সাওম হাদীস

সাওম হাদীস

পর্বঃ ৩০, সাওম, অধ্যায়ঃ (১-৬৯)=৬৯টি

রমজানের সাওম ওয়াজিব । ঈদের দুই মাস কম হয় না

৩০/১. অধ্যায়ঃ রমযানের সওম ওয়াজিব হওয়া সম্পর্কে
৩০/২. অধায়ঃ সাওমের ফযীলত
৩০/৩. অধ্যায়ঃসওম (পাপের) কাফ্‌ফারা (ক্ষতিপূরণ) ।
৩০/৪. অধ্যায়ঃ সওম পালনকারীর জন্য রাইয়্যান ।
৩০/৫. অধ্যায়ঃ রমযান বলা হইবে, না রমযান মাস বলা হইবে? আর যাদের মতে উভয়টি বলা যাবে ।
৩০/৬. অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের উদ্দেশ্যে সংকল্প সহকারে সিয়াম পালন করিবে।
৩০/৭. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ) রমযানে সবচেয়ে বেশী দান করিতেন ।
৩০/৮. অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি সওম পালনের সময় মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল পরিত্যাগ করে না ।
৩০/৯. অধ্যায়ঃ কাউকে গালি দেয়া হলে সে কি বলবে, আমি তো সায়িম?
৩০/১০. অধ্যায়ঃ অবিবাহিত ব্যক্তি যে নিজের ব্যাপারে ভয় করে, তার জন্য সওম ।
৩০/১১. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ)-এর উক্তিঃ যখন তোমরা চাঁদ দেখ তখন সওম আরম্ভ কর আবার যখন চাঁদ দেখ তখনই ইফতার কর ।
৩০/১২. অধ্যায়ঃ ঈদের দুই মাস কম হয় না ।
৩০/১৩. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ)-এর বাণীঃ আমরা লিপিবদ্ধ করি না এবং হিসাবও করি না ।
৩০/১৪. অধ্যায়ঃ রমযানের একদিন বা দুদিন পূর্বে সওম আরম্ভ করিবে না ।
৩০/১৫. অধায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ “তোমাদের জন্য বৈধ করা হয়েছে সিয়ামের রাতে তোমাদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস করা । তারা তোমাদের পোশাক এবং তোমরা তাদের পোশাক । আল্লাহ জানতেন যে, তোমরা নিজেদের সাথে প্রতারণা করছিলে । সুতরাং তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করিলেন এবং তোমাদের অব্যাহতি দিলেন । অতএব, এখন থেকে তোমরা তাদের সাথে সহবাস করিতে পার এবং আল্লাহ তোমাদের জন্য যা কিছু বিধিবদ্ধ করিয়াছেন তা কামনা কর ।” (আল-বাকারাহ : ১৮৭)

সাহরী ও ফাজরের সলাতের মধ্যে সময়ের পরিমাণ কত


৩০/১৬. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ “আর তোমরা পানাহার কর যতক্ষণ না কালো রেখা ভোরের সাদা রেখা পরিষ্কার দেখা যায় । তারপর রোযা পূর্ণ কর রাত পর্যন্ত”- (আল-বাকারাহ: ১৮৭) । এ বিষয়ে নাবী (সাঃআঃ) হইতে বারা (রাদি.) হাদীস বর্ণনা করিয়াছেন ।
৩০/১৭. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ)- এর বাণীঃ বিলালের আযান তোমাদের সাহরী হইতে যেন বিরত না রাখে ।
৩০/১৮. অধ্যায়ঃ (সময়ের) শেষভাগে সাহরী খাওয়া ।
৩০/১৯. অধ্যায়ঃ সাহরী ও ফাজরের সলাতের মধ্যে সময়ের পরিমাণ কত?
৩০/২০. অধ্যায়ঃ সাহরীতে বারকাত রয়েছে তবে তা ওয়াজিব নয় ।

