আম্বিয়া কিরাম

আম্বিয়া কিরাম

আম্বিয়া কিরাম >> বুখারী শরীফ এর মুল সুচিপত্র পড়ুন

পর্বঃ ৬০, আম্বিয়া কিরাম, অধ্যায়ঃ (১-৫৪)=৫৪টি

৬০১-২আদম আঃ ও তাহাঁর সন্তানাদির সৃষ্টি। আত্মাসমূহ একত্রিত৩৩২৬-৩৩৩৬
৬০৩-৪নূহ আঃ কে তার জাতির নিকট প্রেরণ করেছিলাম৩৩৩৭-৩৩৪১
৬০৫-৬ইদরীস (আঃ) । আমি আদ জাতির নিকট তাদেরই ভাই হূদকে পাঠিয়েছিলাম৩৩৪২-৩৩৪৫
৬০৭-৭ইয়াজুজ ও মাজুজের ঘটনা এবং যুল-কারনাইন সম্পর্কে বর্ণনা৩৩৪৬-৩৩৪৮
৬০৮-১১*ইবরাহীম আঃ এর বর্ণনা কোরআন ও হাদিস থেকে৩৩৪৯-৩৩৭২
৬০১২-১৪*ইয়াকুব আঃ ইসমাঈল আঃ ও ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (আঃ)৩৩৭৩-৩৩৭৪
৬০১৫-১৭*লূত আঃ ও সামূদ জাতি এবং তাদের সম্প্রদাইয়ের বর্ণনা৩৩৭৫-৩৩৮১
৬০১৮-২০*আইয়ুব ইয়াকুব ইউসুফ আঃ এর বিষয়ে আল্লাহর বানী৩৩৮২-৩৩৯০
৬০২১-৩৩*মুসা আঃ এর বিষয়ে মহান আল্লাহর বাণী এবং বর্ণনা৩৩৯১-৩৪১১
৬০৩৪-৩৬*ইউনূস আঃ ও মাদইয়ান বাসীদের প্রতি তাদের ভাই শুআইব৩৪১২-৩৪১৬
৬০৩৭-৪০*দাউদ আঃ এর কিতাব যাবুর ও সুলাইমান আঃ এর বর্ণনা৩৪১৭-৩৪২৭
৬০৪১-৪২*লুকমান আঃ – নিশ্চয়ই আমি লুকমানকে হিক্‌মত দান করেছি৩৪২৮-৩৪২৯
৬০৪৩-৪৯*মারইয়াম আঃ এবং তার পুত্র ঈসা (আঃ)-এর অবতরণ৩৪৩০-৩৪৪৯
৬০৫০-৫৪*বনী ইসরাঈল আসহাবে কাহাফ ও রাকীম সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে৩৪৫০-৩৪৮৮

৩৩২৬-৩৩৩৬ আদম আঃ ও তাহাঁর সন্তানাদির সৃষ্টি। আত্মাসমূহ একত্রিত

৬০/১. অধ্যায়ঃ ‎ আদম (আঃ) ও তাহাঁর সন্তানাদির সৃষ্টি।
৬০/২. অধ্যায়ঃ আত্মাসমূহ সেনাবাহিনীর ন্যায় একত্রিত।

৩৩৩৭-৩৩৪১ নূহ আঃ কে তার জাতির নিকট প্রেরণ করেছিলাম

৬০/৩. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ আর আমি নূহকে তার জাতির নিকট প্রেরণ করেছিলাম- (হুদঃ ২৫)।
৬০/৪. অধ্যায়ঃ (মহান আল্লাহর বাণীঃ)

৩৩৪২-৩৩৪৫ ইদরীস (আঃ) । আমি আদ জাতির নিকট তাদেরই ভাই হূদকে পাঠিয়েছিলাম

৬০/৫. অধ্যায়ঃ ইদরীস (আঃ)-এর বিবরণ।
৬০/৬. অধ্যায়ঃ (মহান আল্লাহর বাণীঃ)

