বাংলা তাফসীর
পর্বঃ ৬৫, তাফসীর, অধ্যায়ঃ (১-১১৩)=১১৩টি
সূরা আল ফাতিহা তাফসীর (ফাতিহাতুল কিতাব) প্রসঙ্গে
৬৫/১/১. অধ্যায়ঃ সুরাতুল ফাতিহা (ফাতিহাতুল কিতাব) প্রসঙ্গে
সূরা আল বাকারা তাফসীর – মহান আল্লাহর বাণী
৬৫/১/২. অধ্যায়ঃ যারা ক্রোধে পতিত নয়।
৬৫/২/১. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ আর তিনি শিখালেন আদমকে সব কিছুর নাম। (সুরা আল-বাকারাহ ২/৩১)
৬৫/২/২. অধ্যায়ঃ –
৬৫/২/৩. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ অতএব, তোমরা জেনে-বুঝে কাউকে আল্লাহর সমকক্ষ স্থির করো না। (সুরা আল-বাকারাহ ২/২২)
৬৫/২/৪. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/৫. অধ্যায়ঃ
৬৫/২/৬. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/৭. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ আমি কোন আয়াত রহিত করলে কিংবা ভুলিয়ে দিলে। (সুরা আল-বাকারাহ ২/১০৬)
৬৫/২/৮. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ আর তারা বলেঃ আল্লাহ সন্তান গ্রহণ করিয়াছেন। তিনি অতি পবিত্র। (সুরা আল-বাকারাহ ২/১১৬)
৬৫/২/৯. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা ইব্রাহীমের দাঁড়ানোর জায়গাকে সলাতের জায়গারূপে গ্রহণ কর। (সুরা আল-বাকারাহ ২/১২৫)
৬৫/২/১০. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/১১. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা বল, আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে আমাদের প্রতি। (সুরা আল-বাকারাহ ২/১৩৬)
৬৫/২/১২. অধ্যায়ঃ
৬৫/২/১৩. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/১৪. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/১৫. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/১৬. অধ্যায়ঃ
৬৫/২/১৭. অধ্যায়ঃ
৬৫/৪/২৩. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/১৮. অধ্যায়ঃ
৬৫/২/১৯. অধ্যায়ঃ
৬৫/২/২০. অধ্যায়ঃ
৬৫/২/২১. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/২১. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/২২. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/২৩. অধ্যায়ঃ হে ঈমানদারগণ! তোমাদের জন্য নিহতদের ব্যাপারে কিসাসের১ বিধান দেয়া হল, স্বাধীন ব্যক্তির বদলে স্বাধীন ব্যক্তি, ক্রীতদাসের বদলে ক্রীতদাস এবং নারীর বদলে নারী। তবে তার ভাইয়ের তরফ থেকে কাউকে কিছু ক্ষমা করে দেয়া হলে যথাযথ বিধির অনুসরণ করিতে হইবে এবং সততার সঙ্গে তা তাকে প্রদান করিতে হইবে। এটা তোমাদের প্রতিপালকের তরফ থেকে ভার লাঘব ও বিশেষ রাহমাত। এরপরও যে কেউ বাড়াবাড়ি করে, তার জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। (সুরা আল-বাকারাহ ২/১৭৮)
৬৫/২/২৩. অধ্যায়ঃ হে ঈমানদারগণ! তোমাদের জন্য নিহতদের ব্যাপারে কিসাসের১ বিধান দেয়া হল, স্বাধীন ব্যক্তির বদলে স্বাধীন ব্যক্তি, ক্রীতদাসের বদলে ক্রীতদাস এবং নারীর বদলে নারী। তবে তার ভাইয়ের তরফ থেকে কাউকে কিছু ক্ষমা করে দেয়া হলে যথাযথ বিধির অনুসরণ করিতে হইবে এবং সততার সঙ্গে তা তাকে প্রদান করিতে হইবে। এটা তোমাদের প্রতিপালকের তরফ থেকে ভার লাঘব ও বিশেষ রাহমাত। এরপরও যে কেউ বাড়াবাড়ি করে, তার জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। (সুরা আল-বাকারাহ ২/১৭৮)
৬৫/২/২৩. অধ্যায়ঃ হে ঈমানদারগণ! তোমাদের জন্য নিহতদের ব্যাপারে কিসাসের১ বিধান দেয়া হল, স্বাধীন ব্যক্তির বদলে স্বাধীন ব্যক্তি, ক্রীতদাসের বদলে ক্রীতদাস এবং নারীর বদলে নারী। তবে তার ভাইয়ের তরফ থেকে কাউকে কিছু ক্ষমা করে দেয়া হলে যথাযথ বিধির অনুসরণ করিতে হইবে এবং সততার সঙ্গে তা তাকে প্রদান করিতে হইবে। এটা তোমাদের প্রতিপালকের তরফ থেকে ভার লাঘব ও বিশেষ রাহমাত। এরপরও যে কেউ বাড়াবাড়ি করে, তার জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। (সুরা আল-বাকারাহ ২/১৭৮)
৬৫/২/২৪. অধ্যায়ঃ
৬৫/২/২৪. অধ্যায়ঃ
৬৫/২/২৪. অধ্যায়ঃ
৬৫/২/২৪. অধ্যায়ঃ
৬৫/২/২৫. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/২৬. অধ্যায়ঃ সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে সওম করে । (সুরা আল-বাকারাহ ২/১৮৫)
৬৫/২/২৭. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/২৮. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/২৮. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/২৯. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/৩০. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/৩১. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/৩২. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের মধ্যে যদি কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ে কিংবা মাথায় কোন কষ্ট থাকে তবে সওম কিংবা সদাকাহ অথবা কুরবানী দিয়ে তার ফিদ্ইয়া দিবে। (সুরা আল-বাকারাহ ২/১৯৬)
৬৫/২/৩৩. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ যখন তোমরা নিরাপদ হইবে, তখন তোমাদের মধ্যে যে কেউ হাজ্জ ও উমরাহ একত্রে পালন করিতে চায়, সে যা কিছু সহজলভ্য তা দিয়ে কুরবানী করিবে। (সুরা আল-বাকারাহ ২/১৯৬)
৬৫/২/৩৪. অধ্যায়ঃ তোমাদের পালনকর্তার অনুগ্রহ অন্বেষণ করায় তোমাদের কোন পাপ নেই। (সুরা আল-বাকারাহ ২/১৯৮)
৬৫/২/৩৫. অধ্যায়ঃ তারপর তোমরা দ্রুতগতিতে সেখান থেকে ফিরে আস যেখান থেকে সবাই ফিরে। (সুরা আল-বাকারাহ ২/১৯৯)
৬৫/২/৩৬. অধ্যায়ঃ
৬৫/২/৩৭. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ প্রকৃতপক্ষে সে কিন্তু ঘোর বিরোধী। (সুরা আল-বাকারাহ ২/২০৪) وَقَالَ عَطَاءٌ النَّسْلُ الْحَيَوَانُ.
৬৫/২/৩৮. অধ্যায়ঃ তোমরা কি মনে কর যে, তোমরা বেহেশতে চলে যাবে, যদিও এখনও তোমরা তাদের অবস্থা অতিক্রম করনি যারা তোমাদের পূর্বে গত হয়েছে? তাদের উপর পতিত হয়েছিল অর্থ-সংকট ও দুঃখ-ক্লেশ। তারা এমনভাবে ভীত-শিহরিত হয়েছিল যে, রাসুল এবং তার সঙ্গে যারা ঈমান এনেছিল তাদের বলিতে হয়েছিলঃ কখন আসবে আল্লাহর সাহায্য? হাঁ, আল্লাহর সাহায্য একান্তই কাছে। (সুরা আল-বাকারাহ ২/২১৪)
৬৫/২/৩৮. অধ্যায়ঃ তোমরা কি মনে কর যে, তোমরা বেহেশতে চলে যাবে, যদিও এখনও তোমরা তাদের অবস্থা অতিক্রম করনি যারা তোমাদের পূর্বে গত হয়েছে? তাদের উপর পতিত হয়েছিল অর্থ-সংকট ও দুঃখ-ক্লেশ। তারা এমনভাবে ভীত-শিহরিত হয়েছিল যে, রাসুল এবং তার সঙ্গে যারা ঈমান এনেছিল তাদের বলিতে হয়েছিলঃ কখন আসবে আল্লাহর সাহায্য? হাঁ, আল্লাহর সাহায্য একান্তই কাছে। (সুরা আল-বাকারাহ ২/২১৪)
৬৫/২/৩৯. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের স্ত্রীরা হল তোমাদের শস্যক্ষেত্র। যেভাবে ইচ্ছা তোমরা তোমাদের শস্যক্ষেত্রে গমন করিতে পার। তবে তোমরা নিজেদের জন্য কিছু আগামী দিনের ব্যবস্থা করিবে এবং আল্লাহ্কে ভয় করিবে। আর জেনে রেখ যে, আল্লাহর সঙ্গে তোমাদের সাক্ষাৎ হইবেই এবং মুমিনদের সুসংবাদ দাও। (সুরা আল-বাকারাহ ২/২২৩)
৬৫/২/২৮. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/৪০. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আর যখন তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের তালাক দিয়ে দাও এবং তারা তাদের ইদ্দাতকাল পূর্ণ করিতে থাকে তখন যদি তারা পরস্পর সম্মত হয়ে নিজেদের স্বামীদের বিধিমত বিয়ে করিতে চায় তাহলে তোমরা তাদের বাধা দিবে না। (সুরা আল-বাকারাহ ২/২৩২)
৬৫/২/৪১. অধ্যায়ঃ
৬৫/২/৪১. অধ্যায়ঃ
৬৫/২/৪২. অধ্যায়ঃ তোমরা সলাতের প্রতি যত্নবান হইবে বিশেষত মধ্যবর্তী সলাতের। (সুরা আল-বাকারাহ ২/২৩৮)
৬৫/২/৪৩. অধ্যায়ঃ এবং আল্লাহর উদ্দেশে তোমরা বিনীতভাবে দাঁড়াবে। (সুরা আল-বাকারাহ ২/২৩৮)
৬৫/২/৪৪. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২/৪৫. অধ্যায়ঃ আর তোমাদের মধ্যে যারা স্ত্রী রেখে মৃত্যুমুখে পতিত হইবে, …..(সুরা আল-বাকারাহ ২/২৪০)
৬৫/২/৪৬. অধ্যায়ঃ আর স্মরণ কর যখন ইবরাহীম বললঃ হে আমার পালনকর্তা! আমাকে দেখাও কীভাবে তুমি মৃতকে জীবিত কর। (সুরা আল-বাকারাহ ২/২৬০)
