সময় ও কালকে গালি দেয়া নিষিদ্ধ

সময় ও কালকে গালি দেয়া নিষিদ্ধ

সময় ও কালকে গালি দেয়া নিষিদ্ধ >> সহীহ মুসলিম শরীফ এর মুল সুচিপত্র দেখুন >> নিম্নে মুসলিম শরীফ এর একটি অধ্যায়ের হাদিস পড়ুন

১. অধ্যায়ঃ সময় ও কালকে গালি দেয়া নিষিদ্ধ
২. অধ্যায়ঃ [আরবী] আঙ্গুরকে [আরবী] নামকরণ মাকরূহ
৩. অধ্যায়ঃ আল-আব্‌দ, আল-আমাত [দাস-দাসী] এবং আল-মাওলা, আস-সাইয়্যিদ শব্দসমূহ ব্যবহারের বিধান
৪. অধ্যায়ঃ কোন মানুষের [নিজের দুরবস্থা প্রকাশে] আমার মন খবীস হয়ে গেছে বলা মাক্‌রূহ
৫. অধ্যায়ঃ মিশ্‌ক [আম্বর] ব্যবহার, এটিই শ্রেষ্ঠ সুগন্ধি এবং ফুল ও সুগন্ধি প্রত্যাখ্যান মাকরূহ হওয়া প্রসঙ্গে

১. অধ্যায়ঃ সময় ও কালকে গালি দেয়া নিষিদ্ধ

৫৭৫৫. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] কে আমি বলিতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেন, আদাম সন্তান সময় ও কালকে গালি-গালাজ করে, অথচ আমিই সময়, আমার হাতেই রাত্রি ও দিবস [এর পরিবর্তন সাধিত হয়]।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৬৭, ইসলামিক সেন্টার- ৫৬৯৭]

৫৭৫৬. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ মহান আল্লাহ বলেন, আদাম সন্তান আমাকে দুঃখ দেয়, সে সময়কে গালি দেয়, অথচ আমিই সময়, রাত ও দিন আমিই পরিবর্তন করে থাকি।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৬৮, ইসলামিক সেন্টার- ৫৬৯৮]

৫৭৫৭. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ পবিত্র ও মহান আল্লাহ বলেন, আদাম সন্তান আমাকে দুঃখ দেয়, সে বলে, হায় সময়ের দুর্ভাগ্য! [আমার সময় মন্দ]! তোমাদের কেউ যেন হায় সময়ের দুর্ভাগ্য না বলে। কারণ, আমিই তো সময়; আর রাত্রি ও দিবস আমিই পরিবর্তিত করে থাকি; আমি যখন ইচ্ছা করি তখন তাদের দুটিকে সংকুচিত করে দেই।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৬৯, ইসলামিক সেন্টার- ৫৬৯৯]

৫৭৫৮. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ তোমাদের কেউ যেন হায়! সময়ের ধ্বংস না বলে। কারণ আল্লাহ সময়ের নিয়ন্ত্রক।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৭০, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭০০]

৫৭৫৯. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, তোমরা সময়কে গালি-গালাজ করো না। কারণ, আল্লাহ সময়ের পরিবর্তনকারী।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৭১, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭০১]

২. অধ্যায়ঃ [আরবী] আঙ্গুরকে [আরবী] নামকরণ মাকরূহ

৫৭৬০. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ তোমাদের কেউ সময়কে গালি দিবে না। কারণ, আল্লাহ সময়ের নিয়ন্ত্রক। আর তোমাদের কেউ আঙ্গুরকে (বুঝাবার জন্য)العنب এর পরিবর্তেالْكَرْمَ বলবে না। কারণ,الْكَرْمَ বদান্যতা ও মর্যাদা হলো মুসলিম লোক। {৩১}

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৭২, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭০২]

{৩১} [আরবী] শব্দের অর্থ হলো, বদান্যতা, আভিজাত্য ও মর্যাদা। অতএবং শব্দের অর্থানুযায়ী একজন মুসলিমই এ নামে সম্বোধন পাওয়ার যোগ্য। কারণ, আল্লাহ তাআলার নিকট একজন মুসলিমই এ সম্মানের অধিকারী। একটি বস্তু যা সে যুগে মদের উৎস ও উপকরণ ছিল তা এ নাম পেতে পারে না।

৫৭৬১. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, তোমরা [আঙ্গুরকে] আল কার্‌ম বলো না, কারণ কার্‌ম হলো মুমিনের অন্তর।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৭৩, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭০৩]

৫৭৬২. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, আঙ্গুরকে [আরবী] [আল-কার্‌ম] নামে ডেকো না। কারণ “আল-কারম হলো মুসলিম ব্যক্তি।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৭৪ ইসলামিক সেন্টার- ৫৭০৪]

