ইহ্‌রাম ও তার সংশ্লিষ্ট কার্যাদি। ইহরাম বাঁধার স্থান

ইহ্‌রাম ও তার সংশ্লিষ্ট কার্যাদি। ইহরাম বাঁধার স্থান

 ইহ্‌রাম ও তার সংশ্লিষ্ট কার্যাদি। ইহরাম বাঁধার স্থান >> বুলুগুল মারাম এর মুল সুচিপত্র দেখুন

অধ্যায় ৪ঃ ইহ্‌রাম ও তার সংশ্লিষ্ট কার্যাদি

পরিচ্ছেদ ০১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইহরাম বাঁধার স্থান
পরিচ্ছেদ ০২. উচ্চৈস্বরে তালবিয়া পাঠ করা অপরিহার্য
পরিচ্ছেদ ০৩. ইহরাম বাঁধার সময় গোসল করা শরীয়তসম্মত
পরিচ্ছেদ ০৪. ইহরামরত ব্যক্তির যা পরিধান করা হারাম
পরিচ্ছেদ ০৫. ইহরাম বাঁধার সময় সুগন্ধি ব্যবহার করা মুস্তাহাব
পরিচ্ছেদ ০৬. ইহরামরত ব্যক্তির বিবাহ করা এবং বিবাহের প্রস্তাব দেয়ার বিধান
পরিচ্ছেদ ০৭. ইহরামকারীর ইহরাম থেকে মুক্ত ব্যক্তির শিকার খাওয়ার বিধান
পরিচ্ছেদ ০৮. মুহরিম ব্যক্তির উদ্দেশ্যে শিকারকৃত জীবজন্তু খাওয়ার বিধান
পরিচ্ছেদ ০৯. যে সকল জীবজন্তু হারাম সীমানার মধ্যে এবং এর বাইরে হত্যা করা যায়
পরিচ্ছেদ ১০. ইহরামরত ব্যক্তি শিঙ্গা লাগানোর বিধান
পরিচ্ছেদ ১১. মুহরিম ব্যক্তির মাথা মুগুনের ফিদইইয়া [ জরিমানা ]
পরিচ্ছেদ ১২. মক্কার মর্যদা
পরিচ্ছেদ ১৩.মদীনার মর্যদা
পরিচ্ছেদ ১৪. মদীনার হারামের সীমানা

পরিচ্ছেদ ০১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইহরাম বাঁধার স্থান

৭২৮ -ইবনু উমার [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল [সাঃআঃ] যুল-হুলাইফার মসজিদের নিকট হতে ইহরাম বেঁধেছেন। {৭৭৫}

{৭৭৫} বুখারী ১৫৪১, মুসলিম ১১৮৬, নাসায় ২৭৫৭, তিরমিজি ৮১৮, আৰু দাঊদ ১৭৭১, আহমাদ ৪৮০৪, ৪৮২৭, মুওয়াত্তা মালেক ৭৪০। হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০২. উচ্চৈস্বরে তালবিয়া পাঠ করা অপরিহার্য

৭২৯ -খাল্লাদ ইবনুস সাইব [র] থেকে বর্ণিতঃ

নবী [সাঃআঃ] বলেন ; আমার নিকট জিবরাল [আ] এসে আমাকে নির্দেশ দেন যে, আমি যেন আমার সাহাবীগণকে উচ্চৈঃস্বরে তালবিয়া পাঠের আদেশ দেই। -তিরমিয়ী ও ইবনু হিব্বান একে সহিহ বলেছেন। {৭৭৬}

{৭৭৬} দারেমী ১৮০৯, তিরমিজি ৮২৯, নাসায়ী ২৭৫৩, আবূ দাউদ ১৮১৪, আহমাদ ১৬১২২, ১৬১৩১, মালিক ৭৪৪, দারিম ১৮০৯। ইহ্‌রাম হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৩. ইহরাম বাঁধার সময় গোসল করা শরীয়তসম্মত

৭৩০ -যায়দ বিন সাবিত [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

নবী [সাঃআঃ] ইহরামের কাপড় খুলে গোসল করিয়াছেন। তিরমিয়ী এটিকে হাসান বলেছেন। {৭৭৭}

{৭৭৭} তিরমিয়ী ৮৩০, দারেমী ১৭৯৪। হাদিসের তাহকীকঃ হাসান হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৪. ইহরামরত ব্যক্তির যা পরিধান করা হারাম

