আদিল্লাতুল হানাফিয়্যাহ – আব্দুল্লাহ ইবনে মুলসিম বাহলবি

আদিল্লাতুল হানাফিয়্যাহ

বইঃ আদিল্লাতুল হানাফিয়্যাহ
সংকলকের নামঃ আবদুল্লাহ
উপাধিঃ আবদুল্লাহ বিন মুসলিম বাহলবি
পিতার নামঃ মুসলিম
জনস্থানঃ পাকিস্তানের মূলতান প্রদেশের বাহলি
জন্মঃ ১৩১৩ হিজরি
মৃত্যুঃ ১৩৯৮ হিজরি

আদিল্লাতুল হানাফিয়্যাহ বইটির ছারাও আপনারা পড়তে পারেন মুসনাদে ইমাম আযম ১১৬৩হিঃ । আদিল্লাতুল হানাফিয়্যাহ বইটি OCR করা হয়েছে, তাই অনেক শব্দ বাদ পরেছে। শীঘ্রই আমরা এই বাদ শব্দ গুলো সংযুক্ত করে দিব ইনশাল্লাহ। তবে এর জন্য আমরা ১ জন সেচ্ছা সেবক খুঁজছি।

বইটির PDF/ মুল কপি পেতে হলে নিচে Comment/ কমেন্ট এর মাধ্যমে আমাদেরকে জানান, তাহলে আমরা আপনাদেরকে পাঠিয়ে দিতে পারব। ইনশাআল্লাহ।

আদিল্লাতুল হানাফিয়্যাহ সুচিপত্র

অধ্যায় ১০: নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উযু কেমন ছিল?
অধ্যায়- ১১: উযুর শুরুতে বিসমিল্লাহ
অধ্যায়- ১২. : মাথা মাস্হ
অধ্যায়- ১৩ : মাথায় ব্যবহৃত পানি দ্বারা কান মাস্হ
অধ্যায়- ১৪ : উভয় পা ধৌত করা এবং মাসূহ না করা
অধ্যায়- ১৫ : ধারাবাহিকতা তথা এক অঙ্গ শুকিয়ে যাওয়ার আগেই অন্য অঙ্গ ধৌত করা
অধ্যায়- ২২ : জানাবাতের গোসলে কুলি করা এবং নাকে পানি দেয়া
অধ্যায়- ২৩: প্রত্যেক চুলের নিচে জানাবাত রয়েছে
অধ্যায়- ২৪ + মহিলা কি গোসলের সময় চুল (জমাট থাকলে) খুলতে হবে?
অধ্যায়- ২৫ : পুরুষ-মহিলার খতনার স্থান মিলিত হলে গোসল ওয়াজিব হবে
অধ্যায়- ২৬: যে ব্যক্তি ঘুম থেকে জেগে আর্ত দেখল, কিন্ত বপ্নদোষের কথা মনে হল না
অধ্যায়- ২৭ ; জুমুআর দিন গোসল করা
অধ্যায়- ২৮ : ইহরামের কাপড় পরিধানের সময় এবং উতয় ঈদ ও আরাফার দিনে গোসল করা
অধ্যায়- ২৯ : পুরুষ জুনুবি কিংবা অপবিত্র অবস্থায় এবং নারী হায়য অবস্থায় কুরআন স্পর্শ করা
অধ্যায়- ৩০ : সমুদ্রের পানি দিয়ে উযু-গোসল
অধ্যায়- ৩১ £ কুপ ও ঝর্ণার পানি দিয়ে উদ
অধ্যায়- ৩২ : দীর্ঘক্ষণ থাকার কারণে কিংবা পবিত্র কোনো জিনিস সামান্য মিশে যাওয়ায়
দুর্গন্ধ হয়ে যাওয়া পানি সারা উু-গোসলের বৈধতা
অধ্যায়- ৩৩ : যে প্রাণীর প্রবাহিত রক্ত নেই তা মারা গেলে পানি নাপাক হয় না
অধ্যায়- ৩৪ : নাপাকি পবিত্র করণে “ব্যবহৃত পানি” ব্যবহার করা জায়িয নয়
‘অধ্যায়- ৩৫ : চামড়া দিবাগাত দেয়া হলে পবিত্র হয়ে যায়
অধ্যায়- ৩৬ : মৃতপ্রাণীর চুল, পালক, পশম, দীত, ঠোট ও শিরা এসব পবিত্র
‘অধ্যায়- ৩৭ : মানুষের চুল পবিত্র
অধ্যায়- ৩৮ : যে কুপে প্রাণী মারা গেল
‘অধ্যায়- ৩৯ : ইদুর ঘি-তে পড়ে গেল
অধ্যায়- ৪০ : কবুতর ও চড়ইপাখির মলের কারণে পানি নষ্ট হয় না
অধ্যায়- ৪১ : কোনো মানুষ এবং যে প্রাণীর. গোশত খাওয়া হালাল তা যদি পানি পড়ে
জীবিত বের হয়ে আসে এবং তার শরিরে নাপাকি না থাকে তাহলে পানি নষ্ট হবে না
অধ্যায়- ৪২ : কুকুরের উচ্চ্টাংশ
অধ্যায়- ৪৩ : বিড়ালের উচ্চিষ্টাংশ
অধ্যায়- 88 : গাধা ব্যতীত অন্য প্রাণীর ঘাম উচ্চিষ্টাংশের (হুকমের) মতো
ভায়াম্থুমের অধ্যায়সমূহ
অধ্যায়- ৪৫ : তায়াম্মুম হচ্ছে দু’বার মাটিতে হাত মারা
অধ্যায়- ৪৬ : তায়াম্মুম হবে পবিত্র মাটি দ্বারা
অধ্যায়- ৪৭ : নিকটে পানি থাকার ধারণা হলে পানি অনুসন্ধান করা কি ওয়াজিব?
অধ্যায়- ৪৮ : মোজার উপর মাসূহ+ মুসাফির ও মুকিমের জন্যে
অধ্যায়- ৪৯ : মাস্হ হবে মোজার উপরাংশে
অধ্যায়- ৫০ : জুরমুকাইনের উপর মাস্হ
অধ্যায়- ৫১: জাওরাবাইনের উপর মাসৃহ
£ পঞ্জির উপর মাস্হ
£ হায়যের সর্বনিম মেয়াদ তিন দিন এবং সর্বোচ্চ মেয়াদ দশ দিন
£ *তুহর’র সর্বনিম মেয়াদ পনের দিন
ঃ হায়যগস্ত মহিলা নামাযের কাযা করবে না
£হায়মরস্ত মহিলা এবং জুনুবি ব্যক্তির জন্যে মসজিদে প্রবেশ নিষিদ্ধ
৭: হায়য ও নিফাসগ্রস্ত মহিলাকে কাপড়ের নিচ দিয়ে ভোগ করা নিষিদ্ধ
£ হায়বধ্থস্ত মহিলার সঙ্গে তক্ষণ এবং তার উচ্চি্টাংশ থেকে পান করা
৯; হায়য্স্ত মহিলা এবং জুনুবি ব্যক্তি কুরআনের কোনো কিছু পড়তে পারবে না
: অপবিত্র উয়ু না থাকা) অবস্থায় ইচ্চানুযায়ী কুরআন থেকে পড়তে পারবে
£ হায়য ও নিফাসথস্ত মহিলা এবং জুনুব ব্যক্তি গিলাফ ব্যতীত কুরআন স্পর্শ করতে পারবে না

