মহরানার বিবরণ। বিবাহে মোহরানা দেওয়া আবশ্যক

মহরানার বিবরণ। বিবাহে মোহরানা দেওয়া আবশ্যক

 মহরানার বিবরণ। বিবাহে মোহরানা দেওয়া আবশ্যক >> বুলুগুল মারাম এর মুল সুচিপত্র দেখুন

অধ্যায় – ৩ঃ মহরানার বিবরণ

পরিচ্ছেদ ০১. দাসীকে মুক্ত করে বিবাহ করাই মাহরানা হিসেবে গন্য হয়
পরিচ্ছেদ ০২. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীদের মাহরানার পরিমাণ
পরিচ্ছেদ ০৩. বিবাহে মোহরানা দেওয়া আবশ্যক
পরিচ্ছেদ ০৪. স্বামীর পক্ষ থেকে স্ত্রী এবং তার অভিভাবকদের উপঢৌকন দেয়ার বিধান
পরিচ্ছেদ ০৫. স্ত্রীর মোহরানা নির্ধারণের পূর্বে স্বামী মারা গেলে
পরিচ্ছেদ ০৬. অল্প মোহরানা প্রসঙ্গ এবং তা নগদ টাকার পরিবর্তে অন্য কিছু দ্বারা দেয়ার বৈধতা
পরিচ্ছেদ ০৭. সামান্য পরিমাণ মোহরানা ধার্য করা মুস্তাহাব
পরিচ্ছেদ ০৮. তালাকপ্রাপ্তাকে সাধ্যানুযায়ী ভরন-পোষণ প্রদান করা শরীয়তসম্মত

পরিচ্ছেদ ০১. দাসীকে মুক্ত করে বিবাহ করাই মাহরানা হিসেবে গন্য হয়

১০২৭ – আনাস বিন মালিক [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি নবী [সাঃআঃ] হইতে বর্ণনা করেন যে, তিনি তাহাঁর স্ত্রী সাফীয়াহ [রাঃআঃ] –এর দাসত্ব মুক্তির বিনিময়কে তাহাঁর মাহরানা ধার্য করেছিলেন। {১১২৪}

{১১২৪} বুখারি ৩৭১, ৬১০, ৯৪৭, ৫০৮৬, মুসলিম ১৩৪৫, ১৩৬৫, ১৩৬৮ তিরমিজি ১০৯৫, ১১১৫, ১৫৫০ , নাসায়ী ৫৪৭, ৩৩৪২, ৩৩৪৩, আবূ দাঊদ ২৯৯৫, ২৯৯৬, ২৯৯৭, ইবনু মাযাহ ১৯০৯, ১৯৫৭, ২২৭২, আহমাদ ১১৫৩২, ১১৫৮১, ১১৬৬৮, মালেক ১৬৩৬, দারেমী ২২৪২, ২২৪৩। খায়বার যুদ্ধে বন্দিনী সাফিয়াহ্‌ [রাঃআঃ]-কে নবী [সাঃআঃ] তাহাঁর মুক্তি পণকে মাহরানাগণ্য করে তার বিনিময়ে তাঁকে বিয়ে করেন। মাহরানা হিসেবে মুদ্রা বা অলংকার পরিশোধে অক্ষম ব্যাক্তি কল্যাণ যে কোন জিনিস এমনটি নেকী লাভের উপকরণও মাহরানা হিসেবে প্রদান করিতে পারে। হাদিসের তাহকিকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০২. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীদের মাহরানার পরিমাণ

১০২৮ – আবূ সালামা ইবনু `আবদুর রহমান হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেছেন, আমি নবী [সাঃআঃ] এর স্ত্রী `আয়িশা [রাঃআঃ]-কে জিজ্ঞেস করেছিলাম- নবী [সাঃআঃ] [বিবিদের জন্য] কি পরিমাণ মাহরানা দিয়েছিলেন? `আয়িশা [রাঃআঃ] বলেছেন –সাড়ে বারো উকিয়াহ্‌ বা স্বর্ণমুদ্রা পরিমাণ মাহরানা তিনি তাহাঁর স্ত্রীদের জন্য দিয়েছিলেন এবং নাশ্‌শ। `আয়িশা [রাঃআঃ] বলেন, নাশ্‌শ কি তা জান? রাবী বলেন, আমি বললাম, না। তিনি বলিলেন, অর্ধ উকিয়াহ বা স্বর্ণমুদ্রা। এগুলো যা রৌপ্য মুদ্রার পাঁচশত দিরহামের সমান। এটাই ছিল নবী [সাঃআঃ]-এর বিবিদের জন্য মাহরানা। {১১২৫},

