সহীহ ইবনে হিব্বান
সহীহ ইবনে হিব্বান – ইব্ন হিব্বান (র.)-এর জীবনী
নাম ও বংশ:
তাঁর নাম মুহাম্মাদ ইব্ন হিব্বান১ ইব্ন আহমাদ ইব্ন হিব্বান২ ইব্ন মু‘আয ইব্ন মা‘বাদ৩ ইব্ন ইব্ন সাহীদ ইব্ন হাদইয়াহ্ ইব্ন র্মুরাহ্ ইব্ন সা‘দ৫ ইব্ন ইয়াযীদ ইব্ন র্মুরাহ্ ইব্ন যায়দ ইব্ন ‘আব্দিল্লাহ্ ইব্ন দারিম ইব্ন হানযালাহ্ ইব্ন মালিক ইব্ন যায়দ মানাত ইব্ন তামীম আত্-তামীমী আদ্-দারিমী আল-বুস্তী আশ্-শাফি‘ঈ।
কারও কারও মতে তাঁর নসব নামা হলো, ইব্ন মা‘বাদ ইব্ন হুদবাহ্ ইব্ন র্মুরাহ্ ইব্ন সা‘দ ইব্ন ইয়াযীদ ইব্ন হানযালাহ্ ইব্ন মালিক ইব্ন যায়দ ইব্ন মালিক ইব্ন যায়দ মানাত ইব্ন তামীম ইব্ন মুররাহ্ ইব্ন ‘আদ্দী ইব্ন আদনান আবূ হাতিম আত্-তামীমী আল-বুস্তী আল-কাযী শায়খু খুরসান।
জন্ম ও জন্মস্থান
তিনি ২৭০ হিজরী সন মুতাবিক ৮৮৪ খ্রিস্টাব্দে বুস্ত শহরে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। যেখানে সুদীর্ঘকাল ধরে অগনিত ‘আলিম ও মুহাদ্দিছ জন্মগ্রহণ করেছেন। যেখানে দশজন সুবিখ্যাত মহাপুরুষ ও আলিম-ই দ্বীন জীবনাতিপাত করেছেন।
বাল্যকাল ও শিক্ষাজীবন
ইব্ন হিব্বান (র) জ্ঞান অন্বেষনের জন্য উপযুক্ত বয়সে উপনীত হলে, তিনি জ্ঞান সমুদ্রের বিভিনড়ব শাখায় বিচরণে বিশেষভাবে মনোযোগী হয়ে পড়েন। তিনি স্বদেশের বিভিনড়ব শায়খ ও হাফিযের দারসে আসা-যাওয়া করতে থাকেন এবং বিভিনড়ব বিষয়ে জ্ঞানার্জন করেন। পবিত্র হাদীছে নববীর প্রতি ভালবাসাই তাকে এ বিষয়ে অধ্যয়ন, মুখস্থকরণ
ও বিশেষজ্ঞ হওয়ার প্রতি উৎসাহিত করে। শামসুদ্দীন আয্-যাহাবী (র) (মৃত ৭৪৭ হি.) ও ইব্ন হাজার ‘আসকালানী (র) (মৃত ৮৫২ হি.) বলেন, – الْ عِ لْ مِ عَ لَى رَ أْسِ سَنَةَ ال ثَّلا ث مِ ائ ةِ ، وَ أَدْ رَ كِ أَب ا خَ لِ یْ ف ةْ ، وَابَا عَبْدِ الرَّحمن النَّسَائِىْ . ‘তিনি হিজরী তৃতীয় শতকের শেষের দিকে জ্ঞান অর্জন করেন। তিনি আবূ খলীফাহ্ ও আবূ ‘আবর্দি-রহমান আন্-নাসা’ঈ (র)-এর যুগ পেয়েছেন।’
তিনি স্বদেশের শায়খগণ থেকে জ্ঞানার্জন করেই ক্ষান্ত হননি বরং এজন্য তার অধীর আগ্রহ তাকে হাদীছ অন্বেষণে বিভিনড়ব দেশ ভ্রমণ করতে মনযোগী করে তোলে। ফলে তিনি হিজরী তিনশত সনের সূচনাতে হাদীছ অন্বেষণের জন্য ভ্রমণ শুরু করেন। তিনি অনেক দেশ প্রদক্ষিণ করেন এবং তথাকার ‘আলিমগণের সাথে সাক্ষাৎ করে, তাদের থেকে হাদীছ শ্রবণ করেন। এভাবে তিনি সুনড়বাহ্ অভিজ্ঞানে কেন্দ্রীয় পর্যায়ের একজন বিশেষ মর্যাদায় উনড়বীত হন এবং এ বিষয়ে গ্রন্থাবলী রচনা করেন। এটির দ্বারা বুঝা যায়, তিনি একটু দেরি করে অর্থাৎ ২৫ বৎসর বয়সে প্র ম জ্ঞানার্জনের জন্য ভ্রমণ করেন। হাদীছ অন্বেষণে ট্রান্সঅক্সানিয়া ( مَاوَرَاءِ النَّھَار ) থেকে মিসর পর্যন্ত বহু দেশ ভ্রমণ
