ফারায়িয
ফারায়িয
পর্বঃ ২৪, তালাক, অধ্যায়ঃ (১-৪)=৪টি
১. অধায়ঃ অংশীদারদের নির্ধারিত অংশ তাদেরকে দিয়ে দাও, তারপর যা থাকিবে তা নিকটতম পুরুষদের [আসাবা]
২. অধ্যায়ঃ কালালার {২০} উত্তরাধিকার সংক্রান্ত
৩. অধ্যায়ঃ কালালাহ্ সম্পর্কিত আয়াতই সর্বশেষ নাযিলকৃত আয়াত
৪. অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি সম্পদ রেখে যাবে তা তার ওয়ারিসগণ পাবে
১. অধায়ঃ অংশীদারদের নির্ধারিত অংশ তাদেরকে দিয়ে দাও, তারপর যা থাকিবে তা নিকটতম পুরুষদের [আসাবা]
৪০৩২. উসামাহ্ ইবনি যায়দ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
নবী [সাঃআঃ] বলেছেনঃ মুসলিম ব্যক্তি কাফিরের ওয়ারিস হইবে না এবং কাফিরও কোন মুসলিমের ওয়ারিস হইবে না।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫ম খণ্ড-৩৯৯৫, ইসলামিক সেন্টার- ৩৯৯৪]
৪০৩৩. ইবনি আব্বাস [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ অংশীদারদের নির্ধারিত প্রাপ্য অংশ দিয়ে দাও। অতঃপর যা অবশিষ্ট থাকে তা [আসাবা হিসেবে] নিকটতম পুরুষ লোকের প্রাপ্য।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৩৯৯৬, ইসলামিক সেন্টার- ৩৯৯৫]
৪০৩৪. ইবনি আব্বাস [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ অংশীদারদের নির্ধারিত অংশ প্রদান কর। তাপর যে অংশ অবশিষ্ট থাকিবে তা নিকটতম পুরুষের প্রাপ্য।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৩৯৯৭, ইসলামিক সেন্টার- ৩৯৯৬]
৪০৩৫. ইবনি আব্বাস [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ সম্পদ অংশীদারদের মধ্যে আল্লাহর কিতাবের ফায়সালা অনুযায়ী বণ্টন কর। তারপর যে অংশ অবশিষ্ট থাকে তা নিকতম পুরুষের প্রাপ্য।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৩৯৯৮, ইসলামিক সেন্টার- ৩৯৯৭]
৪০৩৬. ইবনি তাউস [রহমাতুল্লাহি আলাইহি]- এর সূত হইতে বর্ণীতঃ
ইবনি তাউস [রহমাতুল্লাহি আলাইহি]- এর সূত্রে উপর্যুক্ত হাদীস, ওয়াহয়ব ও রাওহ্ ইবনি কাসিমের হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেন।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৩৯৯৯, ইসলামিক সেন্টার- ৩৯৯৮]
২. অধ্যায়ঃ কালালার {২০} উত্তরাধিকার সংক্রান্ত
{২০} সন্তান ও পিতৃমাতৃহীন অবস্থায় মারা গেলে তাকে কালালাহ্ বলা হয়।
৪০৩৭. জাবির ইবনি আব্দুল্লাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, আমি একবার অসুস্থ হয়ে পড়ি। রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] ও আবু বকর [রাদি.] পায়ে হেঁটে আমাকে দেখিতে আসেন। আমি অজ্ঞান হয়ে পড়ি। রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] ওযূ করেন এবং ওযূর অবশিষ্ট পানি আমার উপর ছিটিয়ে দেন। আমি জ্ঞান ফিরে পেলাম, আর বললাম, হে আল্লাহর রসূল! আমি আমার সম্পদ কিরূপে বণ্টন করবো? তিনি আমাকে কোন উত্তর দেননি, মীরাস সংক্রান্ত আয়াত
يَسْتَفْتُونَكَ قُلِ اللَّهُ يُفْتِيكُمْ فِي الْكَلاَلَةِ
[অর্থাৎ “লোকে আপনার নিকট ব্যবস্থা জানতে চায়, বলুন, পিতামাতাহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি সম্বন্ধে তোমাদেরকে আল্লাহ জানাচ্ছেন…”-[সূরা আন্ নিসা ৪:১৭৬] নাযিল হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০০০, ইসলামিক সেন্টার- ৩৯৯৯]