{১১২৫} মুসলিম ১৪২৬, নাসায়ী ৩৩৪৭, আবূ দাঊদ ২১০৫, ইবনু মাযাহ ১৮৮৬, আহমাদ ২৪১০৫, দারেমী ২১৯৯। হাদিসের তাহকিকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৩. বিবাহে মোহরানা দেওয়া আবশ্যক

১০২৯ – ইব্‌নে `আব্বাস [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, যখন `আলী [রাঃআঃ] ফাতিমাহ [রাঃআঃ]-কে বিবাহ করেন তখন রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] তাঁকে বলিলেন- তুমি ফাতিমাহকে [মাহরানা স্বরূপ] কিছু দাও। `আলী [রাঃআঃ] বলিলেন, আমার নিকটে কিছু নেই। নবী [সাঃআঃ] বলিলেন, তোমার হুতামিয়্যাহ বর্মটি কোথায়? আবূ দাঊদ, নাসায়ী, হাকিম হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন। {১১২৬}

{১১২৬} আবূ দাঊদ ২১২৫, নাসায়ী ৩৩৭৫, ৩৩৭৬/ হাদিসের তাহকিকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৪. স্বামীর পক্ষ থেকে স্ত্রী এবং তার অভিভাবকদের উপঢৌকন দেয়ার বিধান

১০৩০ – আমর ইবনু শু`আইব [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি তাহাঁর পিতা হইতে, তিনি তাহাঁর দাদা থেকে বর্ণনা করিয়াছেন, তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন, অনুষ্ঠানের পূর্বে যে উপঢৌকন, হাদিয়া [উপহার] ইত্যাদি দেয়া হয় তা নারীর প্রাপ্য এবং বিবাহের পর দেয় বস্তুসমূহ সেই পাবে, যাকে দান করা হয় বা যার জন্য আনা হয়। কোন ব্যক্তির সর্বাধিক অনুগ্রহ পাওয়ার অধিকারী হল তার বোন অথবা তার কন্যা। {১১২৭}

{১১২৭} শাইখ আলবানী জঈফ আবূ দাঊদ ২১২৯, সিলসিলা জঈফ ১০০৭, যঈফুল জামে ২২২৯, জঈফ নাসায়ী ৩৩৫৩, গ্রন্থ সমূহে হাদিসটিকে দুর্বল বলেছেন। ইমাম শওকানী নাইলুল আওত্বার ৬/৩২০ গ্রন্থে বলেন, আমর ইবনু শুয়াইব কর্তৃক তার পিতা থেকে, [বর্ণিত হাদিস হসান] আর এ সনদে আমর ব্যাতীত সকলেই বিশ্বস্ত। ইমাম সুয়ূত্বী আল জামেউস সগীর ২৯৯৩ গ্রন্থে একে হাসান বলেছেন। বিন বায তার হাশিয়ায় ৫৯৬ এর সনদকে উত্তম বলেছে। আহমাদ শাকেরও মুসনাদ আহমাদ ১০/১৭৯ গ্রন্থে এর সনদকে সহীহ্‌ বলেছেন। ইমাম শওকানী তার আস সাইলুল জাররার ২/২৮৬ গ্রন্থে বলেন, এ হাদিস সম্পর্কে কোন মতভেদ নেই। হাদিসের তাহকিকঃ দুর্বল হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৫. স্ত্রীর মোহরানা নির্ধারণের পূর্বে স্বামী মারা গেলে

১০৩১ – আলকামাহ ইবনি মাস্‌উদ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

যে, তাঁকে এক ব্যাক্তি কোন মহিলাকে মোহর ধার্য না করে বিবাহ করলো আর তাহাঁর সাথে যৌন মিলন না করে মরে গেল এমন লোক সম্বন্ধে জিজ্ঞেস করা হলো। ইবনু মাসা`উদ [রাঃআঃ] বলিলেন, মহিলাটি তার পরিবারের মহিলাদের সমপরিমাণ মোহর পাবে তার কম বা অধিক নয়, আর তাকে ইদ্দত পালন করিতে হইবে এবং সে স্বামীর সম্পদের ওয়ারিস হইবে। অতঃপর মা`কিল বিন্‌ সিনান আশজায়ী [রাঃআঃ] দাঁড়িয়ে বলিলেন, আমাদের এক মেয়ে `বারওয়া`-বিনতে ওয়াশেক সম্বন্ধে রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] আপনার ফায়সালার মতই এরূপ ফায়সালা করেছিলেন। এরূপ শুনে ইবনু মাস`উদ [রাঃআঃ] অত্যান্ত খুশী হলেন।– তিরমিজি হাদিসটিকে সহীহ্‌ বলেছেন, এবং আরো এক জামাআত মুহাদ্দিস হাসান বলেছেন। {১১২৮}