অধ্যায়- ৬৫ – প্রথম হায়বহস্ত মহিলার ক্ষেত্রে হায়যের সর্বনিম মেয়াদ থেকে কম হলে কিংবা
দশ দিন থেকে বেশি হলে অথবা অভ্যাসের কম-বেশি হলে তা ইসতিহাযা গণ্য হবে
অধ্যায়- ৬৬: গর্ভধারিণী মহিলার হায়য হয় না এবং গরভধারিণী যে রক্ত দেখতে পায় তা ইসতিহাযা
‘অধ্যায়- ৬৭ £ ইসতিহাযাধরস্ত মহিলা প্রত্যেক নামাযের ওয়াক্তে উম করবে

‘নাপাকি থেকে কাপড়, শরির ইত্যাদি কীভাবে পাক করা যাবে?

চামড়া দিবাগাত দেয়া হলে তা পাক হয়ে যায়

শুকিয়ে যাওয়াই জমিনের পবিত্রতা

জমিনে ঘর্ষণের ছারা দেহবিশিষ্ট নাপাকি থেকে মোজা পবিত্র হয়ে যায়
প্রাণীর গোশত খাওয়া হালাল তার পেশাবও নাপাক

দুধের শিশুর পেশাব

সামান্য নাপাকি যা থেকে বেচে থাকা সম্ভব নয় তা ক্ষমাযোগ্য

পাথর দারা ইসতিজ্জা

দ্বারা ইসতিষ্জা করা মাকরূহ

হাত দ্বারা ইসতিজ্জা করা যাবে না

পাথর বারা পরিষ্কার করে নেয়ার পর স্থান ধৌত করে নেয়া মুস্তাহাব
পেশাব-পায়খানায় কিবলামুখী হওয়া এবং কিবলাকে পেছনে রেখে বসা মাকরূহ
2 পেশাব-পায়খানার সময় কথা বলা মাকরূহ

