বিয়ে শাদী
বিয়ে শাদী >> বুখারী শরীফ এর মুল সুচিপত্র পড়ুন
পর্বঃ ৬৭, বিয়ে শাদী, অধ্যায়ঃ (১-১২৬)=১২৬টি
বিয়ের যোগ্যতা ও সামর্থ্য। যার সামর্থ্য নেই, সে সওম পালন করিবে
৬৭/১. অধ্যায়ঃ বিয়ে করার অনুপ্রেরণা দান। শ্রবণ করিনি
৬৭/২. অধ্যায়ঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃআঃ) – এর বাণী, “তোমাদের মধ্যে যাদের বিয়ের সামর্থ্য আছে, সে যেন বিয়ে করে। কেননা, বিয়ে তার দৃষ্টিকে নিম্নমুখী রাখতে সাহায্য করিবে এবং তার লজ্জাস্থান রক্ষা করিবে এবং যার প্রয়োজন নেই সে বিয়ে করিবে কিনা?”
৬৭/৩. অধ্যায়ঃ বিয়ে করার যার সামর্থ্য নেই, সে সওম পালন করিবে।
৬৭/৪.অধ্যায়ঃ বহুবিবাহ
৬৭/৫. অধ্যায়ঃ যদি কেউ কোন নারীকে বিয়ে করার উদ্দেশ্যে হিজরাত করে কিংবা কোন নেক কাজ করে তবে সে তার নিয়্যত অনুসারে (কর্মফল) পাবে।
৬৭/৬. অধ্যায়ঃ এমন দরিদ্র লোকের সঙ্গে বিয়ে যিনি কুরআন ও ইসলাম সম্পর্কে অবহিত।
৬৭/৭. অধ্যায়ঃ কেউ যদি তার (মুসলিম) ভাইকে বলে, আমার স্ত্রীদের মধ্যে যাকে চাও, আমি তোমার জন্য তাকে ত্বলাক্ব দেব।
৬৭/৮. অধ্যায়ঃ বিয়ে না করা এবং খাসি হয়ে যাওয়া অপছন্দনীয়।
বিবাহ করার জন্য মেয়ে ছেলে। ক্রীতদাসের সঙ্গে মুক্ত মহিলার বিয়ে
৬৭/৯. অধ্যায়ঃ কুমারী মেয়েদেরকে বিয়ে করা সম্পর্কে।
৬৭/১০. অধ্যায়ঃ তালাক্বপ্রাপ্তা অথবা বিধবা মেয়েকে বিয়ে করা।
৬৭/১১. অধ্যায়ঃ বয়স্ক পুরুষের সঙ্গে অল্প বয়স্কা মেয়েদের বিয়ে।
৬৭/১২. অধ্যায়ঃ কোন প্রকৃতির মেয়ে বিয়ে করা উচিত
৬৭/১৩. অধ্যায়ঃ দাসী গ্রহণ এবং আপন দাসীকে মুক্ত করে বিয়ে করা।
৬৭/১৪. অধ্যায়ঃ ক্রীতদাসীকে আযাদ করাকে মাহর হিসাবে গণ্য করা।
৬৭/১৫. অধ্যায়ঃ দরিদ্র ব্যক্তির বিয়ে করা বৈধ। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেনঃ “যদি তারা দরিদ্র হয়, আল্লাহ তার মেহেরবানীতে সম্পদশালী করে দেবেন।” (সুরা নূর ২৪/৩২)
৬৭/১৬. অধ্যায়ঃ স্বামী এবং স্ত্রীর একই দ্বীনভুক্ত হওয়া এবং আল্লাহর বাণীঃ
৬৭/১৭. অধ্যায়ঃ বিয়ের ব্যাপারে ধন-সম্পদের সামঞ্জস্য প্রসঙ্গে এবং ধনী মহিলার সঙ্গে গরীব পুরুষের বিয়ে।
৬৭/১৮. অধ্যায়ঃ অশুভ স্ত্রীলোকদের থেকে দূরে থাকা। আল্লাহ বলেনঃ
৬৭/১৯. অধ্যায়ঃ ক্রীতদাসের সঙ্গে মুক্ত মহিলার বিয়ে।
যাদের কে বিবাহ করা হারাম । আশ্-শিগার বা বদল বিয়ে
৬৭/২০. অধ্যায়ঃ চারের অধিক বিয়ে না করা সম্পর্কে।
৬৭/২১. অধ্যায়ঃ (আল্লাহ বলেন,), “তোমাদের জন্য দুধমাকে (বিয়ে) হারাম করা হয়েছে।” (সুরা আন-নিসা ৪/২৩)
