জুয়া খেলা ও দাবা/পাশা খেলা
জুয়া খেলা ও দাবা/পাশা খেলা, এই অধ্যায়ে হাদীস = ২৫ টি হাদীস (১২৭১ – ১২৯৫) << আদাবুল মুফরাদ হাদীস কিতাবের মুল সুচিপত্র দেখুন
অধ্যায় – ২১ জুয়া ও দাবা/পাশা খেলা
৬০৮. অনুচ্ছেদঃ জুয়া খেলা।
৬০৯. অনুচ্ছেদঃ মোরগের বাজিও জুয়া।
৬১০. অনুচ্ছেদঃ যে ব্যক্তি তার সঙ্গীকে বলে, এসো তোমার সাথে জুয়া খেলি।
৬১১. অনুচ্ছেদঃ কবুতরের বাজি ধরা।
৬১২. অনুচ্ছেদঃ নারীদের জন্তুযানে হুদী [উট চালনার] গান।
৬১৩. অনুচ্ছেদঃ সংগীত।
৬১৪. অনুচ্ছেদঃ যে ব্যক্তি দাবা খেলায় লিপ্তদের সালাম দেয়নি।
৬১৫. অনুচ্ছেদঃ দাবা খেলোয়াড়ের পাপ।
৬১৬. অনুচ্ছেদঃ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং দাবা খেলোয়াড় ও বাতিলপন্থীদের উচ্ছেদ করা।
৬১৭. অনুচ্ছেদঃ মুমিন ব্যক্তি একই গর্ত থেকে দু’বার দংশিত হয় না।
৬১৮. অনুচ্ছেদঃ রাতের বেলা যে ব্যক্তি তীরন্দাজি করে।
৬১৯. অনুচ্ছেদঃ আল্লাহ কোন নির্দিষ্ট এলাকায় তাহাঁর কোন বান্দার মৃত্যুদান করিতে চাইলে তথায় যাওয়ার জন্য তার একটি প্রয়োজন সৃষ্টি করেন।
৬২০. অনুচ্ছেদঃ যে ব্যক্তি নিজ পরিধেয় বস্ত্রে নাকের ময়লা মোছে।
৬০৮. অনুচ্ছেদঃ জুয়া খেলা।
১২৭১. জাফর ইবনি আবুল মুগীরা [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত
সাঈদ ইবনি জুবাইর [রাহিমাহুল্লাহ] আমার এখানে মেহমান হলেন। তিনি বলেন, ইবনি আব্বাস [রাঃআঃ] আমার নিকট বর্ণনা করেন যে, বলা হতো, উটের জুয়াড়ীগণ কোথায়? তখন দশজন প্রতিযোগী সমবেত হতো এবং জুয়ার উটটির ক্রয়মূল্য নিৰ্দ্ধারণ করতো দশটি উটশাবক। তারা তীরের জুয়ার পাত্রে তীর স্থাপন করে সেটিকে চক্কর দেয়াতো, তাতে একজন বাদ পড়ে নয়জন অবশিষ্ট থাকতো। এভাবে প্রতি চক্করে একজন করে বাদ পড়ে শেষে মাত্র একজন অবশিষ্ট থাকতো এবং সে বিজয়ী হিসাবে তার শাবকসহ অন্যদের নয়টি শাবকও লাভ করতো। এতে নয়জনের প্রত্যেকে একটি করে শাবক লোকসান দিতো। এটাও এক প্রকার জুয়া।
জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ দুর্বল মাওকুফ
১২৭২. ইবনি উমার [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত
দাবা খেলাও জুয়ার অন্তর্ভুক্ত।
[আবু উবায়দ, ইবনি জারীর, আবু হাতিম, শাওকানীর ফাতহুল কাদীর] জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ সহীহ মাওকুফ
৬০৯. অনুচ্ছেদঃ মোরগের বাজিও জুয়া।
১২৭৩. রবীআ ইবনি আবদুল্লাহ [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত
উমার [রাঃআঃ]-র শাসনকালে দুই ব্যক্তি দু’টি মোরগের লড়াইয়ের বাজি ধরে। উমার [রাঃআঃ] মোরগ হত্যার নির্দেশ দেন। এক আনসার ব্যক্তি তাকে বলেন, আপনি কি এমন এক উম্মাতকে হত্যা করবেন যারা [আল্লাহর] গুণগান করে? অতএব তিনি তার নির্দেশ প্রত্যাহার করেন।
জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ দুর্বল মাওকুফ
৬১০. অনুচ্ছেদঃ যে ব্যক্তি তার সঙ্গীকে বলে, এসো তোমার সাথে জুয়া খেলি।
১২৭৪. আবু হুরাইরা [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত
রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ তোমাদের কোন ব্যক্তি যদি শপথ করে এবং তার শপথে বলে, লাত ও উহ্যার শপথ, তবে সে যেন বলে, আল্লাহ ব্যতীত কোন ইলাহ নাই। আর যে ব্যক্তি তার সঙ্গীকে বলে, এসো তোমার সাথে জুয়া খেলি, সে যেন দান-খয়রাত করে
