সুরা ওয়াক্বিয়া বাংলা অনুবাদ Sura Al Waqia in Words & Audio 56

সুরা ওয়াক্বিয়া বাংলা অনুবাদ Sura Al Waqia in Words & Audio

তাফসীরঃ বুখারী >> তিরমিজি

ArabicWords
১১৪ টি সুরা

৫৬, সুরা ওয়াক্বিয়া, আয়াত-৯৬, মাক্কী, রুকু-৩

সুরা ওয়াক্বিয়া ع রুকু Ruku- (১)(1) >> (২)(2) >> (৩)(3)

শব্দে শব্দে সুরা ওয়াক্বিয়া Sura Al Waqia in Words, Ruku-(1)(১) >> (2)(২) >> (3)(৩)

পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামেبِسۡمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحۡمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
(1) যখন কিয়ামত সংঘটিত হবে।إِذَا وَقَعَتِ ٱلۡوَاقِعَةُ ١
(2) তার সংঘটনের কোনই অস্বীকারকারী থাকবে না।لَيۡسَ لِوَقۡعَتِهَا كَاذِبَةٌ ٢
(3) তা কাউকে ভূলুণ্ঠিত করবে এবং কাউকে করবে সমুন্নত।خَافِضَةٞ رَّافِعَةٌ ٣
(4) যখন যমীন প্রকম্পিত হবে প্রবল প্রকম্পনে।إِذَا رُجَّتِ ٱلۡأَرۡضُ رَجّٗا ٤
(5) আর পর্বতমালা চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে পড়বে।وَبُسَّتِ ٱلۡجِبَالُ بَسّٗا ٥
(6) অতঃপর তা বিক্ষিপ্ত ধূলিকণায় পরিণত হবে।فَكَانَتۡ هَبَآءٗ مُّنۢبَثّٗا ٦
(7) আর তোমরা বিভক্ত হয়ে পড়বে তিন দলে।وَكُنتُمۡ أَزۡوَٰجٗا ثَلَٰثَةٗ ٧
(8) সুতরাং ডান পার্শ্বের দল, ডান পার্শ্বের দলটি কত সৌভাগ্যবান!فَأَصۡحَٰبُ ٱلۡمَيۡمَنَةِ مَآ أَصۡحَٰبُ ٱلۡمَيۡمَنَةِ ٨
(9) আর বাম পার্শ্বের দল, বাম পার্শ্বের দলটি কত হতভাগ্য!وَأَصۡحَٰبُ ٱلۡمَشۡ‍َٔمَةِ مَآ أَصۡحَٰبُ ٱلۡمَشۡ‍َٔمَةِ ٩
(10) আর অগ্রগামীরাই অগ্রগামী।وَٱلسَّٰبِقُونَ ٱلسَّٰبِقُونَ ١٠
(11) তারাই সান্নিধ্যপ্রাপ্ত।أُوْلَٰٓئِكَ ٱلۡمُقَرَّبُونَ ١١
(12) তারা থাকবে নিআমতপূর্ণ জান্নাতসমূহে ।فِي جَنَّٰتِ ٱلنَّعِيمِ ١٢
(13) বহুসংখ্যক হবে পূর্ববর্তীদের মধ্য থেকে,ثُلَّةٞ مِّنَ ٱلۡأَوَّلِينَ ١٣
(14) আর অল্পসংখ্যক হবে পরবর্তীদের মধ্য থেকে।وَقَلِيلٞ مِّنَ ٱلۡأٓخِرِينَ١٤
(15) স্বর্ণ ও দামী পাথরখচিত আসনে!عَلَىٰ سُرُرٖ مَّوۡضُونَةٖ ١٥