৬৫/২/৪৭. অধ্যায়ঃ
৬৫/২/৪৮. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ কাকুতি-মিনতি করে তারা মানুষের কাছে ভিক্ষা চায় না। (সুরা আল-বাকারাহ ২/২৭৩)
৬৫/২/৪৯. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ অথচ আল্লাহ ক্রয়-বিক্রয়কে বৈধ এবং সুদকে অবৈধ করিয়াছেন- (সুরা আল-বাকারাহ ২/২৭৫)।
৬৫/২/৫০. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন। (সুরা আল-বাকারাহ ২/২৭৬)
৬৫/২/৫১. অধ্যায়ঃ তারপর যদি তোমরা পরিত্যাগ না কর, তাহলে আল্লাহ ও তাহাঁর রাসূলের সঙ্গে যুদ্ধ করিতে তৈরি হয়ে যাও- (সুরা আল-বাকারাহ ২/২৭৯)।
৬৫/২/৫২. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ খাতক (ঋণী) যদি অভাবগ্রস্ত হয় তবে তার সচ্ছলতা আসা পর্যন্ত তাকে অবকাশ দেয়া উচিত। আর যদি তোমরা ক্ষমা করে দাও, তা হইবে তোমাদের জন্য অতি উত্তম কাজ, যদি তোমরা জানতে। (সুরা আল-বাকারাহ ২/২৮০)
৬৫/২/৫৩. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আর সেদিনকে ভয় কর, যেদিন তোমরা আল্লাহর কাছে প্রত্যাবর্তিত হইবে। (সুরা আল-বাকারাহ ২/২৮১)
৬৫/২/৫৪. অধ্যায়ঃ “তোমাদের মনে যা আছে তা তোমরা প্রকাশ কর কিংবা গোপন রাখ আল্লাহ তোমাদের নিকট হইতে তার হিসাব নেবেন। তারপর যাকে ইচ্ছা তিনি ক্ষমা করবেন এবং যাকে ইচ্ছা শাস্তি দেবেন। আল্লাহ সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান। (সুরা আল-বাকারাহ ২/২৮৪)
৬৫/২/৫৫. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ রাসুল ঈমান এনেছেন ঐ সব বিষয়ের উপর যা তাহাঁর প্রতি অবতীর্ণ করা হয়েছে তাহাঁর পালনকর্তার পক্ষ থেকে এবং মুমিনরাও ঈমান এনেছে। (সুরা আল-বাকারাহ ২/২৮৫)
৬৫/৩/১. অধ্যায়ঃ …… যার কতক আয়াত সুস্পষ্ট দ্ব্যর্থহীন।
সূরা আল ইমরান তাফসীর – আল্লাহর বাণী
৬৫/৩/২. অধ্যায়ঃ তাঁকে ও তার সন্তানদের তোমার আশ্রয়ে সোপর্দ করছি বিতাড়িত শয়তানের কবল থেকে বাঁচার জন্য। (সুরা আলু ইমরান ৩/৩৬)(আ.প্র. ৪১৮৭, ই.ফা. ৪১৮৮)
৬৫/৩/৩. অধ্যায়ঃ
৬৫/৩/৪. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আপনি বলে দিনঃ হে আহলে কিতাব! এসো সে কথায় যা আমাদের ও তোমাদের মধ্যে এক ও অভিন্ন। তা হল, আমরা যেন আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো ইবাদাত না করি- (সুরা আলু ইমরান ৩/৬৪)।
৬৫/৩/৫. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তোমরা কখনও পুণ্য লাভ করিবে না যে পর্যন্ত না নিজেদের প্রিয়বস্তু থেকে ব্যয় করিবে, আর যা কিছু তোমরা ব্যয় কর, আল্লাহ তো তা খুব জানেন। (সুরা আলু ইমরান ৩/৯২)
৬৫/৩/৬. অধ্যায়ঃ বলুন, তাওরাত নিয়ে এস এবং তা পাঠ কর যদি তোমরা সত্যবাদী হও। (সুরা আলু ইমরান ৩/৯৩)
৬৫/৩/৭. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তোমরা হলে শ্রেষ্ঠ উম্মাত, মানুষের হিতের জন্য তোমাদের উদ্ভব ঘটান হয়েছে। (সুরা আলু ইমরান ৩/১১০)
৬৫/৩/৮. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ যখন তোমাদের মধ্যের দুটি দল সাহস হারাতে বসল, অথচ আল্লাহ তাদের সহায়ক ছিলেন। (সুরা আলু ইমরান ৩/১২২)
৬৫/৩/৯. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ এই বিষয়ে আপনার করণীয় কিছুই নেই। (সুরা আলু ইমরান ৩/১২৮)
৬৫/৩/১০. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ রাসুল সাঃআঃ তোমাদের পেছনের দিক থেকে আহবান করছিলেন। (সুরা আলু ইমরান ৩/১৫৩)
৬৫/৩/১১. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ প্রশান্তিময় তন্দ্রা।
৬৫/৩/১২. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/৩/১৩. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের বিরুদ্ধে লোক জমায়েত হয়েছে। (সুরা আলু ইমরান ৩/১৭৩)
৬৫/৩/১৫. অধ্যায়ঃ
৬৫/৩/১৬. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তুমি কখনও মনে কর না যে, যারা নিজেদের কৃতকর্মের জন্য আনন্দিত হয় এবং নিজেরা যা করেনি তার জন্য প্রশংসিত হইতে ভালবাসে, তারা আযাব থেকে পরিত্রাণ পাবে। তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। (সুরা আলু ইমরান ৩/১৮৮)
৬৫/৩/১৭. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/৩/১৮. অধ্যায়ঃ
৬৫/৩/১৯. অধ্যায়ঃ হে আমাদের পালনকর্তা! নিশ্চয় তুমি যাকে দোযখে দাখিল করলে তাকে লাঞ্ছিত করলে; আর যালিমদের জন্য তো কোন সাহায্যকারী নেই। (সুরা আলু ইমরান ৩/১৯২)
৬৫/৩/২০. অধ্যায়ঃ হে আমাদের পালনকর্তা! নিশ্চয় আমরা শুনিয়াছি এক আহবানকারীকে ঈমান আনার জন্য আহবান করতেঃ তোমরা ঈমান আন তোমাদের রবের প্রতি। সুতরাং আমরা ঈমান এনেছি। (সুরা আলু ইমরান ৩/১৯৩)
সূরা আন-নিসা তাফসীর – মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/৪/১. অধ্যায়ঃ আর যদি তোমরা ভয় কর যে, ইয়াতীম মেয়েদের ব্যাপারে সুবিচার করিতে পারবে না, তবে বিয়ে করে নাও অন্য নারীদের মধ্য থেকে যাকে তোমাদের মনঃপুত হয়। (সুরা আন-নিসা ৪/৩)
৬৫/৪/২. অধ্যায়ঃ
৬৫/৪/৩. অধ্যায়ঃ আর যদি সম্পত্তি বণ্টনকালে (উত্তরাধিকারী নয় এমন) আত্মীয় ইয়াতীম ও মিসকীন উপস্থিত হয়, তবে তা থেকে তাদের কিছু দিবে এবং তাদের সঙ্গে সদালাপ করিবে। (সুরা আন-নিসা ৪/৮)
৬৫/৪/৫. অধ্যায়ঃ আর তোমরা পাবে অর্ধেক তোমাদের স্ত্রীদের পরিত্যক্ত সম্পত্তির। (সুরা আন-নিসা ৪/১২)
৬৫/৪/৬. অধ্যায়ঃ
৬৫/৪/৭. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আমি উত্তরাধিকারী নির্ধারণ করে দিয়েছি সে সম্পত্তির যা ছেড়ে যায় পিতা-মাতা ও নিকট- আত্মীয়রা। আর যাদের সঙ্গে তোমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়েছ তাদের দিয়ে দাও তাদের প্রাপ্য অংশ। নিশ্চয় আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা। (সুরা আন-নিসা ৪/৩৩)
৬৫/৪/৯. অধ্যায়ঃ আর তখন কী অবস্থা হইবে যখন আমি উপস্থিত করব প্রত্যেক উম্মাত থেকে একজন সাক্ষী এবং আপনাকে তাদের উপর উপস্থিত করব সাক্ষী রূপে? (সুরা আন-নিসা ৪/৪১)
৬৫/৪/১০. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আর যদি তোমরা পীড়িত হও অথবা সফরে থাক অথবা তোমাদের কেউ শৌচ স্থান থেকে আসে ……….। (সুরা আন-নিসা ৪/৪৩)
৬৫/৪/১১. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর এবং আনুগত্য কর রাসূলের এবং তাদের যারা তোমাদের মধ্যে ফায়সালার অধিকারী। তারপর যদি তোমরা কোন বিষয়ে মতভেদ কর, তবে তা প্রত্যর্পণ কর আল্লাহ ও রাসূলের প্রতি-যদি তোমরা ঈমান এনে থাক আল্লাহর প্রতি এবং শেষ দিনের প্রতি। আর এটাই উত্তম এবং পরিণামে কল্যাণকর। (সুরা আন-নিসা ৪/৫৯)
৬৫/৪/১২. অধ্যায়ঃ তবে না; আপনার রবের কসম! তারা মুমিন হইবে না যে পর্যন্ত না তারা আপনার উপর বিচারের ভার অর্পণ করে সেসব বিবাদ-বিসম্বাদের যা তাদের মধ্যে সংঘটিত হয়, তারপর তারা নিজেদের মনে কোনরূপ দ্বিধা-সংকোচ বোধ না করে আপনার সিদ্ধান্তের ব্যাপারে এবং সর্বান্তঃকরণে তা মেনে নেয়। (সুরা আন-নিসা ৪/৬৫)
৬৫/৪/১৩. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ কেউ আল্লাহ এবং রসূলের আনুগত্য করে …….. যাদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করিয়াছেন। (সুরা আন-নিসা ৪/৬৯)
৬৫/৪/১৪. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের কী হল যে, তোমরা যুদ্ধ করিবে না আল্লাহর পথে এবং অসহায় নর-নারী ও শিশুগণের জন্য …….. যার অধিবাসী যালিম। (সুরা আন-নিসা ৪/৭৫)
৬৫/৪/১৫. অধ্যায়ঃ তোমাদের কী হল যে, তোমরা মুনাফিকদের সম্বন্ধে দুদল হয়ে গেলে? অথচ আল্লাহ তাদের পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে দিয়েছেন তাদের কৃতকর্মের দরুন। (সুরা আন-নিসা ৪/৮৮)
৬৫/৪/১৬. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আর যখন তাদের কাছে পৌঁছে কোন সংবাদ নিরাপত্তা কিংবা ভয় সংক্রান্ত, তখন তারা তা প্রচার করে দেয়। (সুরা আন-নিসা ৪/৮৩)
৬৫/৪/১৮. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ কেউ তোমাদের সালাম করলে তাকে বল নাঃ তুমি তো মুমিন নও। (সুরা আন-নিসা ৪/৯৪)