রাস্তায়, মানুষের সমাগমন্থলে এবং এমন গাছের নিচে যেখানে ছায়া নেয়া হয়

অধ্যায়- ৯২ : যুহরের ওয়াক্ত
অধ্যায়- ৯৩ : আসরের ওয়া সূর্যাস্ত পর্যন্ত
অধ্যায়- ৯৪ : মাগরিবের ওয়াক্ত পশ্চিম দিকের সান্ধ্য লালিমা অস্ত যাওয়া পর্যন্ত
অধ্যায়- ৯৫ : ইশার নামাযের ওয়াক্ত
অধ্যায়- ৯৬ : বিতরের ওয়াক্ত
অধ্যায়- ৯৭ : দুই ওয়াক্তের নামায একক্রিত করা যাবে না
অধ্যায়- ৯৮ : ফজরের নামায ইসফারে আদায় করা
অধ্যায়- ৯৯ : শ্রীন্মকালে যুহর বিলম্বে আদাস্ন করা মুস্তাহাব
অধ্যায়- ১০০ : সূর্য পরিবর্তিত না হওয়া পর্যন্ত আসরের নামায বিলঘিত করা
আসরের পর নফল নামায পড়া মাকরূহ
অধ্যায়- ১০৬ : মাগরিবের ফরযের আগে নামায
অধ্যায়- ১০৭ £ আযান
অধ্যায়- ১১০ : আযান শুধু ফরয নামাযের জন্যে সুন্নাত
অধ্যায়- ১১১ : ওয়াক্তের আগে আযান দেয়া হলে পুনর্বার আযান দিতে হবে
অধ্যায়- ১১২ : আযানে ধীরগতি এবং ইকামাতে দ্রতগতি
অধ্যায়- ১১৩: মুআযঘিন উচ্চন্বরে কিবলামুখী হয়ে আযান দিবে, তখন কানে আঙুল রাখবে
এবং চেহারা ফিরাবে
অধ্যায়- ১১৪ : মুসাফিরের আযান
অধ্যায়- ১১৫ : যে ঘরে নামায আদায় করবে সে আযান দিতে হবে না
অধ্যায়- ১১৬ £ আযানে (১ £১-। বলা
অধ্যায়- ১১৭ : আযান শুনে যা বলবে
অধ্যায়- ১১৮ : দুআর পর যা বলবে
অধ্যায়- ১১৯ : কাযা নামাযের জন্যে আযান-ইকামাত
‘অধ্যায়-১২০ : একাধিক কাযা নামাযের ক্ষেত্রে শুধু ধথমবার আযান-ইকামাত দিবে (পরে শুধু ইকামাত)
অধ্যায়- ১২১ : নামাযের শর্তসমূহ
অধ্যায়- ১২২ : মুসল্লির কাপড়, শরির, নামাযের স্থান এবং সতরে আওরাত করা ওয়াজিব
অধ্যায়- ১২৩ £ উরু আওরাত
অধ্যায়- ১২৪ : স্বাধীন ও দাসী মহিলার আওরাত
‘অধ্যায়- ১২৫: স্বাধীন মহিলার চেহারা, হাত ও পা ব্যতীত পূর্ণ শরির আওরাত
অধ্যায়- ১২৬ : কিবলামুখী হওয়া নামাযের শর্তসমূহের মধ্য থেকে
অধ্যায়- ১২৭ : আতঙ্কিত এবং যার নিকট কিবলা অস্পষ্ট তার কিবলা
অধ্যায়- ১২৮ £ নিয়ত ও ওয়াক্ত নামাযের শর্তসমূহের মধ্য থেকে
নামাযের বর্ণনার অধ্যায়সমূহ
অধ্যায়- ১২৯ : নামাযের ফরযসমূহ 3
অধ্যায়- ১২৯/১ : তাহরিমা
অধ্যায়- ১২৯/২: কিয়াম
অধ্যায়- ১২৯/৩ : কিরাআত
অধ্যায়- ১২৯/৪-৫ : রুকু-সিজদা
অধ্যায়- ১২৯/৬ : তাশাহহুদ পরিমাণ শেষ বৈঠক
অধ্যায়- ১৩০ : নামাযের ওয়াজিবসমূহ
অধ্যায়- ১৩০/১: ফাতিহা পাঠ এবং এক সূরা কিংবা তিন আয়াত মিলানো
অধ্যায়- ১৩০/২ : তা’দিলে আরকান
অধ্যায়- ১৩০/৩ : কিরাআতের জন্যে প্রথম দু’রাকআত নির্ধারিত
অধ্যায়- ১৩০/৪ : “আস সালাম’ শব্দ দ্বারা নামায থেকে ফারিগ হওয়া
অধ্যায়- ১৩১: নামাযের সুন্নাত ও আদাবসমূহ
অধ্যায়- ১৩১/১ : তাকবিরে তাহরিমার সময় হাত উঠানো
অধ্যায়- ১৩১/২ : ডান হাত বাম হাতের উপর নাভির নিচে রাখা
অধ্যায়- ১৩১/৩ : তাহরিমার পর সানা পড়া,
‘অধ্যায়- ১৩১/৪ : কিরাআতের আগে আউযুবিল্লাহ
অধ্যায়- ১৩১/৫ £ নামাযের প্রথম দিকে আস্তে আস্তে বিসমিল্লাহ বলবে
অধ্যায়- ১৩১/৬ : ইমাম ও মুক্তাদি আস্তে আস্তে ‘আমিন’ বলবে
অধ্যায়- ১৩১/৭ : প্রত্যেক উঠা-নামার সময় তাকবির বলবে
অধ্যায়- ১৩১/৮ : রুকুতে আর্গুলগুলো খুলা রেখে হাত দ্বারা হাটুর উপর ভর দিবে, মাথা
উঠাবে না আবার নামাবেও না
অধ্যায়- ১৩১/৯ : রুকু-সিজদায় তিনবার তাসবিহ পাঠ করবে
অধ্যায়- ১৩১/১০ : মাথা উঠানোর সময় তাসমি’ করবে, ইমাম শুধু তাসমি’ এবং মুকতাদি ধু তাহমিদ করবে
অধ্যায়- ১৩১/১১ : তাকবিরে তাহরিমা ব্যতীত অন্য কোনো সময় হাত উঠাবে না
অধ্যায়- ১৩১/১২ : তাঁকবির বলে সিজদা করবে এবং প্রথমে হাটু তারপর হাত রাখবে
অধ্যায়- ১৩১/১৩.: উভয় হাতের মধ্যখানে চেহারা রাখবে
অব্যায়- ১৩১/১৪ : বাহু খুলে রাখবে এবং পেট উরু থেকে পৃথক রাখবে
‘জব্যায়- ১৩১/১৫ : পায়ের আঙুলগুলো কিবলামুখী করে রাখবে
‘অধ্যায়- ১৩১/১৬ : যে বস্তুর উপরই কাল স্থির থাকে তার উপর সিজদা করবে
অধ্যায়- ১৩১/১৭ : তাশাহহুদের ন্যায় উভয় সিজদার মধ্যখানে বসবে
‘অধ্যায়- ১৩১/১৮ : জমিনের উপর ভর না করে সোজা দাড়িয়ে দাড়িয়ে যাবে
অধ্যায়- ১৩১/১৯ : তাশাহহুদে বাম পা বিছিয়ে এবং ডান পা দীড় করে রাখবে, তখন পায়ের
আঙ্গুলগুলো কিবলামুখী করে রাখবে
‘অধ্যায়- ১৩১/২০ : উভয় হাত উরুর উপর রাখবে
অধ্যায়- ১৩১/২১ : ইবনে মাসউদ রাষি-‘র তাশাহহুদেন ন্যায় তাশাহহুদ পড়বে
অধ্যায়- ১৩১/২২ : তাশাহহুদ আস্তে আস্তে পাঠ করবে
অধ্যায়- ১৩১/২৩ £ তাশাহহদের পর দরূদ পাঠ করবে
অধ্যায়- ১৩১/২৪ : দরূদ পাঠের পর দুআ করবে
অধ্যায়- ১৩১/২৫ : তাশাহহুদে ইশারা করবে
অধ্যায়- ১৩১/২৬ : প্রথমে ডান দিকে তারপর বাম দিকে সালাম ফিরাবে
অধ্যায়- ১৩১/২৭ : প্রথম দু’রাকআতের পর আস্তে আস্তে শুধু সূরা ফাতিহা পড়বে
‘অধ্যায়- ১৩২ : জাহরি নামাযে ইমামের পেছনে কিরাআত নেই