৭৩১ -‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘উমার [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] জিজ্ঞাসিত হলেন, মুহরিম ব্যক্তি কী প্রকারের কাপড় পরবে? আল্লাহর রাসূল [সাঃআঃ] বললেনঃ সে জামা, পাগড়ী, পায়জামা, টুপি ও মোজা পরিধান করিবে না। তবে কারো জুতা না থাকলে সে টাখনুর নিচ পর্যন্ত মোজা কেটে [জুতার ন্যায়] পরবে। তোমরা জাফরান বা ওয়ারস [এক প্রকার খুশবু] রঞ্জিত কোন কাপড় পরবে না। -শব্দ মুসলিমের । {৭৭৮}

{৭৭৮} বুখারী ১৩৪, ৩৬৬, ১৫৪২, ১৮৪২, মুসলিম ১১৫৭, ভিরমিযী ৮৩৩, নাসায়ী ২৬৬৬, ২৬৬৭. আবূ দাউদ ১৮২৩, ইবনু মাজাহ ২৯২৯, ২৯৩২. আহমাদ ৪৪৪০, ৪৪৬৮, ম ৭১৬, ৭১৭, দারেমী ১৭৯৮৷মহাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৫. ইহরাম বাঁধার সময় সুগন্ধি ব্যবহার করা মুস্তাহাব

৭৩২ -আয়িশা [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, ইহরাম বাঁধার সময় আমি আল্লাহর রাসূল [সাঃআঃ] এর গায়ে সুগন্ধি মেখে দিতাম এবং বায়তুল্লাহ তাওয়াফের পূর্বে ইহরাম খুলে ফেলার সময়ও। {৭৭৯}

{৭৭৯} বুখারী ২৬৭, ২৭০, ২৭১, ১৫৩৯, মুসলিম ১১৮৯, ১১৯০, ১১৯১, ১৯ তিরমিী ৯১৭, ৯৬২, নাসায়ী ৪১৭, ৪৩১, ২৬৮৪, আৰু দাঊদ ১৭৪৫, ১৭৪৬, ইবনু মাজাহ ২৯২৬, ২৯২৭. আহমদ ২৩৫৮৫, ২৩৫৯১, মুওয়াও মালেক ৭২৭, দারেমী ১৮০১, ১৮০২। হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৬. ইহরামরত ব্যক্তির বিবাহ করা এবং বিবাহের প্রস্তাব দেয়ার বিধান

৭৩৩ -উসমান বিন আফফান [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন, মুহরিম বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হইবে না ও কারো বিবাহ দিবে না এবং বিয়ের প্রস্তাবও দিবে না। {৭৮০}

{৭৮০} মুসলিম ১৪০৯, তিরমিয়ী ৮৪০, নাসায়ী ২৮৪২, ২৮৪৪, আবূ দাউদ ১৮৪১, ইবনু মাজাহ ১৯৬৬, আহমাদ ৪০৩, মুওয়াত্তা মালেক ৭৮০, দারেমী ১৮২৩, ৪৬৪। হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৭. ইহরামকারীর ইহরাম থেকে মুক্ত ব্যক্তির শিকার খাওয়ার বিধান

৭৩৪ -আবূ কাতাদাহ আনসারী [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

তিনি গাইর মুহরিম [ ইহরাম বিহীন ] অবস্থায় একটি জংলী গাধা শিকারের ঘটনা সম্বন্ধে বলেছেন, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] তাহাঁর ইহরামে থাকা সাহাবীদের বলিলেন, তোমাদের কেউ কি এর উপর আক্রমণ করিতে তাকে আদেশ বা ইঙ্গিত করেছ? তাঁরা বলিলেন, না, আমরা তা করিনি। আল্লাহর রাসূল [সাঃআঃ] বললেনঃ তাহলে বাকী গোশত তোমরা খেয়ে নাও। {৭৮১}

{৭৮১} বুখারী ১৮২৪, আৰু দাঊদ ৩৭৮৫,৩৭৮৭, ইবনু মাজাহ ৩১৮৯। হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৮. মুহরিম ব্যক্তির উদ্দেশ্যে শিকারকৃত জীবজন্তু খাওয়ার বিধান

৭৩৫ -সব বিন জাসসামাহ আললায়সী [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