৬৫/৪/১৯. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ সমান নয় সেসব মুমিন যারা বিনা ওজরে ঘরে বসে থাকে এবং ঐসব মুমিন যারা আল্লাহর পথে নিজেদের জানমাল দিয়ে জিহাদ করে।(সুরা আন-নিসা ৪/৯৫)
৬৫/৪/২০. অধ্যায়ঃ নিশ্চয় যারা নিজেদের উপর যুল্ম করে, মালায়িকাহ তাদের জান কবজের সময় বলবেঃ তোমরা কী অবস্থায় ছিলে? তারা বলবেঃ আমরা দুনিয়ায় অসহায় অবস্থায় ছিলাম। মালায়িকাহ বলবেঃ আল্লাহর দুনিয়া কি এমন প্রশস্ত ছিল না যে, তোমরা সেখানে হিজরাত করে চলে যেতে? (সুরা আন-নিসা ৪/৯৭)
৬৫/৪/২১. অধ্যায়ঃ তবে সেসব অসহায় পুরুষ, নারী ও শিশু যারা কোন উপায় অবলম্বন করিতে পারে না এবং কোন পথেরও সন্ধান জানে না। (সুরা আন-নিসা ৪/৯৮)
৬৫/৪/২২. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ এদের ক্ষমা করবেন। কারণ আল্লাহ অতিশয় মার্জনাকারী, পরম ক্ষমাশীল। (সুরা আন-নিসা ৪/৯৯)
৬৫/৪/২৪. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আর লোকেরা আপনার কাছে নারীদের সম্বন্ধে বিধান জানতে চায়। বলুনঃ আল্লাহ তাদের সম্বন্ধে তোমাদের ব্যবস্থা দিচ্ছেন এবং যা তোমাদের তিলাওয়াত করে শুনান হয় কুরআনে তা ঐসব ইয়াতিম নারীদের সম্পর্কে যাদের তোমরা তাদের নির্ধারিত প্রাপ্য প্রদান কর না অথচ তোমরা তাদের বিবাহ করিতে চাও এবং অসহায় শিশুদের সম্বন্ধে, আর ইয়াতিমদের ব্যাপারে ইনসাফের সঙ্গে কার্য নির্বাহ করিবে। (সুরা আন-নিসা ৪/১২৭)
৬৫/৪/২৫. অধ্যায়ঃ আর যদি কোন স্ত্রী তার স্বামীর পক্ষ থেকে অসদাচরণ কিংবা উপেক্ষার আশংকা করে। (সুরা আন-নিসা ৪/১২৮)
৬৫/৪/২৬. অধ্যায়ঃ নিঃসন্দেহে মুনাফিকরা থাকবে জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে। (সুরা আন-নিসা ৪/১৪৫)
৬৫/৪/২৭. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তোমার নিকট ওয়াহী প্রেরণ করেছি যেমন ইউনুস, হারূন এবং সুলাইমান (আঃ)-এর নিকট ওয়াহী প্রেরণ করেছিলাম। (সুরা আন-নিসা ৪/১৬৩)
৬৫/৪/২৮. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ লোকেরা আপনার কাছে বিধান জানতে চায়। আপনি বলুনঃ আল্লাহ তোমাদের বিধান দিচ্ছেন কালালা- (পিতা-মাতাহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি) সম্বন্ধে। যদি কোন ব্যক্তি নিঃসন্তান অবস্থায় মারা যায়। (পিতা-মাতা না থাকে) এবং তার এক বোন থাকে তবে সে পরিত্যক্ত সম্পত্তির অর্ধাংশ পাবে; সে যদি সন্তানহীনা হয় তবে তার ভাই তার ওয়ারিস হইবে। (সুরা আন-নিসা ৪/১৭৬)
সুরা আল মায়িদাহ তাফসির – আল্লাহ তায়ালার বাণী
৬৫/৫/১. অধ্যায়ঃ তাফসীর
৬৫/৫/৩. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ পানি না পাও, তবে তোমরা পবিত্র মাটি দিয়ে তায়াম্মুম করিবে। (সুরা আল-মায়িদাহ ৫/৬)
৬৫/৫/৪. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ অতএব আপনি ও আপনার রব যান এবং উভয়ে যুদ্ধ করুন, আমরা তো এখানেই বসলাম। (সুরা আল-মায়িদাহ ৫/২৪)
৬৫/৫/৫. অধ্যায়ঃ যারা আল্লাহ ও তাহাঁর রসূলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং পৃথিবীতে হাঙ্গামা সৃষ্টি করে বেড়ায়, তাদের শাস্তি হল-তাদের হত্যা করা হইবে অথবা শূলে চড়ানো হইবে অথবা তাদের হাত ও পা বিপরীত দিক থেকে কেটে ফেলা হইবে অথবা দেশ থেকে তাদের নির্বাসিত করা হইবে। এ হল তাদের জন্য দুনিয়ায় লাঞ্ছনা আর আখিরাতে তাদের জন্য রয়েছে মহাশাস্তি। (সুরা আল-মায়িদাহ ৫/৩৩)
৬৫/৫/৬. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ এবং যখমের বদল অনুরূপ যখম। (সুরা আল-মায়িদাহ ৫/৪৫)
৬৫/৫/৭. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ হে রাসুল! আপনি তা পৌঁছে দিন যা আপনার প্রতি আপনার রবের তরফ থেকে অবতীর্ণ করা হয়েছে। (সুরা আল-মায়িদাহ ৫/৬৭)
৬৫/৫/৮.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ তোমাদের পাকড়াও করবেন না তোমাদের নিরর্থক শপথের জন্য। (সুরা আল-মায়িদাহ ৫/৮৯)
৬৫/৫/৯.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা হারাম করো না সেসব উৎকৃষ্ট বস্তু যা আল্লাহ তোমাদের জন্য হালাল করিয়াছেন এবং সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদের ভালবাসেন না। (সুরা আল-মায়িদাহ ৫/৮৭)
৬৫/৫/১০.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! মদ, জুয়া, প্রতিমা এবং ভাগ্য নির্ণায়ক শর-এসব নোংরা-অপবিত্র, শয়তানের কাজ ব্যতীত আর কিছু নয়। সুতরাং তোমরা এসব থেকে বেঁচে থাক যাতে তোমরা সফলকাম হইতে পার। (সুরা আল-মায়িদাহ ৫/৯০)
৬৫/৫/১১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ যারা ঈমান এনেছে এবং নেক কাজ করেছে তাদের কোন গুনাহ নেই পূর্বে তারা যা খেয়েছে সেজন্য, যখন তারা সাবধান হয়েছে, ঈমান এনেছে এবং নেক কাজ করেছে। তারপর সাবধান হয় ও ঈমান দৃঢ় থাকে। তারপর সাবধান হয় ও নেক কাজ করে। আর আল্লাহ নেককারদের ভালবাসেন। (সুরা আল-মায়িদাহ ৫/৯৩)
৬৫/৫/১২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা এমন বিষয়ে প্রশ্ন করো না যা তোমাদের কাছে প্রকাশ করা হলে তোমাদের খারাপ লাগবে। (সুরা আল-মায়িদাহ ৫/১০১)
৬৫/৫/১৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ বাহীরা, সাইবা, ওয়াসীলা এবং হামী-এর প্রচলন করেননি। (সুরা আল-মায়িদাহ ৫/১০৩)
৬৫/৫/১৪.অধ্যায়ঃ
৬৫/৫/১৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আপনি যদি তাদের শাস্তি দেন তবে তারা তো আপনারই বান্দা, আর যদি তাদের ক্ষমা করে দেন তবে আপনি তো পরাক্রমশালী, হিকমাতওয়ালা। (সুরা আল-মায়িদাহ ৫/১১৮)
৬৫/৬/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তাহাঁরই কাছে আছে অদৃশ্যের চাবি; তিনি ব্যতীত অন্য কেউ তা জানে না। (সুরা আল-আনআম ৬/৫৯)
৬৫/৬/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ বলুনঃ তিনিই সক্ষম তোমাদের উপর শাস্তি প্রেরণ করিতে তোমাদের উপর দিক থেকে অথবা তোমাদের পদতল থেকে কিংবা তোমাদেরকে বিভিন্ন দলে বিভক্ত করিতে এবং এক দলকে অন্য দলের যুদ্ধের স্বাদ গ্রহণ করাতে। দেখ, আমি কীরূপে বিভিন্নভাবে আয়াতসমূহ বর্ণনা করি, যাতে তারা বুঝে নেয়। (সুরা আল-আনআম ৬/৬৫)
৬৫/৬/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ এবং নিজেদের ঈমানকে শিরকের সঙ্গে মিশ্রিত করেনি। (সুরা আল-আনআম ৬/৮২)
৬৫/৬/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ ইউনুস ও লূতকেও হিদায়াত দান করেছিলাম। আমি প্রত্যেককেই সারা জাহানের উপর ফাযীলাত দান করেছিলাম। (সুরা আল-আনআম ৬/৮৬)
৬৫/৬/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তারা ছিলেন এমন যাদেরকে আল্লাহ হিদায়াত দান করেছিলেন। অতএব, আপনিও তাদেরই পথে চলুন। (সুরা আল-আনআম ৬/৯০)
৬৫/৬/৭.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ অশ্লীল আচরণের কাছেও যেয়োনা তা প্রকাশ্য হোক কিংবা গোপন হোক। (সুরা আল-আনআম ৬/১৫১)
৬৫/৬/৮.অধ্যায়ঃ
অধ্যায়:
৬৫/৬/৯.অধ্যায়ঃ
সুরা আল আরাফ তাফসির – আল্লাহর বাণীঃ মান্না এবং সালওয়া
৬৫/৭/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ বলুনঃ আমার রব হারাম করিয়াছেন যাবতীয় প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য অশ্লীলতা। (সুরা আল-আরাফ ৭/৩৩)
৬৫/৭/২.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৭/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ মান্না এবং সালওয়া। (সুরা আল-আরাফ ৪/১৬০)
৬৫/৭/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ বলুন, হে মানুষ! আমি তোমাদের সবার প্রতি সেই আল্লাহর রাসুল, যিনি সমগ্র আসমান ও যমীনের মালিক, যিনি ব্যতীত অন্য কোন মাবুদ নেই, যিনি জীবন দান করেন এবং মৃত্যু ঘটান। সুতরাং তোমরা ঈমান আন আল্লাহর প্রতি এবং তাহাঁর নিরক্ষর নাবীর প্রতি এবং তাহাঁর বাণীতে। তোমরা তাহাঁর অনুসরণ কর যাতে হিদায়াত প্রাপ্ত হও। (সুরা আল-আরাফ ৭/১৫৮)
৬৫/৭/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তোমরা বল ক্ষমা চাই। (সুরা আল-আরাফ ৭/১৬১)