রোজার নিয়ত এবং সায়িম এর বিধি বিধান সমূহ

৩০/২১. অধ্যায়ঃ কেউ যদি দিনের বেলা সওমের নিয়ত করে ।
৩০/২২. অধ্যায়ঃ নাপাক অবস্থায় সওম পালনকারীর সকাল হওয়া ।
৩০/২৩. অধ্যায়ঃ সায়িম কর্তৃক স্ত্রীকে স্পর্শ করা ।
৩০/২৪. অধ্যায়ঃ সায়িমের চুম্বন দেয়া ।
৩০/২৫. অধ্যায়ঃ সায়িমের গোসল করা ।
৩০/২৬. অধ্যায়ঃ সায়িম ভুলবশতঃ কিছু খেলে বা পান করে ফেললে ।
৩০/২৭. অধ্যায়ঃ সায়িমের জন্য কাঁচা বা শুকনো দাঁতন ব্যবহার করা ।
৩০/২৮. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ)- এর বাণীঃ যখন উযূ করিবে তখন নাকের ছিদ্র দিয়ে পানি টেনে নিবে ।
৩০/২৯. অধ্যায়ঃ রমযানে যৌন মিলন করা
৩০/৩০. অধ্যায়ঃ যদি রমযানে স্ত্রী মিলন করে এবং তার নিকট কিছু না থাকে এবং তাকে সদকাহ দেয়া হয়, তাহলে সে যেন তা কাফফারা স্বরূপ দিয়ে দেয় ।
৩০/৩১. অধ্যায়ঃ রমযানের সায়িম অবস্থায় যে ব্যক্তি স্ত্রী মিলন করেছে সে ব্যক্তি কি কাফ্‌ফারা হইতে তার অভাবগ্রস্থ পরিবারকে খাওয়াতে পারবে?
৩০/৩২. অধ্যায়ঃ সায়িমের শিঙ্গা লাগানো বা বমি করা ।
৩০/৩৩. অধ্যায়ঃ সফরে সওম পালন করা বা না করা ।
৩০/৩৪. অধ্যায়ঃ রমযানের কয়েক দিন সওম করে যদি কেউ সফর শুরু করে ।
৩০/৩৫.অধ্যায়ঃ
৩০/৩৬. অধ্যায়ঃ প্রচণ্ড গরমের জন্য যে ব্যক্তির উপর ছায়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে তাহাঁর সম্পর্কে নাবী (সাঃআঃ)- এর বাণীঃ সফরে সওম পালন করায় সাওয়াব নেই ।
৩০/৩৭. অধ্যায়ঃ সওম করা ও না করার ব্যাপারে নাবী (সাঃআঃ)-এর সাহাবীগণ পরস্পরের প্রতি দোষারোপ করিতেন না ।
৩০/৩৮. অধ্যায়ঃ লোকদেরকে দেখানোর জন্য সফর অবস্থায় সওম ভঙ্গ করা ।
৩০/৩৯. অধ্যায়ঃ “আর (সওম) যাদের জন্য অতিশয় কষ্ট দেয়, তাদের করণীয়, তারা এর বদলে ফিদইয়া হিসেবে একজন মিসকীনকে খাদ্য দেবে ।” (আল-বাকারাহ : ১৮৪)
৩০/৪০. অধ্যায়ঃ রমযানের কাযা কখন আদায় করিতে হইবে?
৩০/৪১. অধ্যায়ঃ ঋতুবতী সালাত ও সওম উভয়ই ছেড়ে দিবে ।
৩০/৪২. অধ্যায়ঃ সওমের কাযা রেখে যিনি মারা যান ।

ইফতার করার সঠিক নিয়ম এবং সায়িমের জন্য কখন ইফতার করা বৈধ

৩০/৪৩. অধ্যায়ঃ সায়িমের জন্য কখন ইফতার করা বৈধ ।
৩০/৪৪. অধ্যায়ঃ পানি বা অন্য কিছু যা সহজলভ্য তদ্বারা ইফতার করিবে ।
৩০/৪৫. অধ্যায়ঃ শীঘ্র ইফতার করা
৩০/৪৬. অধ্যায়ঃ রমযানে ইফতারের পরে যদি সূর্য (আবার) দেখা যায় ।

সওমে বিসাল এবং বাচ্চাদের সওম পালন করা

৩০/৪৭. অধ্যায়ঃ বাচ্চাদের সওম পালন করা ।
৩০/৪৮. অধ্যায়ঃ সওমে বিসাল (বিরামহীন সওম) ।
৩০/৪৯. অধ্যায়ঃ অধিক পরিমাণে সওমে বিসালকারীর শাস্তি ।
৩০/৫০. অধ্যায়ঃ সাহরীর সময় পর্যন্ত সওমে বিসাল করা ।
৩০/৫১. অধ্যায়ঃ কোন ব্যক্তি তার ভাইয়ের নফল সওম ভাঙ্গার জন্য কসম দিলে এবং তার জন্য এ সওমের কাযা ওয়াজিব মনে না করলে, যখন সওম পালন না করা তার জন্য ভাল হয় ।

কোন কোন দিন রোজা রাখা ভালো – শাবান, আরাফা, আসুরা

৩০/৫২. অধ্যায়ঃ শাবান (মাস)-এর সওম ।
৩০/৫৩. অধ্যায়ঃ নাবী (সাঃআঃ)-এর সওম পালন করা ও না করার বিবরণ ।
৩০/৫৪. অধ্যায়ঃ সওমের ব্যাপারে মেহমানের হক ।
৩০/৫৫. অধ্যায়ঃ নফল সওমে শরীরের হক ।
৩০/৫৬. অধ্যায়ঃ পুরা বছর সওম করা ।
৩০/৫৭. অধ্যায়ঃ সওম পালনের ব্যাপারে পরিবার-পরিজনের অধিকার ।
৩০/৫৯. অধ্যায়ঃ দাউদ (আঃ)-এর সওম ।
৩০/৬০. অধ্যায়ঃ সিয়ামুল বীয ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ (এর সওম) ।
৩০/৬১. অধ্যায়ঃ কারো সাথে দেখা করিতে গিয়ে (নফল) সওম ভেঙ্গে না ফেলা ।
৩০/৬২. অধ্যায়ঃ মাসের শেষভাগে সওম ।
৩০/৬৩. অধ্যায়ঃ জুমুআর দিনে সওম করা । যদি জুমুআর দিনে সওম পালনরত অবস্থায় ভোর হয় তবে তার উচিত সওম ছেড়ে দেয়া । অর্থাৎ যদি এর আগের দিনে সওম পালন না করে থাকে এবং পরের দিনে সওম পালনের ইচ্ছা না থাকে ।
৩০/৬৪. অধ্যায়ঃ সওমের (উদ্দেশে) কোন দিন কি নির্দিষ্ট করা যায় ?
৩০/৬৫. অধ্যায়ঃ আরাফাতের দিবসে সওম করা।
৩০/৬৬. অধ্যায়ঃ ঈদুল ফিতরের দিবসে সওম করা ।
৩০/৬৭. অধ্যায়ঃ কুরবানীর দিবসে সওম
৩০/৬৮. অধ্যায়ঃ আইয়্যামে তাশরীকে সওম করা।
৩০/৬৯. অধ্যায়ঃ আশুরার দিনে সওম করা ।


Posted

in

by

Comments

Leave a Reply