আবদুল্লাহ ইবনু উমার ইবনু খাত্তাব (রাদি.)-এর মর্যাদা।

আবদুল্লাহ ইবনু উমার ইবনু খাত্তাব (রাদি.)-এর মর্যাদা।

আবদুল্লাহ ইবনু উমার ইবনু খাত্তাব (রাদি.)-এর মর্যাদা। >> বুখারী শরীফ এর মুল সুচিপত্র পড়ুন

৬২/১৯. অধ্যায়ঃ আবদুল্লাহ ইবনু উমার ইবনু খাত্তাব (রাদি.)-এর মর্যাদা।

৩৭৩৮

ইবনে উমর (রাদি.) হইতে বর্ণিতঃ

তিনি বলে- নাবী (সাঃআঃ) এর জীবদ্দশায় কেউ কোন স্বপ্ন দেখলে তা নাবী (সাঃআঃ) এর নিকট বর্ণনা করিতেন। আমিও স্বপ্ন দেখার জন্য আকাঙ্খা করতাম এই উদ্দেশ্যে যে তা নাবী (সাঃআঃ) এর নিকট বর্ণনা করব। আমি ছিলাম অবিবাহিত একজন তরুন। তাই আমি নাবী (সাঃআঃ) এর যুগে মসজিদেই ঘুমাতাম। একরাতে স্বপ্নে দেখিতে পেলাম যে দুজন ফেরেশতা আমাকে ধরে জাহান্নামের কাছে নিয়ে গেল। আমি দেখিতে পেলাম যে কূপের ন্যায় তার দুটো উঁচু পাড়ও রয়েছে। তাতে এমন এমন মানুষজন রয়েছে যাদের আমি চিনতে পারলাম। তখন আমি (জাহান্নামের আগুন থেকে আশ্রয় চাচ্ছি) বারবার পাঠ করিতে লাগলাম। তখন তৃতীয় আরেকজন ফেরেশতা তাদের দুজনের সাথে সাক্ষাৎ করিলেন এবং তিনি আমাকে বলিলেন- ভয় করোনা (এরপর আমি জেগে গেলাম) স্বপ্নটি (আমার বোন) হাফসা (রাদি.) এর নিকট বললাম।

(আঃপ্রঃ ৩৪৫৭ প্রথমাংশ, ইঃফাঃ ৩৪৬৫ প্রথমাংশ)

৩৭৩৯

বর্ণনাকারী হইতে বর্ণিতঃ

তিনি তা নাবী (সাঃআঃ)-এর নিকট বর্ণনা করেন। তিনি বলিলেন, আবদুল্লাহ খুব চমৎকার মানুষ। যদি সে রাতে সলাত আদায় করত। (তাহাঁর পুত্র) সালিম (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) বলেন, অতঃপর আবদুল্লাহ (রাদি.) রাতে খুব অল্প সময়ই ঘুমাতেন।

(আঃপ্রঃ ৩৪৫৭ শেষাংশ, ইঃফাঃ ৩৪৬৫ শেষাংশ)

৩৭৪০

হাফসা (রাদি.) হইতে বর্ণিতঃ

নাবী (সাঃআঃ) তাহাঁর নিকট বলেছেন যে, আবদুল্লাহ অত্যন্ত নেক ব্যক্তি।

(আঃপ্রঃ ৩৪৫৮, ইঃফাঃ ৩৪৬৬)

৩৭৪১

হাফসা (রাদি.) হইতে বর্ণিতঃ

নাবী (সাঃআঃ) তাহাঁর নিকট বলেছেন যে, আবদুল্লাহ অত্যন্ত নেক ব্যক্তি।

(আঃপ্রঃ ৩৪৫৮, ইঃফাঃ ৩৪৬৬)

Comments

Leave a Reply