‘অধ্যায়- ১৩৩ : ইমামের পেছনে কোনো নামাযেই কিরাআত নেই
‘অধ্যায়-১৩৪ : সালামের পর (মুসপ্পিদের দিকে) ফিরে বসা
‘অধ্যায়- ১৩৫ : নামাযের পর যিকর
অধ্যায়- ১৩৬ : ফরয নামাযের পর দুআ
জথ্যায়- ১৩৭ : দুআয় হাত উঠানো
অধ্যায়- ১৩৮ : জামাআত সুন্নাতে মুআক্কাদা, কারো মতে ওয়াজিব
‘অধ্যায়- ১৩৯ : উযরের কারণে জামাআত তরক করা
অধ্যায়- ১৪০ * কাতার সোজা করা
অধ্যায়- ১৪১ প্রথম কাতার পূর্ণ করা
অধ্যায় ১৪২ : ইমাম যেসকল নামাযে সশব্দে তিলাওয়াত করবেন এবং যেসকল নামাযে নিঃশব্দে
অধ্যায়- ১৪৩ : এই নামাযগুলো ব্যতীত অন্য নামাযে ইমাম সশব্দে তিলাওয়াত করবেন না
জধ্যায়- ১৪৪ : ইমাম হওয়ার অধিক উপযুক্ত সুন্নাহর সবচে’ বড় আলিম, তারপর সবচে’ বড় কারি
‘অ্যায়- ১৪৫ : উয়ুকারী ব্যক্তি তায়াম্মুমকারী ব্যক্তির ইকতিদা করতে পারবে
‘অধ্যায়্- ১৪৬ : দাঁড়িয়ে নামায আদায়কারী বসে আদায়কারীর ইকতিদা করতে পারবে ।
‘ধ্যায়- ১৪৭ : নফল আদায়কারী ফরয আদায়কারীর ইকতিদা করতে পারবে
‘অধ্যায়- ১৪৮ : মুকতাদি একজন হলে ইমামের ডান পাশে আর একাধিক হলে তাঁর পেছনে দাঁড়াবে
‘অধ্যায়- ১৪৯ : ইমামের নামায ফাসিদ হলে মুকতাদিগণের নামাযও ফাসিদ হয়ে যাবে
জব্যায়- ১৫০ ; নামাযে মাটি সমান করা এবং কন্কর পরিষ্কার করা নিষিদ্ধ
প্রথমে পুরুষরা, তারপর নারীগণ, তারপর বাচ্চারা কাতারবন্দি হবে
হ মসজিদে তাকরারে জামাআত মাকরূহ হওয়ার দলিল
£ মসজিদে তাকরারে জামাআত বৈধ হওয়ার ক্ষেত্র
নামাযে বৈধ-অবৈধ বিষয় সংব্রিষট অধ্যায়সমূহ
চসবধরনের কথা-বার্তা নামায বিনষ্টকারী
হ নামাযে এদিক-সেদিক তাকানো নিষিদ্ধ
£ নামাযে দুই কালো (প্রাণী) কে মেরে ফেলা
নামাযে কাপড় ঝুলিয়ে রাখা নিষিদ্ধ
£ মাথায় খোপা বাধা অবস্থায় নামায পড়ার হুকম
£ খানার উপস্থিতিতে (ক্ষুধা থাকাবস্থায়) নামায আদায় করা মাকরূহ
পেশাব-পায়খানার প্রয়োজন থাকাবস্থায় নামায পড়া মাকরূহ
£ কাপড়ে কিংবা নামাযের স্থানে কোনো প্রাণীর ফটো (ছবি) থাকাবস্থায় নামায পড়া মাকরূহ
£ নামাযে ‘ইকআ” মাকরূহ
কোমরে হাত রেখে নামায পড়া মাকরূহ
₹ বিশেষভাবে ইমাম একাকি উঁচু স্থানে দীড়ানো মাকরূহ
£ কাতারের পেছনে একাকি দীড়ানো মাকরূহ
£ নামাধির সামন দিয়ে অতিক্রমকারী ব্যক্তি অতিক্রম করার কারণে গোনাহগার হবে
£ ইমামের সুতরাহ (ডাল) মুকতাদির জন্যে যথেষ্ট
£ ইমামের দায়িত্ব
£ বিতরের নামায ওয়াজিব
£ বিতরের নামায তিন রাকআত
£বিতরের দ্বিতীয় রাকআতে সালাম ফিরাবে না
£ বিতর নামাযের কুনুত রুকুর
হবিতরের কুনুতের সময় হাত
:বিতরের প্রত্যেক রাকআতে সূরা ফাতিহা এবং অন্য সূরা (মিলিয়ে) পড়বে
£বিতরের তৃতীয় রাকআতের রুকু পূর্বে তাকবির বলে কুনুত পড়বে
£ ফজরের নামাযে কুনুত নেই
£ একরাতে দুই বিতর নেই
ঃবিতরের পর দু’রাকআত
£ পাচ ওয়াক্ত নামাযের সঙ্গে সুন্নাত ও নফল নামায
2 ফজর নয় হওয়ার পর ফজরের দু’রাকআত সুন্ত ব্যতীত অন্য নফল পড়া মাকরূহ
ইকামাত শুরু হয়ে গেলে ফজরের সুন্নাত পড়া মাকরূহ
ইমাম ফরয শুরু করে দিলে ফজরের সুন্নাত মসজিদের বাহিরে আদায় করবে
‘অধ্যায়- ১৮৫ : সূর্য উদয় হওয়ার আগে ফজরের সুন্নাতের কাযা মাকরূহ
‘অধ্যায়- ১৮৬ : ফরযের সঙ্গে ফজরের সুনাতও কাযা আদায় করবে
‘অধ্যায়- ১৮৭ : মাকরূহ ওয়াক্তসমূহে নামায পড়া মকায়ও মাকরুহ
‘অধ্যায়- ১৮৮ : শহরের বাইরে আরোহিত অবস্থায় কিবলাভিন্ন অন্যদিকে ফিরে ইশারা করে
নফল পড়তে পারবে
অধ্যায়- ১৮৯ | দীড়াতে সক্ষম হওয়ার পরও বসে বসে নফল নামায পড়তে পারবে
অধ্যায়- ১৯০ : কিয়ামে রামাযানের ফযিলত
‘অধ্যায়- ১৯১ £ জামাআতের সাথে তারাবিহ আদায় করা
‘অধ্যায়- ১৯২ : তারাবির নামায আট রাকআতের চেয়ে বেশি
অধ্যায়- ১৯৩ : তারাবির নামায বিশ রাকআত
অধ্যায়- ১৯৪ : ছুটে যাওয়া নামাযগুলো কাযা পড়া
‘অধ্যায়- ১৯৫ : সিজদায়ে সাহু সালামের পর
অধ্যায়- ১৯৬ : প্রথমে (একদিকে) সালাম ফিরাবে, তারপর সিজদায়ে সাহু দুটো আদায়
করবে, তারপর সালাম ফিরাবে
‘অধ্যায়- ১৯৭ : দিজদায়ে তিলাওয়াত
অধ্যায়- ১৯৮ : অসুস্থ ব্যক্তির নামায
মুসাফিরের নামায প্রসঙ্গে অধ্যায়সমূহ
অধ্যায়- ১৯৯ : সফরের নামায দু’রাকআত,
‘অধ্যায়- ২০০ : যারা কসরের দূরত্ব চার বারিদ নির্ধারণ করেছেন
অধ্যায়- ২০১ : কসরের দূরত্ তিনদিন পরিমাণ হওয়ার দলিল
‘অধ্যায়- ২০২ : বস্তি ত্যাগ করার পর থেকে কসর করবে
অধ্যায়- ২০৩ : পনের দিন অবস্থানের নিয়ত হলে পূর্ণ নামায আদায় করবে
‘অধ্যায়- ২০৪ : অবস্থান করার নিয়ত না হলে দীর্ঘ দিন থাকলেও কসর করবে
অধ্যায়- ২০৫ : সৈন্যবাহিনী দারুল হারবে প্রবেশ করলে অবস্থান করার নিয়ত হলেও কসর করতে থাকবে
অধ্যায়- ২০৬ : যুসাফিরকে নিয়ে মুকিমের নামায আদায়