(16) তারা সেখানে হেলান দিয়ে আসীন থাকবে মুখোমুখি অবস্থায়।مُّتَّكِ‍ِٔينَ عَلَيۡهَا مُتَقَٰبِلِينَ ١٦
(17) তাদের আশ-পাশে ঘোরাফেরা  করবে চির কিশোররা,يَطُوفُ عَلَيۡهِمۡ وِلۡدَٰنٞ مُّخَلَّدُونَ ١٧
(18) পানপাত্র, জগ ও প্রবাহিত ঝর্ণার শরাবপূর্ণ পেয়ালা নিয়ে,بِأَكۡوَابٖ وَأَبَارِيقَ وَكَأۡسٖ مِّن مَّعِينٖ١٨
(19) তা পানে না তাদের মাথা ব্যথা করবে, আর না তারা মাতাল হবে।لَّا يُصَدَّعُونَ عَنۡهَا وَلَا يُنزِفُونَ ١٩
(20) আর (ঘোরাফেরা করবে) তাদের পছন্দমত ফল নিয়ে।وَفَٰكِهَةٖ مِّمَّا يَتَخَيَّرُونَ٢٠
(21) আর পাখির গোশ্ত নিয়ে, যা তারা কামনা করবে।وَلَحۡمِ طَيۡرٖ مِّمَّا يَشۡتَهُونَ ٢١
(22) আর থাকবে ডাগরচোখা হূর,وَحُورٌ عِينٞ ٢٢
(23) যেন তারা সুরক্ষিত মুক্তা,كَأَمۡثَٰلِ ٱللُّؤۡلُوِٕ ٱلۡمَكۡنُونِ ٢٣
(24) তারা যে আমল করত তার প্রতিদানস্বরূপ।جَزَآءَۢ بِمَا كَانُواْ يَعۡمَلُونَ ٢٤
(25) তারা সেখানে শুনতে পাবে না কোন বেহুদা কথা, এবং না পাপের কথা;لَا يَسۡمَعُونَ فِيهَا لَغۡوٗا وَلَا تَأۡثِيمًا ٢٥
(26) শুধু এই বাণী ছাড়া, ‘সালাম, সালাম’إِلَّا قِيلٗا سَلَٰمٗا سَلَٰمٗا ٢٦
(27) আর ডান দিকের দল; কত ভাগ্যবান ডান দিকের দল!وَأَصۡحَٰبُ ٱلۡيَمِينِ مَآ أَصۡحَٰبُ ٱلۡيَمِينِ ٢٧
(28) তারা থাকবে কাঁটাবিহীন কুলগাছের নিচে,فِي سِدۡرٖ مَّخۡضُودٖ ٢٨
(29) আর কাঁদিপূর্ণ কলাগাছের নিচে,وَطَلۡحٖ مَّنضُودٖ ٢٩
(30) আর বিস্তৃত ছায়ায়,وَظِلّٖ مَّمۡدُودٖ٣٠
(31) আর সদা প্রবাহিত পানির পাশে,وَمَآءٖ مَّسۡكُوبٖ ٣١
(32) আর প্রচুর ফলমূলে,وَفَٰكِهَةٖ كَثِيرَةٖ ٣٢
(33) যা শেষ হবে না এবং নিষিদ্ধও হবে না।لَّا مَقۡطُوعَةٖ وَلَا مَمۡنُوعَةٖ٣٣
(34)  (তারা থাকবে) সুউচ্চ শয্যাসমূহে;وَفُرُشٖ مَّرۡفُوعَةٍ ٣٤
(35) নিশ্চয় আমি হূরদেরকে বিশেষভাবে সৃষ্টি করব।إِنَّآ أَنشَأۡنَٰهُنَّ إِنشَآءٗ ٣٥
(36) অতঃপর তাদেরকে বানাব কুমারী,فَجَعَلۡنَٰهُنَّ أَبۡكَارًا٣٦
(37) সোহাগিনী ও সমবয়সী।عُرُبًا أَتۡرَابٗا ٣٧
(38) ডানদিকের লোকদের জন্য।لِّأَصۡحَٰبِ ٱلۡيَمِينِ ٣٨

