কিয়ামে রমযান বা তারাবীহর নামায মুস্তাহাব
এ বিষয়ে আরও পড়ুন >> মুয়াত্তা মালিক >> সহীহ বুখারী >> সহীহ মুসলিম >> আবু দাউদ >> ইবনে মাজাহ >> তিরমিজি >> নাসাঈ >> মিশকাত >> বুলুগুল মারাম হাদীস শরীফ হতে
পরিচ্ছেদ – ২১৩: কিয়ামে রমযান বা তারাবীহর নামায মুস্তাহাব
1/1195 عن أَبِي هُرَيرَةَ رضي الله عنه أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «مَنْ قَامَ رَمَضَانَ إِيمَاناً وَاحْتِسَاباً غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ». متفقٌ عَلَيْهِ
১/১১৯৫। আবূ হুরায়রা রাঃআঃ হইতে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ সাঃআঃ বলেছেন, “যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও সাওয়াবের আশায় রমযান মাসে কিয়াম করিবে [তারাবীহ পড়বে], তার পূর্বেকার পাপসমূহ মাফ করে দেওয়া হইবে।” [বুখারী ও মুসলিম] [1]
2/1196 وَعَنْه، قَالَ: كَانَ رَسُول اللهِ صلى الله عليه وسلم يُرَغِّبُ في قِيَامِ رَمَضَانَ مِنْ غَيْرِ أنْ يَأمُرَهُمْ فِيهِ بِعَزِيمَةٍ، فيَقُوْل: «مَنْ قَامَ رَمَضَانَ إيمَاناً وَاحْتِسَاباً غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ». رواه مسلم
২/১১৯৬। উক্ত রাবী রাঃআঃ হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রসুলুল্লাহ সাঃআঃ কিয়ামে রমযান [তারাবীহ] সম্পর্কে দৃঢ় আদেশ [ওয়াজিব] না করেই, তার প্রতি উৎসাহ দান করিতেন এবং বলিতেন, “যে ব্যক্তি ঈমান সহকারে নেকীর আশায় রমযানে কিয়াম [তারাবীহর নামায আদায়] করিবে, তার অতীতের পাপ ক্ষমা করে দেওয়া হইবে।” [মুসলিম][2]
[1] সহীহুল বুখারী ৩৫, ৩৭, ৩৮, ১৯০১, ২০০৮, ২০০৯, ২০১৪, মুসলিম ৭৬০, তিরমিযী ৬৮৩, নাসায়ী ২১৯৮ থেকে ২২০৭, ৫০২৭, আবূ দাউদ ৩১৭১, ১৩৭২, আহমাদ ৭১৩০, ৭২৩৮, ৭৭২৯, ৭৮২১, ৮৭৭৫, ৯১৮২, ৯৭৬৭, ৯৯৩১, ১০১৫৯, ১০৪৬২, ২৭৫৮৩, ২৭৬৭৫, দারেমী ১৭৭৬
[2] ঐ