‘অধ্যায়- ২০৭ : মুকিমকে নিয়ে মুসাফিরের নামায আদায়

অধ্যায়- ২০৮ : জুমুআর দিন নামাযের আগে-পরে সফরে বের হওয়া সমান

অধ্যায়- ২০৯ : আরাফায় দুই নামায একত্রে প্রথম নামাযের ওয়াক্তে আদায় করবে

‘জ্যায়- ২১০ : মুযদালিফায় দুই নামায একত্রে দ্বিতীয় নামাযের ওয়াক্তে আদায় করবে

‘অধ্যাক্- ২১১ : সফরে দুই ওয়াক্তের নামায একসাথে আদায় করা

অধ্যাত্স- ২১২ : স্বস্থানে অবস্থানের সময় দুই নামায একসাথে আদায় করা নিষিদ্ধ
জুমুআর অধ্যায়সমূহ

অধ্যায়- ২১৩ : জুমুআর দিনের ফযিলত,

অধ্যার- ২১৪ : জুমুআফরয এমন ব্যক্তি জুমুআর নামায ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারে কঠোরতা
অধ্যায়- ২১৫

  • শহরে অবস্থান করা, সুস্থতা, স্বাধীনতা, পুরুষত্ব এবং স্থারালকত্ব জুমুআ

ওয়াজিব হওয়ার জন্যে শর্ত

অধ্যায়- ২১৬

হজুমুআ আদায় করার জন্যে শর্ত

অধ্যায়- ২১৬/১ * শহর
অধ্যায়- ২১৬/২ : খুতবা

অধ্যায়- ২১৭ :
অধ্যায়- ২১৮:
অধ্যায়- ২১৯ :
অধ্যায় ২২০ :
অধ্যায়- ২২১ £

অধ্যায়- ২২২

অধ্যায়- ২২৩ £
অধ্যায়- ২২৪ :
অধ্যায়” ২২৫ :
অধ্যায়- ২২৬ £

অধ্যায়- ২২৭

জুমুআর জন্যে গোসল করা

জুমুআর দিন সুগন্ধি ব্যবহার করা এবং সঙ্জিত হওয়া

জুমুআর দিন দরূদ পাঠের ফযিলত

খুতবার সময় কথা বলা এবং নামায পড়া নিষিদ্ধ

জুমুআর নামাযের আগের এবং পরের সুন্নাত

: জুমুআর জন্যে আযান দু’টি

জুমুআর দিন ইমামের সামনে খুতবার সময় আযান দেওয়ার দলিল
বিভক্তি সৃষ্টি এবং মানুষের গর্দানডিঙগানো নিষিদ্ধ

