নবী [সাঃআঃ] কর্তৃক সাহাবায়ে কিরাম [রাদি.] এর পরস্পরের মধ্যে ভ্রাতৃসম্পর্ক
নবী [সাঃআঃ] কর্তৃক সাহাবায়ে কিরাম [রাদি.] এর পরস্পরের মধ্যে ভ্রাতৃসম্পর্ক >> সহীহ মুসলিম শরীফ এর মুল সুচিপত্র দেখুন >> নিম্নে মুসলিম শরীফ এর একটি অধ্যায়ের হাদিস পড়ুন
৫০. অধ্যায়ঃ নবী [সাঃআঃ] কর্তৃক সাহাবায়ে কিরাম [রাদি.] এর পরস্পরের মধ্যে ভ্রাতৃসম্পর্ক স্থাপন করার বিবরণ
৬৩৫৬. আনাস ইবনি মালিক [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
রাসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] আবু উবাইদাহ ইবনিল জাররাহ [রাদি.] ও আবু তালহাহ্ [রাদি.] এর মাঝে ভ্রাতৃ সম্পর্ক স্থাপন করে দিয়েছিলেন।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬২৩২, ইসলামিক সেন্টার-৬৩৮০]
৬৩৫৭. আলিম ইবনিল আহওয়াল [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
আনাস ইবনি মালিক [রাদি.] কে প্রশ্ন করা হলো, আপনার নিকট কি এ মর্মে রিওয়ায়াত পৌঁছেছে যে রসূলুল্লাহ্ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ ইসলামে কোন হলফ-মৈত্রী স্থাপন নেই? তখন আনাস [রাদি.] বলিলেন, রসূলুল্লাহ্ [সাঃআঃ] কুরায়াশ ও আনসারদের মাঝে তাহাঁর গৃহে বসেই বন্ধুত্ব চুক্তি করেছিলেন।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬২৩৩,ই.স ৬২৮১]
৬৩৫৮. আনাস ইবনি মালিক [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন রসূলুল্লাহ্ [সাঃআঃ] কুরায়েশ ও আনসারদের মাঝে মাদীনাতে তাহাঁর গৃহে বসেই সহযোগিতা চুক্তি সম্পাদন করেছিলেন।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬২৩৪,ই.স ৬২৮২]
৬৩৫৯. জুবায়র ইবনি মুতইম [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ ইসলামে অবৈধ চুক্তির কোন অবকাশ নেই। তবে জাহিলী যুগে ভাল কাজের উদ্দেশ্যে যে সব চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে তা ইসলামে আরও মজবুত ও শক্তিশালী করে দিয়েছে।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬২৩৫, ই.স ৬২৮৩]
Leave a Reply