৬৭/২২. অধ্যায়ঃ যারা বলে দুবছরের পরে দুধপান করালে দুধের সম্পর্ক স্থাপন হইবে না।
৬৭/২৩. অধ্যায়ঃ দুগ্ধ পানকারী হল দুগ্ধদাত্রীর স্বামীর দুগ্ধ-সন্তান।
৬৭/২৪. অধ্যায়ঃ দুধমার সাক্ষ্য গ্রহণ।
৬৭/২৫. অধ্যায়ঃ কোন কোন মহিলাকে বিয়ে করা হালাল এবং কোন কোন মহিলাকে বিয়ে করা হারাম।
৬৭/২৬. অধ্যায়ঃ “এবং (তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে) তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যার সাথে সঙ্গত হয়েছ তার পূর্ব স্বামীর ঔরসজাত মেয়ে যারা তোমাদের তত্ত্বাবধানে আছে।” (সুরা আন-নিসা ৪/২৩)
৬৭/২৭. অধ্যায়ঃ “দু বোনকে একত্রে বিয়ে করা (হালাল নয়) তবে অতীতে যা হয়ে গেছে।” (সুরা আন-নিসা ৪/২৩)
৬৭/২৮. অধ্যায়ঃ কোন মহিলার আপন ফুফু যদি কোন পুরুষের স্ত্রী হয়, তবে ঐ মহিলা যেন উক্ত পুরুষকে বিয়ে না করে।
৬৭/২৯. অধ্যায়ঃ আশ্-শিগার বা বদল বিয়ে।
৬৭/৩০. অধ্যায়ঃ কোন মহিলা কোন পুরুষের কাছে নিজেকে সমর্পন করিতে পারে কিনা?
৬৭/৩১. অধ্যায়ঃ ইহরামকারীর বিয়ে।
৬৭/৩২. অধ্যায়ঃ অবশেষে রাসুল (সাঃআঃ) মুতআহ বিয়ে নিষেধ করিয়াছেন।
বিয়ের প্রস্তাব । বিয়ে করার পূর্বে মেয়ে দেখে নেয়া।
৬৭/৩৩. অধ্যায়ঃ স্ত্রীলোকের সৎ পুরুষের কাছে নিজেকে (বিয়ের উদ্দেশে) পেশ করা।
৬৭/৩৪. অধ্যায়ঃ নিজের কন্যা অথবা বোনকে বিয়ে দেয়ার উদ্দেশ্যে কোন নেক্কার পরহেজগার ব্যক্তির সামনে পেশ করা।
৬৭/৩৫. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণী: তোমাদের প্রতি গুনাহ নেই যদি তোমরা কথার ইশারায় নারীদেরকে বিবাহের প্রস্তাব পাঠাও, কিংবা নিজেদের মনে গোপন রাখ। আল্লাহ অবগত আছেন ……… ক্ষমাকারী এবং ধৈর্যশীল। (সুরা আল-বাক্বারাহ ২/২৩৫)
৬৭/৩৬. অধ্যায়ঃ বিয়ে করার পূর্বে মেয়ে দেখে নেয়া।
৬৭/৩৭. অধ্যায়ঃ যারা বলে, ওয়ালী বা অভিভাবক ছাড়া বিয়ে শুদ্ধ হয় না, তারা আল্লাহ তাআলার কালাম দলীল হিসাবে পেশ করে:
৬৭/৩৮. অধ্যায়ঃ ওয়ালী বা অভিভাবক নিজেই যদি বিয়ের প্রার্থী হয়।
৬৭/৩৯. অধ্যায়ঃ কার জন্য ছোট শিশুদের বিয়ে দেয়া বৈধ।
৬৭/৪০. অধ্যায়ঃ আপন পিতা কর্তৃক নিজ কন্যাকে কোন ইমামের সঙ্গে বিয়ে দেয়া।
৬৭/৪১. অধ্যায়ঃ সুলতানই ওলী (যার কোন ওলী নাই)। এর প্রমাণ নাবী (সাঃআঃ) – এর হাদীসঃ আমি তাকে তোমার কাছে জানা কুরআনের বিনিময়ে বিয়ে দিলাম।
৬৭/৪২. অধ্যায়ঃ পিতা বা অভিভাবক কুমারী অথবা বিবাহিতা মেয়েকে তাদের সম্মতি ছাড়া বিবাহ দিতে পারে না।