আল-আবওয়া কিংবা ‘ওয়াদ্দান নামক স্থানে অবস্থানকালে তিনি একটি জংলী গাধা রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ]-এর জন্য উপটৌকন দিয়েছিলেন। তাহাঁর উপঢৌকন এসেছিল। সেটা তিনি গ্রহণ না করে বলিলেন, আমরা ইহরাম অবস্থায় না থাকলে এটি ফেরত দিতাম না, কিন্তু আছি বলেই ফেরত দিলাম। {৭৮২}

{৭৮২} আবওয়া এবং ওয়াদ্দান – মাক্কাহ এবং মাপীনাহর মাঝখানে দুটি জায়গার নাম। বুখারী ২৫৯৬, মুসলিম ১১৯৩, ১১৯৪, তিরমিজি ৮৪৯, নাসায়ী ২৮১৯, ২৮২০, ২৮২৩, ইবনু মাজাহ ৩০৯০. আহমাদ ১৫৯৮৭, ১৫৯৮৮, ১৬২২৯, মুওয়াত্তা মালেক ৭৭৯৩, দারেমী ১৮৩০, ১৮২৮।হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ০৯. যে সকল জীবজন্তু হারাম সীমানার মধ্যে এবং এর বাইরে হত্যা করা যায়

৭৩৬ -আয়িশা [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

আল্লাহর রাসূল [সাঃআঃ] বলেছেনঃ পাঁচ প্রকার প্রাণী এত ক্ষতিকর যে, এগুলোকে [হালাল] ও হারামের মধ্যেও হত্যা করা যাবে। [যেমন] কাক, চিল, বিচ্ছু, ইঁদুর ও হিংস্র কুকুর। {৭৮৩}

{৭৮৩} বুখারী ১৮২৯, ৩৩১৪, মুসলিম ৭২৮, ১১৯৮, তিরমিজি ৮৭৭, নাসায়ী ২৮২৯, ২৮৮১, ২৮৮২, ইবনু মাজহ ৩০৭, আহমাদ ২৩৫৩২, ২৪০৪৮, দারেমী ১৮১৭। ইহ্‌রাম হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ১০. ইহরামরত ব্যক্তি শিঙ্গা লাগানোর বিধান

৭৩৭ -ইবনু`আব্বাস [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

নাবী [সাঃআঃ] ইহরাম অবস্থায় সিঙ্গা লাগিয়েছেন। {৭৮৪}

{৭৮৪} বুখারী ১৮১৬, ১৯৩৮, ১৯৩৯, ২১০৩, মুসলিম ১২০১, ১২০২, তিরমিয়ী ৭৭৫, ৭৭৬, ৭৭৭, নাসায়ী ২৮৪৫, ২৮৪৬, ২৮৪৭, আবূ দাউদ ১৮৩৫, ১৮৩৬, ২৩৭২, ১৬৮২, ৩০৮১. আহমাদ ১৮৫২, ১৯২২, ১৯৪৪। হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ১১. মুহরিম ব্যক্তির মাথা মুগুনের ফিদইইয়া [ জরিমানা ]

৭৩৮ -কা’ব বিন উজরাহ থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আমাকে নাবী [সাঃআঃ]-এর নিকটে এমন অবস্থায় নিয়ে যাওয়া হল তখন আমার চেহারায় উকুন বেয়ে পড়ছে। তিনি [তা দেখে] বলিলেন, তোমার কষ্ট কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে তা আমি দেখিনি! আর তিনি বলিলেন-তুমি কি একটি ছাগল পাবে? আমি বললাম-না, তিনি বলিলেন, তবে তুমি তিন দিন রোযা পালন করিবে বা ছয়জন মিসকীনের প্রত্যেককে অর্ধ সা’ [প্রায় ১২৫০ গ্রাম] পরিমাণ খাদ্য খাওয়াবে [উকুনের উপদ্রবে চুল কর্তনের জন্য]। {৭৮৫}

{৭৮৫} বুখারী ১৮১৪, ১৮১৫, ১৮১৮, মুসলিম ১২০১, তিরমিজি ৯৫৩, ২৯৭৪, নাসায়ী ১৮৫১, ২৮৫২, আবূ দাউদ ১৮৫৭, আহমাদ ১৭৬৪৩, ১৭৬৫৪, ১৭৬৬৫, মুওয়াত্তা মালেক ৯৫৫, ৯৫৬। হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ১২. মক্কার মর্যদা