{১১২৮} আবূ দাঊদ ২১১৫, তিরমিজি ১১৪৫, নাসায়ীঈ ৩৩৫৫, ৩৩৫৬, ৩৩৫৮, ইবনু মাযাহ ১৮৯১, দারেমী ২২৪৬। হাদিসের তাহকিকঃ হাসান হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৬. অল্প মোহরানা প্রসঙ্গ এবং তা নগদ টাকার পরিবর্তে অন্য কিছু দ্বারা দেয়ার বৈধতা

১০৩২ – জাবির বিন্‌ `আবদুল্লাহ্‌ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

নবী [সাঃআঃ] বলেছেন, – যে ব্যক্তি কোন রমনীকে মহরানায় ছাতু বা খেজুর দিলো সে ঐ মহিলাকে [তার জন্য] হালাল করে নিলো। -আবূ দাঊদ হাদিসটির মাওকূফ হওয়ার প্রতি ইঙ্গিত করিয়াছেন। {১১২৯}

{১১২৯} মুসলিম ১৪০৫, হাদিসটি মাওকুফ, তাওযিহুল আহকাম ৫/৪১২/ হাদিসের তাহকিকঃ অন্যান্য

১০৩৩ – আমীর বিন রবীয়া [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি তাহাঁর পিতা [রাবীয়া] থেকে বর্ণনা করিয়াছেন যে, নবী [সাঃআঃ] দুখানা জুতার বিনিময়ে [মোহর ধার্যে] জনৈকা মহিলার নিকাহ্‌ বা বিবাহকে জায়িয করেছিলেন। -তিরমিজি হাদিসটিকে সহীহ্‌ বলেছেন এবং এ [সহিহ হওয়ার] ব্যাপারে ভিন্ন মতও রয়েছে। {১১৩০}

{১১৩০} তিরমিজি ১১৩, ইবনু মাযাহ ১৮৮৮। শাইখ আলবানী জঈফ ইবনু মাযাহ ৩৬৯ গ্রন্থে একে দুর্বল বলেছেন, ইমাম বাইহাকি তার তার সুনান কুবরা ৭/২৩৯ গ্রন্থে বলেন, এর সনদে আসিম বিন উবাইদুল্লাহ বিন আসিম বিন আমর ইবনুল খাত্তাব রয়েছে, তার সম্পর্কে বিতর্ক রয়েছে। ইমাম যাহাবী বলেন, আসিমকে ইবনু মুঈন দুর্বল বলেছেন। অনুরূপ একটি হাদিস মা আয়িশা থেকেও বর্ণিত হয়েছে। ইমাম যাহাবী তাহাঁর মযীনুল ই`তিদাল ১/৩৪৬ গ্রন্থে বলেন, এর সনদের এক বর্ণনাকারী বকর বিন শারুদের দোষত্রুটি উল্লেখ করা হয়েছে। হাদিসের তাহকিকঃ দুর্বল হাদিস

১০৩৪ – সাহ্‌ল বিন্‌ সা`দ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, নবী [সাঃআঃ] একটি লোহার আংটির বিনিময়ে একজন লোকের সাথে এক মহিলার বিবাহ দিয়েছিলেন।– এটা একটি পূর্ববর্তী দীর্ঘ হাদীসের অংশবিশেষ যা বিবাহ অধ্যায়ের প্রথম দিকে উল্লেখ রয়েছে। {১১৩১}

`আলী [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিত, তিনি বলেছেন, মোহর [সাধারণত] দশ দিরহামের কমে হয় না। -দারাকুৎনী , মাওকুফ রূপে; এর সানাদে ত্রুটি রয়েছে। {১১৩২}