৫৭৬৩. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ অবশ্যই তোমাদের কেউ যেন [আঙ্গুরকে] আল-কারম না বলে। কারণ আল-কারম হলো মুমিনের অন্তর।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৭৫, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭০৫]

৫৭৬৪. হাম্মাম ইবনি মুনাব্‌বিহ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, এ হলো সে সব হাদীস যা আবু হুরায়রা্‌ [রাদি.] রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] হইতে আমাদের নিকট বর্ণনা করিয়াছেন। এ কথা বলে তিনি কতিপয় হাদীস বর্ণনা করেন, সে সবের একটি হলো- রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ তোমাদের কেউ আঙ্গুরকে কখনো [আরবী] [আল-কার্‌ম] বলবে না। আল-কার্‌ম তো মুসলিম লোক।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৭৬, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭০৬]

৫৭৬৫. আল্‌কামাহ ইবনি ওয়ায়িল [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, তোমরা [আঙ্গুরকে] আল-কারম বলো না বরং [আরবী] আল হাবালাহ বলো। [বর্ণনাকারী বলেন,] তিনি এ কথা বলে আঙ্গুরের প্রতি ইঙ্গিত করিয়াছেন।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৭৭, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭০৭]

৫৭৬৬. শুবাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, আলকামাহ্‌ ইবনি ওয়ায়িল [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] কে তাহাঁর পিতার সানাদে নবী [সাঃআঃ] হইতে রিওয়ায়াত করিতে শুনেছি। তিনি বলেন, তোমরা [আঙ্গুরকে] আল-কারম বলো না। তবে বলো [আরবী] [আল হাবালাহ] ও [আরবী] [আল ইনাব]। {৩২}

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৭৭, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭০৮]

{৩২} [আরবী] আল হাবালাহ্‌ আঙ্গুরের একটি প্রচলিত নাম। যার অর্থ- আঙ্গুর বৃক্ষ বা তার শাখা-প্রশাখা।

৩. অধ্যায়ঃ আল-আব্‌দ , আল-আমাত [দাস-দাসী] এবং আল-মাওলা, আস-সাইয়্যিদ শব্দসমূহ ব্যবহারের বিধান

৫৭৬৭. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ তোমাদের কেউ যেন আমার আব্‌দ ও আমাত তথা আমার বান্দা, আমার বান্দী না বলে। কারণ তোমাদের সকল পুরুষই আল্লাহ্‌র বান্দা এবং তোমাদের সকল নারীই আল্লাহর বান্দী। সুতরাং বলবে, গোলামী, ওয়া জারিয়াতী, ওয়া ফাতায়া, ওয়া ফাতাতী অর্থাৎ আমার সেবক, আমার সেবিকা।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৭৮, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭০৯]

৫৭৬৮. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ অবশ্যই তোমাদের কেউ যেন আমার দাস না বলে। কারণ, তোমাদের প্রত্যেকেই আল্লাহর দাস ও বান্দা। তবে সে বলবে আমার সেবক। আর কোন আব্‌দ যেন তার মনিবকে আমার রব্ব না বলে বরং বলবে আমার সাইয়্যিদ [মনিব ও নেতা]।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৭৯, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭১০]

৫৭৬৯. আমাশ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ

আবু বাক্‌র ইবনি আবু শাইবাহ্‌, আবু কুরায়ব ও আবু সাঈদ আশাজ্জ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] … আমাশ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে উপরোল্লিখিত সূত্রে হাদীস বর্ণনা করিয়াছেন। তবে তাঁদের উভয়ের বর্ণনাতে রয়েছে, গোলাম তার সাইয়্যিদ ও মনিবকে আমার মাওলা বলবে না।

এবং [প্রথম সূত্রের] বর্ণনাকারী আবু মুআবিয়াহ্‌ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] এর বর্ণিত হাদীসে বর্ধিত উল্লেখ করিয়াছেন যে, কারণ, তোমাদের মাওলা হলেন আল্লাহ।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৮০, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭১১]

৫৭৭০. হাম্মাম ইবনি মুনাব্বিহ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ

মুহাম্মাদ ইবনি রাফি [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] … হাম্মাম ইবনি মুনাব্বিহ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণিত। তিনি বলেন, এ হলো সেসব হাদীস, যা আবু হুরাইরাহ [রাদি.] রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] হইতে আমাদের নিকট বর্ণনা করিয়াছেন। এ কথা বলে তিনি কয়েকটি হাদীস বর্ণনা করিয়াছেন। [সে সবের একটি হলো] রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] আরও বলেন, তোমাদের কেউ [মনিব সম্পর্কে এভাবে] বলবে না যে, তোমার রব্বকে পান করাও, তোমার রব্বকে খাবার দাও, তোমার রব্বকে ওযূ করাও। তিনি আরও বলেন, তোমাদের কেউ যেন না বলে আমার রব্ব এবং বলবে আমার সাইয়্যিদ তথা সরদার বা নেতা, আমার মাওলা বা মনিব। আর তোমাদের কেউ যেন না বলে, আমার দাস আমার দাসী, বরং বলবে, আমার সেবক, আমার সেবিকা।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৮১, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭১২]