৬৫/৮/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তারা আপনাকে জিজ্ঞেস করে যুদ্ধলব্ধ মাল সম্বন্ধে আপনি বলে দিনঃ যুদ্ধলব্ধ মাল আল্লাহর এবং রাসূলের। অতএব, তোমরা ভয় কর আল্লাহ্কে এবং নিজেদের পারস্পরিক সম্পর্ক ঠিক করে নাও। (সুরা আনফাল ৮/১)
৬৫/৮/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয় নিকৃষ্টতম জীব আল্লাহর কাছে ঐসব বধির ও মূক যারা অনুধাবন করে না। (সুরা আনফাল ৮/২২)
৬৫/৮/৩.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৮/৪.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৮/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/৮/৬.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আর তোমরা তাদের সঙ্গে যুদ্ধ করিতে থাক যতক্ষণ না ফিতনা শেষ হয়ে যায় এবং দ্বীন সামগ্রিকভাবে আল্লাহর জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। তবে যদি তারা বিরত হয়, তাহলে তারা যা করে আল্লাহ তা উত্তমরূপে দেখেন। (সুরা আনফাল ৮/৩৯)
৬৫/৮/৭.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৮/৮.অধ্যায়ঃ আল্লাহ এখন তোমাদের ভার লাঘব করিলেন। তিনি অবগত আছেন যে, তোমাদের মধ্যে দুর্বলতা আছে। ……. আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে রয়েছেন। (সুরা আনফাল ৮/৬৬)
৬৫/৯/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর তাআলার বাণীঃ
৬৫/৯/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/৯/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ অতএব, তোমরা পূর্ণ করিবে তাদের সঙ্গে কৃত চুক্তিকে তাদের মেয়াদ পর্যন্ত। (সুরা বারাআত ৯/৪)
৬৫/৯/৯.অধ্যায়ঃ
৬৫/৯/১২.অধ্যায়ঃ
৬৫/৯/১৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ মুনাফিকদের মধ্য থেকে কারো মৃত্যু হলে তার জন্য আপনি জানাযার সলাত কখনও পড়বেন না এবং তার কবরের পাশে দাঁড়াবেন না। (সুরা বারাআত ৯/৮৪)
৬৫/৯/১৪.অধ্যায়ঃ
৬৫/৯/১৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ তারা তোমাদের সামনে কসম করিবে যাতে তোমরা তাদের প্রতি রাজি হও। যদি তোমরা তাদের প্রতি রাজি হয়ে যাও তবুও আল্লাহ এসব ফাসিক লোকদের প্রতি রাজি হইবেন না। (সুরা বারাআত ৯/৯৬)
৬৫/৯/১৭.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ নাবী ও মুমিনদের পক্ষে উচিত নয় যে, তারা ক্ষমা প্রার্থনা করিবে মুশরিকদের জন্য। (সুরা বারাআত ৯/১১৩)
৬৫/৯/১৮.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আল্লাহ কৃপাদৃষ্টি করিলেন নাবীর প্রতি এবং মুহাজির ও আনসারদের প্রতিও, যারা তার অনুসরণ করেছিল অতি কঠিন মুহূর্তে এমনকি যখন তাদের এক দলের অন্তর বক্রতার পর্যায়ে চলে গিয়েছিল। তারপর আল্লাহ তাদের তাওবা ক্ববূল করিলেন। নিশ্চয় আল্লাহ তাদের প্রতি পরম মমতাময়, পরম দয়ালু। (সুরা বারাআত ৯/১১৭)
৬৫/৯/২০.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা আল্লাহ্কে ভয় কর এবং সত্যবাদীদের সাথী হয়ে যাও। (সুরা বারাআত ৯/১১৯)
৬৫/৯/২১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ তোমাদের কাছে এসেছেন তোমাদেরই মধ্য থেকে একজন রাসুল। তার পক্ষে অতি দুঃসহ-দুর্বহ সেসব বিষয় যা তোমাদেরকে বিপন্ন করে, তিনি তোমাদের প্রতি অতিশয় হিতকামী, মুমিনদের প্রতি বড়ই স্নেহশীল, খুবই দয়ালু। (সুরা বারাআত ৯/১২৮)
৬৫/১০/১.অধ্যায়ঃ
৬৫/১০/২.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/১১/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/১১/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ এবং তাহাঁর আরশ ছিল পানির ওপরে। (সুরা হূদ ১১/৭)
৬৫/১১/৩.অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ মাদইয়ানবাসীদের কাছে তাদের ভ্রাতা শুআয়ব (আঃ)-কে পাঠালাম। (সুরা হূদ ১১/৮৪)
৬৫/১১/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/১১/৬.অধ্যায়ঃ
৬৫/১২/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/১২/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ ইউসুফ ও তার ভাইদের কাহিনীতে অবশ্যই নিদর্শন রয়েছে জিজ্ঞাসুদের জন্য। (সুরা ইউসুফ ১২/৭)
৬৫/১২/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ (না, ইউসুফকে বাঘে খায়নি) বরং তোমরা নিজেদের মন থেকে একটি কাহিনী সাজিয়ে নিয়েছ। ধৈর্য ধারণ করাই উত্তম। (সুরা ইউসুফ ১২/১৮)
৬৫/১২/৪.অধ্যায়ঃ
৬৫/১২/৫.অধ্যায়ঃ
৬৫/১২/৬.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ এমনকি যখন রাসুলগণ নিরাশ হয়ে গেলেন। (সুরা ইউসুফ ১২/১১০)
৬৫/১৩/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আল্লাহ জানেন প্রত্যেক স্ত্রীলোক যা গর্ভে ধারণ করে এবং জরায়ুর মধ্যে যা কিছু কম ও বেশী হয়ে থাকে তাও তিনি জানেন।(সুরা আর-রাদ ১৩/৮)
৬৫/১৪/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ সুরা (১৪) : ইবরাহীম
৬৫/১৪/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ যারা শাশ্বত বাণী কালিমায়ে তাইয়্যিবায় ঈমান রাখে, আল্লাহ তাদেরকে দুনিয়ার জীবনে এবং আখিরাতে সুপ্রতিষ্ঠিত রাখবেন। (সুরা ইবরাহীম ১৪/২৭)
৬৫/১৫/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আর কেউ চুপিচুপি সংবাদ শুনতে চাইলে তার পিছনে ছুটে জ্বলন্ত শিখা।* (সুরা হিজর ১৫/১৮) সুরা (১৫) : হিজর
৬৫/১৫/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ নিশ্চয় হিজরের অধিবাসীও রাসূলের প্রতি মিথ্যারোপ করেছিল। (সুরা হিজর ১৫/৮০)
৬৫/১৫/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আর আমি তো আপনাকে দিয়েছি সাতটি আয়াত যা বারবার পাঠ করা হয় এবং দিয়েছি মহা কুরআন। (সুরা হিজর ১৫/৮৭)
৬৫/১৫/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ যারা নানাভাবে কুরআনকে বিভক্ত করেছে। (সুরা হিজর ১৫/৯১)
৬৫/১৫/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আর আপনার রবের ইবাদাত করিতে থাকুন যে পর্যন্ত না আপনার কাছে মৃত্যু এসে উপস্থিত হয়। (সুরা হিজর ১৫/৯৯)
৬৫/১৭/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/১৭/২.অধ্যায়ঃ অধ্যায়:
৬৫/১৭/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতের বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মাসজিদুল হারাম থেকে। (সুরা বানী ইসরাঈল ১৭/১)
৬৫/১৭/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আর যখন আমি কোন জনপদকে ধ্বংস করিতে চাই তখন তার বিত্তশালী লোকেদেরকে নেক কাজ করিতে আদেশ করি। (সুরা বানী ইসরাঈল ১৭/১৬)
৬৫/১৭/৬.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ তোমরা তো তাদের সন্তান যাদের আমি নূহের (আঃ) সঙ্গে নৌকায় আরোহণ করিয়েছিলাম। নিশ্চয় নূহ (আঃ) ছিল শোকরগুজার বান্দা। (সুরা বানী ইসরাঈল ১৭/৩)
৬৫/১৭/৭.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আর দাঊদকে দান করেছি যাবূর। (সুরা বানী ইসরাঈল ১৭/৫৫)
৬৫/১৭/৮.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ বলুনঃ তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদেরকে মাবূদ মনে কর, তাদেরকে ডাক, অথচ তারা তোমাদের দুঃখ-কষ্ট দূর করার ক্ষমতা রাখে না এবং তা পরিবর্তনও করিতে পারে না। (সুরা বানী ইসরাঈল ১৭/৫৬)
৬৫/১৭/৯.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ তারা যাদেরকে আহবান করে, তারা নিজেরাই তো তাদের রবের নৈকট্য অর্জনের উপায় তালাশ করে। (সুরা বানী ইসরাঈল ১৭/৫৭)
৬৫/১৭/১০.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আমি আপনাকে যে দৃশ্য দেখিয়েছি তা (এবং কুরআনে উল্লেখিত অভিশপ্ত বৃক্ষটিও) শুধু মানুষের পরীক্ষার জন্য। (সুরা বানী ইসরাঈল ১৭/৬০)
৬৫/১৭/১১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ নিশ্চয় ফাজরের সলাতে (মালায়িকার উপস্থিতির সময়) কুরআন পাঠ সাক্ষ্য হিসেবে পেশ করা হয়। (সুরা বানী ইসরাঈল ১৭/৭৮)
৬৫/১৭/১২.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আশা করা যায়, আপনার রব আপনাকে মাকামে মাহমূদে প্রতিষ্ঠিত করবেন। (সুরা বানী ইসরাঈল ১৭/৭৯)