৬৭/৪৩. অধ্যায়ঃ কন্যার অসন্তুষ্টিতে পিতা তার বিয়ে দিলে তা বাতিল বলে গণ্য হইবে।
৬৭/৪৪. অধ্যায়ঃ ইয়াতীম বালিকার বিয়ে দেয়া।
৬৭/৪৫. অধ্যায়ঃ যদি কোন বিয়ে প্রার্থী পুরুষ অভিভাবককে বলে, অমুক মেয়েকে আমার কাছে বিয়ে দিন এবং মেয়ের অভিভাবক বলে, তাকে এত মোহরের বিনিময়ে তোমার সঙ্গে বিয়ে দিলাম, তাহলে এই বিয়ে বৈধ হইবে যদিও সে জিজ্ঞেস না করে, তুমি কি রাযী আছ? তুমি কি কবুল করেছ?
৬৭/৪৬. অধ্যায়ঃ কারো প্রস্তাবের উপর প্রস্তাব দেবে না, যতক্ষণ না তার বিয়ে হইবে কিংবা প্রস্তাব ত্যাগ করিবে।
৬৭/৪৭. অধ্যায়ঃ বিয়ের প্রস্তাব বাতিলের ব্যাখ্যা।
বিয়ের খুৎবাহ , দুআ, ওয়ালীমা, মাহর, উপহার, বাসর করা সম্পর্কে
৬৭/৪৮. অধ্যায়ঃ বিয়ের খুৎবাহ
৬৭/৪৯. অধ্যায়ঃ বিয়ে ও ওয়ালীমায় দফ বাজানো।
৬৭/৫০. অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ এবং তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের সন্তুষ্টচিত্তে মাহর পরিশোধ কর। (সুরা আন-নিসা ৪/৪)
৬৭/৫১. অধ্যায়ঃ কুরআন শিক্ষা দেয়ার বিনিময়ে মাহর ব্যতীত বিবাহ প্রদান।
৬৭/৫২. অধ্যায়ঃ মাহর হিসাবে দ্রব্যসামগ্রী এবং লোহার আংটি।
৬৭/৫৩. অধ্যায়ঃ বিয়েতে শর্তারোপ করা।
৬৭/৫৪. অধ্যায়ঃ বিয়ের সময় মেয়েদের জন্য যেসব শর্তারোপ করা বৈধ নয়।
৬৭/৫৫. অধ্যায়ঃ বরের জন্য সুফ্রা (হলুদ রঙের সুগন্ধি) ব্যবহার করা।
৬৭/৫৬. অধ্যায়ঃ বরের জন্য কিভাবে দোয়া করিতে হইবে।
৬৭/৫৭. অধ্যায়ঃ বরের জন্য কীভাবে দুআ করিতে হইবে।
৬৭/৫৮. অধ্যায়ঃ ঐ নারীদের দোয়া যারা কনেকে সাজায় এবং বরকে উপহার দেয়।
স্বামী স্ত্রীর কর্তব্য, সদ্ব্যবহার, ওসীয়ত, নাসীহাত, অধিকার ইত্যাদি
৬৭/৫৯. অধ্যায়ঃ জিহাদে যাবার পূর্বে যে স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হইতে চায়।
৬৭/৬০. অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি নয় বছরের মেয়ের সঙ্গে বাসর করে।
৬৭/৬১. অধ্যায়ঃ সফরে বাসর করা সম্পর্কে।
৬৭/৬২. অধ্যায়ঃ শোভাযাত্রা ও মশাল ছাড়া দিবাভাগে বাসর করা।
৬৭/৬৩. অধ্যায়ঃ মহিলাদের জন্য বিছানার চাদর ও বালিশের ওয়ার ব্যবহার করা।
৬৭/৬৪. অধ্যায়ঃ যেসব নারী কনেকে বরের কাছে সাজিয়ে পাঠায় তাদের প্রসঙ্গে।
৬৭/৬৫. অধ্যায়ঃ দুলহীনকে উপঢৌকন প্রদান।
৬৭/৬৬. অধ্যায়ঃ কনের জন্যে পোশাক-পরিচ্ছদ ইত্যাদি ধার করা।
৬৭/৬৭. অধ্যায়ঃ স্ত্রীর কাছে গমনকালে কী বলিতে হইবে?
