করিবে চন্দ্র অস্তমিত হওয়ার পর।
২৫/৯৯. অধ্যায়ঃ মুযদালিফায় ফজরের সালাত কখন আদায় করিবে?
২৫/১০০. অধ্যায়ঃ মুযদালিফা থেকে কখন যাত্রা করিবে?
কুরবানির বিধান – কী পরিমাণ কুরবানীর গোশত ভক্ষণ করিবে
২৫/১০১. অধ্যায়ঃ কুরবানীর দিবসে সকালে জামরায়ে আকাবাতে কঙ্কর নিক্ষেপের সময় তাকবীর ও তালবিয়া পাঠ করা এবং চলার পথে কাউকে সওয়ারীতে পেছনে বসানো
২৫/১০২. অধ্যায়ঃ “আর তোমাদের মধ্যে যারা হজ্জ ও উমরাহ একত্রে একই সঙ্গে পালন করিতে চাও, তাহলে যা কিছু সহজলভ্য, তা দিয়ে কুরবানী করাই তার উপর কর্তব্য। বস্তুত যারা কুরবানীর পশু পাবে না, তারা হজ্জের দিনগুলোর মধ্যে তিনটি সওম পালন করিবে এবং সাতটি পালন করিবে ফিরে যাবার পর। এভাবে দশটি সিয়াম পূর্ণ হয়ে যাবে। এ নির্দেশটি তাদের জন্য যাদের পরিবার-পরিজন মাসজিদুল হারামের আশেপাশে বসবাস করে না।” (আল-বাকারা : ১৯৬)
২৫/১০৩. অধ্যায়ঃ কুরবানীর উটের পিঠে আরোহণ করা। আল্লাহর বাণীঃ
২৫/১০৪. অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি কুরবানীর জন্তু সাথে নিয়ে যায়।
২৫/১০৫. অধ্যায়ঃ রাস্তা হইতে কুরবানীর পশু ক্রয় করা।
২৫/১০৬. অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি যুল-হুলাইফা হইতে (কুরবানীর পশুকে) ইশ্আর এবং কিলাদা করে পরে ইহরাম বাঁধে।
২৫/১০৭. অধ্যায়ঃ উট এবং গরুর জন্য কিলাদা পাকানো।
২৫/১০৮. অধ্যায়ঃ কুরবানীর পশুকে ইশআর করা।
২৫/১০৯. অধ্যায়ঃ যে নিজ হস্তে কিলাদা বাঁধে।
২৫/১১০. অধ্যায়ঃ বকরীর গলায় কিলাদা ঝুলান।
২৫/১১১. অধ্যায়ঃ পশম বা তুলার কিলাদা (মালা)
২৫/১১২. অধ্যায়ঃ জুতার কিলাদা লটকানো।
২৫/১১৩. অধ্যায়ঃ কুরবানীর উটের পিঠে আচ্ছাদন পরানো।
২৫/১১৪. অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি রাস্তা হইতে কুরবানীর জন্তু ক্রয় করে ও তার গলায় কিলাদা বাঁধে।
২৫/১১৫. অধ্যায়ঃ স্ত্রীদের পক্ষ হইতে তাদের আদেশ ছাড়াই স্বামী কর্তৃক গরু কুরবানী করা।
২৫/১১৬. অধ্যায়ঃ মিনাতে নাবী (সাঃআঃ)-এর কুরবানী করার জায়গায় কুরবানী করা।
২৫/১১৭. অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি নিজ হস্তে কুরবানী করে।
২৫/১১৮. অধ্যায়ঃ বাঁধা অবস্থায় উট কুরবানী করা।
২৫/১১৯. অধ্যায়ঃ উটকে দাঁড় করিয়ে কুরবানী করা।
২৫/১২০. অধ্যায়ঃ কুরবানীর জন্তুর কিছুই কসাইকে দেয়া যাবে না।
২৫/১২১. অধ্যায়ঃ কুরবানীর পশুর চামড়া সদাকাহ করা।
২৫/১২২. অধ্যায়ঃ কুরবানীর পশুর পিঠের আচ্ছাদন সদাকাহ করা।
২৫/১২৩. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণী
২৫/১২৪. অধ্যায়ঃ কী পরিমাণ কুরবানীর গোশত ভক্ষণ করিবে এবং কী পরিমাণ সদাকাহ করিবে?