করেন। তাঁর শিক্ষকগণের মধ্যে নায়শাপূরে আবূ বকর ইব্ন খুযায়মাহ্ আশ্-শাফি‘ঈ (র)-এর প্রভাব তাঁর উপর সর্বাধিক ছিল। তিনি তাঁকে শিক্ষা দিয়েছিলেন কিভাবে হাদীছের সঠিক অর্থ নির্ধারণ করা যায় এবং কিভাবে তা হতে আইন সংμান্ত বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা যায়। তার ভ্রমণ ৩০ বছর পর্যন্ত স্থায়ী হয়েছিল। জ্ঞানার্জনের জন্য তিনি খুরাসান, ‘ইরাক, হিজায, শাম, মিসর ও জাযীরাহ্সহ বহুদেশ পরিভ্রমণ করেন।১৭ সিজিস্তানে
প্রত্যাবর্তন করার পর তিনি কতিপয় হাম্বলী মতাবলম্বী কর্তৃক বিরোধিতার সম্মুখীন হন। কারণ তিনি শিক্ষা দিতেন যে, আল্লাহ্ অসীম এবং তিনি তাদের নরত্বারোপমূলক বিশ্বাস (আল-হাদ্দ লিল্লাহ্) প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। এমনকি হাম্বালীগণ তাঁকে যিন্দীক (ধর্মদ্রোহী) বলে অভিযুক্ত করেন। কারণ তিনি নবুওয়াতকে জ্ঞান ও কর্মের সমাহার বলে ব্যাখ্যা করেছেন। তাই তিনি সামারকান্দ চলে যান, সেখানে তিনি তাঁর হাদীছ ও ফিক্হ বিষয়ের উপর পাÐিত্য এবং তীক্ষè বিচার-বিশ্লেষণ ক্ষমতা দ্বারা কতিপয় প্রভাবশালী ব্যক্তির সহানুভূতি লাভ করেন। অতপর ৩২০ হি./৯৩২ খ্রিস্টাব্দে সামারকান্দের কাযী নিযুক্ত হন।২০ সেখানে ‘আমীর ‘আবুল-মুজাফ্ফার জ্ঞান পিপাসু ছাত্রদের জন্য একটি সুফ্ফা স্থাপন করেন। শামসুদ্দীন আয্-যাহাবী (র) ও ইব্ন হাজার ‘আসকালানী (র) বলেন, وَ ق دْ سَ كَ نَ قَ بْ لَ لأ رْ ب عِ یْ نَ ب سَ ن وَ اتٍ ب نَ یْ سَ اب وْ رٍ ، وَ ب ن ى الْ خَ انْ ق اهَ ، وَ حَ دَّ ثَ ب مُ صَ ن ف ات ھِ ث مَّ رَ دَّ إِ لَى وَ طْ ن ھِ . -‘চল্লিশ বছর বয়সের পূর্বে তিনি কয়েক বছর নায়শাপূরে অবস্থান করেন। এ সময় তিনি একটি খানকাহ্ নির্মাণ করেন। সেখানে তিনি তার প্রণীত
গ্রন্থগুলোর পাঠদান করেন। তারপর তিনি তাঁর মাতৃভূমিতে প্রত্যাবর্তন করেন।’