জুমুআর নামাযে যা তিলাওয়াত করবেন

ঈদের দিন সঙ্জিত হওয়া

£ ঈদুল ফিতরের দিন (ঈদগাহে) বের হওয়ার আগে এবং ঈদুল আযহার দিন

নামাষের পর খাওয়া মুস্তাহাব

অধ্যায়- ২২৮
অধ্যায়- ২২৯
অধ্যায়” ২৩০.
অধ্যায়- ২৩১

অধ্যায়- ২৩২ :
অধ্যায়- ২৩৩:
অধ্যায়- ২৩৪ £
অধ্যায়- ২৩৫

অধ্যায়- ২৩৬

অধ্যায়- ২৩৭ :
অধ্যায়- ২৩৮

অধ্যায়- ২৩৯:

অধ্যায়- ২৪০

অধ্যায়- ২৪১ :

: গোসল ও সুগন্ধি ব্যবহার করা
£ নামাযের পূর্বে সাদাকায় ফিতর আদায় করা
: ঈদগাহে হেটে হেটে যাবে
হ ঈদগাহে নামাযের আগে-পরে নফল নামায আদায় করা যাবে না
উভয় ঈদের নামায আযান, ঘোষণা ও ইকামাত ছাড়া
ঈদের নামায হবে খুতবার আগে
উভয় ঈদের নামাযের ওয়াক্ত হচ্ছে সূর্য ওপরে ওঠা থেকে পশ্চিম আকাশে চলা পর্যন্ত
উভয় ঈদের নামাযে যা তিলাওয়াত করবেন
: উভয় ঈদের নামায হবে অতিরিক্ত ছয় তাকবিরসহ
ঈদগাহে এক রাস্তা দিয়ে যাওয়া এবং অন্য রাস্তা দিয়ে ফিরা
তাকবিরে তাশরিক
সু্যগ্রহণের নামায সংক্রান্ত অধ্যায়সমূহ
প্রত্যেক রাকআতেই একটি করে রুকু হবে
ঃ সূর্ধঘহণের নামাযে কিরাআত হবে আস্তে আস্তে
সালাতুল ইস্তিসকা
£ সালাতুল খাওফ
কা’বার ভিতরে নামায পড়া
অধ্যায়- ২৪৪ : মৃত শয্যাশারীকে কিবলামুখী করে রাখা সুন্নাত

অধ্যায়- ২৪৫ : মাইফ়্যিতকে কালিমায়ে শাহাদাতের তালকিন করা হবে

অধ্যায়- ২৪৬ : মাইয়্যিতের নিকট সূরা ইয়াসিন পাঠ করা মুস্তাহাব

অধ্যায়- ২৪৭ : মারা যাওয়ার পর চুয়াল বেঁধে (মিলিত করে) দেয়া হবে

অধ্যায়- ২৪৮ * মাইয়্যিতকে কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা হবে

অধ্যায়- ২৪৯ : মাইয়্যিতের গোসল

অধ্যায়- ২৫০ * স্ত্রী তার স্বামীকে গোসল দিতে পারবে

অধ্যায়- ২৫১ : মাইফ়্িতকে গোসল দেওয়ার সময় তার গোপনীয় অঙ্গ ঢেকে রাখা হবে এবং
তার খাটিয়া ও কাফন বেজোড় সংখ্যায় ধূপ দেওয়া হবে

অধ্যায়- ২৫২ : খোশবু মাইয়্যিতের মাথা ও দাড়িতে এবং কর্পুর তার সিজদার অঙ্গসমূহে দেয়া হবে
অধ্যায়- ২৫৩ : সাদা কাপড়ে কাফন দেওয়া