৪০৩৮. জাবির ইবনি আবদুল্লাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, নবী [সাঃআঃ] ও আবু বকর [রাদি.] পায়ে হেঁটে বানু সালামায় আমাকে দেখিতে আসেন। তারা আমাকে অজ্ঞান অবস্থায় পান। রাসুল্লাহ [সাঃআঃ] পানি আনতে বলেন। এরপর তিনি ওযূ করেন, তারপর তা থেকে কিছু পানি আমার উপর ছিটিয়ে দেন। আমি জ্ঞান ফিরে পেলাম, আর বললাম, হে আল্লাহ্র রসুল ! আমি আমার সম্পদ কিভাবে বন্টন করবো? তখন এ আয়াত নাযিল হয় –
يُوصِيكُمُ اللَّهُ فِي أَوْلاَدِكُمْ لِلذَّكَرِ مِثْلُ حَظِّ الأُنْثَيَيْنِ
“ আল্লাহ তোমাদের সন্তানাদি সম্বন্ধে নির্দেশ দিচ্ছেন, এক পুত্রের অংশ দুকন্যার অংশের সমান……………“- [ সূরা আন নিসা ৪:১১]।
[ ই.ফা ৪০০১, ই.সে ৪০০০ ]
৪০৩৯. জাবির ইবনি আব্দুল্লাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, আমাকে রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] দেখিতে আসেন। আমি রোগাক্রান্ত ছিলাম। তাহাঁর সঙ্গে ছিলেন আবু বকর [রাদি.]। তাঁরা উভয়েই পায়ে হেঁটে আসেন। তিনি এসে আমাকে অজ্ঞান অবস্থায় দেখিতে পান। এরপর রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] ওযূ করেন এবং অবশিষ্ট পানির কিছু আমার উপর ছিটেয়ে দেন। আমি জ্ঞান ফিরে পেয়ে রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ]- কে দেখিতে পেলাম। আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল [সাঃআঃ]! আমি আমার সম্পদ কিভাবে বণ্টন করবো? আমাকে তিনি কোন উত্তর দিলেন না, যতক্ষণ না মীরাসের আয়াত নাযিল হয়।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০০২, ইসলামিক সেন্টার- ৪০০১]
৪০৪০. জাবির ইবনি আব্দুল্লাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] আমার কাছে আগমন করেন। আমি তখন রোগে জ্ঞানহারা হয়ে পড়ি। তারপর তিনি ওযূ করেন। তাহাঁর ওযূর কিছু অংশ লোকেরা আমার উপর ছিটিয়ে দেন। আমি জ্ঞান ফিরে পেয়ে বললাম, হে আল্লাহর রসূল! কালালাহ্ অবস্থায় আমার মীরাস বণ্টন হইবে। অতঃপর মীরাসের আয়াত অবতীর্ণ হয়।
আমি মুহাম্মাদ ইবনি মুনকাদিরকে বললাম
يَسْتَفْتُونَكَ قُلِ اللَّهُ يُفْتِيكُمْ فِي الْكَلاَلَةِ
তিনি বলিলেন, এমনটিই অবতীর্ণ হয়েছে।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০০৩, ইসলামিক সেন্টার- ৪০০২]
৪০৪১. ইসহাক্ ইবনি ইবরাহীম [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] নায্র ইবনি শুমায়ল ও আবু আমির আকাদী [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে এবং মুহাম্মাদ ইবনি মুসান্না [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] ওয়াহ্ব ইবনি জারীর [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে এবং তারা সকলেই শুবাহ্ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ
উক্ত হাদীস বর্ণনা করেন।
ওয়াহ্ব ইবনি জারীর- এর হাদীস আছে ফারায়িয- এর আয়াত নাযিল হলো। আর নায্র ও আকীদার বর্ণনায় আছে ফারয-এর আয়াত নাযিল হলো। কিন্ত তাদের কারও বর্ণনায় এ কথা নেই যে, শুবাহ্ ইবনি মুনকাদির বলছেন।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০০৪, ইসলামিক সেন্টার- ৪০০৩]
৪০৪২. মাদান ইবনি তালহাহ্ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