৬৫/১৭/১৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ অতঃপর বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা তো বিলুপ্ত হয়েই থাকে। (সুরা বানী ইসরাঈল ১৭/৮১)
৬৫/১৭/১৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলা বাণীঃ আর তারা আপনাকে রূহ সম্পর্কে প্রশ্ন করে। (সুরা বানী ইসরাঈল ১৭/৮৫)
৬৫/১৭/১৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আর স্বীয় সলাতের কিরাআত খুব উচ্চৈঃস্বরেও পড়বে না এবং খুব ক্ষীণ স্বরেও পড়বে না। (সুরা বানী ইসরাঈল ১৭/১১০)
৬৫/১৮/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ কিন্তু মানুষ অতিরিক্ত কলহপ্রিয়। (সুরা কাহাফ ১৮/৫৪)
৬৫/১৮/২.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/১৮/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তারপর যখন তারা চলতে চলতে দুই সাগরের সংযোগস্থলে পৌঁছলেন, তখন তারা তাদের মাছের কথা ভুলে গেলেন। আর মাছটি সুড়ঙ্গের মত পথ করে সাগরের মধ্যে চলে গেল। (সুরা আল-কাহাফ ১৮/৬১)
৬৫/১৮/৪.অধ্যায়ঃ
৬৫/১৮/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আপনি বলে দিনঃ আমি কি তোমাদেরকে এমন লোকদের পরিচয় দেব যারা আমালের দিক দিয়ে সম্পূর্ণরূপে ক্ষতিগ্রস্ত? (সুরা কাহাফ ১৮/১০৩)
৬৫/১৮/৬.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ তারা এমন লোক, যারা অস্বীকার করছে স্বীয় রবের আয়াত সমূহকে এবং তাহাঁর সঙ্গে সাক্ষাতকে। ফলে তাদের যাবতীয় আমাল নষ্ট হয়েছে। (সুরা কাহাফ ১৮/১০৫)
৬৫/১৯/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আপনি তাদেরকে হুঁশিয়ার করে দিন পরিতাপের দিন সম্পর্কে …….। (সুরা মারইয়াম ১৯/৩৯)
৬৫/১৯/২.অধ্যায়ঃ
৬৫/১৯/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আপনি কি তাকে লক্ষ্য করিয়াছেন, যে আমার আয়াত সমূহকে অবিশ্বাস করে এবং বলেঃ অবশ্যই আমাকে ধন-সম্পত্তি ও সন্তান-সন্ততি দেয়া হইবে। (সুরা মারইয়াম ১৯/৭৭)
৬৫/১৯/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/১৯/৫.অধ্যায়ঃ কখনই নয় আমি সে যা বলে তা লিখে রাখব এবং তার শাস্তি বৃদ্ধি করিতে থাকব। (সুরা মারইয়াম ১৯/৭৯)
৬৫/১৯/৬.অধ্যায়ঃ
৬৫/২০/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আর আমি তোমাকে আমার নিজের জন্য তৈরি করে নিয়েছি। (সুরা ত্বহা ২০/৪১)
৬৫/২০/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/২০/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ সে যেন তোমাদেরকে কিছুতেই জান্নাত থেকে বের করে না দেয়, তাহলে কষ্টে পতিত হইবে।(সুরা ত্বহা ২০/১১৭)
৬৫/২১/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/২১/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ যেভাবে আমি প্রথম সৃষ্টির সূচনা করেছিলাম। (সুরা আম্বিয়া ২১/১০৪)
৬৫/২২/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আর মানুষকে দেখবে নেশাগ্রস্ত সদৃশ। (সুরা হাজ্জ ২২/২)
৬৫/২২/২.অধ্যায়ঃ আর মানুষের মধ্যে কেউ কেউ দ্বিধা-দ্বনেদ্বর সঙ্গে আল্লাহর ইবাদাত করে। যদি তার কোন পার্থিব স্বার্থ লাভ হয় তবে সে তাতে প্রশান্তি লাভ করে; কিন্তু যদি তার উপর কোন বিপর্যয় ঘটে তবে সে পূর্বাবস্থায় ফিরে যায়। এতে সে দুনিয়া ও আখিরাত উভয়টাই হারিয়ে বসে। এটাই প্রকাশ্য ক্ষতি। সে আল্লাহ্কে ছেড়ে এমন সব কিছুর উপাসনা করে, যা তার কোন ক্ষতিও করিতে পারে না এবং উপকারও করিতে পারে না। এটাই চরম গোমরাহী। (সুরা হাজ্জ ২২/১১-১২)
৬৫/২২/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ এরা দুটি কলহরত পক্ষ, তারা তাদের প্রতিপালকের ব্যাপারে বিতর্ক করছে। (সুরা হাজ্জ ২২/১৯)
৬৫/২৪/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/২৪/২.অধ্যায়ঃ এবং পঞ্চমবারে বলবে, সে মিথ্যাচারী হলে তার ওপর নেমে আসবে আল্লাহর লানাত। (সুরা নূর ২৪/৭)
৬৫/২৪/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ তবে স্ত্রীর শাস্তি রহিত হইবে যদি সে চারবার আল্লাহর নামে শপথ করে সাক্ষ্য দেয় যে, তার স্বামীই মিথ্যাচারী। (সুরা নূর ২৪/৮)
৬৫/২৪/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ এবং পঞ্চমবারে বলে, তার স্বামী সত্যবাদী হলে তার নিজের উপর নেমে আসবে আল্লাহর গযব। (সুরা নূর ২৪/৯)
৬৫/২৪/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/২৪/৭.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/২৪/৮.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/২৪/৯.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/২৪/১০.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আল্লাহ তোমাদের উপদেশ দিচ্ছেন (তোমরা যদি মুমিন হও তবে) কখনও অনুরূপ আচরণের পুনরাবৃত্তি করো না। (সুরা নূর ২৪/১৭)
৬৫/২৪/১১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তোমাদের জন্য আয়াতসমূহ সুস্পষ্টভাবে বিবৃত করেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়। (সুরা নূর ২৪/১৮)
৬৫/২৪/১২.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/২৪/১৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ এবং তারা যেন নিজেদের বক্ষদেশের ওপর ওড়নার আবরণ ফেলে রাখে। (সুরা নূর ২৪/৩১)
৬৫/২৫/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/২৫/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/২৫/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ ক্বিয়ামাতের দিন তার শাস্তি দ্বিগুণ করা হইবে এবং তথায় সে চিরকাল আপমানিত অবস্থায় থাকবে। (সুরা ফুরক্বান ২৫/৬৯)
৬৫/২৫/৪.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/২৫/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ অতএব, অচিরেই নেমে আসবে অনিবার্য শাস্তি। (সুরা ফুরক্বান ২৫/৭৭)
৬৫/২৬/১.অধ্যায়ঃ আমাকে লাঞ্ছিত করো না পুনরুত্থান দিবসে। (সুরা শুআরা ২৬/৮৭)
৬৫/২৬/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ তোমার নিকট আত্মীয়বর্গকে সতর্ক করে দাও এবং (মুমিনদের প্রতি) বিনয়ী হও। (সুরা শুআরা ২৬/২১৪-২১৫)
৬৫/২৮/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আপনি যাকে ভালোবাসেন, ইচ্ছা করলেই তাকে হিদায়াত করিতে পারবেন না; তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা হিদায়াত করে থাকেন। (সুরা ক্বাসাস ২৮/৫৬)
৬৫/২৮/২.অধ্যায়ঃ যে আল্লাহ আপনার প্রতি কুরআনকে ফরয করিয়াছেন। (সুরা ক্বাসাস ২৮/৮৫)
৬৫/২৯.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৩০/২.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৩১/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শারীক কর না। নিশ্চয়ই শিরক তো মহাপাপ। (সুরা লোকমান ৩১/১৩)
৬৫/৩১/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ নিশ্চয় আল্লাহরই কাছে রয়েছে ক্বিয়ামাত সম্বন্ধীয় জ্ঞান (অর্থাৎ কখন ঘটবে)। (সুরা লুক্বমান ৩১/৩৪)
৬৫/৩২/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ কেউই জানে না তাদের জন্য নয়ন জুড়ানো কী কী সামগ্রী লুকিয়ে রাখা হয়েছে …..? (সুরা আস্-সাজদাহ ৩২/১৭)
৬৫/৩৩/১.অধ্যায়ঃ নাবী মুমিনদের নিকট তাদের নিজেদের অপেক্ষা ঘনিষ্ঠতর এবং তার পত্নীগণ তাদের মাতা। (সুরা আহযাব ৩৩/৬)
৬৫/৩৩/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ তোমরা তাদেরকে ডাক তাদের প্রকৃত পিতৃ পরিচয়ে। (সুরা আহযাব ৩৩/৫)
৬৫/৩৩/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ মুমিনদের মধ্যে কতক আল্লাহর সঙ্গে কৃত ওয়াদা পূর্ণ করেছে। তাদের কেউ কেউ মৃত্যুবরণ করেছে এবং কেউ কেউ প্রতীক্ষা করছে। তারা তাদের সংকল্প মোটেই পরিবর্তন করেনি। (সুরা আহযাব ৩৩/২৩)