অধ্যায়- ২৫৪ ; উত্তমভাবে কাফন দেওয়া

অধ্যায়- ২৫৫ : পুরুষকে তিন কাপড়ে কাফন দেওয়া

অধ্যায়- ২৫৬ : মহিলাকে পাঁচ কাপড়ে কাফন দেওয়া

অধ্যায়- ২৫৭ : প্রয়োজনে যতটুকু পাওয়া যায় তা দিয়েই কাফন দেওয়া

অধ্যায়- ২৫৮ : জানাযার নামায

অধ্যায়- ২৫৯ : জানাযার নামাযে চার তাকবির বলা হবে

‘অধ্যায়- ২৬০ £ মায়্িতের জন্যে দোয়া করা,

অধ্যায়- ২৬১ : শহীদের ওপর জানাযার নামায

অধ্যায়- ২৬২ : শহীদকে তার রক্তসহ দাফন করা হবে

অধ্যায়- ২৬৩ : শুধু প্রথম তাকবিরের সময় হাত উঠাবে

অধ্যায়- ২৬৪ : বাদশাহ জানাযার নামাযের ইমামতির অগ্থাধিকার প্রাপ্ত

অধ্যায়- ২৬৫ : জানাযা বহন করা

অধ্যায়- ২৬৬ £ জানাযার পেছনে চলার ফযিলত

অধ্যায়- ২৬৭ জানাযার জন্য (সম্মানার্থে) দাড়ানোর বিধান রহিত হয়ে গেছে

অধ্যায়- ২৬৮ : দাফন ও কবর সংক্রান্ত কিছু বিধান

অধ্যায়- ২৬৯ : ডি রানা কাতার
‘জধ্যায়- ২৭০ £ করর যিয়ারত

জজ্জাতর- ২৭১: রাসূল সে) কবর ঘিয়ারত করা

সংকলকের জীবনী

শিক্ষার্জন: জীবনের চতুর্থ বছর থেকেই শায়খ সায়্যদ মুহাম্মাদ শাহ’র তত্ত্বাবধানে প্রাথমিক শিক্ষা অর্জন করেন । তাঁর পিতা শায়খ মুসলিম রাহ. স্বীয় ছেলের তালিম-তারবিয়াবের প্রতি খুবই সতর্ক ও যত্নবান ছিলেন । তিনি ছোট-বড় সব বিষয়ে ছেলের খবর রাখতেন এবং সর্বদা তাকে উঁচু হিম্মত এবং চেষ্টা- পরিশ্রম করে ইলম অর্জন করতে উদ্ুদ্ধ করতেন । শায়খ বাহলবি রাহ.’র শিক্ষা জীবন শুরু হয় বারাকাত এবং শুভলক্ষণ হিসেবে পবিত্র কুরআন হিফয করার মাধ্যমে; যেটা এ উপমহাদেশের আলিমগণের
সাধারণ রীতিতে পরিণত হয়েছে। কুরআনে কারিম হিফয করে তিনি ইসলামি ও আরাবি জ্ঞান অর্জনের প্রতি মনোনিবেশ করেন। নিজ এলাকার শীর্ষস্থানীয় আলিমগণের কাছে তিনি শিষ্যত্ গ্রহণ করেন। তাদের মধ্যে শায়খ মাওলানা গোলাম রাসূল এবং শায়খ মাওলানা আবদুর রাহমান রাহ. সবিশেষ উল্লেখযোগ্য ।
অতপর আল্লাহ তাআলা তাকে ইলম অর্জনের লক্ষ্যে সফর করারও সুযোগ করে দেন। তিনি নিজের জ্ঞানের পরিধি বিস্তৃত করার আশায় এবং বড় বড় মনীষীদের কাছ থেকে হাদিস, তাফসির, ফিকহ, আরাবি ভাষা ও সাহিত্য ইত্যাদি বিষয়ে ইলমি ইস্তিফাদার প্রত্যাশায় বিশ্ববিখ্যাত দ্বীনি মারকাষ দারুল উলুম দেওবন্দে পাড়ি জমান । তার শায়খগণ: যুগশ্রেষ্ঠ যে সকল মনীষীর শিষ্য হওয়ার গৌরব তিনি অর্জন করেছেন তাদের কয়েকজনের নাম এখানে উল্লেখ করা হলো:

১. শায়খুল হিন্দ মাহমুদ হাসান রাহ,

২. ইমামুল আসর আল্লামা আনওয়ার শাহ কাশ্মিরি রাহ.

৩. আল্লামা শাবিক্ষর আহমদ উসমানি রাহ.

৪. হাকিমুল উম্মত আশরাফ আলি থানবি রাহ.

৫. মাওলানা আসগর হুসাইন রাহ.

. শায়খুত তাফসির আল্লামা আহমদ আলি লাহুরি রাহ, উলামায়ে কেরামের স্ততি: শীর্ষস্থানীয় আলিমগণ তীর প্রশংসা করেছেন । তীর প্রতিভা ও মর্যাদার স্বীকৃতি
প্রদান করেছেন। বিশেষভাবে শায়খ আহমদ আলি লাহুরি রাহ,, শায়খ আল্লামা ইউসুফ বানুরি রাহ,, শায়খুল হাদিস আল্লামা যাকারিয়া রাহ,, মুফান্ধিরে ইসলাম মুফতি মাহমুদ রাহ., মাওলানা খায়র মুহাম্মাদ (েলিফায়ে হাকিমুল উম্মত থানবি) রাহ, এবং বীর মুজাহিদ আতাউল্লাহ শাহ বুখারি রাহ. প্রমুখ তীর ইলমি তাবাহহুর (জ্ঞান গভীরতা) এবং ইলমে হীন প্রচার-প্রসারে তার বহুমুখী খিদমাতের আকুষ্ঠ সাক্ষ্য প্রদান করেছেন ।

দ্বীনি খিদমাত: তিনি বিভিন্ন ছ্বীনি খিদমাত করে গেছেন; যা তার জন্যে সাদাকা জারিয়া হিসেবে পরিগণিত হবে । তন্মমধ্যে বাহলি গ্রামে “মাযহারুল উলুম” নামে একটি মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি এখানে কোনো ধরনের বেতন-ভাতা ছাড়াই খিদমাত করতে থাকেন । তার ইখলাস ও অক্রান্ত পরিশ্রমের ফলে এই মাদরাসাটি কিছু দিনের মধ্যেই তালিবে ইলমদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়। উপরস্র তার বন্ধ মহলের আগ্রহ-অনুরোধে শুজাআবাদ শহরে “আশরাফুল উলুম” নামে আরেকটি মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করেন ।

রচনা; বস্তুত তিনি অত্যন্ত কঠোর পরিশ্রমী এবং ইলমি কিতাবাদি অধ্যয়ন খুবই আগ্রহী ছিলেন। দ্বীনি সব বিষয়ে অধ্যয়ন থাকলেও তাফসির বিষয়ক গ্রস্থাদি অধ্যয়নের প্রতি তার বিশেষ আকর্ষণ ছিল। তার ছোট-বড় রচনার সংখ্যা চল্লিশের কাছাকাছি । বেশির ভাগই দাওয়াত ও ইরশাদ, আকিদা বিশুদ্ধ করণ ও সমাজ সংস্কার বিষয়ক । তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল: ১. তাফসিরে বাহলবি (সূরা আল ফাতিহা থেকে সূরা

আল আনআম পর্যন্ত তাফসির প্রকাশিত হয়েছে)। ২. আদিল্লাতুল হানাফিয়্যাহ (এটা আমাদের সামনের এই মূল গুছ)