ইব্ন হিব্বান (র) ৩৩৪ হি./৯৪৫ খ্রি. নায়শাপূরে অবস্থানের পর সামারকান্দে হাদীস শাস্ত্রের শিক্ষকরূপে বসবাস শুরু করেন।২৩ সামারকান্দে অবস্থানকালে তাঁর অনেক শত্রæ দেখা দেয়। তাঁদের মধ্যে একজন আস্-সুলায়মানী (৩১১হি/৯২৩ খ্রি.)-(৪০৪ হি./১০১৪ খ্রি.) বলেন যে, ইব্ন হিব্বান তাঁর নিয়োগের জন্য আবুত্-তায়্যিব আল-মুস‘আবীর কাছে ঋণী, যার জন্য তিনি কারামাতীদের উপর একটি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন এবং এতে প্রমাণ করেন যে,
সামারকান্দের লোকেরা তাঁকে তাড়িয়ে দিয়েছিল।২৪ তাঁর ছাত্র আবূ ‘আবদিল্লাহ্ আল-হাকিম ইবনুল-বায়্যি‘ (৩৩১ হি./৯৩৩ খ্রি.)-(৪০৫ হি./১০১৪ খ্রি.) বলেন, তিনি ৩৩৪ হি./৯৪৫-৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে নায়শাপূরে প্র মবারের মত ইব্ন হিব্বান (র)-এর সাথে সাক্ষাত করেন এবং তাঁর সহযোগী হিসেবে কাজ করেন।
তারপর ইব্ন হিব্বান বিচারক হিসাবে নাসাতে গমন করেন। ৩৩৭ হি./৯৪৮ খ্রি. সনে তিনি নায়সাপূরে প্রত্যাবর্তন করেন। তিন বছর পর তিনি স্থায়ীভাবে নায়শাপূর ত্যাগ করেন এবং সিজিস্তানে ফিরে যান। আস্-সুলায়মানীর মতে “তিনি ইব্ন বাবুকে তাঁর
কারামাতীর উপর রচিত গ্রন্থটি উপহার দেন এবং তাঁকে প্রশাসনে একটি পদ প্রদান করা হয়।”২৫ এ প্রসঙ্গে তার ছাত্র আল-হাকিম বর্ণনা করেন,২৬ -ইব্ন হিব্বান ছিলেন ফিক্হ, অভিধান, হাদীছ, ওয়াজ বিষয়ে জ্ঞান ভাÐার এবং বিজ্ঞ ব্যক্তিবর্গের অন্যতম। তিনি
৩৩৪ হিজরী সনে নায়শাপূরে আগমন করেন। তারপর নাসা শহরের কাযী পদে দায়িত্ব পালন করার পর ৩৩৭ হিজরী সনে আমাদের নিকট আসেন এবং খানকাহ্ নির্মাণ করেন। তাঁর কাছে তাঁরই রচিত কতিপয় গ্রন্থ পাঠ করা হয়।
অতপর নায়শাপূর হতে বের হয়ে স্বদেশ সিজিস্তানে ৩৪০ হিজরী সনে প্রত্যাবর্তন করেন। পৃথিবীর বিভিনড়ব প্রান্ত হতে তাঁর নিকট হাদীছ শ্রবনের উদ্দেশ্যে হাদীছ পিপাসুরা ভ্রমণ করতো।’
সহীহ ইবনে হিব্বান Pdf Doc ডাউনলোড
সহীহ ইবনে হিব্বান বইটি সংগ্রহ করা হয়েছে qurantube.blogspot.com সাইট থেকে
- সহীহ ইবনে হিব্বান pdf Download -Arabic Doc Part1 (Doc Format)
- সহীহ ইবনে হিব্বান pdf Download -Arabic Doc Part2 (Doc Format)
- সহীহ ইবনে হিব্বান pdf Download -Arabic Doc Part3 (Doc Format)
- সহীহ ইবনে হিব্বান pdf Download -Arabic Doc Part4 (Doc Format)
- সহীহ ইবনে হিব্বান pdf Download -Arabic Doc Part5 (Doc Format)
- সহীহ ইবনে হিব্বান pdf Download -Arabic Doc Part6 (Doc Format)