৭৩৯ -আবূ হুরাইরা [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আল্লাহ তা’আলা যখন তার রাসূল [সাঃআঃ]-কে মক্কা বিজয় দান করিলেন, তখন তিনি [সাঃআঃ] লোকেদের মাঝে দাঁড়িয়ে আল্লাহর হাম্‌দ ও সানা [প্রশংসা] বর্ণনা করিলেন। এরপর বলিলেন, আল্লাহ তা’আলা মক্কায় [আবরাহার] হস্তি বাহিনীকে প্রবেশ করিতে দেননি এবং তিনি তার রাসূল ও মুমিন বান্দাদেরকে মাক্কার উপর আধিপত্য দান করিয়াছেন। আমার আগে অন্য কারোর জন্য মাক্কায় যুদ্ধ করা বৈধ ছিল না, তবে আমার পক্ষে দিনের সামান্য সময়ের জন্য বৈধ করা হয়েছিল, আর তা আমার পরেও কারোর জন্য বৈধ হইবে না। কাজেই এখানকার শিকার তাড়ানো যাবে না, এখানকার গাছ কাটা ও উপড়ানো যাবে না, ঘোষণার নিয়ককারী ব্যক্তি ব্যতীত এখানকার পড়ে থাকা জিনিস তুলে নিতে পারবে না। যার কোন লোক এখানে নিহত হয় সে দুটির মধ্যে তার কাছে যা ভাল বলে বিবেচিত হইবে, তা গ্রহণ করিবে [খুনীর মৃত্যুদণ্ডের জন্য বিচারপ্রার্থী হইবে কিংবা এর বদলে অর্থ গ্রহণ করিবে]।`আব্বাস [রাঃআঃ] বলেন, তবে ইযখিরের অনুমতি দিন। কেননা, আমরা এগুলো আমাদের কবরের উপর এবং ঘরের কাজে ব্যবহার করে থাকি। রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলিলেন, ইযখির ব্যতীত [অর্থাৎ তা কাটা ও ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হল]। {৭৮৬}

{৭৮৬} বুখারী ১১২, ২৪৩৪, ৬৮৮০, মুসলিম ১৩৫৫, আবূ দাউদ ২০১৭. আহমাদ ৭২০১, দারেমী ২৬০০, ইবনু মাজহ ২৬২৪। হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ১৩.মদীনার মর্যদা

৭৪০ -আবদুল্লাহ বিন যায়দ বিন আসিম [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন, ইবরাহীম [‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম] মক্কাকে হারাম ঘোষণা করিয়াছেন ও তার জন্য দু’আ করিয়াছেন। আমি মাদীনাহকে হারাম ঘোষণা করেছি, যেমন ইবরাহীম [‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম] মক্কাকে হারাম ঘোষণা করিয়াছেন এবং আমি মাদীনাহর মুদ ও সা’ এর জন্য [বরকতের] দু’আ করেছি। যেমন ইবরাহীম [‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম] মক্কার জন্য দু’আ করেছিলেন। {৭৮৭}

{৭৮৭} মুসলিম ১৩৬০, আহমাদ ১৬০১১। হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

পরিচ্ছেদ ১৪. মদীনার হারামের সীমানা

৭৪১ -আলী বিন আবূ তালিব [রাঃআঃ] থেকে বর্ণিতঃ

রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেন-মদীনাহর হারাম`আইর ও সাওর স্থানদ্বয়ের মধ্যবর্তী এলাকা জুড়ে। {৭৮৮}

{৭৮৮} বুখারী ১১১, ১৪৭০, ৩০৪৭, ৬৭৫৫, মুসলিম ১৩৭০, তিরমিয়ী ১৪১২, ২১২৭, নাসায়ী ৪৭৩৪, ৪৭৩৫, ৪৭৪৪, ২০৩৪, ৪৫৩৪, ২৬৫৮, আহমাদ ৬১৬, ৬০০, ৭৮৪, দারেমী ২৩৫৬। ইহ্‌রাম হাদিসের তাহকীকঃ সহিহ হাদিস


by

Comments

One response to “ইহ্‌রাম ও তার সংশ্লিষ্ট কার্যাদি। ইহরাম বাঁধার স্থান”

Leave a Reply