৩৩৪৬-৩৩৪৮ ইয়াজুজ ও মাজুজের ঘটনা এবং যুল-কারনাইন সম্পর্কে বর্ণনা

৬০/৭. অধ্যায়ঃ ইয়াজুজ ও মাজুজের ঘটনা

৩৩৪৯-৩৩৭২ ইবরাহীম আঃ এর বর্ণনা কোরআন ও হাদিস থেকে

৬০/৮. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ আর আল্লাহ ইবরাহীম (আঃ)-কে বন্ধুরূপে গ্রহন করিয়াছেন– (আন-নিসা ১২৫) ।
৬০/৯. অধ্যায়ঃ ——— অর্থ মানে দ্রুত বেগে চলা।
৬০/১০. অধ্যায়ঃ
৬০/১১. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ (হে মুহাম্মাদ) আপনি তাদেরকে ইবরাহীম (আঃ)-এর মেহমানগণের ঘটনা জানিয়ে দিন। যখন তারা তাহাঁর নিকট এসেছিলেন- (হিজরঃ ৫১-৫২)। ——– ভয় পাবেন না। (মহান আল্লাহর বাণী): স্মরণ করুন যখন ইবরাহীম (আঃ) বলিলেন, হে আমার রব! আমাকে দেখিয়ে দিন, আপনি কিভাবে মৃতকে জীবন দান করেন- (আল-বাকারাহঃ ২৬০)।

৩৩৭৩-৩৩৭৪ ইয়াকুব আঃ ইসমাঈল আঃ ও ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (আঃ)

৬০/১২. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ এবং স্মরণ করুন এই কিতাবে ইসমাঈলের কথা, অবশ্যই তিনি ছিলেন ওয়াদা পালনে সত্যনিষ্ঠ। (মারইয়ামঃ ৫৪)
৬০/১৩. অধ্যায়ঃ নাবী‎ ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (আঃ)-এর ঘটনা।
৬০/১৪. অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ যখন ইয়াকূব (আঃ)-এর মৃত্যুকাল এসে হাযির হয়েছিল, তোমরা কি তখন সেখানে উপস্থিত ছিলে? যখন তিনি তাহাঁর সন্তানদের জিজ্ঞেস করছিলেন। (আল-বাকারাহঃ ১৩৩)

৩৩৭৫-৩৩৮১ লূত আঃ ও সামূদ জাতি এবং তাদের সম্প্রদাইয়ের বর্ণনা

৬০/১৫. অধ্যায়ঃ (মহান আল্লাহর বাণীঃ স্মরণ কর লুতের কথা, তিনি তাহাঁর সম্প্রদায়কে বলেছিলেন; তোমরা কেন অশ্লীল কাজ করছ? অথচ এর পরিণতির কথা তোমরা অবগত আছ। তোমরা কি কামতৃপ্তির জন্য নারীদেরকে ছেড়ে পুরুষে উপগত হচ্ছ? তোমরা তো এক মুর্খ সম্প্রদায়। উত্তরে তাহাঁর কওমের এ কথা ছাড়া আর কোন কথা ছিল না যে, লূত পরিবারকে তোমাদের জনপদ থেকে বের করে দাও। এরা তো এমন লোক যারা অত্যন্ত পাকপবিত্র থাকে। অতঃপর তাঁকে (লুতকে) ও তাহাঁর পরিবারবর্গকে উদ্ধার করলাম তাহাঁর স্ত্রীকে ছাড়া। কেননা, তার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্তদের ভাগ্যই নির্ধারিত করেছিলাম। আর তাদের উপর বর্ষণ করেছিলাম মুষলধারে পাথরের বৃষ্টি। এই সর্তককৃত লোকদের উপর বর্ষিত বৃষ্টি কতই না নিকৃষ্ট ছিল। (আন-নামলঃ ৫৪-৫৮)
৬০/১৬. অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ অতঃপর যখন আল্লাহর ফেরেশতামন্ডলী লূত পরিবারের নিকট আসলেন, তখন তিনি বলিলেন, তোমরা তো অপিরিচিত লোক- (হিজরঃ ৬১-৬২)।
৬০/১৭. অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আর সামূদ জাতির প্রতি তাদেরই ভাই সালিহকে পাঠিয়েছিলাম- (হূদঃ ৬১)।. আল্লাহ আরো বলেন, হিজরবাসীরা রাসুলগণের প্রতি মিথ্যারোপ করেছিলো- (হিজরঃ ৮০)।

৩৩৮২-৩৩৯০ আইয়ুব ইয়াকুব ইউসুফ আঃ এর বিষয়ে আল্লাহর বানী

৬০/১৮. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বানীঃ যখন ইয়াকুব (আঃ)-এর নিকট মৃত্যু এসেছিল, তখন কি তোমরা হাযির ছিলে? (আল-বাকারাহঃ ১৩৩)
৬০/১৯. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয়ই ইউসুফ এবং তাহাঁর ভাইদের কাহিনীতে জিজ্ঞাসাকারীদের জন্য অনেক নিদর্শন আছে। (ইউসুফঃ ৭)
৬০/২০. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ (আর স্মরণ কর) আইয়ুবের কথা। যখন তিনি তাহাঁর রবকে ডেকে বলিলেন, আমিতো দুঃখ কষ্টে পড়েছি, আর তুমিতো সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু। (আম্বিয়াঃ ৮৩)।