৬৫/৩৩/৪.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৩৩/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/৩৩/৬.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/৩৩/৭.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/৩৩/৮.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/৩৩/৯.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/৩৩/১০.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
৬৫/৩৩/১১.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা মূসা (আঃ)-কে কষ্ট দিয়েছে। (সুরা আহযাব ৩৩/৬৯)
৬৫/৩৪/১.অধ্যায়ঃ অধ্যায়: আল্লাহ তাআলার বাণীঃ এমনকি, যখন তাদের অন্তর থেকে ভয় দূর হইবে তখন তারা একে অন্যকে বলবে- তোমাদের রব কী বলিলেন? তারা বলবে, সত্য বলেছেন। তিনিই সমুন্নত, সুমহান। (সুরা সাবা ৩৪/২৩)
৬৫/৩৪/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ সে তো পরবর্তী কঠিন আযাব সম্পর্কে তোমাদের একজন সতর্ককারী মাত্র। (সুরা সাবা ৩৪/৪৬)
সূরা মালায়িকাহ (ফাতির) ও সুরা ইয়াসীন এর তাফসীর
৬৫/৩৬/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আর সূর্য নিজ গন্তব্য স্থানের দিকে চলতে থাকে। এটা পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞের নিয়ন্ত্রণ। (সুরা ইয়াসীন ৩৬/৩৮)
৬৫/৩৭/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ ইউনুস ছিল রাসুলদের অন্তর্গত। (সুরা সাফ্ফাত ৩৭/১৩৯)
৬৫/৩৮/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৩৮/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ হে আমার রব! আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমাকে এমন রাজ্য দান করুন, যা আমি ব্যতীত আর কারও ভাগ্যে যেন না জোটে। নিশ্চয়ই আপনি পরম দাতা। (সুরা স-দ ৩৮/৩৫)
৬৫/৩৮/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আমি নকল লৌকিকতাকারীও নই। (সুরা সোয়াদ ৩৮/৮৬)
৬৫/৩৯/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/৩৯/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহর প্রতি যতটুকু মর্যাদা দেয়া উচিত ছিল, তারা তা দেয়নি। (সুরা যুমার ৩৯/৬৭)
৬৫/৩৯/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/৩৯/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/৪০/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৪১/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/৪১/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আর তোমাদের এ ধারণাই যা তোমরা স্বীয় রব সম্বন্ধে করিতে, তোমাদের সর্বনাশ করেছে। ফলে তোমরা ক্ষতিগ্রস্তদের শামিল হয়ে গেছ। (সুরা হা-মীম আস্-সাজদাহ ৪২/২৩)
সুরা শূরা এর তাফসীর
৬৫/৪২/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আত্মীয়ের সৌহার্দ ব্যতীত। (সুরা শূরা ৪২/২৩)
সুরা হা-মীম যুখরুফএর তাফসীর
৬৫/৪৩/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তারা চীৎকার করে বলবে, হে মালিক! তোমার প্রতিপালক যেন আমাদের নিঃশেষ করে দেন। (সুরা যুখরুফ ৪৩/৭৭)
৬৫/৪৩/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আমি কি তোমাদের থেকে নাসীহাতপূর্ণ কুরআন এজন্য প্রত্যাহার করে নেব যে, তোমরা সীমালঙ্ঘনকারী লোক? (সুরা যুখরুফ ৪৩/৫)
সুরা আদ দুখান এর তাফসীর
৬৫/৪৪/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তা আবৃত করে ফেলবে মানব জাতিকে, এ হইবে মর্মন্তুদ শাস্তি। (সুরা আদ্ দুখান ৪৪/১১)
৬৫/৪৪/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তখন তারা বলবে, হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে এ শাস্তি থেকে মুক্তি দান কর, নিশ্চয়ই আমরা ঈমান আনব। (সুরা আদ্ দুখান ৪৪/১২)
৬৫/৪৪/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তারা কী করে নাসীহাত গ্রহণ করিবে? তাদের নিকট তো এসেছে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দানকারী এক রাসুল। (সুরা আদ্ দুখান ৪৪/১৩)
৬৫/৪৪/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ এরপর তারা তাকে অমান্য করে বলে সে তো শিখানো বুলি বলছে, সে এক পাগল। (সুরা আদ্ দুখান ৪৪/১৪)
৬৫/৪৪/৬.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ যে দিন আমি তোমাদেরকে প্রবলভাবে পাকড়াও করব, সেদিন আমি তোমাদেরকে শাস্তি দেবই। (সুরা আদ্ দুখান ৪৪/১৬)
সুরা আল জাসিয়াহ এর তাফসীর
৬৫/৪৫/১.অধ্যায়ঃ আমরা মরি ও বাঁচি আর কাল-ই আমাদেরকে ধ্বংস করে। (সুরা জাসিয়া ৪৫/২৪)
সুরা আল আহক্বাফ এর তাফসীর
৬৫/৪৬/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৪৬/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
সুরা মুহাম্মাদ এর তাফসীর
৬৫/৪৭/১.অধ্যায়ঃ এবং আত্মীয়ের বন্ধন ছিন্ন করিবে। (সুরা মুহাম্মাদ ৪৭/২২)
সুরা আল ফাত্হ এর তাফসীর
৬৫/৪৮/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয় আমি আপনাকে এক প্রকাশ্য বিজয় দান করেছি (সুরা আল-ফাত্হ ৪৮/১)
৬৫/৪৮/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/৪৮/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আমি তো আপনাকে প্রেরণ করেছি সাক্ষ্য প্রদানকারী, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে। (সুরা আল-ফাত্হ ৪৮/৮)
৬৫/৪৮/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তিনি মুমিনদের অন্তরে প্রশান্তি দান করেন। (সুরা আল-ফাত্হ ৪৮/৪)
৬৫/৪৮/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ যখন তারা বৃক্ষের নিচে আপনার আনুগত্যের শপথ গ্রহণ করিল। (সুরা আল-ফাত্হ ৪৮/১৮)
সুরা হুজুরাত এর তাফসীর
৬৫/৪৯/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা উঁচু করো না তোমাদের কণ্ঠস্বর নাবীর কণ্ঠস্বরের উপর। (সুরা হুজুরাত ৪৯/২)
৬৫/৪৯/২.অধ্যায়ঃ যারা ঘরের পেছন থেকে আপনাকে চিৎকার করে ডাকে, তাদের অধিকাংশই অবুঝ। (সুরা আল-হুজুরাত ৪৯/৪)
৬৫/৪৯/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ যদি তারা ধৈর্যধারণ করত তাদের কাছে আপনার বের হয়ে আসা পর্যন্ত, তবে তা হত তাদের জন্যে উত্তম। আর আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সুরা আল-হুজুরাত ৪৯/৫)
৬৫/৫০/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ সে বলবে, আরও কিছু আছে কি? (সুরা ক্বাফ ৫০/৩০)
৬৫/৫০/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আপনার রবের প্রশংসা পবিত্রতা-মহিমা বর্ণনা করিতে থাকুন সূর্যোদয়ের পূর্বে এবং সূর্যাস্তের পূর্বে।(সুরা ক্বাফ ৫০/৩৯)
সুরা আয যারিয়াত এর তাফসীর
৬৫/৫২/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৫২/২.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
সুরা আন নাজম এর তাফসীর
৬৫/৫৩/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৫৩/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ অবশেষে তাদের মধ্যে দুই ধনুকের দূরত্ব রইল অথবা আরও কম। (সুরা আন্-নাজম ৫৩/৯)
৬৫/৫৩/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তখন আল্লাহ স্বীয় বান্দার প্রতি যা ওয়াহী করার ছিল, তা ওয়াহী করিলেন। (সুরা আন্-নাজম ৫৩/১০)
৬৫/৫৩/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তিনি তো স্বীয় রবের মহান নিদর্শনসমূহ দর্শন করিয়াছেন। (সুরা আন্-নাজম ৫৩/১৮)
৬৫/৫৩/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তোমরা কি ভেবে দেখেছ লাত ও উয্যা সম্বন্ধে। (সুরা আন্-নাজম ৫৩/১৯)
৬৫/৫৩/৬.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ এবং তৃতীয় আরেকটি মানাত সম্বন্ধে? (সুরা আন্-নাজম ৫৩/২০)
৬৫/৫৩/৭.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ অতএব আল্লাহ্কে সাজদাহ কর এবং তাহাঁরই ইবাদাত কর। (সুরা আন্-নাজম ৫৩/৬২)
সুরা আল কামার এর তাফসীর
৬৫/৫৪/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ চন্দ্র দ্বিখন্ডিত হয়ে গেছে। তারা যদি কোন মুজিযা দেখে, তবে মুখ ফিরিয়ে নেয়। (সুরা আল-কামার ৫৪/১-২)
