শাবান মাস এ রামাদানের সিয়ামের ক্বাযা
শাবান মাস এ রামাদানের সিয়ামের ক্বাযা >> সহীহ মুসলিম শরীফ এর মুল সুচিপত্র দেখুন >> নিম্নে মুসলিম শরীফ এর একটি অধ্যায়ের হাদিস পড়ুন
২৬. অধ্যায়ঃ শাবান মাস এ রামাদানের সিয়ামের ক্বাযা
২৫৭৭
আবু সালামাহ্ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, আমি আয়িশা [রাদি.]–কে বলিতে শুনেছি, “আমার রামাযান মাসের রোজা অবশিষ্ট থেকে যেত। রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ]–এর খিদমতে ব্যস্ত থাকার কারণে আমি শাবান মাস ছাড়া অন্য কোন সময়ে তা আদায় করার সুযোগ পেতাম না।” [ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ২৫৫৪, ইসলামিক সেন্টার- ২৫৫৩]
২৫৭৮
ইয়াহ্ইয়া ইবনি সাঈদ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] থেকে এ সূত্র হইতে বর্ণীতঃ
উপরের হাদীসের অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে। তবে এ বর্ণনায় পার্থক্য এতটুকু যে, তিনি বলেছেন, আর রামাযানের সিয়ামের ক্বাযা আদায়ের ব্যাপারে শাবান পর্যন্ত বিলম্ব করার কারণ হল, রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] খিদমতে নিযুক্ত থাকা। [ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ২৫৫৫, ইসলামিক সেন্টার- ২৫৫৪]
২৫৭৯
ইয়াহ্ইয়া ইবনি সাঈদ [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] হইতে বর্ণীতঃ
এ সানাদেও উপরের হাদীসটি বর্ণনা করিয়াছেন। তবে এ হাদীসে তিনি আরো বলেছেন, আমার এরুপ দেরি করার কারণ ছিল নবী [সাঃআঃ]–এর খিদমতে ব্যস্ত থাকা। [ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ২৫৫৬, ইসলামিক সেন্টার- ২৫৫৫]
২৫৮০
ইয়াহ্ইয়া [রহমাতুল্লাহি আলাইহি] থেকে এ সানাদ হইতে বর্ণীতঃ
উপরের হাদীসটি বর্ণনা করিয়াছেন। তবে তিনি এ বর্ণনায় রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ]-এর খিদমতে তার ব্যস্ত থাকার কথা উল্লেখ করেননি। [ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ২৫৫৭, ইসলামিক সেন্টার- ২৫৫৬]
২৫৮১
আয়েশাহ [রাদি.] হইতে বর্ণীতঃ
তিনি বলেন, আমাদের [রসূলের স্ত্রীগণের] মধ্যে কেউ যদি রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ]-এর সময়ে রোজা ভঙ্গ করত তাহলে সে শাবান মাস আসার পূর্বে কোন সময়ই রোযা করার সুযোগ পেত না। [ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ২৫৫৮, ইসলামিক সেন্টার- ২৫৫৭]