সুরা ওয়াক্বিয়া ع রুকু-১ Ruku-1 >> ২ 2 >> ৩ 3

(39) তাদের অনেকে হবে পূর্ববর্তীদের মধ্য থেকে।ثُلَّةٞ مِّنَ ٱلۡأَوَّلِينَ ٣٩
(40) আর অনেকে হবে পরবর্তীদের মধ্য থেকে।وَثُلَّةٞ مِّنَ ٱلۡأٓخِرِينَ ٤٠
(41) আর বাম দিকের দল, কত হতভাগ্য বাম দিকের দল!وَأَصۡحَٰبُ ٱلشِّمَالِ مَآ أَصۡحَٰبُ ٱلشِّمَالِ ٤١
(42) তারা থাকবে তীব্র গরম হাওয়া এবং প্রচন্ড উত্তপ্ত পানিতে,فِي سَمُومٖ وَحَمِيمٖ ٤٢
(43) আর প্রচন্ড কালো ধোঁয়ার ছায়ায়,وَظِلّٖ مِّن يَحۡمُومٖ ٤٣
(44) যা শীতলও নয়, সুখকরও নয়।لَّا بَارِدٖ وَلَا كَرِيمٍ ٤٤
(45) নিশ্চয় তারা ইতঃপূর্বে বিলাসিতায় মগ্ন ছিল,إِنَّهُمۡ كَانُواْ قَبۡلَ ذَٰلِكَ مُتۡرَفِينَ ٤٥
(46) আর তারা জঘন্য পাপে লেগে থাকত।وَكَانُواْ يُصِرُّونَ عَلَى ٱلۡحِنثِ ٱلۡعَظِيمِ ٤٦
(47) আর তারা বলত, ‘আমরা যখন মরে যাব এবং মাটি ও হাড়ে পরিণত হব তখনও কি আমরা পুনরুত্থিত হব?’وَكَانُواْ يَقُولُونَ أَئِذَا مِتۡنَا وَكُنَّا تُرَابٗا وَعِظَٰمًا أَءِنَّا لَمَبۡعُوثُونَ ٤٧
(48)  ‘আমাদের পূর্ববর্তী পিতৃপুরুষরাও?’أَوَ ءَابَآؤُنَا ٱلۡأَوَّلُونَ ٤٨
(49) বল, ‘নিশ্চয় পূর্ববর্তীরা ও পরবর্তীরা,قُلۡ إِنَّ ٱلۡأَوَّلِينَ وَٱلۡأٓخِرِينَ ٤٩
(50) এক নির্ধারিত দিনের নির্দিষ্ট সময়ে অবশ্যই একত্র হবে’।لَمَجۡمُوعُونَ إِلَىٰ مِيقَٰتِ يَوۡمٖ مَّعۡلُومٖ ٥٠
(51) তারপর হে পথভ্রষ্ট ও অস্বীকারকারীরা,ثُمَّ إِنَّكُمۡ أَيُّهَا ٱلضَّآلُّونَ ٱلۡمُكَذِّبُونَ ٥١
(52) তোমরা অবশ্যই যাক্কূম গাছ থেকে খাবে,لَأٓكِلُونَ مِن شَجَرٖ مِّن زَقُّومٖ ٥٢
(53) অতঃপর তা দিয়ে পেট ভর্তি করবে।فَمَالِ‍ُٔونَ مِنۡهَا ٱلۡبُطُونَ ٥٣
(54) তদুপরি পান করবে প্রচন্ড উত্তপ্ত পানি।فَشَٰرِبُونَ عَلَيۡهِ مِنَ ٱلۡحَمِيمِ ٥٤
(55) অতঃপর তোমরা তা পান করবে তৃষ্ণাতুর উটের ন্যায়।فَشَٰرِبُونَ شُرۡبَ ٱلۡهِيمِ ٥٥
(56) প্রতিফল দিবসে এই হবে তাদের মেহমানদারী,هَٰذَا نُزُلُهُمۡ يَوۡمَ ٱلدِّينِ ٥٦
(57) আমিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি: তাহলে কেন তোমরা তা বিশ্বাস করছ না?vنَحۡنُ خَلَقۡنَٰكُمۡ فَلَوۡلَا تُصَدِّقُونَ ٥٧
(58) তোমরা কি ভেবে দেখেছ, তোমরা যে বীর্যপাত করছ সে সম্পর্কে?أَفَرَءَيۡتُم مَّا تُمۡنُونَ ٥٨