৩৩৯১-৩৪১১ মুসা আঃ এর বিষয়ে মহান আল্লাহর বাণী এবং বর্ণনা

৬০/২১. অধ্যায়ঃ (আল্লাহ তাআলার বাণী): আর স্মরণ কর এই কিতাবে মূসার কথা। নিশ্চয়ই তিনি ছিলেন, বিশেষভাবে বাছাইকৃত রাসুল ও নাবী‎। তাকে আমি ডেকেছিলাম তূর পাহাড়ের দক্ষিণ দিক হইতে এবং আমি অন্তরংগ আলাপে তাকে নৈকট্য দান করেছিলাম। আমি নিজ অনুগ্রহে তার ভাই হারূনকে নাবী‎রূপে তাকে দিলাম। (মারইয়াম: ৫১-৫৩)
৬০/২২. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬০/২৩. অধ্যায়ঃ “ফিরআউন গোত্রের এক মুমিন ব্যক্তি যে তার ঈমান গোপন রাখত, ……।. নিশ্চয়ই আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারী মিথ্যাবাদীকে পথ প্রদর্শন করেন না।” (গাফির/আল-মুমিনঃ ২৮) [১]
৬০/২৪. অধ্যায়ঃ হে মুহাম্মাদ! আপনার নিকট কি মূসার বৃত্তান্ত পৌঁছেছে? (ত্বা-হা: ৯) আর আল্লাহ মূসার সঙ্গে সাক্ষাতে কথাবার্তা বলেছেন। (আন-নিসাঃ ১৬৪)
৬০/২৫. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬০/২৬. অধ্যায়ঃ বন্যার কারণে তুফান।
৬০/২৭. অধ্যায়ঃ মূসা (আঃ)-এর সম্পর্কিত খাযির (আঃ)-এর ঘটনা।
৬০/২৮. অধ্যায়ঃ
৬০/২৯. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণী: তারা প্রতিমা পূজায় রত এক জাতির নিকট হাজির হয়। (আরাফ: ১৩৮)
৬০/৩০. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণী: স্মরণ কর, যখন মূসা তাহাঁর সম্প্রদায়কে বলেছিলঃ আল্লাহ তোমাদের একটি গরু যবেহ করিতে আদেশ দিয়েছেন। (আল-বাকারাহ: ৬৭)
৬০/৩১. অধ্যায়ঃ মূসা (আঃ)–এর মৃত্যু ও তৎপরবর্তী অবস্থার বর্ণনা।
৬০/৩২. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণী: আর আল্লাহ মুমিনদের জন্য দৃষ্টান্ত পেশ করিয়াছেন ফিরআউনের স্ত্রীর। আর সে ছিল বিনয়ী ইবাদাতকারীদের অন্তর্ভুক্ত। ( আত তাহরীম: ১১-১২)
৬০/৩৩. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণী: নিশ্চয়ই কারূন ছিল মূসা (আঃ)–এর সম্প্রদায় ভুক্ত।… (আল-কাসাস: ৭৬)

৩৪১২-৩৪১৬ ইউনূস আঃ ও মাদইয়ান বাসীদের প্রতি তাদের ভাই শুআইব

৬০/৩৪. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণী: মাদইয়ান বাসীদের প্রতি তাদের ভাই শুআইবকে পাঠিয়েছিলাম। (আরাফ: ৮৫, হুদ: ৪৮ ও আনকাবূত: ৩৬)
৬০/৩৫. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণী: আর ইউনূসও ছিলেন রাসুলদের একজন … তারপর একটি মাছ তাকে গিলে ফেলল, তখন তিনি নিজেকে তিরস্কার করিতে লাগলেন। (আস্‌সাফফাত: ১৩৯-১৪২)
৬০/৩৬. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণী: আর তাদেরকে সমুদ্র তীরবর্তী জনপদবাসীদের সম্বন্ধে জিজ্ঞেস কর। যখন তারা শনিবার সীমালঙ্ঘন করতো। ( আরাফ ১৬৩)