৪. অধ্যায়ঃ কোন মানুষের [নিজের দুরবস্থা প্রকাশে] আমার মন খবীস হয়ে গেছে বলা মাক্‌রূহ

৫৭৭১. আয়েশাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ কেউ [নিজের দুরবস্থা প্রকাশে] বলবে না- আমার মন খবীস [পিশাচ-ইতর-নিকৃষ্ট] হয়ে গেছে; বরং বলবে, আমার মন সংকুচিত ও ভারাক্রান্ত হয়ে গেছে। এ ভাষ্য আবু কুরায়ব [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] বর্ণিত হাদীসের। আর আবু বাক্‌র [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] নবী [সাঃআঃ] থেকে যা উল্লেখ করিয়াছেন তাতে [আরবী] [কিন্তু, তবে] শব্দটির উল্লেখ নেই।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৮২, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭১৩]

৫৭৭২. আবু মুআবিয়াহ্ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ

উপরোল্লিখিত সূত্রে অত্র হাদীস বর্ণনা করিয়াছেন।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৮৩, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭১৪]

৫৭৭৩. আবু উমামাহ্‌ ইবনি সাহ্‌ল ইবনি হুনায়ফ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ

রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ তোমাদের কেউ, আমার আত্মা খবীস হয়ে গেছে বলবে না; বরং আমার মন সংকুচিত ও বিমর্ষ হয়ে গেছে বলবে।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৮৮, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭১৫]

৫. অধ্যায়ঃ মিশ্‌ক [ আম্বর ] ব্যবহার, এটিই শ্রেষ্ঠ সুগন্ধি এবং ফুল ও সুগন্ধি প্রত্যাখ্যান মাকরূহ হওয়া প্রসঙ্গে

৫৭৭৪. আবু সাঈদ খুদরী [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, বানী ইসরাঈলের খাটো আকৃতির একটি স্ত্রীলোক দুজন দীর্ঘাঙ্গী মেয়েলোকের সঙ্গে হেঁটে যাচ্ছি। সে [উঁচু হওয়ার জন্য] এবং লোকদের চোখে ধরা না পড়ার জন্যে কাঠের দুটি পা তৈরি করে নিল এবং সোনা দিয়ে একটি বড় আংটি প্রস্তুত করে পরে তার ভিতরে মিশ্‌ক ভরে দিল। আর তা হলো সুগন্ধি কূলের সেরা সুগন্ধি। পরে সে ঐ দু মেয়েলোকের মধ্য থেকে চলতে লাগলো এবং লোকেরা তাকে চিনতে পারল না। সে সময় তার হাত দিয়ে এভাবে ঝাড়া দিল। [এ কথা বলে] বর্ণনাকারী শুবাহ্‌ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] তাহাঁর হাত ঝাড়া দিলেন [এবং স্ত্রীলোকটির হাত ঝাড়ার ধরণ নকল করিলেন]।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৮৫, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭১৬]

৫৭৭৫. আবু সাঈদ খুদ্‌রী [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বানী ইসরাঈলের এক নারীর কথা বর্ণনা করিলেন যে, তার আংটিটি মিশ্‌ক ভরাট করে রেখেছিল। [এ বিষয়ে তিনি বলিলেন] আর মিশ্‌ক হলো সর্বোত্তম সুগন্ধি।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৮৬, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭১৭]

৫৭৭৬. আবু হুরাইরাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ কারো নিকট কোন ফুল আনা হলে সে যেন তা ফিরিয়ে না দেয়। কারণ, তা ওজনে হালকা এবং ঘ্রাণ উত্তম।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৮৭, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭১৮]

৫৭৭৭. নাফি [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ

তিনি বলেন, ইবনি উমর [রাদি.] অভ্যস্ত ছিলেন যে, যখন তিনি সুগন্ধির ধোঁয়া নিতেন, তখন সুগন্ধিযুক্ত কাঠের উদ [চন্দন কাঠ] ধোঁয়া নিতেন। তিনি এর সাথে কোন কিছু মিলাতেন না। আবার [কখনো] চন্দন কাঠের সঙ্গে কর্পূর ছিটিয়ে দিতেন। তারপর বলিতেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] এ রকমভাবে সুগন্ধি জ্বালাতেন।

[ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৬৮৮, ইসলামিক সেন্টার- ৫৭১৯]

Comments

One response to “সময় ও কালকে গালি দেয়া নিষিদ্ধ”

Leave a Reply