(59) তা কি তোমরা সৃষ্টি কর, না আমিই তার স্রষ্টা?ءَأَنتُمۡ تَخۡلُقُونَهُۥٓ أَمۡ نَحۡنُ ٱلۡخَٰلِقُونَ ٥٩
(60) আমি তোমাদের মধ্যে মৃত্যু নির্ধারণ করেছি এবং আমাকে অক্ষম করা যাবে না,نَحۡنُ قَدَّرۡنَا بَيۡنَكُمُ ٱلۡمَوۡتَ وَمَا نَحۡنُ بِمَسۡبُوقِينَ ٦٠
(61) তোমাদের স্থানে তোমাদের বিকল্প আনয়ন করতে এবং তোমাদেরকে এমনভাবে সৃষ্টি করতে যা তোমরা জান না।عَلَىٰٓ أَن نُّبَدِّلَ أَمۡثَٰلَكُمۡ وَنُنشِئَكُمۡ فِي مَا لَا تَعۡلَمُونَ ٦١
(62) আর তোমরা তো প্রথম সৃষ্টি সম্পর্কে জেনেছ, তবে কেন তোমরা উপদেশ গ্রহণ করছ না?وَلَقَدۡ عَلِمۡتُمُ ٱلنَّشۡأَةَ ٱلۡأُولَىٰ فَلَوۡلَا تَذَكَّرُونَ ٦٢
(63) তোমরা আমাকে বল, তোমরা যমীনে যা বপন কর সে ব্যাপারে,أَفَرَءَيۡتُم مَّا تَحۡرُثُونَ٦٣
(64) তোমরা তা অঙ্কুরিত কর, না আমি অঙ্কুরিত করি?ءَأَنتُمۡ تَزۡرَعُونَهُۥٓ أَمۡ نَحۡنُ ٱلزَّٰرِعُونَ ٦٤
(65) আমি চাইলে তা খড়-কুটায় পরিণত করতে পারি, তখন তোমরা পরিতাপ করতে থাকবে-لَوۡ نَشَآءُ لَجَعَلۡنَٰهُ حُطَٰمٗا فَظَلۡتُمۡ تَفَكَّهُونَ ٦٥
(66) (এই বলে,) ‘নিশ্চয় আমরা দায়গ্রস্ত হয়ে গেলাম’।إِنَّا لَمُغۡرَمُونَ ٦٦
(67) ‘বরং আমরা মাহরূম হয়েছি’।بَلۡ نَحۡنُ مَحۡرُومُونَ ٦٧
(68) তোমরা যে পানি পান কর সে ব্যাপারে আমাকে বল।أَفَرَءَيۡتُمُ ٱلۡمَآءَ ٱلَّذِي تَشۡرَبُونَ ٦٨
(69) বৃষ্টিভরা মেঘ থেকে তোমরা কি তা বর্ষণ কর, না আমি বৃষ্টি বর্ষণকারী?ءَأَنتُمۡ أَنزَلۡتُمُوهُ مِنَ ٱلۡمُزۡنِ أَمۡ نَحۡنُ ٱلۡمُنزِلُونَ ٦٩
(70) ইচ্ছা করলে আমি তা লবণাক্ত করে দিতে পারি: তবুও কেন তোমরা কৃতজ্ঞ হও না?لَوۡ نَشَآءُ جَعَلۡنَٰهُ أُجَاجٗا فَلَوۡلَا تَشۡكُرُونَ ٧٠
(71) তোমরা যে আগুন জ্বালাও সে ব্যাপারে আমাকে বল,أَفَرَءَيۡتُمُ ٱلنَّارَ ٱلَّتِي تُورُونَ ٧١
(72) তোমরাই কি এর (লাকড়ির গাছ) উৎপাদন কর, না আমি করি?ءَأَنتُمۡ أَنشَأۡتُمۡ شَجَرَتَهَآ أَمۡ نَحۡنُ ٱلۡمُنشِ‍ُٔونَ ٧٢
(73) একে আমি করেছি এক স্মারক ও মরুবাসীর প্রয়োজনীয় বস্তু।نَحۡنُ جَعَلۡنَٰهَا تَذۡكِرَةٗ وَمَتَٰعٗا لِّلۡمُقۡوِينَ ٧٣
(74) অতএব তোমার মহান রবের নামে তাসবীহ পাঠ কর।فَسَبِّحۡ بِٱسۡمِ رَبِّكَ ٱلۡعَظِيمِ ٧٤