৬৭/৬৮. অধ্যায়ঃ ওয়ালীমাহ একটি অধিকার।
৬৭/৬৯. অধ্যায়ঃ ওয়ালীমার ব্যবস্থা করিতে হইবে একটা বকরী দিয়ে হলেও।
৬৭/৭০. অধ্যায়ঃ কোন ব্যক্তির কোন স্ত্রীর বিয়ের সময় অন্যদেরকে বিয়ের সময়ের ওয়ালীমার চেয়ে বড় ধরণের ওয়ালীমার ব্যবস্থা করা।
৬৭/৭১. অধ্যায়ঃ একটি ছাগলের চেয়ে কম কিছুর দ্বারা ওয়ালীমা করা।
৬৭/৭২. অধ্যায়ঃ ওয়ালীমার দাওয়াত গ্রহণ করা কর্তব্য। যদি কেউ একাধারে সাত দিন অথবা অনুরূপ অধিক দিন ওয়ালীমার ব্যবস্থা করে।
৬৭/৭৩. অধ্যায়ঃ যে দাওয়াত কবূল করে না, সে যেন আল্লাহ এবং তাহাঁর রাসুল (সাঃআঃ) – এর অবাধ্য হল।
৬৭/৭৪. অধ্যায়ঃ বকরীর পায়া খাওয়ানোর জন্যও যদি দাওয়াত করা হয়।
৬৭/৭৫. অধ্যায়ঃ বিয়ে বা অন্যান্য অনুষ্ঠানে দাওয়াত গ্রহন করা।
৬৭/৭৬. অধ্যায়ঃ বরযাত্রীদের সঙ্গে মহিলা ও শিশুদের গমন।
৬৭/৭৭. অধ্যায়ঃ যদি কোন অনুষ্ঠানে দ্বীনের খেলাফ বা অপছন্দনীয় কোন কিছু নজরে আসে,তা হলে ফিরে আসবে কি?