বৈশিষ্ট্য: তার অনেক বৈশিষ্ট্যদের মধ্যে কোনটি এমন যা এখানে আলোচনা করে বুঝানো যাবে। শরিআতের ওপর অটল ও অবিচল থাকা, দেশ ও জাতির কল্যাণে অক্রান্ত পরিশ্রম করা ইত্যাদি । দেশে ইসলামি আইন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অনেক আন্দোলন-সংখ্বামে তিনি সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন। ১৯৭০ সালে তিনি জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম পাকিস্তানের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেছেন ।

মৃত্যু: ৮৫ বছরের বর্ণাঢ্য জীবন অতিবাহিত করে অসংখ্য-অগণিত ভক্ত-অনুরক্ত রেখে ২২ মুহার্রাম ১৩৯৮ হিজরিতে আপন মাওলার সানিধ্যে পাড়ি জমান । জানাযার নামাযে প্রচুর মানুষের সমাগম হয় এবং হাফিযুল হাদিস আল্লামা আবদুল্লাহ দরখাস্তি রাহ. তার জানাযার নামাযের ইমামতি করেন । নিজের হাতে গড়া আশরাফুল উলুম মাদরাসার পাশে তাকে দাফন করা হয় ।

ফিকে হানাফির দলিল সম্বলিত গুরুতুপূর্ণ কয়েকটি গ্রন্থ

১। আসারুস সুনান: আল্লামা যাহির হাসান নিমাওয়ি রাহ. (মু. .১৩২২হি.)। উসতায মুহাম্মাদ আশরাফ-এর তাহকিকসহ প্রকাশিত ।

২। ই’লাউস সুনান: আল্লামা যাফার আহমদ উসমানি রাহ, (মূ. ১৩৯৪হি.)। শায়খুল ইসলাম তাকি উসমানি হাফিযাহুল্লাহ’র সংক্ষিপ্ত টিকা-টিপ্লনিসহ প্রকাশিত ।

৩। আল ইনতিসার ওয়াত তারজিহ লিল মাযহাবিস সাহিহ: মুহাদ্দিস সিবৃত ইবনুল জাওযি রাহ, (মূ. ৬৫৪হি.)। আল্লামা যাহিদ কাউসারি রাহ. (মৃ. ১৩৭১হি.)’র তা’লিকসহ প্রকাশিত ।

৪।আল বুরহান শারহু মাওয়াহিবির রাহমান ফি মাযহাবি আবি হানিফা আন নু’মান: তারাবৃলুসি রাহ, মে. ৯২২হি.)। ড. আহমাদ হাসান মুহি উদ্দিন-এর তাহকিকসহ প্রকাশিত ।

৫। আত তা’রিফ ওয়াল ইখবার বিতাখরিজি আহাদিসিল ইখতিয়ার: আল্লামা কাসিম ইবনে কুতলুবুগা রাহ. ব.–)।

৬। আত তাফসিরাতুল আহমাদিয়্যাহ ফি বায়ানিল আয়াতিশ শারইয়্যাহ: মোল্লা জিউন রাহ, (মৃ. ১১৩০হি.)।

৭। আল জাওহারন নাকি ফির রাদ্দি আলাল বাইহাকি: শায়খ আলাউদ্দিন তুরকুমানি রাহ. (মৃ. ৭৫০হি.) | “আস সুনানুল কুবরা; বাইহাকি*র সঙ্গে প্রকাশিত ।

৮। আল হাওয়ি ফি বায়ানি আসারিত তাহাওয়ি: শায়খ আবদুল কাদির আল কুরাশি রাহ. (মৃ. ৭৭৫হি.)। সায়্যিদ ইউসুফ আহমাদ-এর তাহকিকসহ প্রকাশিত ।

৯। আল হুজ্জাহ আলা আহলিল মাদিনাহ: ইমাম মুহাম্মাদ ইবনুল হাসান রাহ. (মৃূ. ১৮৯হি.)। মাহদি হাসান জিলানি-এর তাহকিকসহ প্রকাশিত ।

১০। দালাইলুল কুরআন আলা মাসাইলিন নু’মান: (আহকামুল কুরআন নামে প্রসিদ্ধ) হাকিমুল উম্মত আশরাফ আলি থানবি রাহ.’র তত্বাবধানে আল্লামা ইদরিস কাদ্লবি রাহ. এবং মুফতি শফি রাহ. প্রমুখ আলিমের সমস্থয়ে সংকলিত এবং প্রকাশিত ।

১১.উকুদুল জাওয়াহিরিল মুনিফা ফি আদিললাতি মাযহাবিল ইমাম আবি হানিফা …: আল্লামা মুরতাযা যাবিদি রাহ. (মূ. ১২০৫হি.)।

১২. আন নুকাতুত তারিফা ফিত তাহাদ্দুসি আন রুদুদিবনি আবি শায়বা আলা আবি হানিফা: আল্লামা যাহিদ কাউসারি রাহ. (মূ. ১৩৭১হি.)।

১৩.ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার: আল্লামা আমিমুল ইহসান মুজাদ্দিদি রাহ, (মৃ. ১৩৯৪হি.)।

১৪.আল ফিকহুল হানাফি ও আদিপ্লাতুহু: শায়খ আসআদ মুহাম্মাদ সাঈদ ৷

১৫,আল ফিকহুল হানাফি ফি সাওবিহিল জাদিদ: -_–

১৬.খুলাসাতুল আসার: মাও. উবাইদুল্লাহ ফারুক দা. বা. ।


by

Comments

2 responses to “আদিল্লাতুল হানাফিয়্যাহ – আব্দুল্লাহ ইবনে মুলসিম বাহলবি”

  1. Abul Kasem Avatar
    Abul Kasem

    আমার আদিল্লাতুল হানাফিয়্যাহ কিতাবটি দরকার কি ভাবে পাবো..?

  2. mir nayeem Avatar
    mir nayeem

    আল আদিল্লাতুল হানাফিয়্যাহ

Leave a Reply