দাউদ আঃ এর কিতাব যাবুর ও সুলাইমান আঃ এর বর্ণনা

৬০/৩৭. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণী: আমি দাউদকে যাবুর দিয়েছি। (বনী ইসরাঈল ৫৫)
৬০/৩৮. অধ্যায়ঃ আল্লাহর নিকট সবচেয়ে পছন্দনীয় সালাত দাউদ (আঃ)-এর সালাত ও সবচেয়ে পছন্দনীয় সওম দাউদ (আঃ)-এর সওম। তিনি রাতের প্রথমার্ধে ঘুমাতেন আর এক-তৃতীয়াংশ দাঁড়িয়ে সালাত আদায় করিতেন এবং বাকী ষষ্ঠাংশ ঘুমাতেন। তিনি একদিন সওম পালন করিতেন আর একদিন বিরতি দিতেন।
৬০/৩৯. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ এবং স্মরণ করুন আমার বান্দা দাউদের কথা, যিনি ছিলেন খুব শক্তিশালী এবং যিনি ছিলেন অতিশয় আল্লাহ অভিমুখী…….. ফায়সালাকারীর বর্ণনা শক্তি। (সোয়াদ ১৭-২০)
৬০/৪০. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ আর আমি দাঊদকে দান করলাম সুলাইমান। সে ছিল অতি উত্তম বান্দা। তিনি তো ছিলেন অতিশয় আল্লাহ অভিমুখী। (সোয়াদ ৩০)

লুকমান আঃ – নিশ্চয়ই আমি লুকমানকে হিক্‌মত দান করেছি

৬০/৪১. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয়ই আমি লুকমানকে হিক্‌মত দান করেছি। আর সে বলেছিল, শির্‌ক এক মহা যুল্‌ম। (লুকমান ১২-১৩)
৬০/৪২. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ আপনি তাদের কাছে এক জনপদের সে সময়ের ঘটনা বর্ণনা করুন, যখন তাদের কাছে কয়েকজন রাসুল এসেছিলেন। (ইয়াসীন ১৩)

মারইয়াম আঃ এবং তার পুত্র ঈসা (আঃ)-এর অবতরণ

৬০/৪৩. অধ্যায়ঃ আল্লাহর বাণীঃ এ হল আপনার রবের অনুগ্রহের বিবরণ যা তাহাঁর বান্দা যাকারিয়ার প্রতি করা হয়েছে। ইতিপূর্বে আমি এ নামে কারও নামকরণ করিনি। (মারইয়াম ২-৭)
৬০/৪৪. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণী আর স্মরণ কর, কিতাবে মারিয়ামের ঘটনা। যখন তিনি স্বীয় পরিবার-পরিজন হইতে পৃথক হলেন……। (মারইয়াম ১৬) মহান আল্লাহর বাণীঃ স্মরণ কর, যখন ফেরেশতারা বললঃ হে মারইয়াম! নিশ্চয় আল্লাহ তাহাঁর তরফ থেকে তোমাকে একটি কালিমার সুসংবাদ দিচ্ছেন। (আল্‌ ইমরান ৪৫) মহান আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ আদম (আঃ), নূহ (আঃ) ও ইবরাহীম (আঃ)-এর বংশধর এবং ইমরানের বংশধরকে পৃথিবীতে মনোনীত করিয়াছেন……বে-হিসাব দিয়ে থাকেন। (আল্‌ ইমরান ৩৩-৩৭)
৬০/৪৫. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ আর যখন ফেরেশতামন্ডলী বলিল, হে মারইয়াম! নিশ্চয় আল্লাহ তোমাকে মনোনীত করিয়াছেন।
৬০/৪৬. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬০/৪৭. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ
৬০/৪৮. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ আর এ কিতাবে বর্ণনা করুন মারইয়ামের কথা, যখন সে নিজ পরিবারের লোকদের থেকে পৃথক হলো। (মারইয়াম ১৬)
৬০/৪৯. অধ্যায়ঃ মারইয়াম পুত্র ঈসা (আঃ)-এর অবতরণ।

বনী ইসরাঈল আসহাবে কাহাফ ও রাকীম সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে

৬০/৫০. অধ্যায়ঃ বনী ইসরাঈল সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
৬০/৫১. অধ্যায়ঃ বনী ইসরাঈলের শ্বেতওয়ালা, টাকওয়ালা ও অন্ধের হাদীস।
৬০/৫২. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ আসহাবে কাহাফ ও রাকীম সম্পর্কে আপনার কী ধারণা? (আত তওবা ১৮)
৬০/৫৩. অধ্যায়ঃ গুহার ঘটনা।
৬০/৫৪. অধ্যায়ঃ

Comments

Leave a Reply