উমর বিন খাত্তাব [রাদি.] এক জুমুআর দিনে খুত্বাহ্ প্রদান করেন। তিনি নবী [সাঃআঃ] ও আবু বকর [রাদি.]- এর কথা বলিলেন। তারপর তিনি বলিলেন, আমি আমার পরে এমন কোন বিষয় রেখে যাব না, যা আমার নিকট কালালার চেয়ে বেশী জটিল। আমি রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ]-এর নিকট বারবার কোন বিষয় নিয়ে জিজ্ঞেস করিনি, যেমনটি বারবার জিজ্ঞেস করেছি কালালাহ্ সম্পর্কে। আর তিনিও অন্য কোন বিষয়ে এমন কঠোরতা আমাকে দেখাননি যেরূপ কঠোরতা দেখিয়েছেন এ বিষয়ে। এমনকি তিনি তাহাঁর আঙ্গুল আমার বুকের উপর চেপে ধরে বলেছেন, হে উমর! গ্রীষ্মকালে অবতীর্ণ সূরা নিসার শেষের আয়াত কি তোমার জন্য যথেষ্ট নয়? আর আমি যদি জীবিত থাকি তবে এ ব্যাপারে এমন ফায়সালা করবো যা দেখে কুরআন পাঠকারী আর যে কুরান পড়ে না উভয়েই ফায়সালা করিবে।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০০৫, ইসলামিক সেন্টার- ৪০০৪]
৪০৪৩. কাতাদার সূত্রে হইতে বর্ণীতঃ
কাতাদার সূত্রে এ সানাদে অনুরূপ বর্ণনা করেন।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০০৬, ইসলামিক সেন্টার- ৪০০৫]
৩. অধ্যায়ঃ কালালাহ্ সম্পর্কিত আয়াতই সর্বশেষ নাযিলকৃত আয়াত
৪০৪৪. বারা [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, কুরআনের সর্বশেষ যে আয়াত নাযিল হয় তা হলোঃ
يَسْتَفْتُونَكَ قُلِ اللَّهُ يُفْتِيكُمْ فِي الْكَلاَلَةِ
তারা আপনার কাছে জানতে চায়, আপনি বলুন, আল্লাহ তাআলা কালালার ব্যাপারে সমাধান দিচ্ছেন।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০০৭, ইসলামিক সেন্টার- ৪০০৬]
৪০৪৫. আবু ইসহাক্ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, আমি বারা ইবনি আযিব [রাদি.]- কে শুনেছি যে, সর্বশেষ নাযিলকৃত আয়াত কালালার আয়াত এবং সর্বশেষ নাযিলকৃত সূরা বারাআত।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০০৮, ইসলামিক সেন্টার- ৪০০৭]
৪০৪৬. বারা [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ
সর্বশেষ অবতীর্ণ পূর্ণাঙ্গ সূরা, সূরা তাওবাহ্ আর সর্বশেষ অবতীর্ণ আয়াত কালালাহ্ আয়াত।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০০৯, ইসলামিক সেন্টার- ৪০০৮]
৪০৪৭. বারা [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
বারা [রাদি.] থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেন। তবে অতিরিক্ত এ কথাটি বলেন যে, সর্বশেষ অবতীর্ণ পূর্ণাঙ্গ সূরা।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০১০, ইসলামিক সেন্টার- ৪০০৯]
৪০৪৮. বারা [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, সর্বশেষ অবতীর্ণ আয়াত [আরবী]।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০১১, ইসলামিক সেন্টার- ৪০১০]
৪. অধ্যায়ঃ যে ব্যক্তি সম্পদ রেখে যাবে তা তার ওয়ারিসগণ পাবে