{১১৩১} ইবনু হাজার তাহাঁর ইতহাফুল মাহরাহ ৬/১১ গ্রন্থে বলেন, [আরবি] –এ বিষয়ে দীর্ঘ হাদিস বুখারি মুসলিমে বর্ণিত হলেও [আরবি] ও [আরবি] এ দু`টি শব্দের বৃদ্ধি গ্রন্থ দ্বয়ে নাই। ইমাম হাইসামী মাজমাউয যাওয়ায়িদ ৪/২৮৪ গ্রন্থে বলেন, এর সনদে আবদুল্লাহ বিন মাসয়াব আয যুবাইরী নামক দুর্বল রাবী রয়েছে। {১১৩২} দারাকুতনী ৩য় খন্ড ২০০ পৃষ্ঠা, হাদিস নং ৩৪৯। ও ৩য় খন্ড ২৪৫ পৃষ্ঠা হাদিস নং ১৩। ইবনু হযম তাহাঁর আল মাহাল্লা ৯/৪৯৪ গ্রন্থে হাদিসটি বাতিল বলেছেন। ইমাম সনআনী সুবুলুস সালাম ৩/২৩৯ গ্রন্থে বলেন, এর সনদে মুবাশশির বিন উবাইদ নামক বর্ণনাকারী রয়েছেন তার সম্পর্কে ইমাম আহমাদ বলেন [আরবি] এর সনদে মুবাশশির বিন উবাইদ রয়েছে। ইমাম আহমাদ বলেন, সে হাদিস তৈরী করত। হাদিসটি মারফূ সূত্রে জাবির হইতে বর্ণিত হলেও সহিহ নয়। ইবনু উসাইমীন বুলুগুল মারামের শরাহ ৪/৫৯৭ গ্রন্থে বলেন, হাদিসটি বিশুদ্ধ নয়। আবদুর রহমান মুবারকপুরী বলেন, তুহফাতুল আহওয়াযীতে ৩/৫৭৭, এর সনদে দাঊদ আল উয়াদী নামক দুর্বল বর্ণনাকারী রয়েছে। ইমাম বাইহাকি তাহাঁর সুনান আক কুবরা ৮/২৬১ গ্রন্থে বলেন, এর সনদে অপরিচিত ও দুর্বল বর্ণনাকারীদের অনুপ্রবেশ ঘটেছে। হাদিসের তাহকিকঃ অন্যান্য

পরিচ্ছেদ ০৭. সামান্য পরিমাণ মোহরানা ধার্য করা মুস্তাহাব

১০৩৫ – ওক্‌বাহ ইবন্‌ `আমির [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, নবী [সাঃআঃ] বলেছেন, উত্তম মোহর হচ্ছে যা দেয়া সহজ হয়। -আবূ দাঊদ; হাকিম সহীহ্‌ বলেছেন। {১১৩৩}

{১১৩৩} আবূ দাউদ ২১১৭, হাকিম ২য় খন্ড ১৮১-১৮২ পৃষ্ঠা। হাদিসের তাহকিকঃ হাসান হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৮. তালাকপ্রাপ্তাকে সাধ্যানুযায়ী ভরন-পোষণ প্রদান করা শরীয়তসম্মত

১০৩৬ – আয়িশা [রাঃআঃ] হইতে বর্ণিতঃ

আল-জাওন কন্যা `আমরাহকে রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ]-এর নিকট পেশ করা হলে সে রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] থেকে [আল্লাহর] আশ্রয় প্রার্থনা করে। তিনি বলেনঃ তুমি এক মহান সত্তার নিকটই আশ্রয় প্রার্থনা করেছো। অতঃপর তিনি তাকে তিন তালাক দিলেন এবং উসামাহ [রাঃআঃ]-কে নির্দেশ দিলে তদনুযায়ী তিনি তাকে [উপঢৌকনস্বরূপ] তিনখানা সাদা লম্বা কাপড় দেন। ইবনু মাযাহ; এর সানাদে একজন মাত্‌রূক [পরিত্যাক্ত] রাবী রয়েছে। {১১৩৪}

{১১৩৪} ইবনু মাযাহ ২০৩৭, শাইখ আলবানী জঈফ ইবনু মাযাহ ৩৯৫গ্রন্থে বলেন, উসামার বর্ণনাটি মুনকার, আর আনাসের বর্ণনাটি [আরবি] শব্দে সহিহ। তিনি সহিহ ইবনু মাযাহ ১৬৭০ গ্রন্থে বলেন, [আরবি] শব্দে সহিহ, তবে উসমাহ ও আনাসকে উলেখ করা মুনকার। ইবনু হাজার আসকালানী ফাতহুল বারী ৯/২৬৯ গ্রন্থে বলেন, এর সনদে উবাইদ রয়েছে, সে মাতরুক। তিনি তাহাঁর আত্‌-তালখীসুল হাবীর ৩/১২২ গ্রন্থে বলেন, এর মধ্যে উবাইদ ইবনুল কাসিম রয়েছে সে [মারাত্মক দুর্বল]। আর জাওনিয়ার ঘটনা সহিহ বুখারিতে বর্ণিত রয়েছে। হাদিসের তাহকিকঃ অন্যান্য

১০৩৭ – আর আবূ উসাইদ সা`ঈদী হইতে বর্ণিতঃ

কর্তৃক মূল বিবরন সহীহ্‌ বুখারির হাদীসে রয়েছে। {১১৩৫}

{১১৩৫} আলোচ্য শব্দ বিন্যাসে হাদিসটি জঈফ, কেউ কেউ হাসানও বলেছেন, তাওযিহুল আহকাম ৫/৪১৬/ হাদিসের তাহকিকঃ অন্যান্য


by

Comments

Leave a Reply