। [বোখারী, মুসলিম, আবু দাউদ, তিরমিজী, নাসায়ী, ইবনি মাজাহ] জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ সহীহ হাদিস
৬১১. অনুচ্ছেদঃ কবুতরের বাজি ধরা।
১২৭৫. হুসাইন ইবনি মুসআব [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত
এক ব্যক্তি আবু হুরাইরা [রাঃআঃ]-কে বললো, আমরা দুটি কবুতরের বাজিতে শর্ত লাগাই এবং তৃতীয় ব্যক্তিকে সালিশ মানা অপছন্দ করি। এজন্য যে, পাছে সে-ই তা [বাজির জিনিস] হস্তগত করে নিয়ে যায় কিনা। আবু হুরাইরা [রাঃআঃ] বলেন, এটা তো শিশুসুলভ কাজ। অবশ্যই তোমরা তা ত্যাগ করিবে।
জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ দুর্বল হাদিস
৬১২. অনুচ্ছেদঃ নারীদের জন্তুযানে হুদী [উট চালনার] গান।
১২৭৬. আনাস [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত
বারাআ ইবনি মালেক [রাঃআঃ] পুরুষ যাত্রীদের হুদী গান শুনাতেন এবং আনজাশা মহিলা যাত্রীদের বাহন হুদী গান গেয়ে চালাতেন। তার কণ্ঠস্বর ছিল সুমধুর। নাবী [সাঃআঃ] বলেনঃ হে আনজাশা! ধীরে চালাও। তোমার যে কাঁচের চালান।
[বোখারী, মুসলিম, নাসায়ী, তায়ালিসী] জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ সহীহ হাদিস
৬১৩. অনুচ্ছেদঃ সংগীত।
১২৭৭. ইবনি আব্বাস [বাযযার] হইতে বর্ণীত
তিনি মহামহিম আল্লাহর বাণীঃ
وَمِنَ النَّاسِ مَنْ يَشْتَرِي لَهْوَ الْحَدِيثِ [لقمان: 6]
“কতক লোক ক্রীড়া-কৌতুকের কথাবার্তা ক্রয় করে”।[৩১ : ৬] সম্পর্কে বলেন, এর অর্থ গান-বাজনা ও অনুরূপ জিনিস।
[তাবারী] ;জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ সহীহ মাওকুফ
১২৭৮, বারাআ ইবনি আয়েব [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত
রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ তোমরা সালামের প্রসার ঘটাও, শান্তিতে থাকিবে। অসার কথাবার্তায় লিপ্ত হওয়া ক্ষতিকর।
[মুসনাদ আবু ইয়ালা] ,জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ হাসান হাদিস
১২৭৯. মুতাররিফ ইবনি আবদুল্লাহ ইবনুস শিখখীর [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত
বসরা যেতে আমি ইমরান ইবনুল হুসাইন [রাঃআঃ]-র সফরসংগী হলাম। সফরে প্রতি দিনই তিনি আমাদের কবিতা আবৃত্তি করে শুনিয়েছেন। তিনি আরো বলেছেন, পরোক্ষ বচন মিথ্যাকে এড়ানোর নিরাপদ উপায়।
জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ সহীহ হাদিস
৬১৪. অনুচ্ছেদঃ যে ব্যক্তি দাবা খেলায় লিপ্তদের সালাম দেয়নি।
১২৮০. ফুদাইল ইবনি মুসলিম [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত
তিনি বলেন, আলী [রাঃআঃ] বাবুল কাসর থেকে বের হলে তিনি দাবা খেলোয়াড়দের দেখিতে পান। তিনি তাহাদের নিকট গিয়ে তাহাদেরকে ভোর থেকে রাত পর্যন্ত আটক রাখেন। তাহাদের মধ্যে কতককে তিনি দুপুর পর্যন্ত আটক রাখেন। রাবী বলেন, যারা অর্থের আদান-প্রদানের ভিত্তিতে খেলেছিল, তিনি তাহাদের রাত পর্যন্ত আটক রাখেন, আর যারা এমনি খেলেছিল তাহাদেরকে দুপুর পর্যন্ত আটক রাখেন। তিনি নির্দেশ দিতেন, লোকজন যেন তাহাদেরকে সালাম না দেয়।
জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ দুর্বল মাওকুফ
৬১৫. অনুচ্ছেদঃ দাবা খেলোয়াড়ের পাপ।
১২৮১. আবু মূসা আশআরী [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত
রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেনঃ যে ব্যক্তি দাবা খেললো সে আল্লাহ ও তাহাঁর রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করলো।