সুরা ওয়াক্বিয়া ع রুকু-২ Ruku-2 ১ 1 >> ৩ 3

(75) সুতরাং আমি কসম করছি নক্ষত্ররাজির অস্তাচলের,۞فَلَآ أُقۡسِمُ بِمَوَٰقِعِ ٱلنُّجُومِ ٧٥
(76) আর নিশ্চয় এটি এক মহাকসম, যদি তোমরা জানতে,وَإِنَّهُۥ لَقَسَمٞ لَّوۡ تَعۡلَمُونَ عَظِيمٌ ٧٦
(77) নিশ্চয় এটি মহিমান্বিত কুরআন,إِنَّهُۥ لَقُرۡءَانٞ كَرِيمٞ ٧٧
(78) যা আছে সুরক্ষিত কিতাবে,فِي كِتَٰبٖ مَّكۡنُونٖ ٧٨
(79) কেউ তা স্পর্শ করবে না পবিত্রগণ ছাড়া।لَّا يَمَسُّهُۥٓ إِلَّا ٱلۡمُطَهَّرُونَ ٧٩
(80) তা সৃষ্টিকুলের রবের কাছ থেকে নাযিলকৃত।تَنزِيلٞ مِّن رَّبِّ ٱلۡعَٰلَمِينَ ٨٠
(81) তবে কি তোমরা এই বাণী তুচ্ছ গণ্য করছ?أَفَبِهَٰذَا ٱلۡحَدِيثِ أَنتُم مُّدۡهِنُونَ ٨١
(82) আর তোমরা তোমাদের রিযিক বানিয়ে নিয়েছ যে, তোমরা মিথ্যা আরোপ করবে।وَتَجۡعَلُونَ رِزۡقَكُمۡ أَنَّكُمۡ تُكَذِّبُونَ ٨٢
(83) সুতরাং কেন নয়- যখন রূহ কণ্ঠদেশে পৌঁছে যায়?فَلَوۡلَآ إِذَا بَلَغَتِ ٱلۡحُلۡقُومَ ٨٣
(84) আর তখন তোমরা কেবল চেয়ে থাক।وَأَنتُمۡ حِينَئِذٖ تَنظُرُونَ ٨٤
(85) আর তোমাদের চাইতে আমি তার খুব কাছে; কিন্তু তোমরা দেখতে পাও না।وَنَحۡنُ أَقۡرَبُ إِلَيۡهِ مِنكُمۡ وَلَٰكِن لَّا تُبۡصِرُونَ ٨٥
(86) তোমাদের যদি প্রতিফল দেয়া না হয়, তাহলে তোমরা কেনفَلَوۡلَآ إِن كُنتُمۡ غَيۡرَ مَدِينِينَ ٨٦
(87) ফিরিয়ে আনছ না রূহকে, যদি তোমরা সত্যবাদী হও?تَرۡجِعُونَهَآ إِن كُنتُمۡ صَٰدِقِينَ ٨٧
(88) অতঃপর সে যদি নৈকট্যপ্রাপ্তদের অন্যতম হয়,فَأَمَّآ إِن كَانَ مِنَ ٱلۡمُقَرَّبِينَ٨٨
(89) তবে তার জন্য থাকবে বিশ্রাম, উত্তম জীবনোপকরণ ও সুখময় জান্নাত।فَرَوۡحٞ وَرَيۡحَانٞ وَجَنَّتُ نَعِيمٖ ٨٩
(90) আর সে যদি হয় ডানদিকের একজন,وَأَمَّآ إِن كَانَ مِنۡ أَصۡحَٰبِٱلۡيَمِينِ ٩٠
(91) তবে (তাকে বলা হবে), ‘তোমাকে সালাম, যেহেতু তুমি ডানদিকের একজন’।فَسَلَٰمٞ لَّكَ مِنۡ أَصۡحَٰبِ ٱلۡيَمِينِ ٩١
(92) আর সে যদি হয় অস্বীকারকারী ও পথভ্রষ্ট,وَأَمَّآ إِن كَانَ مِنَ ٱلۡمُكَذِّبِينَ ٱلضَّآلِّينَ ٩٢
(93) তবে তার মেহমানদারী হবে প্রচন্ড উত্তপ্ত পানি দিয়ে,فَنُزُلٞ مِّنۡ حَمِيمٖ ٩٣
(94) আর জ্বলন্ত আগুনে প্রজ্জ্বলনে।وَتَصۡلِيَةُ جَحِيمٍ ٩٤
(95) নিশ্চয় এটি অবধারিত সত্য।إِنَّ هَٰذَا لَهُوَ حَقُّ ٱلۡيَقِينِ ٩٥
(96) অতএব তোমার মহান রবের নামে তাসবীহ পাঠ কর।فَسَبِّحۡ بِٱسۡمِ رَبِّكَ ٱلۡعَظِيمِ ٩٦

সুরা ওয়াক্বিয়া ع রুকু-৩ Ruku-3 (১)(1) >> (২)(2)

৫৫সুরা আর-রহমান<< সুরা ওয়াক্বিয়া >> ৫৭ সুরা হাদীদ


Posted

in

by

Comments

Leave a Reply