২৫/১২৫. অধ্যায়ঃ মাথা মুণ্ডানোর পূর্বে কুরবানী করা।
হজে কংকর নিক্ষেপ করা , দুআ করা এবং অন্যান্য নিয়মাবলী
২৫/১২৬. অধ্যায়ঃ ইহরামের সময় মাথায় আঠালো দ্রব্য লাগান ও মাথা মুণ্ডানো।
২৫/১২৭. অধ্যায়ঃ হালাল হওয়ার সময় মাথার চুল মুণ্ডন করা ও ছাঁটা।
২৫/১২৮. অধ্যায়ঃ উমরাহ আদায়ের পর তামাত্তু হজ্জ সম্পাদনকারীর চুল ছাঁটা।
২৫/১২৯. অধ্যায়ঃ কুরবানীর দিবসে তাওয়াফে যিয়ারত সম্পাদন করা।
২৫/১৩০. অধ্যায়ঃ ভুলবশত বা অজ্ঞতার কারণে কেউ যদি সন্ধ্যার পর কংকর মারে অথবা কুরবানীর পশু যবহ করার পূর্বে মাথা মুণ্ডন করে ফেলে।
২৫/১৩১. অধ্যায়ঃ জামারার নিকট সওয়ারীতে আরোহিত অবস্থায় ফতোয়া প্রদান করা।
২৫/১৩২. অধ্যায়ঃ মিনার দিবসগুলোতে খুৎবাহ প্রদান করা।
২৫/১৩৩. অধ্যায়ঃ (হাজীদের) পানি পান করানোর ব্যবস্থাকারী ও অন্যান্যরা মিনার রাত্রিগুলিতে মক্কায় অবস্থান করিতে পারে কি?
২৫/১৩৪. অধ্যায়ঃ কঙ্কর নিক্ষেপ।
২৫/১৩৫. অধ্যায়ঃ বাতন ওয়াদী তথা (উপত্যকার নীচুস্থান) হইতে কঙ্কর নিক্ষেপ।
২৫/১৩৬. অধ্যায়ঃ জামারায় সাতটি কঙ্কর নিক্ষেপ।
২৫/১৩৭. অধ্যায়ঃ বাইতুল্লাহকে বাম দিকে রেখে জামারায়ে আকাবায় কঙ্কর নিক্ষেপ।
২৫/১৩৮. অধ্যায়ঃ প্রতিটি কঙ্কর এর সঙ্গে তাকবীর পাঠ।
২৫/১৩৯. অধ্যায়ঃ জামারায়ে আকাবায় কঙ্কর নিক্ষেপ করে অপেক্ষা না করা।
২৫/১৪০. অধ্যায়ঃ অপর দুই জামারায় কঙ্কর নিক্ষেপ করে সমতল ভুমিতে গিয়ে কিবলামুখী হয়ে দাঁড়ানো।
২৫/১৪১. অধ্যায়ঃ নিকটবর্তী এবং মধ্যবর্তী জামারার নিকট দুই হস্ত উত্তোলন করা।
২৫/১৪২. অধ্যায়ঃ দুই জামারার নিকটে দুআ করা।
২৫/১৪৩. অধ্যায়ঃ কঙ্কর নিক্ষেপ এর পর সুগন্ধি ব্যবহার এবং তাওয়াফে যিয়ারাতের পূর্বে মাথা মুণ্ডন।
২৫/১৪৪. অধ্যায়ঃ বিদায়ী তাওয়াফ।
২৫/১৪৫. অধ্যায়ঃ তাওয়াফে যিয়ারতের পর কোন স্ত্রী লোকের ঋতু আসলে।
২৫/১৪৬. অধ্যায়ঃ (মিনা হইতে) ফেরার দিন আবতাহ নামক স্থানে আসর সালাত আদায় করা।
২৫/১৪৭. অধ্যায়ঃ মুহাসসাব।
২৫/১৪৮. অধ্যায়ঃ মক্কার প্রবেশের পূর্বে যু-তুয়া উপত্যকায় অবতরণ এবং মক্কা হইতে ফেরার সময় যুল-হুলাইফার বাতহাতে অবতরণ।
২৫/১৪৯. অধ্যায়ঃ মক্কা হইতে প্রত্যাবর্তনের সময় যু-তুয়া উপত্যকায় অবতরন করা।
২৫/১৫০. অধ্যায়ঃ (হজ্জের) মৌসুমে ব্যবসা করা এবং জাহিলি যুগের বাজারগুলোতে ক্রয়-বিক্রয় করা।
২৫/১৫১. অধ্যায়ঃ মুহাসসাব হইতে শেষ রাতে যাত্রা করা।
Leave a Reply