- সহীহ ইবনে হিব্বান pdf Download -Arabic Doc Part7 (Doc Format)
- সহীহ ইবনে হিব্বান pdf Download -Arabic Doc Part8 (Doc Format)
- সহীহ ইবনে হিব্বান pdf Download -Arabic Doc Part9 (Doc Format)
- সহীহ ইবনে হিব্বান pdf Download -Arabic Doc Part10 (Doc Format)
- সহীহ ইবনে হিব্বান pdf Download -Arabic Doc Part11 (Doc Format)
সহীহ ইবনে হিব্বান pdf Download Part 1 to Part 11
শিক্ষকবৃন্দ
ইব্ন হিব্বান (র) একজন উঁচ্চুমানের হাদীছের হাফিয, লেখক ও মুজতাহিদ ছিলেন। জ্ঞান অর্জনের জন্য তিনি বহু শহর পরিভ্রমণ করেন এবং বহু সংখ্যক উস্তাদের নিকট থেকে জ্ঞানার্জন করেন।তিনি তাঁর ‘আত্-তাক্বাসীম ওয়াল আনওয়া’ গ্রন্থে বলেন, قَدْ كَتَبْنَا عَنْ اَكْثَرَ مِنْ أَلَّفى شَیْخٌ -‘আমি দু’হাজারের অধিক শায়খ থেকে হাদীছ লিপিবদ্ধ করেছি।’ কতিপয় জীবনীকারক তাঁর বহুসংখ্যক শিক্ষকবৃন্দের নাম উল্লেখ করেছেন। ইমাম নাসা’ঈ (র) তাঁর
উস্তাদগণের অন্যতম ছিলেন। নি¤েড়ব তিনি যে সকল অঞ্চলের শিক্ষকবৃন্দ থেকে শিক্ষা গ্রহণ ও হাদীছ শ্রবণ করেছিলেন তার একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রদান করা হলো,
১. আহমাদ ইব্ন শু‘আইব আন্-নাসা’ঈ (মৃত ৩০৩ হিজরী)
২. আহমাদ ইব্ন ‘আলী ইব্ন মুছানড়বা ইব্ন ইয়াহ্ইয়া ইব্ন ‘ঈসা আত-তামীমী আল-মূসিলী (মৃত ৩০৭ হিজরী) ৩০
৩. আহমাদ ইব্ন ‘উমায়র ইব্ন জাওসা’ (মৃত ৩২০ হিজরী) ৩১
৪. আহমাদ ইব্ন মুহাম্মাদ ইব্ন ‘আবদুল-কারীম আল-ওয্যান (মৃত হিজরী) ৩২
৫. আহমাদ ইব্ন মুহাম্মাদ ইব্নুল-ফযল আস্-সিজিস্তানী (মৃত ৩১৪ হিজরী) ৩৩
৬. আহমাদ ইব্ন হাসান ইব্ন ‘আবদুল জব্বার আস্-সূফী (মৃত ৩০৬ হিজরী) ৩৪
৭. আহমাদ ইব্ন ইয়াহ্ইয়া ইব্ন যুহায়র আত্-তুসতারী (মৃত ৩১০ হিজরী) ৩৫
৮. ‘আবদুল্লাহ্ ইব্ন আহমাদ ইব্ন মূসা আল-জাওয়ালীকী (মৃত ৩০৬ হিজরী) ৩৬
৯. ‘আবদুল্লাহ্ ইব্ন মুহাম্মাদ ইব্ন ‘আবর্দি-রহমান ইব্ন শীরাওয়াই ইব্ন আসাদ আল-কুরাশী আল-মুত্ত¡ালিবী আন্-
নায়সাপূরী (মৃত ৩০৫ হিজরী) ৩৭
১০. ‘আবদুল্লাহ্ ইব্ন মুহাম্মাদ ইব্ন ‘আবদিল-‘আযীয আল-বাগাভী (মৃত ৩১৭ হিজরী) ৩৮
১১. ‘আবদুল্লাহ্ ইব্ন মুহাম্মাদ ইব্ন সালাম ইব্ন হাবীব আল-ফিরইয়াবী আল-মাকদিসী (মৃত ৩০৫ হিজরী) ৩৯
১২. ‘আলী ইব্ন সা‘ঈদ আল-‘আসকারী (মৃত ৩০৫ হিজরী) ৪০
১৩. ইব্রাহীম ইব্ন খুরাইম ইব্ন কুমাইর ইব্ন খক্বান আল-মারওয়াযী (মৃত ৩১৮ হিজরী) ৪১