৬৭/৭৮. অধ্যায়ঃ নববধূ কর্তৃক বিয়ে অনুষ্ঠানে খিদমত করা।
৬৭/৭৯. অধ্যায়ঃ আন-নাকী বা অন্যন্য যাতে মাদকতা নেই। এমন শরবত ওয়ালীমাতে পান করানো।
৬৭/৮০. অধ্যায়ঃ নারীদের প্রতি সদ্ব্যবহার ।
৬৭/৮১. অধ্যায়ঃ নারীদের প্রতি সদ্ব্যবহারের ওসীয়ত।
৬৭/৮২. অধ্যায়ঃ আল্লাহ তায়ালা বলেন, “তোমরা নিজেকে এবং তোমাদের পরিবারবর্গকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও।” (সুরা আত-তাহরীমঃ ৬)
৬৭/৮৩. অধ্যায়ঃপরিবার-পরিজনের সঙ্গে উত্তম ব্যবহার।
৬৭/৮৪. অধ্যায়ঃ কোন ব্যক্তির নিজ কন্যাকে তার স্বামী সম্পর্কে নাসীহাত দান করা।
৬৭/৮৫. অধ্যায়ঃ স্বামীর অনুমতি নিয়ে স্ত্রীদের নফল সওম পালন করা।
৬৭/৮৬. অধ্যায়ঃ কোন মহিলা তার স্বামীর বিছানা ছেড়ে রাত কাটালে।
৬৭/৮৭. অধ্যায়ঃ কোন মহিলা স্বামীর অনুমতি ব্যতীত অন্য কাউকে স্বামীগৃহে প্রবেশ করিতে দিবে না।
৬৭/৮৮. অধ্যায়ঃ
৬৭/৮৯. অধ্যায়ঃ আল-আশীর অর্থাৎ স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ হওয়া। আল-আশীর বলিতে সাথী-সঙ্গী বা বন্ধুকে বোঝায়। এ শব্দ মুআশারা থেকে গৃহীত।
৬৭/৯০. অধ্যয়ঃ তোমার স্ত্রীর তোমার ওপর অধিকার আছে।
৬৭/৯১. অধ্যয়ঃ স্ত্রী স্বামীগৃহের রক্ষক।
৬৭/৯২. অধ্যায়ঃ পুরুষগণ নারীদের উপর কর্তৃত্বশীল এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের এককে অন্যের উপর মর্যাদা প্রদান করিয়াছেন……… নিশ্চয় আল্লাহ সর্বোচ্চ, সর্বশ্রেষ্ঠ। (সুরা আন-নিসা ৪/৩৪)
৬৭/৯৩. অধ্যয়ঃ নাবী (সাঃআঃ) – এর আপন স্ত্রীদের সঙ্গে আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত এবং তাদের কক্ষের বাইরে অন্য কক্ষে অবস্থানের ঘটনা।
৬৭/৯৪. অধ্যায়ঃ স্ত্রীদের প্রহার করা নিন্দনীয় কাজ এবং আল্লাহ তাআলা বলেনঃ (প্রয়োজনে) “তাদেরকে মৃদু প্রহার কর।” (সুরা আন-নিসাঃ ৪/৩৪)
৬৭/৯৫. অধ্যায়ঃ অবৈধ কাজে স্ত্রী স্বামীর আনুগত্য করিবে না।
৬৭/৯৬. অধ্যায়ঃ এবং যদি কোন নারী স্বীয় স্বামী হইতে রূঢ়তা কিংবা উপেক্ষার আশঙ্কা করে। (সুরা আন-নিসা ৪/১২৮)
সন্তান কামনা করা । পুরুষের সংখ্যা কম হইবে এবং নারীর সংখ্যা বেড়ে যাবে
৬৭/৯৭. অধ্যায়ঃ আয্ল প্রসঙ্গে
৬৭/৯৮. অধ্যায়ঃ সফরে যেতে ইচ্ছে করলে স্ত্রীদের মধ্যে লটারী করে নেবে।
৬৭/১০০. অধ্যায়ঃ আপন স্ত্রীদের মধ্যে ইনসাফ করা।
৬৭/১০২. অধ্যায়ঃ যখন কেউ কুমারী স্ত্রী থাকা অবস্থায় কোন বিধবাকে বিয়ে করে।
৬৭/১০৩. অধ্যায়ঃ যে ব্যাক্তি একই গোসলে একাধিক স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হয়।
৬৭/১০৪. অধ্যায়ঃ দিনের বেলা স্ত্রীদের নিকট গমন করা।
৬৭/ ১০৫. অধ্যায়ঃ কেউ যদি অসুস্থ হয়ে স্ত্রীদের অনুমতি নিয়ে এক স্ত্রীর কাছে সেবা-শুশ্রূষার জন্য থাকে যদি তাকে সবাই অনুমতি দেয়।