৬৫/৫৪/২. .অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ যা চলত আমার চোখের সামনে। এটা ছিল তার জন্য পুরস্কার, যাকে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল। আর আমি একে এক নিদর্শনরূপে রেখে দিয়েছি, অতএব কোন নাসীহাত গ্রহণকারী আছে কি? (সুরা আল-কামার ৫৪/১৪-১৫)
৬৫/৫৪/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আর আমি তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি নাসীহাত গ্রহণের জন্য; অতএব কোন নাসীহাত গ্রহণকারী আছে কি? (সুরা আল-কামার ৫৪/১৭)
৬৫/৫৪/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ উৎপাটিত খেজুর বৃক্ষের কান্ড। অতএব কেমন কঠোর ছিল আমার আযাব ও আমার ভীতিপ্রদর্শন! (সুরা আল-কামার ৫৪/২০-২১)
৬৫/৫৪/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ ফলে তারা হয়ে গেল খোঁয়াড় নির্মাণকারীর দলিত শুষ্ক তৃণ ও বৃক্ষের প্রশাখার ন্যায়। আর আমি তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি নাসীহাত গ্রহণের জন্য, অতএব কোন নাসীহাত গ্রহণকারী আছে কি? (সুরা আল-কামার ৫৪/৩১-৩২)
৬৫/৫৪/৬.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আর অতি প্রত্যুষে তাদের উপর আঘাত হানল বিরামহীন শাস্তি। বলা হলঃ আস্বাদন কর আমার আযাব এবং আমার সতর্কবাণীর মজা। (সুরা আল-কামার ৫৪/৩৮-৩৯)
৬৫/৫৪/৭.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আমি তো ধ্বংস করেছি তোমাদের সমপন্থী দলগুলোকে, অতএব এ থেকে নাসীহাত গ্রহণকারী কেউ আছে কি? (সুরা আল-কামার ৫৪/৫১)
৬৫/৫৪/৮.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ অচিরেই এ দল পরাভূত হইবে এবং পৃষ্ঠপ্রদর্শন করে পালাবে। (সুরা আল-কামার ৫৪/৪৫)
৬৫/৫৪/৯.অধ্যায়ঃ অধিকন্তু ক্বিয়ামাতে তাদের শাস্তির প্রতিশ্রুতিকাল এবং ক্বিয়ামাত বড়ই কঠোর ও তিক্ততর। (সুরা আল-কামার ৫৪/৪৬)
সুরা আর রহমান এর তাফসীর
৬৫/৫৫/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ সেখানে এ দুটি ব্যতীত আরও দুটি বাগান রয়েছে। (সুরা আর্ রহমান ৫৫/৬২)
৬৫/৫৫/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তারা তাঁবুতে সুরক্ষিত গৌর বর্ণের হুর। (সুরা আর্ রহমান ৫৫/৭২)
সুরা ওয়াকিআহ এর তাফসীর
৬৫/৫৬/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ সুবিস্তৃত ছায়া। (সুরা ওয়াকিআহ ৫৬/৩০)
সুরা আল হাদীদ এর তাফসীর
৬৫/৫৯/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৫৯/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তোমরা যে খর্জুর বৃক্ষগুলো কর্তন করেছ বা যেগুলো কান্ডের উপর স্থির রেখে দিয়েছ, তা তো আল্লাহরই অনুমতিক্রমে; এতো এ জন্য যে, আল্লাহ পাপাচারীদেরকে লাঞ্ছিত করবেন- (সুরা আল-হাশর ৫৯/৫)।
৬৫/৫৯/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ এই জনপদবাসীদের নিকট হইতে তাহাঁর রাসুল সাঃআঃ-কে যা কিছু দিয়েছেন। (সুরা আল-হাশর ৫৯/৭)
৬৫/৫৯/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ রাসুল তোমাদেরকে যা দেয় তা তোমরা গ্রহণ কর (এবং যা থেকে তোমাদেরকে নিষেধ করে তা হইতে বিরত থাক)। (সুরা আল-হাশর ৫৯/৭)
৬৫/৫৯/৫.অধ্যায়ঃ আনসারদের যারা এ নগরীতে বসবাস করে আসছে ও ঈমান এনেছে, (তাঁরা মুহাজিরদেরকে ভালবাসে এবং মুহাজিরদেরকে যা দেয়া হয়েছে, তার জন্য তাঁরা অন্তরে আকাঙক্ষা পোষণ করে না)। (সুরা আল-হাশর ৫৯/৯)
৬৫/৫৯/৬.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ এবং তাঁরা তাঁদের নিজেদের উপর প্রাধান্য দেয় (নিজেরা অভাবগ্রস্ত হওয়া সত্ত্বেও) শেষ পর্যন্ত। (সুরা আল-হাশর ৫৯/৯)
সুরা আল মুমতাহিনাহ এর তাফসীর
৬৫/৬০/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ (হে মুমিনগণ!) আমার শত্রু তোমাদের শত্রুকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। (সুরা আল-মুমতাহিনাহ ৬০/১)
৬৫/৬০/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ (হে মুমিনগণ!) যখন তোমাদের কাছে মুমিন নারীরা দেশত্যাগী হয়ে আসে। (সুরা আল-মুমতাহিনাহ ৬০/১০)
৬৫/৬০/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ হে নাবী! মুমিন নারীরা যখন আপনার কাছে এসে এই মর্মে আনুগত্যের শপথ করে। (সুরা আল-মুমতাহিনাহ ৬০/১২)
সুরা আসসাফ এর তাফসীর
৬৫/৬১/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ যিনি আমার পরে আসবেন, যার নাম আহমাদ। (সুরা আসসাফ ৬১/৬)
সুরা আল জুমুআহ এর তাফসীর
৬৫/৬২/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তাকে প্রেরণ করা হয়েছে তাদের অন্যান্য লোকদের জন্যও, যারা এখনও তাদের সঙ্গে মিলিত হয়নি। (সুরা আল-জুমুআহ ৬২/৩)
৬৫/৬২/২.অধ্যায়ঃ আর যখন তারা কোন ব্যবসায়ের কিংবা কোন ক্রীড়াকৌতুকের বস্তু দেখে। (সুরা আল-জুমুআহ ৬২/১১)
সুরা মুনাফিকূন এর তাফসীর
৬৫/৬৩/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ মুনাফিকরা যখন আপনার কাছে আসে তখন তারা বলেঃ আমরা সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আপনি অবশ্যই আল্লাহর রাসুল। আর আল্লাহ জানেন যে, নিশ্চয় আপনি তো তাহাঁর রাসুল এবং আল্লাহ সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, মুনাফিকরা অবশ্যই মিথ্যাচারী। (সুরা মুনাফিকুন ৬৩/১)
৬৫/৬৩/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তারা নিজেদের শপথসমূহকে ঢালরূপে ব্যবহার করে। (সুরা মুনাফিকূন ৬৩/২)
৬৫/৬৩/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ এটা এ কারণে যে, তারা ঈমান আনার পর কুফরী করেছে, ফলে তাদের অন্তরে মোহর মেরে দেয়া হয়েছে, তাই তারা বোঝে না। (সুরা মুনাফিকুন ৬৩/৩)
৬৫/৬৩/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আর যখন আপনি তাদেরকে দেখবেন, তখন তাদের দৈহিক গঠন আপনাকে চমৎকৃত করিবে। আর যদি তারা কথা বলিতে থাকে, আপনি তাদের কথা শুনবেন, যদিও তারা দেয়ালে ঠেস লাগানো কাঠ সদৃশ। তারা প্রত্যেকটি শোরগোলকে নিজেদের বিরুদ্ধে মনে করে। তারাই শত্রু, আপনি এদের থেকে সতর্ক থাকুন। আল্লাহ এদেরকে বিনাশ করুন। এরা বিভ্রান্ত হয়ে কোন্ দিকে যাচ্ছে? (সুরা মুনাফিকূন ৬৩/৪)
৬৫/৬৩/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/৬৩/৬.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আপনি তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন অথবা তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা না করেন উভয়ই তাদের জন্য সমান। আল্লাহ তাদেরকে কখনও ক্ষমা করবেন না। আল্লাহ তো পাপাচারী লোকদেরকে হিদায়াতের তাওফীক দান করেন না। (সুরা মুনাফিকুন ৬৩/৬)
৬৫/৬৩/৭.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ এরাই তারা যারা বলে, আল্লাহর রাসূলের সাহচর্যে যারা রয়েছে তাদের জন্য ব্যয় করো না, যতক্ষণ না তারা সরে পড়ে। আসমান ও যমীনের ধনভান্ডার তো আল্লাহরই। কিন্তু মুনাফিকরা তা বুঝে না। (সুরা মুনাফিকূন ৬৩/৭)
৬৫/৬৩/৮.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তারা বলে: আমরা যদি মদীনায় ফিরে যাই, তবে প্রতিপত্তিশালীরা সেখান থেকে হীন লোকদের অবশ্যই বের করে দিবে। তাদের জেনে রাখা উচিত যে, ইজ্জত ও প্রতিপত্তি তো একমাত্র আল্লাহরই এবং তাহাঁর রাসূলের ও মুমিনদের। কিন্তু মুনাফিকরা তা জানে না। (সুরা মুনাফিকূন ৬৩/৮)
সুরা আত তাগাবুন এর তাফসীর
৬৫/৬৫/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
সুরা আত তালাক এর তাফসীর
৬৫/৬৫/২.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
সুরা আত তাহরীম এর তাফসীর
৬৫/৬৬/১.অধ্যায়ঃ হে নাবী! আল্লাহ আপনার জন্য যা হালাল করিয়াছেন, আপনি তা হারাম করিয়াছেন কেন? আপনি আপনার স্ত্রীদের খুশী করিতে চাইছেন। আল্লাহ অতিশয় ক্ষমাশীল, পরম দয়াল। (সুরা আত্-তাহরীম ৬৬/১)
৬৫/৬৬/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
৬৫/৬৬/৩.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৬৬/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের অন্তর অন্যায়ের দিকে ঝুঁকে পড়েছে, তাই তোমরা উভয়ে তাওবা করলে ভাল হয়। (সুরা আত্-তাহরীম ৬৬/৪)
৬৫/৬৬/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ
সুরা আল ক্বলাম এর তাফসীর
৬৫/৬৮/১.অধ্যায়ঃ যে রুক্ষ স্বভাব, এতদ্ব্যতীত জারজ। (সুরা আল-ক্বলাম ৬৮/১৩)
৬৫/৬৮/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ পায়ের গোছা পর্যন্ত উন্মুক্ত করার দিনের কথা স্মরণ কর। (সুরা আল-ক্বলাম ৬৮/৪২)
সুরা আল হাক্কাহ এর তাফসীর
৬৫/৭১/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তোমরা ত্যাগ করো না ওয়াদ, সূওয়া, ইয়াগুছ, ইয়াউক ও নাসারকে। (সুরা নূহ ৭১/২৩)
সুরা আল জ্বিন এর তাফসীর
৬৫/৭২/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
সুরা আল মুযযাম্মিল এর তাফসীর
৬৫/৭৪/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
সুরা আল মুদদাসসির এর তাফসীর
৬৫/৭৪/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ উঠুন, সতর্ক করুন। (সুরা আল-মুদ্দাস্সির ৭৪/২)
৬৫/৭৪/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আর আপনার রবের শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করুন। (সুরা আল-মুদ্দাস্সির ৭৪/৩)
৬৫/৭৪/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ এবং স্বীয় পরিধেয় বস্ত্র পবিত্র রাখুন। (সুরা আল-মুদ্দাস্সির ৭৪/৪)
৬৫/৭৪/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ وَالرِّجْزَ فَاهْجُرْ এবং অপবিত্রতা থেকে দূরে থাকুন- (সুরা আল-মুদ্দাস্সির ৭৪/৫)।
সুরা আল ক্বিয়ামাহ এর তাফসীর
৬৫/৭৫/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ ওয়াহী দ্রুত আয়ত্ত করার জন্য আপনি ওয়াহী অবতীর্ণ হওয়ার সময় আপনার জিহবা নাড়বে না। (সুরা আল-ক্বিয়ামাহ ৭৫/১৬)
৬৫/৭৫/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ সুতরাং আমি যখন তা পাঠ করি, তখন আপনি সেই পাঠের অনুসরণ করুন। (সুরা আল-ক্বিয়ামাহ ৭৫/১৮)
সুরা ইনসান এর তাফসীর
৬৫/৭৭/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৭৭/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ যা অট্টালিকা সদৃশ বড় বড় স্ফুলিঙ্গ নিক্ষেপ করিবে। (সুরা আল-মুরসলাত ৭৭/৩২)
৬৫/৭৭/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ যেন তা পীত বর্ণের বড় বড় উট। (সুরা আল-মুরসলাত ৭৭/৩৩)
৬৫/৭৭/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ এটা এমন দিন, যে দিন তারা কথা বলিতে পারবে না। (সুরা আল-মুরসলাত ৭৭/৩৫)
সুরা আন নাবা এর তাফসীর
৬৫/৭৮/১.অধ্যায়ঃ সে দিন শিংগায় ফুঁ দেয়া হইবে, তখন তোমরা দলে দলে আসবে। (সুরা আন্নাবা ৭৮/১৮)
সুরা আবাসা এর তাফসীর
৬৫/৮০/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
সুরা মুতাফফিফীন এর তাফসীর
৬৫/৮৩/১.অধ্যায়ঃ যেদিন সব মানুষ জগতসমূহের প্রতিপালকের সামনে দাঁড়াবে। (সুরা মুতাফ্ফিফীন ৮৩/৬)
সুরা আল ইনশিকাক এর তাফসীর
৬৫/৮৪/১.অধ্যায়ঃ তার হিসাব-নিকাশ সহজেই নেয়া হইবে। (সুরা আল-ইন্শিকাক ৮৪/৮)
৬৫/৮৪/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ অবশ্যই তোমরা এক অবস্থা থেকে অন্যাবস্থায় উপনীত হইবে। (সুরা আল-ইন্শিকাক ৮৪/১৯)
সুরা আল আলা এর তাফসীর
৬৫/৮৭/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
সূরা আশ শামস এর তাফসীর
৬৫/৯১/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
সূরা আল লায়ল এর তাফসীর
৬৫/৯২/১.অধ্যায়ঃ শপথ দিবাভাগের, যখন তা উদ্ভাসিত হয়। (সুরা আল-লাইল ৯২/২)
৬৫/৯২/২.অধ্যায়ঃ এবং শপথ তাহাঁর, যিনি নর ও নারী সৃষ্টি করিয়াছেন। (সুরা আল-লায়ল ৯৩/৩)
৬৫/৯২/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ সুতরাং কেউ দান করলে মুত্তাকী হলে। (সুরা আল-লাইল ৯২/৫)
৬৫/৯২/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ এবং যা উত্তম তা সত্য বলে গ্রহণ করলে। (সুরা আল-লাইল ৯২/৬)
৬৫/৯২/৬.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ এবং কেউ কার্পণ্য করলে ও নিজকে স্বয়ংসম্পূর্ণ মনে করলে। (সুরা আল-লাইল ৯২/৮)
৬৫/৯২/৭.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আর যা উত্তম তা অস্বীকার করলে। (সুরা আল-লাইল ৯২/৯)
৬৫/৯২/৮.অধ্যায়ঃ আমি তার জন্য সুগম করে দেব সহজ পথ। (সুরা আল-লাইল ৯২/৭)
সূরা ওয়াদ দুহা এর তাফসীর
৬৫/৯৩/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আপনার রব আপনাকে ত্যাগও করেননি এবং আপনার সঙ্গে দুশমনীও করেননি। (সুরা ওয়াদ্ দুহা ৯৩/৩)
৬৫/৯৩/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আপনার রব আপনাকে ত্যাগও করেননি এবং আপনার সঙ্গে দুশমনীও করেননি। (সুরা ওয়াদ্ দুহা ৯৩/৩)
সুরা ওয়াত তীন এর তাফসীর
৬৫/৯৫/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
সুরা আলাক এর তাফসীর
৬৫/৯৬/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৯৬/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ যিনি সৃষ্টি করিয়াছেন মানুষকে জমাট রক্ত পিন্ড থেকে। (সুরা আলাক ৯৬/২)
৬৫/৯৬/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ পাঠ করুন, আর আপনার রব অতিশয় দয়ালু। (সুরা আলাক ৯৬/৫)
৬৫/৯৫/৪.অধ্যায়ঃ যিনি শিক্ষা দিয়েছেন কলমের সাহায্যে। (সুরা আলাক ৯৬/৪)
৬৫/৯৬/৫.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ তার এরূপ করা কখনই উচিত নয়, যদি সে এরূপ করা থেকে ফিরিয়ে না আসে, তবে আমি অবশ্যই তাকে কপালের কেশগুচ্ছ ধরে হিঁচড়ে নিয়ে যাবো। যে কেশগুচ্ছ মিথ্যাচারী, পাপাচারীর। (সুরা আলাক ৯৬/১৫-১৬)
সুরা ক্বদর এর তাফসীর
৬৫/৯৮/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৯৮/২.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/৯৮/৩.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
সুরা যিলযাল এর তাফসীর
৬৫/৯৯/১.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ অতএব, কেউ অণূ পরিমাণ নেক কাজ করে থাকলে, সে তা দেখিতে পাবে। (সুরা যিলযাল ৯৯/৭)
৬৫/৯৯/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আর কেউ অণু পরিমাণ বদ কাজ করে থাকলে, সে তাও দেখিতে পাবে। (সুরা যিলযাল ৯৯/৮)
সুরা আল কাউসার এর তাফসীর
৬৫/১০৮/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/১০৮/২.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/১০৮/৩.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
সুরা নাসর এর তাফসীর
৬৫/১১০/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/১১০/২.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/১১০/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ এবং আপনি লোকদেরকে দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করিতে দেখবেন। (সুরা নাসর ১১০/২)
৬৫/১১০/৪.অধ্যায়ঃ তখন আপনি আপনার রবের প্রশংসার সহিত পবিত্রতা-মহিমা বর্ণনা করিতে থাকুন এবং তাহাঁর সমীপে ক্ষমা প্রার্থনা করিতে থাকুন। বস্তুতঃ তিনি তো অতিশয় তাওবা ক্বুবূলকারী। (সুরা নাসর ১১০/৩)
সুরা লাহাব এর তাফসীর
৬৫/১১১/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
সুরা ইখলাস এর তাফসীর
৬৫/১১১/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ ধ্বংস হোক আবু লাহাবের হাত দুটি এবং ধ্বংস হোক সে নিজেও। তার মাল-দৌলাত এবং সে যা উপার্জন করেছে তার কোন কাজে আসেনি। (সুরা লাহাব ১১১/১-২)
৬৫/১১১/৩.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ শীঘ্রই সে দগ্ধ হইবে লেলিহান আগুনে। (সুরা লাহাব ১১১/৩)
৬৫/১১১/৪.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ এবং তার স্ত্রীও যে কাঠের বোঝা বহন করে। (সুরা লাহাব ১১/৪)
৬৫/১১২/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
৬৫/১১২/২.অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ কারো মুখাপেক্ষী নন। (সুরা ইখলাস ১১২/২)
৬৫/১১২/৩.অধ্যায়ঃ তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। এবং তাহাঁর সমতুল্য কেউই নাই। (সুরা ইখলাস ১১২/৩-৪)
সুরা ফালাক্ব এর তাফসীর
৬৫/১১৩/১.অধ্যায়ঃ পরিচ্ছেদ নাই।
Leave a Reply