১৪. ‘ইমরান ইব্ন মূসা ইব্ন মাজাশি‘ই (মৃত ৩০৫ হিজরী)৪২
১৫. ইসহাক ইব্ন ইব্রাহীম ইব্ন ইসমা‘ঈল আল-বুসতী (মৃত ৩০৭ হিজরী) ৪৩
১৬. ‘উমার ইব্ন সা‘ঈদ ইব্ন আহমাদ ইব্ন সা‘দ ইব্ন সিনান আত্-ত্বয়ী’ আল-মানবিজী (মৃত হিজরী) ৪৪
১৭. ‘উমার ইব্ন মুহাম্মাদ ইব্ন ইয়াহ্ইয়া আল-হামদানী (মৃত ৩১১ হিজরী) ৪৫
১৮. জা‘ফর ইব্ন আহমাদ ইব্ন সিনান আল-কাত্তান (মৃত ৩০৭ হিজরী) ৪৬
১৯. জা‘ফর ইব্ন আহমাদ ইব্ন ‘আসিম আল-বায্যায আদ্-দিমাশকী (মৃত ৩০৭ হিজরী) ৪৭
২০. ফযল ইব্ন হুবাব আল-জামহী (মৃত ৩০৫ হিজরী) ৪৮
২১. মুফায্যাল ইব্ন মুহাম্মাদ ইব্ন ইব্রাহীম ইব্ন মুফায্যাল ইব্ন সা‘ঈদ আল-জানাদী (মৃত ৩০৮ হিজরী) ৪৯
২২. মুহাম্মাদ ইব্ন আহমাদ ইব্ন আবী ‘আউন আন্-নাসা’ঈ র্আ-রয়্যানী (মৃত ৩১৩ হিজরী) ৫০
২৩. মুহাম্মাদ ইব্ন ‘আবদুল্লাহ্ ইব্ন জা‘ফর ইব্ন ‘আবদুল্লাহ্ ইব্ন জুনাইদ র্আ-রাযী (মৃত ৩৪৭ হিজরী) ৫১
২৪. মুহাম্মাদ ইব্ন ‘আবদুল্লাহ্ ইব্ন ‘আবদুস্-সালাম আল-বৈরূতী (মৃত ৩২১ হিজরী) ৫২
২৫. মুহাম্মাদ ইব্ন ‘আবদুর-রহমান ইব্ন মুহাম্মাদ আস্-সারাখসী আদ্-দাগুলী (মৃত ৩২৫ হিজরী) ৫৩
২৬. মুহাম্মাদ ইব্ন ‘আবর্দি-রহমান আস্-সামী আল-হারাভী (মৃত ৩০১ হিজরী) ৫৪
২৭. মুহাম্মাদ ইব্ন আহমাদ ইব্ন হাম্মাদ ইব্ন সা‘ঈদ আদ্-দূলাভী (মৃত ৩১০ হিজরী) ৫৫
২৮. মুহাম্মাদ ইব্ন ইব্রাহীম ইব্ন মুনযার আন-নায়সাপূরী (মৃত ৩১৮ হিজরী) ৫৬
২৯. মুহাম্মাদ ইব্ন ইসহাক ইব্ন ইব্রাহীম আস্-সারাজ (মৃত ৩১৩ হিজরী) ৫৭
৩০. মুহাম্মাদ ইব্ন ইসহাক ইব্ন খুযায়মাহ্ (মৃত ৩১১ হিজরী)৫৮
৩১. মুহাম্মাদ ইব্ন খুরাইম ইব্ন মুহাম্মাদ আল-‘উকাইলী আদ্-দিমাশকী (মৃত ৩১৬ হিজরী) ৫৯
৩২. মুহাম্মাদ ইব্ন মুসায়্যিব ইব্ন ইসহাক আল-ফারগানী (মৃত ৩১৫ হিজরী) ৬০
৩৩. মুহাম্মাদ ইব্ন হাসান ইব্ন কুতাইবা (মৃত ৩১০ হিজরী) ৬১
৩৪. হাসান ইব্ন সুফইয়ান ইব্ন ‘আমির আশ্-শায়বানী আল-খুরাসানী আন-্ নাসাভী (মৃত ৩০৩ হিজরী) ৬২
৩৫. হায়ছাম ইব্ন খল্ফ আদ্-দুওয়ারী (মৃত ৩০৭ হিজরী) ৬৩
৩৬. হুসাইন ইব্ন ‘আবদুল্লাহ্ ইব্ন ইয়াযীদ আল-মালিকী আল-কাত্ত¡ান আল-জাস্সাস (মৃত ৩১০ হিজরী) ৬৪
৩৭. হুসাইন ইব্ন ইদ্রীস ইব্ন মুবারাক ইব্ন হায়ছাম আল-হারাভী (মৃত ৩০১ হিজরী) ৬৫
৩৮. হুসাইন ইব্ন মুহাম্মাদ ইব্ন আবী মা‘শার আস্-সুলামী আল-জাযারী আল-র্হারানী (মৃত ৩১৮ হিজরী) ৬৬
৩৯. হুসাইন ইব্ন মুহাম্মাদ ইব্ন মুস‘আব আস্-সিনজী (মৃত ৩১৫ হিজরী) ৬৭
Leave a Reply