৬৭/১০৬. অধ্যায়ঃ এক স্ত্রীকে অন্য স্ত্রীর চেয়ে অধিক ভালবাসা
৬৭/১০৭. অধ্যায়ঃ কোন নারীর কৃত্রিম সাজ-সজ্জা করা এবং সতীনের মুকাবিলায় গর্ব প্রকাশ করা নিষেধ।
৬৭/১০৮. অধ্যায়ঃ আত্মমর্যাদাবোধ।
৬৭/১০৯. অধ্যায়ঃ মহিলাদের বিরোধিতা এবং তাদের ক্রোধ।
৬৭/১১০. অধ্যায়ঃ কন্যার মধ্যে ঈর্ষা সৃষ্টি হওয়া থেকে বাধা প্রদান এবং ইনসাফমূলক কথা।
৬৭/১১১. অধ্যায়ঃ পুরুষের সংখ্যা কম হইবে এবং নারীর সংখ্যা বেড়ে যাবে।
৬৭/১১২. অধ্যায়ঃ মাহরাম অর্থাৎ যার সঙ্গে বিয়ে হারাম সে ব্যতীত অন্য কোন পুরুষের সঙ্গে কোন নারী নির্জনে দেখা করিবে না এবং স্বামীর অসাক্ষাতে কোন নারীর কাছে কোন পুরুষের গমন (হারাম)।
৬৭/১১৩. অধ্যায়ঃ লোকজন না থাকলে স্ত্রীলোকের সঙ্গে পুরুষের কথা বলা জায়িজ।
৬৭/১১৪. অধ্যায়ঃ নারীর বেশধারী পুরুষের নিকট নারীর প্রবেশ নিষিদ্ধ।
৬৭/১১৫. অধ্যায়ঃ সন্দেহজনক না হলে হাবশী বা অনুরূপ লোকদের প্রতি মহিলারা দৃষ্টি দিতে পারবে।
৬৭/১১৬. অধ্যায়ঃ প্রয়োজন দেখা দিলে মেয়েদের ঘরের বাইরে যাতায়াত।
৬৭/১১৭. অধ্যায়ঃ মসজিদে অথবা অন্য কোথাও যাবার জন্য মহিলাদের স্বামীর অনুমতি গ্রহণ।
৬৭/১১৮. অধ্যায়ঃ দুধ সম্পর্কীয় মহিলাদের নিকট গমন করা এবং তাদের দিকে দৃষ্টিপাত করার বৈধতা সম্পর্কে।
৬৭/১১৯. অধ্যায়ঃ কোন মহিলা তার দেখা আরেক মহিলার দেহের বর্ণনা নিজের স্বামীর কাছে দিবে না।
৬৭/১২০. অধ্যায়ঃ কোন ব্যক্তির এ কথা বলা যে, নিশ্চয়ই আজ রাতে সে তার সকল স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হইবে।
৬৭/১২১. অধ্যায়ঃ দীর্ঘ অনুপস্থিতির পর রাতে পরিবারের নিকট ঘরে প্রবেশ করা উচিত নয়, যাতে করে কোন কিছু তাকে আপন পরিবার সম্পর্কে সন্দিহান করে তোলে, অথবা তাদের অপ্রীতিকর কিছু চোখে পড়ে।
৬৭/১২২. অধ্যায়ঃ সন্তান কামনা করা।
৬৭/১২৩. অধ্যায়ঃ অনুপস্থিত স্বামীর স্ত্রী ক্ষুর ব্যবহার করিবে এবং এলোকেশী নারী (মাথায়) চিরুনি করে নিবে।
৬৭/১২৪. অধ্যায়ঃ “তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভাই, ভাই – এর ছেলে, বোনের ছেলে, নিজেদের মহিলাগণ, স্বীয় মালিকানাধীন দাসী, পুরুষদের মধ্যে যৌন কামনামুক্ত পুরুষ আর নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ছাড়া অন্যের কাছে নিজেদের শোভা সৌন্দর্য প্রকাশ না করে।” (সুরা আন-নূর ২৪/৩১)
৬৭/১২৫. অধ্যায়ঃ যারা বয়ঃপ্রাপ্ত হয়নি। (সুরা আন-নূর ২৪/৫৮)
৬৭/১২৬. অধ্যায়ঃ কোন ব্যক্তি তার সাথীকে বলা যে, তোমরা কি গত রাতে যৌন সঙ্গম করেছ? এবং ধমক দেয়া কালে কোন ব্যক্তির নিজ কন্যার কোমরে আঘাত করা।
Leave a Reply