৪০৪৯. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ]- এর নিকট যদি এমনও মৃত দেহ [জানাযার জন্যে] আসতো যার উপর ঋণ থাকতো, তবে তিনি জিজ্ঞেস করিতেন, সে কি তার ঋণ পরিশোধের জন্যে ঐ পরিমাণ সম্পদ রেখে গেছে, যা দ্বারা ঋণ পরিশোধ হইতে পারে? যদি জানান হতো যে, সে ঋণ পূর্ণ করার পরিমাণ সম্পদ রেখে গেছে, তবে তিনি তার জানাযাহ পড়তেন। অন্যথায় বলিতেন, তোমরা তোমাদের সাথীর জানাযাহ্ পড়ো। যখন আল্লাহ্ তাহাঁর জন্য সম্পদের সমৃদ্ধির পথ খুলে দেন, তখন তিনি বলেন যে, আমি মুমিনদের জন্যে তাদের নিজেদের অপেক্ষাও বেশি নিকটবর্তী। সুতরাং যে ব্যক্তি ঋণগ্রস্ত অবস্থায় মারা যাবে, তার সে ঋণ পরিশোধের দায়িত্ব আমার উপর। আর যে লোক সম্পদ রেখে যাবে, তা তার উত্তরাধিকারীদের প্রাপ্য।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০১২, ইসলামিক সেন্টার- ৪০১১]
৪০৫০. যুহরী [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ
যুহরী [রহমাতুল্লাহি আলাইহি]- এর সূত্রে উক্ত সানাদে হাদীসটি বর্ণনা করেন।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০১৩, ইসলামিক সেন্টার- ৪০১২]
৪০৫১. ইবনি হুরাইরাহ্ [রাদি.]- এর সূত্রে নবী [সাঃআঃ] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, ঐ সত্তার শপথ যাঁর হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ! পৃথিবীর উপর এমন কোন মুমিন নেই, যার সবচেয়ে নিকটতম [অধিকতর আপন] লোক আমি নই। সুতরাং যে লোক ঋণ অথবা সন্তান রেখে যাবে, আমি হবো তার অভিভাবক। আর তোমাদের কেউ যদি সম্পদ রেখে যায় তবে সে মাল পাবে তার নিকটজনেরা; সে যেই হোক না কেন।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০১৪, ইসলামিক সেন্টার- ৪০১৩]
৪০৫২. হাম্মাম ইবনি মুনাব্বিহ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি]- এর সূত্রে হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, এগুলো আবু হুরায়রা্ [রাদি.] রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] থেকে আমাদের কাছে বর্ণনা করিয়াছেন। অতঃপর তিনি কতগুলো হাদীস বর্ণনা করেন। তার মধ্যে একটি এই যে, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন, আল্লাহর কিতাব মুতাবিক অন্য সব লোক অপেক্ষা আমি মুমিনদের সবচেয়ে নিকটবর্তী। সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি ঋণ অথবা নিঃসম্বল পরিজন রেখে যায়, তখন আমাকে ডাকিও, আমি তার অভিভাবক। আর তোমাদের মধ্যে যে সম্পদ রেখে যায়, তার সম্পদের অধিকারী হইবে তার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় যেই থাকুক।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০১৫, ইসলামিক সেন্টার- ৪০১৪]
৪০৫৩. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
নবী [সাঃআঃ] বলেছেন, যে ব্যক্তি সম্পদ ছেড়ে যায়, তা তার উত্তরাধিকারীদের প্রাপ্য। আর যে নিঃসম্বল পরিজন রেখে যায়, তার দায়িত্ব আমাদের।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০১৬, ইসলামিক সেন্টার- ৪০১৫]
৪০৫৪. আবু বাকর ইবনি নাফি [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] গুনদার থেকে এবং যুহায়র ইবনি হার্ব [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] আবদুর রহমান ইবনি মাহদী [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে উভয়ে শুবাহ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ
উপরিউক্ত সানাদে বর্ণনা করেন। অবশ্য গুনদার বর্ণিত হাদীসে আছে, আর যে ব্যক্তি নিঃসম্বল পরিজন রেখে যায়, আমি তাদের অভিভাবক হবো।
[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪০১৭, ইসলামিক সেন্টার- ৪০১৬]
Leave a Reply