[আবু দাউদ,ইবনি মাজাহ,আহমাদ, দার,হাকিম,ইবনি হিব্বান] ,জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ হাসান হাদিস
১২৮২. আবদুল্লাহ ইবনি মাসউদ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত
সাবধান! তোমরা এই চতুৰ্ভুজ টুকরায় পরিহার করো, যা নিক্ষেপ করা হয়। কারণ এই দু’টি জুয়ার অন্তর্ভুক্ত
। [আহমাদ হা/৪২৬৩]। জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ সহীহ হাদিস
১২৮৩. আবু বুরায়দা [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত
নাবী [সাঃআঃ] বলেনঃ যে ব্যক্তি দাবা খেললো সে যেন তার হাত শূকরের গোশত ও রক্তে রঞ্জিত করলো।
[মুসলিম, আবু দাউদ, ইবনি মাজাহ, মুয়াত্তা মালিক] ,জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ হাসান হাদিস
১২৮৪. আবু মূসা আশআরী [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত
রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেনঃ যে ব্যক্তি দাবা খেললো সে আল্লাহ ও তাহাঁর রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করলো।–
[আবু দাউদ, ইবনি মাজাহ, আহমাদ, দারিমি, হাকিম, ইবনি হিব্বান], জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ হাসান হাদিস
৬১৬. অনুচ্ছেদঃ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং দাবা খেলোয়াড় ও বাতিলপন্থীদের উচ্ছেদ করা।
১২৮৫. নাফে [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত.
আবদুল্লাহ ইবনি উমার [রাঃআঃ] তার পরিবারের কাউকে দাবা খেলায় লিপ্ত দেখিতে পেলে তাকে প্রহার করিতেন এবং দাবার সরঞ্জাম ভেঙ্গে ফেলতেন। –
[মুয়াত্তা মালিক] ,জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ সহীহ মাওকুফ
১২৮৬. আয়েশা [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত
তিনি জানতে পারলেন যে, তার বাড়িতে বসবাসকারী এক পরিবারের নিকট দাবা খেলার সরঞ্জাম আছে। তিনি লোক মারফত বলে পাঠান, তোমরা যদি তা বের করে ফেলে না দাও তবে আমি অবশ্যই আমার বাড়ি থেকে তোমাদের উচ্ছেদ করবো। তিনি তাহাদের এই আচরণ কঠোরভাবে অপছন্দ করেন।
জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ হাসান মাওকুফ
১২৮৭. রবীআ ইবনি কুলসূম [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত
আমার পিতা বলেছেন, ইবনুয যুবাইর [রাঃআঃ] আমাদের উদ্দেশে ভাষণ দেন। তিনি বলেন, হে মক্কাবাসীগণ! আমি জানতে পারলাম যে, কুরাইশ বংশের কতক লোক দাবা খেলায় লিপ্ত আছে। এটা ছিল অত্যন্ত কঠোর ব্যাপার। আল্লাহ বলেন,
إِنَّمَا الْخَمْرُ وَالْمَيْسِرُ [المائدة: 90]
“নিশ্চয় মদ ও জুয়া …” [সূরা মায়িদাহ : ৯০]।
আমি আল্লাহর নামে শপথ করে বলছি, কোন দাবা খেলোয়াড়কে গ্রেপ্তার করে আনা হলে আমি অবশ্যই তার প্রতিটি পশমে ও চামড়ায় কঠোর শাস্তি দিবো এবং যে তাকে গ্রেপ্তার করে আনবে আমি তাকে তার মালপত্র দিয়ে দিবো।
খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ হাসান মাওকুফ
১২৮৮. ইয়ালা ইবনি মুররা [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত
আমি আবু হুরাইরা [রাঃআঃ]-কে বলিতে শুনিয়াছি, যে ব্যক্তি বাজি ধরে দাবা খেলে সে শূকরের গোশত ভক্ষণকারীর সমতুল্য। আর যে ব্যক্তি বাজি না ধরে দাবা খেলে সে শূকরের রক্তে হাত রঞ্জিতকারীর সমতুল্য। আর যে ব্যক্তি তাহাদের সাথে বসে তাহাদের খেলা দেখে সে শূকরের গোশতের দিকে তাকিয়ে থাকা ব্যক্তির সমতুল্য।
খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ দুর্বল মাওকুফ
১২৮৯. আবদুল্লাহ ইবনি আমর ইবনুল আস [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত
বাজি ধরে দুটি গুটি দ্বারা জুয়া খেলায় অংশগ্রহণকারী শূকরের গোশত ভক্ষণকারীর সমতুল্য এবং বাজিবিহীন খেলায় অংশগ্রহণকারী শূকরের রক্তে হাত ডুবানো ব্যক্তিতুল্য।
জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ সহীহ মাওকুফ
৬১৭. অনুচ্ছেদঃ মুমিন ব্যক্তি একই গর্ত থেকে দু’বার দংশিত হয় না।
১২৯০. আবু হুরাইরা [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত
রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেনঃ মুমিন ব্যক্তি একই গর্তে দু’বার দংশিত হয় না।
[বোখারী, মুসলিম, আবু দাউদ, ইবনি মাজাহ, আহমাদ], জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ সহীহ হাদিস
৬১৮. অনুচ্ছেদঃ রাতের বেলা যে ব্যক্তি তীরন্দাজি করে।
১২৯১. আবু হুরাইরা [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত
নাবী [সাঃআঃ] বলেনঃ যে ব্যক্তি রাতের বেলা আমাদের প্রতি তীর নিক্ষেপ করলে সে আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়
। [আহমাদ, ইবনি হিব্বান, তাহাবী], জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ সহীহ হাদিস
১২৯২. আবু হুরাইরা [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত
রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আমাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করলো সে আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।
[মুসলিম, তাহাবী], খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ সহীহ হাদিস
১২৯৩. আবু মূসা [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত
রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আমাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করলো সে আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।
[বোখারী, মুসলিম]. জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ সহীহ হাদিস
৬১৯. অনুচ্ছেদঃ আল্লাহ কোন নির্দিষ্ট এলাকায় তাহাঁর কোন বান্দার মৃত্যুদান করিতে চাইলে তথায় যাওয়ার জন্য তার একটি প্রয়োজন সৃষ্টি করেন।
১২৯৪. আবুল মালীহ [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত
যিনি নাবী [সাঃআঃ]-এর সাহাবী ছিলেন। তিনি বলেন, নাবী [সাঃআঃ] বলেছেনঃ আল্লাহ কোন নির্দিষ্ট এলাকায় কোন বান্দার মৃত্যুদান করিতে চাইলে সেখানে [যাওয়ার জন্য] তার একটি প্রয়োজন সৃষ্টি করে দেন।
[তিরমিজী, আহমাদ, হাকিম, ইবনি হিব্বান], জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ সহীহ হাদিস
৬২০. অনুচ্ছেদঃ যে ব্যক্তি নিজ পরিধেয় বস্ত্রে নাকের ময়লা মোছে।
১২৯৫. আবু হুরাইরা [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত
তিনি তার পরিধেয় বস্ত্রে নাক পরিষ্কার করার পর বলেন, বাহ, বাহ! আবু হুরাইরা কাতান কাপড়ে নাক পরিষ্কার করছে। আমি নিজেকে আয়েশা [রাঃআঃ]-র ঘর ও মসজিদে নববীর মিম্বারের মধ্যস্থলে ধরাশায়ী হয়ে পড়ে থাকতে দেখেছি। লোকে বলতো, পাগল [হয়ে গেছে]। ক্ষুধার যন্ত্রণায়ই আমার এই অবস্থা হয়েছিল।
[বোখারী, তিরমিজী] ,জুয়া খেলা হাদিস এর তাহকিকঃ সহীহ হাদিস
Leave a Reply